বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী মনিরুল ইসলাম এবং ভাস্কর নভেরা আহমেদকে নিয়ে ভিন্ন দুটি ডকুফিল্ম বানিয়েছেন অনন্যা রুমা। নাম ‘মনির: টেল অব টু কান্ট্রিস’ ও ‘নভেরা: স্মৃতির অভিযাত্রা’।
‘মনির: টেলস অব টু কান্ট্রিস’ নামের ডকুফিল্মটিতে উঠে এসেছে চিত্রশিল্পী মনিরুল ইসলামের জীবনের নানা ঘটনা, তাঁর শিল্পকর্ম, ব্যক্তিগত জীবনের নানা দিক। মনিরুল ইসলাম ঢাকা চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে পড়াশোনা শেষে চারুকলায় শিক্ষকতা শুরু করেন ১৯৬৬ সালে। ১৯৬৯ সালে স্পেন সরকারের বৃত্তি নিয়ে সে দেশে পাড়ি জমান উচ্চশিক্ষার জন্য। এরপর স্পেনেই স্থায়ী হন। ১৯৯৭ সালে স্পেনের রাষ্ট্রীয় পদক পান মনিরুল ইসলাম। ১৯৯৯ সালে পান একুশে পদক। ২০১০ সালে তিনি ভূষিত হন স্পেনের মর্যাদাপূর্ণ সম্মাননা ‘দ্য ক্রস অব দি অফিসার অব দি অর্ডার অব কুইন ইসাবেলা’য়।
বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের নকশাপ্রণেতা হিসেবে নাম জড়িয়ে আছে নভেরা আহমেদের। হামিদুর রাহমান ও নভেরা আহমেদের তত্ত্বাবধানে ১৯৫৭ সালে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের চূড়ান্ত নকশা তৈরি করে শুরু করা হয় শহীদ মিনার নির্মাণের কাজ। নভেরা: স্মৃতির অভিযাত্রা তথচিত্রে ফুটে উঠেছে ভাস্কর নভেরার শিল্পকর্ম ও ব্যক্তিজীবনের কথা। অনন্যা রুমা জানান, প্যারিসের ফিল্ম মেকার ভিভিয়ান ভাগকে দেওয়া মৃত্যুর পাঁচ মাস আগে নভেরার শেষ সাক্ষাৎকারের কিছু অংশ আছে এই তথ্যচিত্রে, যেখানে নভেরা আহমেদ শহীদ মিনার প্রসঙ্গে কথা বলেছেন।
গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত আলিয়ঁস ফ্রঁসেজে ডকুফিল্ম দুটির বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল সিসতিয়াগো, চিত্রশিল্পী মনিরুল ইসলাম, অভিনেতা-নির্মাতা গাজী রাকায়েত, সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী, সিঁথি সাহা, রেইনবো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের চেয়ারম্যান আহমেদ মুজতবা জামালসহ অনেকে।
নির্মাতা অনন্যা রুমা জানিয়েছেন, চলতি বছর বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নভেরা আহমেদকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্রটি প্রদর্শিত হবে। বাংলা, ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ ভাষায় দর্শকেরা এটি উপভোগ করতে পারবেন। এ ছাড়া, নভেরা আহমেদকে নিয়ে একটি পূর্ণ তথ্যচিত্র নির্মাণের পরিকল্পনা করেছেন তিনি। সেই লক্ষ্যে আগামী জুলাইতে আবারও প্যারিসে যাবেন রুমা।
প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী মনিরুল ইসলাম এবং ভাস্কর নভেরা আহমেদকে নিয়ে ভিন্ন দুটি ডকুফিল্ম বানিয়েছেন অনন্যা রুমা। নাম ‘মনির: টেল অব টু কান্ট্রিস’ ও ‘নভেরা: স্মৃতির অভিযাত্রা’।
‘মনির: টেলস অব টু কান্ট্রিস’ নামের ডকুফিল্মটিতে উঠে এসেছে চিত্রশিল্পী মনিরুল ইসলামের জীবনের নানা ঘটনা, তাঁর শিল্পকর্ম, ব্যক্তিগত জীবনের নানা দিক। মনিরুল ইসলাম ঢাকা চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে পড়াশোনা শেষে চারুকলায় শিক্ষকতা শুরু করেন ১৯৬৬ সালে। ১৯৬৯ সালে স্পেন সরকারের বৃত্তি নিয়ে সে দেশে পাড়ি জমান উচ্চশিক্ষার জন্য। এরপর স্পেনেই স্থায়ী হন। ১৯৯৭ সালে স্পেনের রাষ্ট্রীয় পদক পান মনিরুল ইসলাম। ১৯৯৯ সালে পান একুশে পদক। ২০১০ সালে তিনি ভূষিত হন স্পেনের মর্যাদাপূর্ণ সম্মাননা ‘দ্য ক্রস অব দি অফিসার অব দি অর্ডার অব কুইন ইসাবেলা’য়।
বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের নকশাপ্রণেতা হিসেবে নাম জড়িয়ে আছে নভেরা আহমেদের। হামিদুর রাহমান ও নভেরা আহমেদের তত্ত্বাবধানে ১৯৫৭ সালে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের চূড়ান্ত নকশা তৈরি করে শুরু করা হয় শহীদ মিনার নির্মাণের কাজ। নভেরা: স্মৃতির অভিযাত্রা তথচিত্রে ফুটে উঠেছে ভাস্কর নভেরার শিল্পকর্ম ও ব্যক্তিজীবনের কথা। অনন্যা রুমা জানান, প্যারিসের ফিল্ম মেকার ভিভিয়ান ভাগকে দেওয়া মৃত্যুর পাঁচ মাস আগে নভেরার শেষ সাক্ষাৎকারের কিছু অংশ আছে এই তথ্যচিত্রে, যেখানে নভেরা আহমেদ শহীদ মিনার প্রসঙ্গে কথা বলেছেন।
গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত আলিয়ঁস ফ্রঁসেজে ডকুফিল্ম দুটির বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্পেনের রাষ্ট্রদূত গ্যাব্রিয়েল সিসতিয়াগো, চিত্রশিল্পী মনিরুল ইসলাম, অভিনেতা-নির্মাতা গাজী রাকায়েত, সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী, সিঁথি সাহা, রেইনবো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের চেয়ারম্যান আহমেদ মুজতবা জামালসহ অনেকে।
নির্মাতা অনন্যা রুমা জানিয়েছেন, চলতি বছর বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নভেরা আহমেদকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্রটি প্রদর্শিত হবে। বাংলা, ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ ভাষায় দর্শকেরা এটি উপভোগ করতে পারবেন। এ ছাড়া, নভেরা আহমেদকে নিয়ে একটি পূর্ণ তথ্যচিত্র নির্মাণের পরিকল্পনা করেছেন তিনি। সেই লক্ষ্যে আগামী জুলাইতে আবারও প্যারিসে যাবেন রুমা।
ছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের দুষ্ট-মিষ্টি সময়ের গল্পের ওয়েব ফিল্ম ‘লিটল মিস ক্যাওস’। বানিয়েছেন মাহমুদা সুলতানা রীমা। এটি নির্মাতার প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদ সালমি নাওভী ও সাদনিমা বিনতে নোমান।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ‘এলএ ডাইভারসিটি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ২০২৫’-এ জোড়া পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আ থিং অ্যাবাউট কাশেম’। এ সিনেমায় দুর্দান্ত অভিনয় করে সেরা অভিনয়শিল্পীর পুরস্কার জিতেছেন ইন্তেখাব দিনার। পাশাপাশি সেরা পরিচালক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন বিজন ইমতিয়াজ।
৯ ঘণ্টা আগেদাবাঘর ওয়েব ফিল্মের গল্পের কেন্দ্রে রয়েছে এক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীর মেয়ে রামিসা রহমান। তার হাতে আসে একটি পেনড্রাইভ, যাতে লুকিয়ে আছে দেশের একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেটের হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারের প্রমাণ।
২০ ঘণ্টা আগে