গতকাল ৩ জানুয়ারি বিয়ে সেরেছেন বলিউড অভিনেতা আমির খানের মেয়ে ইরা খান ও তাঁর প্রেমিক জিম ট্রেনার নূপুর শিখরে। মুম্বাইয়ে আমিরের প্রথম স্ত্রী রিনার বাড়িতেই পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের উপস্থিতিতে বিয়ে সম্পন্ন হয়। তবে দিনব্যাপী বিয়ের চেয়ে বেশি আলোচনায় ছিল বর নূপুর শিখরের পোশাক। কালো স্যান্ডো গেঞ্জি পরে এদিন বিয়ে করতে আসেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বিয়ের আগে মুম্বাইয়ের রাস্তায় দৌড়েছেন নূপুর শিখরে। আর এই দৌড়ে নূপুরের সঙ্গে শামিল হয়েছিলেন তাঁর কিছু বন্ধু। নূপুরের এই দৌড়ের ভিডিও নেট দুনিয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় আট কিলোমিটার দৌড়ে আমিরকন্যা ইরাকে বিয়ে করতে আসেন তিনি। বিয়েতে শেরওয়ানি নয়, জিমের পোশাক বেছে নিয়েছেন তিনি।
বিয়ের দিন দুপুরে ছোট স্কার্ট আর কালো টি-শার্টে মুম্বাইয়ের পথে আমিরকন্যা ইরাকেও দেখা গেছে। তখন তাঁর মুখে ছিল না কোনো প্রসাধন। এদিন তাঁর মাথার ব্যান্ড সবার নজর কাড়ে। গোলাপি রঙের এই হেডব্যান্ডে জ্বলজ্বল করছিল তিনটি শব্দ—‘ব্রাইড টু বি’। বর নূপুর শিখরের পোশাকের মতোই বিয়ের দিন ইরার এই লুক সবাইকে অবাক করেছে।
সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ সম্পন্ন হয় বিয়ের অনুষ্ঠান। বিয়ের কাজপত্রে স্বাক্ষর করার সময়ও সেই স্যান্ডো গেঞ্জিই পরে ছিলেন আমিরের জামাই। এর পরই নূপুর শিখরে বদলে নেন পোশাক। কালো স্যান্ডো গেঞ্জি বদলে পরেছিলেন নীল রঙের শেরওয়ানি। আর ইরা পরেছিলেন নীল ও গোলাপির কম্বিনেশনে তৈরি ডিজাইনের পোশাক। বিয়ে সেরে বাড়ির বাইরে এসে উপস্থিত পাপারাজ্জিদের উদ্দেশে ছবির জন্য পোজ দিয়েছেন নবদম্পতি। তাঁদের পাশাপাশি পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় বন্দী হয়েছেন আমির খানও। শ্বশুরের খুব ঘনিষ্ঠ নূপুর। দীর্ঘদিন ছিলেন তিনি আমিরেরই জিম ট্রেনার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, আগামী ৮ জানুয়ারি মারাঠি রীতিমতো ‘সাত পাকে বাঁধা’ পড়বেন তাঁরা। রাজস্থানের উদয়পুরে তাঁদের বিয়ের আসর বসার কথা রয়েছে। আর ১৩ জানুয়ারি বউভাত হবে মুম্বাইতে। সেদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বলিউডের তারকারা।
উল্লেখ্য, করোনা মহামারির লকডাউনের সময় থেকেই কাছাকাছি আসেন ইরা-নূপুর। এমনকি আমির কন্যাকে অবসাদের সঙ্গে লড়াই করতেও সাহায্য করেছিলেন নূপুর। এক সাক্ষাৎকারে ইরা আগেই জানিয়েছিলেন, ‘আমরা জানি যে আমরা ৩ জানুয়ারি বিয়ে করতে চাই, কিন্তু কোন বছর... আমরা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিইনি (হাসি!)। ৩ জানুয়ারি আমাদের জন্য খুব স্পেশাল, কারণ সেই তারিখেই আমরা প্রথম চুমু খেয়েছিলাম।’
গতকাল ৩ জানুয়ারি বিয়ে সেরেছেন বলিউড অভিনেতা আমির খানের মেয়ে ইরা খান ও তাঁর প্রেমিক জিম ট্রেনার নূপুর শিখরে। মুম্বাইয়ে আমিরের প্রথম স্ত্রী রিনার বাড়িতেই পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের উপস্থিতিতে বিয়ে সম্পন্ন হয়। তবে দিনব্যাপী বিয়ের চেয়ে বেশি আলোচনায় ছিল বর নূপুর শিখরের পোশাক। কালো স্যান্ডো গেঞ্জি পরে এদিন বিয়ে করতে আসেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বিয়ের আগে মুম্বাইয়ের রাস্তায় দৌড়েছেন নূপুর শিখরে। আর এই দৌড়ে নূপুরের সঙ্গে শামিল হয়েছিলেন তাঁর কিছু বন্ধু। নূপুরের এই দৌড়ের ভিডিও নেট দুনিয়ায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় আট কিলোমিটার দৌড়ে আমিরকন্যা ইরাকে বিয়ে করতে আসেন তিনি। বিয়েতে শেরওয়ানি নয়, জিমের পোশাক বেছে নিয়েছেন তিনি।
বিয়ের দিন দুপুরে ছোট স্কার্ট আর কালো টি-শার্টে মুম্বাইয়ের পথে আমিরকন্যা ইরাকেও দেখা গেছে। তখন তাঁর মুখে ছিল না কোনো প্রসাধন। এদিন তাঁর মাথার ব্যান্ড সবার নজর কাড়ে। গোলাপি রঙের এই হেডব্যান্ডে জ্বলজ্বল করছিল তিনটি শব্দ—‘ব্রাইড টু বি’। বর নূপুর শিখরের পোশাকের মতোই বিয়ের দিন ইরার এই লুক সবাইকে অবাক করেছে।
সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ সম্পন্ন হয় বিয়ের অনুষ্ঠান। বিয়ের কাজপত্রে স্বাক্ষর করার সময়ও সেই স্যান্ডো গেঞ্জিই পরে ছিলেন আমিরের জামাই। এর পরই নূপুর শিখরে বদলে নেন পোশাক। কালো স্যান্ডো গেঞ্জি বদলে পরেছিলেন নীল রঙের শেরওয়ানি। আর ইরা পরেছিলেন নীল ও গোলাপির কম্বিনেশনে তৈরি ডিজাইনের পোশাক। বিয়ে সেরে বাড়ির বাইরে এসে উপস্থিত পাপারাজ্জিদের উদ্দেশে ছবির জন্য পোজ দিয়েছেন নবদম্পতি। তাঁদের পাশাপাশি পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় বন্দী হয়েছেন আমির খানও। শ্বশুরের খুব ঘনিষ্ঠ নূপুর। দীর্ঘদিন ছিলেন তিনি আমিরেরই জিম ট্রেনার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, আগামী ৮ জানুয়ারি মারাঠি রীতিমতো ‘সাত পাকে বাঁধা’ পড়বেন তাঁরা। রাজস্থানের উদয়পুরে তাঁদের বিয়ের আসর বসার কথা রয়েছে। আর ১৩ জানুয়ারি বউভাত হবে মুম্বাইতে। সেদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বলিউডের তারকারা।
উল্লেখ্য, করোনা মহামারির লকডাউনের সময় থেকেই কাছাকাছি আসেন ইরা-নূপুর। এমনকি আমির কন্যাকে অবসাদের সঙ্গে লড়াই করতেও সাহায্য করেছিলেন নূপুর। এক সাক্ষাৎকারে ইরা আগেই জানিয়েছিলেন, ‘আমরা জানি যে আমরা ৩ জানুয়ারি বিয়ে করতে চাই, কিন্তু কোন বছর... আমরা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিইনি (হাসি!)। ৩ জানুয়ারি আমাদের জন্য খুব স্পেশাল, কারণ সেই তারিখেই আমরা প্রথম চুমু খেয়েছিলাম।’
কলেজের প্রথম দিনে সবচেয়ে দুষ্টু ছাত্র সাদের (ইয়াশ রোহান) সঙ্গে দেখা হয় হৃদির। সাদ যতটা চঞ্চল ও দুষ্টু, হৃদি ঠিক ততটাই মিষ্টি ও গম্ভীর। ধীরে ধীরে হৃদিকে ভালোবেসে ফেলে সাদ।
৫ ঘণ্টা আগেবিদেশে ব্যস্ত সময় পার করছে দেশের ব্যান্ডগুলো। এরই ধারাবাহিকতায় ৭ আগস্ট ম্যানচেস্টারে ইউকে ম্যানেজমেন্ট কলেজে ‘সামারফেস্ট ২০২৫’-এ অংশ নেয় চিরকুট। পৃথিবীর নানা দেশের শিক্ষার্থী ছাড়াও চিরকুটের টানে এই আয়োজনে ছুটে এসেছিলেন প্রবাসী বাংলাদেশিরাও।
৫ ঘণ্টা আগেনয়া মানুষ মূলত নদীর চরে বসবাসরত মানুষের গল্প। নতুন মানুষ চরে এলে তাদের কী রকম সংকট বা সমস্যার মুখে পড়তে হয়, তা নিয়েই সিনেমার গল্প।
৯ ঘণ্টা আগেপাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ানের ষষ্ঠ সিনেমায় ফিরতে পারেন জনি ডেপ। প্রযোজক জেরি ব্রুকহেইমার জানিয়েছেন, পাইরেটস সিরিজের নতুন সিনেমা নিয়ে এরই মধ্যে জনি ডেপের সঙ্গে কথা হয়েছে তাঁর। সব ঠিক থাকলে জ্যাক স্প্যারো হয়ে আবারও ফিরতে পারেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে