অক্ষয় কুমার আছেন বড় বিপদে! কয়েক বছর ধরে তাঁর সিনেমা বক্স অফিসে মোটেই সাড়া ফেলতে পারছে না। প্রতিবছর পাঁচ-সাতটি সিনেমা মুক্তি পায় তাঁর। কিন্তু কোনোটিই দর্শকদের মন জয় করতে পারছে না। অথচ একসময়ে বক্স অফিসে তিনিই ছিলেন সেরা।
তবে ব্যর্থতার গল্প এবারই প্রথম নয় অক্ষয়ের ক্যারিয়ারে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়েও একবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ হচ্ছিল। প্রযোজকেরা তাঁর ওপর ভরসা রাখতে পারছিলেন না। পরিবেশকেরা আগ্রহী ছিলেন না অক্ষয়ের সিনেমা নিয়ে। এমনকি, তাঁর যেসব সিনেমার শুটিং চলছিল, সেগুলোর কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
অক্ষয়ের ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’র শুটিং চলছিল ওই সময়। নব্বই শতাংশ শুটিং করার পর কাজ বন্ধ করে দেন প্রযোজক। সামগ্রিক ঘটনায় ভেঙে পড়েছিলেন অক্ষয়। এ পরিস্থিতি থেকে তাঁকে উদ্ধার করে ‘জানোয়ার’।
জানোয়ার সিনেমার পরিচালক ও প্রযোজক সুনীল দর্শন সম্প্রতি কথা বলেছেন এ বিষয়ে। ফ্রাইডে টকিজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সুনীল জানান, যখন বেশির ভাগ প্রযোজকের ভরসা উঠে গিয়েছিল অক্ষয়ের ওর থেকে, তখন তিনিই ঝুঁকি নিয়ে জানোয়ার সিনেমায় অক্ষয়কে কাস্ট করেন। সিনেমাটি ব্যবসাসফল হয়। ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার।সুনীল জানান, অক্ষয়ের নিয়মানুবর্তিতা, কাজের প্রতি আন্তরিকতা মুগ্ধ করেছিল তাঁকে। সে কারণে তাঁকে নিয়েই জানোয়ার নির্মাণের পরিকল্পনা করেন।
সুনীল বলেন, ‘তবে সমস্যা ছিল অনেক। ওই সময় অক্ষয়ের সিনেমাগুলো পরপর ফ্লপ হচ্ছিল। অনেক সিনেমার নির্মাণ মাঝপথে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যেমন হেরা ফেরি, নব্বই শতাংশ শুটিং হওয়ার পর এটার কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া ধাড়কান সিনেমার চার রিল শুটিং হয়েছিল, তারপর কাজ থেমে যায়।’
অক্ষয়কে নিয়ে আরেকটি ঘটনা শেয়ার করেছেন সুনীল দর্শন, ‘একদিন অক্ষয় আমার কাছে আসে। কাঁদছিল সে। তখন একটা সিনেমা মুক্তি পেয়েছে তার। প্রযোজককে সে বলেছিল, তার ছবি দিয়ে ব্যানার তৈরি করতে। কিন্তু প্রযোজক বলে দিয়েছে, ব্যানারে জায়গা পাওয়ার মতো যোগ্যতা নাকি তার হয়নি! অক্ষয়ের কথা শুনে আমার খুব খারাপ লাগে। জানোয়ার সিনেমা মুক্তির আগে আমি জুহুতে বিশাল এক ব্যানার টানিয়েছিলাম, যাতে শুধুই অক্ষয়ের ছবি ছিল।’
১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় জানোয়ার। সিনেমাটি টানা ১০০ দিন ব্যবসা করেছিল। জানোয়ার দিয়ে ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার। পরের বছর মুক্তি পায় আরেক আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’।
অক্ষয় কুমার আছেন বড় বিপদে! কয়েক বছর ধরে তাঁর সিনেমা বক্স অফিসে মোটেই সাড়া ফেলতে পারছে না। প্রতিবছর পাঁচ-সাতটি সিনেমা মুক্তি পায় তাঁর। কিন্তু কোনোটিই দর্শকদের মন জয় করতে পারছে না। অথচ একসময়ে বক্স অফিসে তিনিই ছিলেন সেরা।
তবে ব্যর্থতার গল্প এবারই প্রথম নয় অক্ষয়ের ক্যারিয়ারে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়েও একবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ হচ্ছিল। প্রযোজকেরা তাঁর ওপর ভরসা রাখতে পারছিলেন না। পরিবেশকেরা আগ্রহী ছিলেন না অক্ষয়ের সিনেমা নিয়ে। এমনকি, তাঁর যেসব সিনেমার শুটিং চলছিল, সেগুলোর কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
অক্ষয়ের ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’র শুটিং চলছিল ওই সময়। নব্বই শতাংশ শুটিং করার পর কাজ বন্ধ করে দেন প্রযোজক। সামগ্রিক ঘটনায় ভেঙে পড়েছিলেন অক্ষয়। এ পরিস্থিতি থেকে তাঁকে উদ্ধার করে ‘জানোয়ার’।
জানোয়ার সিনেমার পরিচালক ও প্রযোজক সুনীল দর্শন সম্প্রতি কথা বলেছেন এ বিষয়ে। ফ্রাইডে টকিজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সুনীল জানান, যখন বেশির ভাগ প্রযোজকের ভরসা উঠে গিয়েছিল অক্ষয়ের ওর থেকে, তখন তিনিই ঝুঁকি নিয়ে জানোয়ার সিনেমায় অক্ষয়কে কাস্ট করেন। সিনেমাটি ব্যবসাসফল হয়। ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার।সুনীল জানান, অক্ষয়ের নিয়মানুবর্তিতা, কাজের প্রতি আন্তরিকতা মুগ্ধ করেছিল তাঁকে। সে কারণে তাঁকে নিয়েই জানোয়ার নির্মাণের পরিকল্পনা করেন।
সুনীল বলেন, ‘তবে সমস্যা ছিল অনেক। ওই সময় অক্ষয়ের সিনেমাগুলো পরপর ফ্লপ হচ্ছিল। অনেক সিনেমার নির্মাণ মাঝপথে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যেমন হেরা ফেরি, নব্বই শতাংশ শুটিং হওয়ার পর এটার কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া ধাড়কান সিনেমার চার রিল শুটিং হয়েছিল, তারপর কাজ থেমে যায়।’
অক্ষয়কে নিয়ে আরেকটি ঘটনা শেয়ার করেছেন সুনীল দর্শন, ‘একদিন অক্ষয় আমার কাছে আসে। কাঁদছিল সে। তখন একটা সিনেমা মুক্তি পেয়েছে তার। প্রযোজককে সে বলেছিল, তার ছবি দিয়ে ব্যানার তৈরি করতে। কিন্তু প্রযোজক বলে দিয়েছে, ব্যানারে জায়গা পাওয়ার মতো যোগ্যতা নাকি তার হয়নি! অক্ষয়ের কথা শুনে আমার খুব খারাপ লাগে। জানোয়ার সিনেমা মুক্তির আগে আমি জুহুতে বিশাল এক ব্যানার টানিয়েছিলাম, যাতে শুধুই অক্ষয়ের ছবি ছিল।’
১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় জানোয়ার। সিনেমাটি টানা ১০০ দিন ব্যবসা করেছিল। জানোয়ার দিয়ে ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার। পরের বছর মুক্তি পায় আরেক আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’।
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৩১ মিনিট আগেবুসান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘কুরাক’ চলচ্চিত্রকে বাংলাদেশের জুলাই মেমোরিয়াল পদকে ভূষিত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমার পরিচালক এর্কে জুমাকমাতোভার হাতে পুরস্কার তুলে দেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
৮ ঘণ্টা আগেগত আগস্টে বঙ্গরঙ্গ নাট্যদল নিয়ে এসেছিল তাদের নতুন নাটক ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। আবারও মঞ্চে উঠছে নাটকটি। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে মৃত্যুহীন প্রাণ নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
১২ ঘণ্টা আগেছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
১ দিন আগে