বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেলেকে নিয়ে নিয়মিত হাজির হন চিত্রনায়িকা পরীমনি। তবে তাঁর মেয়েকে তেমন একটা দেখা যায় না। নেটিজেনদের অনেকের ধারণা, দত্তক নিয়েছেন বলেই কন্যাকে সবার সামনে আনতে চান না নায়িকা। অবশেষ গতকাল রোববার ফেসবুকে দীর্ঘ এক পোস্ট শেয়ার করে জবাব দিয়েছেন পরীমনি। ছেলে ও মেয়েকে খাওয়ানোর একটি ভিডিও শেয়ার করে পরী জানিয়ে দেন—ব্যক্তিগত জীবনে অতি উৎসাহী মানুষের নাক গলানো তিনি সহ্য করবেন না।
পোস্টে পরী লেখেন, ‘কিছুদিন ধরে খেয়াল করলাম, কিছু অবাঞ্চিত মানুষ আমার মেয়েকে নিয়ে খুব চিন্তিত। রীতিমত পোস্ট করছে আমাকে ট্যাগ করে, কমেন্ট করছে আমার পোস্টে যে, আপনার দত্তক মেয়েকে তো দেখি না আর। কই সেই দত্তক মেয়ে! এরকম নানা ধরনের কথা। ভাই, প্রথমত মেয়েটা আমার। কথায় কথায় দত্তক দত্তক বলে এদের কী মজা লাগে আমি সত্যিই বুঝি না।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমি এটাও খেয়াল করেছি আমার মেয়ের ছবি/ ভিডিও দিলেই কিছু মাথামোটা লোক যেন কন্টেন্ট পেয়ে যায়। দত্তক শব্দটা দিয়ে একটা ক্যাপশন দেয়, আর ভিউ ব্যবসা শুরু করে। আমার মেয়ে কোনো বিজনেস এলিমেন্ট না, এটা একদম ভালো মতো বুঝে নেন এখন থেকে। আমার ইচ্ছে হলে বাচ্চাদের ছবি দিব, ইচ্ছে না হলে দিব না। এই সিম্পল কথাটা মাথার মধ্যে ঢুকিয়ে ফেলেন আরামসে। কমেন্টে কমেন্টে আমার বাচ্চাদের খুঁজবেন না আর। আমি আমার বাচ্চাদের খালে ফালায়ে দিছি হিহিহি.....খুশি?’
দুই বাচ্চাকে এখন নিজেই দেখভাল করেন জানিয়ে পরী লেখেন, ‘আমরা যারা শোবিজ অঙ্গনে কাজ করি, তাঁদেরও ব্যক্তিগত জীবন খুব সাদামাটা, সাধারণ সবার মতোই। আমার তো একদমই তাই। ঘরের মধ্যে আমি চুলে একগাদা তেল মেখে আরাম করে ঘরের কাজ করতে থাকি। বাড়িতে বাচ্চাদের খাবার আমি রান্না করি, (শারীরিক অসুস্থতা বা শুটিংয়ে না থাকলে) বাচ্চাদের যাবতীয় কাজ আমি নিজের হাতেই করি। আর বাচ্চারা তো আমার জীবনে এল মাত্র তিন বছর হতে যাচ্ছে। এর আগেও আমার নানা ভাইয়ের জন্য রান্না থেকে শুরু করে তাঁর যাবতীয় কাজ আমি নিজের হাতেই করতাম।’
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেলেকে নিয়ে নিয়মিত হাজির হন চিত্রনায়িকা পরীমনি। তবে তাঁর মেয়েকে তেমন একটা দেখা যায় না। নেটিজেনদের অনেকের ধারণা, দত্তক নিয়েছেন বলেই কন্যাকে সবার সামনে আনতে চান না নায়িকা। অবশেষ গতকাল রোববার ফেসবুকে দীর্ঘ এক পোস্ট শেয়ার করে জবাব দিয়েছেন পরীমনি। ছেলে ও মেয়েকে খাওয়ানোর একটি ভিডিও শেয়ার করে পরী জানিয়ে দেন—ব্যক্তিগত জীবনে অতি উৎসাহী মানুষের নাক গলানো তিনি সহ্য করবেন না।
পোস্টে পরী লেখেন, ‘কিছুদিন ধরে খেয়াল করলাম, কিছু অবাঞ্চিত মানুষ আমার মেয়েকে নিয়ে খুব চিন্তিত। রীতিমত পোস্ট করছে আমাকে ট্যাগ করে, কমেন্ট করছে আমার পোস্টে যে, আপনার দত্তক মেয়েকে তো দেখি না আর। কই সেই দত্তক মেয়ে! এরকম নানা ধরনের কথা। ভাই, প্রথমত মেয়েটা আমার। কথায় কথায় দত্তক দত্তক বলে এদের কী মজা লাগে আমি সত্যিই বুঝি না।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমি এটাও খেয়াল করেছি আমার মেয়ের ছবি/ ভিডিও দিলেই কিছু মাথামোটা লোক যেন কন্টেন্ট পেয়ে যায়। দত্তক শব্দটা দিয়ে একটা ক্যাপশন দেয়, আর ভিউ ব্যবসা শুরু করে। আমার মেয়ে কোনো বিজনেস এলিমেন্ট না, এটা একদম ভালো মতো বুঝে নেন এখন থেকে। আমার ইচ্ছে হলে বাচ্চাদের ছবি দিব, ইচ্ছে না হলে দিব না। এই সিম্পল কথাটা মাথার মধ্যে ঢুকিয়ে ফেলেন আরামসে। কমেন্টে কমেন্টে আমার বাচ্চাদের খুঁজবেন না আর। আমি আমার বাচ্চাদের খালে ফালায়ে দিছি হিহিহি.....খুশি?’
দুই বাচ্চাকে এখন নিজেই দেখভাল করেন জানিয়ে পরী লেখেন, ‘আমরা যারা শোবিজ অঙ্গনে কাজ করি, তাঁদেরও ব্যক্তিগত জীবন খুব সাদামাটা, সাধারণ সবার মতোই। আমার তো একদমই তাই। ঘরের মধ্যে আমি চুলে একগাদা তেল মেখে আরাম করে ঘরের কাজ করতে থাকি। বাড়িতে বাচ্চাদের খাবার আমি রান্না করি, (শারীরিক অসুস্থতা বা শুটিংয়ে না থাকলে) বাচ্চাদের যাবতীয় কাজ আমি নিজের হাতেই করি। আর বাচ্চারা তো আমার জীবনে এল মাত্র তিন বছর হতে যাচ্ছে। এর আগেও আমার নানা ভাইয়ের জন্য রান্না থেকে শুরু করে তাঁর যাবতীয় কাজ আমি নিজের হাতেই করতাম।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে গত মঙ্গলবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে আয়োজন করা হয় কনসার্টের। সেখানে গান পরিবেশন করেন বেশ কয়েকজন সংগীতশিল্পী ও ব্যান্ড। বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারিত সেই অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ক্লিপ ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
১ ঘণ্টা আগেদুই বছর আগে কানাডায় মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন সংগীতশিল্পী কুমার বিশ্বজিতের একমাত্র ছেলে নিবিড়। এখনো সেখানে চিকিৎসাধীন আছেন নিবিড়। সেই দুর্ঘটনার পর থেকে বেশির ভাগ সময় কানাডায় অবস্থান করছেন কুমার বিশ্বজিৎ, থাকছেন ছেলের পাশে। তবে গান ছাড়েননি তিনি। সুযোগ পেলে কনসার্টে অংশ নিচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা শহরে প্রতিদিন হকারি করে জীবিকা নির্বাহ করেন লাখ লাখ মানুষ। তাঁদের কাছে নানা ধরনের পণ্য পাওয়া যায় সস্তায়। রাস্তায় ফেরি করার সময় নানা ছন্দে পণ্যের বর্ণনা দিয়ে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করেন তাঁরা। সেই হকারদের জীবন নিয়ে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকা মঞ্চায়ন করবে কমেডি নাটক ‘সংস অব হকার্স’।
২ ঘণ্টা আগে