ভালো নেই পাপিয়া সারোয়ার। রাজধানীর তেজগাঁওয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে তিনি। তিন বছর ধরে দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসারে ভুগছেন রবীন্দ্রসংগীতের এই শিল্পী। চিকিৎসকেরাও শোনাতে পারছেন না আশার বাণী। পরিবারের সদস্যরাও মানসিকভাবে সেই প্রস্তুতি নিয়েছেন। গত বছর চিকিৎসার জন্য দিল্লিতে নেওয়া হয়েছিল শিল্পীকে।
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনসঙ্গী সারোয়ার এ আলম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘জীবনের শেষ প্রান্তে পাপিয়া। আমাদের মেয়েরা দেশে ফিরলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব।’
পাপিয়া সারোয়ারের দুই মেয়ে জারা সারোয়ার ও জিশা সারোয়ার। বড় মেয়ে জারা থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে। সেখানকার একটি কলেজে পাড়ান তিনি। মায়ের শারীরিক অবস্থার কথা শুনে ইতিমধ্যে তিনি বাংলাদেশে পৌঁছেছেন।
সারোয়ার এ আলম জানিয়েছেন, কানাডায় থাকা ছোট মেয়ে জিশা মায়ের অবস্থার কথা শুনে রওনা দিয়েছেন। আজ রাত সাড়ে ১০টায় ঢাকায় পৌঁছানোর কথা তাঁর।
পাপিয়া সারোয়ারের জন্ম বরিশালে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী ছিলেন। ১৯৬৬ সালে ছায়ানটে ওয়াহিদুল হক, সনজীদা খাতুন ও জাহেদুর রহিমের কাছে এবং পরে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে সংগীতে দীক্ষা নেন। ১৯৭৩ সালে ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রসংগীতে ডিগ্রি নিতে ভারতে যান পাপিয়া সারোয়ার। ২০১৩ সালে তিনি বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার এবং ২০১৫ সালে ফেলোশিপ লাভ করেন। ২০২১ সালে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক লাভ করেন পাপিয়া সারোয়ার। চলতি বছর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকীতে চ্যানেল আইয়ের আয়োজনে রবীন্দ্র মেলায় আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয় তাঁকে।
রবীন্দ্রসংগীতের পাশাপাশি আধুনিক গানেও সফলতা পেয়েছেন পাপিয়া সারোয়ার। তাঁর গাওয়া ‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন নাইরে টেলিগ্রাম’ গানটি সংগীতের সব শ্রেণির শ্রোতার কাছে জনপ্রিয় করেছে তাঁকে।
ভালো নেই পাপিয়া সারোয়ার। রাজধানীর তেজগাঁওয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে তিনি। তিন বছর ধরে দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসারে ভুগছেন রবীন্দ্রসংগীতের এই শিল্পী। চিকিৎসকেরাও শোনাতে পারছেন না আশার বাণী। পরিবারের সদস্যরাও মানসিকভাবে সেই প্রস্তুতি নিয়েছেন। গত বছর চিকিৎসার জন্য দিল্লিতে নেওয়া হয়েছিল শিল্পীকে।
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনসঙ্গী সারোয়ার এ আলম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘জীবনের শেষ প্রান্তে পাপিয়া। আমাদের মেয়েরা দেশে ফিরলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেব।’
পাপিয়া সারোয়ারের দুই মেয়ে জারা সারোয়ার ও জিশা সারোয়ার। বড় মেয়ে জারা থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে। সেখানকার একটি কলেজে পাড়ান তিনি। মায়ের শারীরিক অবস্থার কথা শুনে ইতিমধ্যে তিনি বাংলাদেশে পৌঁছেছেন।
সারোয়ার এ আলম জানিয়েছেন, কানাডায় থাকা ছোট মেয়ে জিশা মায়ের অবস্থার কথা শুনে রওনা দিয়েছেন। আজ রাত সাড়ে ১০টায় ঢাকায় পৌঁছানোর কথা তাঁর।
পাপিয়া সারোয়ারের জন্ম বরিশালে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী ছিলেন। ১৯৬৬ সালে ছায়ানটে ওয়াহিদুল হক, সনজীদা খাতুন ও জাহেদুর রহিমের কাছে এবং পরে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে সংগীতে দীক্ষা নেন। ১৯৭৩ সালে ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রসংগীতে ডিগ্রি নিতে ভারতে যান পাপিয়া সারোয়ার। ২০১৩ সালে তিনি বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার এবং ২০১৫ সালে ফেলোশিপ লাভ করেন। ২০২১ সালে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক লাভ করেন পাপিয়া সারোয়ার। চলতি বছর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকীতে চ্যানেল আইয়ের আয়োজনে রবীন্দ্র মেলায় আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয় তাঁকে।
রবীন্দ্রসংগীতের পাশাপাশি আধুনিক গানেও সফলতা পেয়েছেন পাপিয়া সারোয়ার। তাঁর গাওয়া ‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন নাইরে টেলিগ্রাম’ গানটি সংগীতের সব শ্রেণির শ্রোতার কাছে জনপ্রিয় করেছে তাঁকে।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
২৩ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৩০ মিনিট আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৩৫ মিনিট আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৩৯ মিনিট আগে