ভারতের টেলিভিশন অভিনেত্রী উরফি জাভেদ পোশাকের কারণে খুবই আলোচিত। বিতর্কের মুখে তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোশাক নিয়েই বরাবরই সোচ্চার তিনি। এবার লক্ষ্ণৌয়ের নাম বদলে লক্ষ্মণ নগরী করার প্রস্তাবের প্রতিবাদ করে নামবদলের রাজনীতির অভিযোগ তুলে বিজেপি সমর্থকদের তোপের মুখে পড়েছেন তিনি।
বুধবার উত্তর প্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠক এই প্রস্তাব দিয়ে একই টুইট করেন। টুইটটি শেয়ার করে উরফি লিখেছেন, ‘এই নাম বদলে লাভ কোথায়? আমি গণতান্ত্রিক দেশে থাকতে চাই। না হিন্দু রাষ্ট্র, না মুসলিম রাষ্ট্র।’
আর এতেই তার ওপর বেজায় চটেছেন বিজেপি সমর্থকেরা। দিবস পাঠক নামে একজন মন্তব্য করে লেখেন, ‘উরফি আপনি আপনার পোশাক নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। এ বিষয় নিয়ে নাক না গলালেও চলবে।’
উরমিত নামে একজন বলেন, ‘লক্ষ্ণৌ শহরের নামকরণ লক্ষ্মণ নগরীই হবে।’ অনেকেই তাঁকে ভারত ত্যাগ করার কথা বলছেন। অনুপ তেওয়ারি নামে একজন লেখেন, ‘আপনার যেহেতু সমস্যা হচ্ছে, আপনি এখনো ভারত ত্যাগ করছেন না কেন?’
কয়েক দিন আগেই উরফি মুম্বাইয়ে তাঁকে বাড়ি ভাড়া না দেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন। এ বিষয়ে উরফি টুইটারে লিখেছিলেন, ‘মুসলিমরা বাড়ি ভাড়া দিচ্ছেন না আমাকে। কারণ, আমি যে ধরনের পোশাক পরি—তা তাঁদের অপছন্দ। হিন্দুরা আমাকে বাড়িভাড়া দিচ্ছেন না আমি মুসলিম বলে। মুম্বাইয়ে বাড়ি পাওয়া সত্যি দুষ্কর হয়ে উঠেছে আমার জন্য।’ তাঁর মতে, এর নেপথ্যে মোটেই তাঁর পোশাক দায়ী নয়, রয়েছে তাঁর ধর্ম।
পাঠান নিয়ে বলিউডের প্রযোজক প্রিয়া গুপ্তের করা একটি টুইটের মন্তব্যে কঙ্গনা বলেছিলেন, ‘খুব ভালো বিশ্লেষণ...এই দেশটি শুধু এবং শুধুই খানদের ভালোবেসেছে এবং মাঝেমধ্যে শুধু খানদেরই...এবং এরা মুসলিম অভিনেত্রীদের প্রতি বাড়াবাড়ি রকমের আচ্ছন্ন। তাই ভারতকে ঘৃণা ও ফ্যাসিবাদের জন্য অভিযুক্ত করা খুবই অন্যায়...সারা বিশ্বে ভারতের মতো কোনো দেশ নেই।’
কঙ্গনার এই টুইটের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন উরফি। তিনি লিখেছিলেন, ‘ও মাই গড! এইটা কেমন বিভাজন—মুসলিম অভিনেতা, হিন্দু অভিনেতা! শিল্পকে ধর্ম দিয়ে বিভক্ত করা যায় না। এখানে তাঁরা শুধুই অভিনেতা।’
ভারতের টেলিভিশন অভিনেত্রী উরফি জাভেদ পোশাকের কারণে খুবই আলোচিত। বিতর্কের মুখে তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোশাক নিয়েই বরাবরই সোচ্চার তিনি। এবার লক্ষ্ণৌয়ের নাম বদলে লক্ষ্মণ নগরী করার প্রস্তাবের প্রতিবাদ করে নামবদলের রাজনীতির অভিযোগ তুলে বিজেপি সমর্থকদের তোপের মুখে পড়েছেন তিনি।
বুধবার উত্তর প্রদেশের উপমুখ্যমন্ত্রী ব্রজেশ পাঠক এই প্রস্তাব দিয়ে একই টুইট করেন। টুইটটি শেয়ার করে উরফি লিখেছেন, ‘এই নাম বদলে লাভ কোথায়? আমি গণতান্ত্রিক দেশে থাকতে চাই। না হিন্দু রাষ্ট্র, না মুসলিম রাষ্ট্র।’
আর এতেই তার ওপর বেজায় চটেছেন বিজেপি সমর্থকেরা। দিবস পাঠক নামে একজন মন্তব্য করে লেখেন, ‘উরফি আপনি আপনার পোশাক নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। এ বিষয় নিয়ে নাক না গলালেও চলবে।’
উরমিত নামে একজন বলেন, ‘লক্ষ্ণৌ শহরের নামকরণ লক্ষ্মণ নগরীই হবে।’ অনেকেই তাঁকে ভারত ত্যাগ করার কথা বলছেন। অনুপ তেওয়ারি নামে একজন লেখেন, ‘আপনার যেহেতু সমস্যা হচ্ছে, আপনি এখনো ভারত ত্যাগ করছেন না কেন?’
কয়েক দিন আগেই উরফি মুম্বাইয়ে তাঁকে বাড়ি ভাড়া না দেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন। এ বিষয়ে উরফি টুইটারে লিখেছিলেন, ‘মুসলিমরা বাড়ি ভাড়া দিচ্ছেন না আমাকে। কারণ, আমি যে ধরনের পোশাক পরি—তা তাঁদের অপছন্দ। হিন্দুরা আমাকে বাড়িভাড়া দিচ্ছেন না আমি মুসলিম বলে। মুম্বাইয়ে বাড়ি পাওয়া সত্যি দুষ্কর হয়ে উঠেছে আমার জন্য।’ তাঁর মতে, এর নেপথ্যে মোটেই তাঁর পোশাক দায়ী নয়, রয়েছে তাঁর ধর্ম।
পাঠান নিয়ে বলিউডের প্রযোজক প্রিয়া গুপ্তের করা একটি টুইটের মন্তব্যে কঙ্গনা বলেছিলেন, ‘খুব ভালো বিশ্লেষণ...এই দেশটি শুধু এবং শুধুই খানদের ভালোবেসেছে এবং মাঝেমধ্যে শুধু খানদেরই...এবং এরা মুসলিম অভিনেত্রীদের প্রতি বাড়াবাড়ি রকমের আচ্ছন্ন। তাই ভারতকে ঘৃণা ও ফ্যাসিবাদের জন্য অভিযুক্ত করা খুবই অন্যায়...সারা বিশ্বে ভারতের মতো কোনো দেশ নেই।’
কঙ্গনার এই টুইটের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন উরফি। তিনি লিখেছিলেন, ‘ও মাই গড! এইটা কেমন বিভাজন—মুসলিম অভিনেতা, হিন্দু অভিনেতা! শিল্পকে ধর্ম দিয়ে বিভক্ত করা যায় না। এখানে তাঁরা শুধুই অভিনেতা।’
কলেজের প্রথম দিনে সবচেয়ে দুষ্টু ছাত্র সাদের (ইয়াশ রোহান) সঙ্গে দেখা হয় হৃদির। সাদ যতটা চঞ্চল ও দুষ্টু, হৃদি ঠিক ততটাই মিষ্টি ও গম্ভীর। ধীরে ধীরে হৃদিকে ভালোবেসে ফেলে সাদ।
৫ ঘণ্টা আগেবিদেশে ব্যস্ত সময় পার করছে দেশের ব্যান্ডগুলো। এরই ধারাবাহিকতায় ৭ আগস্ট ম্যানচেস্টারে ইউকে ম্যানেজমেন্ট কলেজে ‘সামারফেস্ট ২০২৫’-এ অংশ নেয় চিরকুট। পৃথিবীর নানা দেশের শিক্ষার্থী ছাড়াও চিরকুটের টানে এই আয়োজনে ছুটে এসেছিলেন প্রবাসী বাংলাদেশিরাও।
৫ ঘণ্টা আগেনয়া মানুষ মূলত নদীর চরে বসবাসরত মানুষের গল্প। নতুন মানুষ চরে এলে তাদের কী রকম সংকট বা সমস্যার মুখে পড়তে হয়, তা নিয়েই সিনেমার গল্প।
৯ ঘণ্টা আগেপাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ানের ষষ্ঠ সিনেমায় ফিরতে পারেন জনি ডেপ। প্রযোজক জেরি ব্রুকহেইমার জানিয়েছেন, পাইরেটস সিরিজের নতুন সিনেমা নিয়ে এরই মধ্যে জনি ডেপের সঙ্গে কথা হয়েছে তাঁর। সব ঠিক থাকলে জ্যাক স্প্যারো হয়ে আবারও ফিরতে পারেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে