বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রেক্ষাগৃহ থেকে টিকিট বিক্রির সঠিক হিসাব পাওয়া যায় না—প্রযোজকদের এমন অভিযোগ বেশ পুরোনো। সিনেপ্লেক্স আসার পর টিকিট বিক্রির হিসাব যদিও পাওয়া গেল, কিন্তু অন্যান্য হিসাব নিয়ে খুশি নন তাঁরা। তাঁদের দাবি, টিকিট বিক্রি থেকে আয়ের ন্যায্য অংশ পাওয়া যাচ্ছে না। তাই টিকিট বিক্রির অর্থের পুনর্বণ্টনের দাবি জানিয়ে তিনটি প্রস্তাব দিয়ে প্রযোজকদের পক্ষে স্টার সিনেপ্লেক্সকে চিঠি দেন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আলফা আই স্টুডিওস লিমিটেডের এমডি শাহরিয়ার শাকিল। আলোচনা শেষে গতকাল স্টার সিনেপ্লেক্সের সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছেছেন প্রযোজকেরা। আশা করছেন, এখন থেকে সিনেমা প্রদর্শনীর ন্যায্য অংশ পাবেন তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে শাহরিয়ার শাকিলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘প্রযোজকেরা টিকিট বিক্রির যে অংশ পাচ্ছিল, তা সন্তোষজনক ছিল না। সিনেমা, হল রক্ষণাবেক্ষণ, এসিসহ নানা বিষয়ে হল কর্তৃপক্ষের যে রেশিও ছিল, তার সবকিছু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রদর্শক ও প্রযোজক একে অপরের পরিপূরক। তিন-চার দিন ধরে স্টার সিনেপ্লেক্সের সঙ্গে প্রায় ২০ জন প্রযোজক আলোচনা করেছি। আজ (গতকাল) বৈঠক শেষে আমরা একটি ইতিবাচক জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি, যেটা খুব জরুরি ছিল।’
সমাধানে পৌঁছালেও টিকিট বিক্রি থেকে কী পরিমাণ অর্থ ভাগাভাগি করা হবে, তা খোলাসা করেননি শাহরিয়ার শাকিল। তিনি বলেন, ‘নির্দিষ্ট একটি রেশিও চূড়ান্ত করা হয়েছে। কিন্তু আমরা এখন মেনশন করতে চাইছি না। এটুকু বলতে পারি, নতুন একটি বিজনেস মডেল তৈরি হয়েছে। টিকিট বিক্রি কীভাবে আরও স্বচ্ছ ও আধুনিক করা সম্ভব এবং সিনেমা বানানোর ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক যে নিয়ম রয়েছে, সেগুলো কীভাবে পালন করা যায়, তা নিয়েও কথা হয়েছে। সব মিলিয়ে এমন একটা জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি, যা উভয় পক্ষের জন্য ইতিবাচক।’
অন্যান্য সিনেপ্লেক্সের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে শাকিল বলেন, ‘আমাদের মূল ইস্যু ছিল স্টার সিনেপ্লেক্সের সঙ্গে। অন্যদের সঙ্গে এখনো কথা হয়নি। তাঁদের সঙ্গেও কথা হবে। যেখানে মনে হবে আলোচনা করে সমাধানের সুযোগ রয়েছে, সেখানে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করে সমাধান করব।’
অন্যদিকে প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এখন থেকে স্টার সিনেপ্লেক্স একজন প্রযোজককে কাউন্টার সেলের ওপর প্রথম সপ্তাহে ৩১ শতাংশ, দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহে ৩০ শতাংশ, চতুর্থ সপ্তাহে ২৭ শতাংশ এবং পঞ্চম সপ্তাহ থেকে যত দিন সিনেমাটি চলবে, তত দিন ২৫ শতাংশ করে শেয়ার মানি দেবে। হল মেইনটেন্যান্স চার্জ বা এসি চার্জ, সরকারি ট্যাক্সসহ অন্য সব খরচ এখন থেকে হল কর্তৃপক্ষ বহন করবে। আগে টিকিটের নেট মূল্যের ওপর শেয়ার মানি নির্ধারণ করত স্টার সিনেপ্লেক্স।
প্রেক্ষাগৃহ থেকে টিকিট বিক্রির সঠিক হিসাব পাওয়া যায় না—প্রযোজকদের এমন অভিযোগ বেশ পুরোনো। সিনেপ্লেক্স আসার পর টিকিট বিক্রির হিসাব যদিও পাওয়া গেল, কিন্তু অন্যান্য হিসাব নিয়ে খুশি নন তাঁরা। তাঁদের দাবি, টিকিট বিক্রি থেকে আয়ের ন্যায্য অংশ পাওয়া যাচ্ছে না। তাই টিকিট বিক্রির অর্থের পুনর্বণ্টনের দাবি জানিয়ে তিনটি প্রস্তাব দিয়ে প্রযোজকদের পক্ষে স্টার সিনেপ্লেক্সকে চিঠি দেন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আলফা আই স্টুডিওস লিমিটেডের এমডি শাহরিয়ার শাকিল। আলোচনা শেষে গতকাল স্টার সিনেপ্লেক্সের সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছেছেন প্রযোজকেরা। আশা করছেন, এখন থেকে সিনেমা প্রদর্শনীর ন্যায্য অংশ পাবেন তাঁরা।
এ বিষয়ে জানতে শাহরিয়ার শাকিলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘প্রযোজকেরা টিকিট বিক্রির যে অংশ পাচ্ছিল, তা সন্তোষজনক ছিল না। সিনেমা, হল রক্ষণাবেক্ষণ, এসিসহ নানা বিষয়ে হল কর্তৃপক্ষের যে রেশিও ছিল, তার সবকিছু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রদর্শক ও প্রযোজক একে অপরের পরিপূরক। তিন-চার দিন ধরে স্টার সিনেপ্লেক্সের সঙ্গে প্রায় ২০ জন প্রযোজক আলোচনা করেছি। আজ (গতকাল) বৈঠক শেষে আমরা একটি ইতিবাচক জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি, যেটা খুব জরুরি ছিল।’
সমাধানে পৌঁছালেও টিকিট বিক্রি থেকে কী পরিমাণ অর্থ ভাগাভাগি করা হবে, তা খোলাসা করেননি শাহরিয়ার শাকিল। তিনি বলেন, ‘নির্দিষ্ট একটি রেশিও চূড়ান্ত করা হয়েছে। কিন্তু আমরা এখন মেনশন করতে চাইছি না। এটুকু বলতে পারি, নতুন একটি বিজনেস মডেল তৈরি হয়েছে। টিকিট বিক্রি কীভাবে আরও স্বচ্ছ ও আধুনিক করা সম্ভব এবং সিনেমা বানানোর ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক যে নিয়ম রয়েছে, সেগুলো কীভাবে পালন করা যায়, তা নিয়েও কথা হয়েছে। সব মিলিয়ে এমন একটা জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি, যা উভয় পক্ষের জন্য ইতিবাচক।’
অন্যান্য সিনেপ্লেক্সের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে শাকিল বলেন, ‘আমাদের মূল ইস্যু ছিল স্টার সিনেপ্লেক্সের সঙ্গে। অন্যদের সঙ্গে এখনো কথা হয়নি। তাঁদের সঙ্গেও কথা হবে। যেখানে মনে হবে আলোচনা করে সমাধানের সুযোগ রয়েছে, সেখানে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করে সমাধান করব।’
অন্যদিকে প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এখন থেকে স্টার সিনেপ্লেক্স একজন প্রযোজককে কাউন্টার সেলের ওপর প্রথম সপ্তাহে ৩১ শতাংশ, দ্বিতীয় ও তৃতীয় সপ্তাহে ৩০ শতাংশ, চতুর্থ সপ্তাহে ২৭ শতাংশ এবং পঞ্চম সপ্তাহ থেকে যত দিন সিনেমাটি চলবে, তত দিন ২৫ শতাংশ করে শেয়ার মানি দেবে। হল মেইনটেন্যান্স চার্জ বা এসি চার্জ, সরকারি ট্যাক্সসহ অন্য সব খরচ এখন থেকে হল কর্তৃপক্ষ বহন করবে। আগে টিকিটের নেট মূল্যের ওপর শেয়ার মানি নির্ধারণ করত স্টার সিনেপ্লেক্স।
বর্ষা মৌসুমে দেশে ব্যস্ততা কম থাকে শিল্পীদের। এই মৌসুমের বিকল্প হিসেবে শিল্পীরা ব্যস্ত হচ্ছেন বিদেশের কনসার্টে। চলতি মাসেই ইউরোপের পাঁচটি দেশে সংগীত পরিবেশন করতে ঢাকা ছেড়েছেন বেশ কয়েকজন সংগীতশিল্পী। এ ছাড়া কানাডায় গান শোনাবেন সংগীতশিল্পী মিলা ও ব্যান্ড অ্যাশেজ।
২০ ঘণ্টা আগেগজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদের বিরুদ্ধে অকথ্য ভাষা ব্যবহার ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন সংগীতশিল্পী পার্থ মজুমদার। গতকাল বিকেলে ফেসবুকে পার্থ মজুমদার জানান, মেসেঞ্জারে ফোন করে মেজবাহ আহমেদ তাঁর সঙ্গে বাজে ব্যবহার করেছেন, এমনকি থাপড়ানোর হুমকি দিয়েছেন।
২০ ঘণ্টা আগে‘চ্যালেঞ্জ’ সিনেমা দিয়ে প্রথমবার একসঙ্গে কাজ করেন টালিগঞ্জের দেব ও শুভশ্রী। বক্স অফিসে হিট হয় সিনেমাটি, দর্শক পছন্দ করে নতুন এই জুটির কেমেস্ট্রি। এরপর জুটি বেঁধে একের পর এক অভিনয় করেন ‘পরাণ যায় জ্বলিয়া রে’, ‘রোমিও’, ‘খোকাবাবু’র মতো ব্যবসাসফল সিনেমায়। অভিনয়ের সূত্র ধরে একে অপরের কাছে এসেছিলেন তাঁরা।
২০ ঘণ্টা আগেএবার ঈদের চমক পারিবারিক গল্পের সিনেমা ‘উৎসব’। মুক্তির পর থেকে প্রতিদিন বেড়েছে দর্শক। দুই সপ্তাহ পরেও দর্শকের আগ্রহ ধরে রেখেছে সিনেমাটি। অভিনয়শিল্পীরাও প্রতিদিন সিনেমার প্রচারে ঘুরে বেড়িয়েছেন বিভিন্ন হলে।
২ দিন আগে