পাকিস্তানি অভিনেত্রী সেহের খান মনে করেন, টিভি নাটকগুলোতে দেশের বিভিন্ন সামাজিক সমস্যার বিষয়গুলো তুলে ধরা উচিত। জনপ্রিয় টিভি সিরিজ ‘তান মান নীল ও নীল’-এ অভিনয়ের পর তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি মনে করেন, মানুষের চিন্তাভাবনার পরিবর্তন আনার জন্য টিভি সিরিজ বা নাটকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি, ‘তান মান নীল ও নীল’ টিভি সিরিজটির শেষ পর্ব রিলিজ হয়েছে। এই পর্বে ধর্ম অবমাননার নামে পাকিস্তানে গণপিটুনি বা মব জাস্টিসের ভয়াবহ বাস্তবতা তুলে ধরা হয়। পর্বটি দর্শকদের কাছে বেশ প্রশংসিত হয়েছে।
মুস্তফা আফ্রিদির লেখা, সাইফ হাসান পরিচালিত ও সুলতানা সিদ্দিকীর প্রযোজনায় নির্মিত এই টিভি সিরিজ একটি শক্তিশালী পর্বের মাধ্যমে শেষ হয়েছে। যেখানে মিথ্যা ধর্ম অবমাননার অভিযোগ ও এর ফলে সৃষ্ট গণপিটুনিতে প্রাণহানির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।
এই টিভি সিরিজের সম্প্রচারকারী চ্যানেল হাম টিভির আয়োজিত এক ইফতার অনুষ্ঠানে সেহের খান বলেন, তিনি এই নাটকের অংশ হতে পেরে গর্বিত। তিনি বলেন, ‘আমি এর আগে কোনো কাজকে খুব বেশি গুরুত্ব দিইনি।’
‘ইশক দি চাশনি’খ্যাত এই অভিনেত্রীকে উপস্থাপক যখন জিজ্ঞেস করেন, তিনি ‘তান মান নীল ও নীল’-এ অভিনয় করে ১০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন কি না, তখন সেহের খান তাতে সম্মতি দেন।
সেহের খান বলেন, ‘আমি সব সময় সাইফের সঙ্গে কাজ করতে চেয়েছি। আমি খুব খুশি যে তাঁর সঙ্গে এই নাটকে কাজ করতে পেরেছি।’ তিনি সুলতানা সিদ্দিকী ও মুস্তফা আফ্রিদির কাজেরও প্রশংসা করেন।
সেহের খান দর্শকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি একজন স্পষ্টবাদী মানুষ। প্রযোজকদের বলব, শিক্ষণীয় ও সামাজিক সমস্যা নিয়ে নাটক তৈরি করবেন। বাণিজ্যিক সফলতাই সবকিছু নয়।’
সেহের খান অনেকটা অভিযোগ করে বলেন, নাট্যনির্মাতারা এমন অভিনেতাদের নিয়ে কাজ করতে চান, যাঁদের নিলে ব্যবসায়িকভাবে সফল হবেন। কিন্তু এটা খুবই হতাশাজনক। এই মানসিকতার পরিবর্তন হওয়া দরকার।
সেহের আরও বলেন, ‘‘তান মান নীল ও নীল’’–এর অভিনয়ের সেটে অনেক মানুষ আমাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদেছে। তারা আমাকে জড়িয়ে ধরেছে, কেঁদেছে ও তাদের গল্প বলেছে, এসব শুনে আমার গায়ে কাঁটা দিয়েছিল।’
সেহের খানের জনপ্রিয় টিভি সিরিজগুলোর মধ্যে রয়েছে রোমান্টিক কমেডি ‘ফেয়ারি টেল’ ও ‘ইশক দি চাশনি’; প্রেমের নাটক ‘ফাসিক’, ‘রং মহল’ ও ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স নিয়ে নির্মিত জনপ্রিয় টিভি সিরিজ ‘জাফা’। এ ছাড়া তিনি ‘নাকাব যান’, ‘দিখাওয়া’, ‘জখম’ ও ‘মুশক’-এর মতো অন্যান্য জনপ্রিয় টিভি সিরিজেও অভিনয় করেছেন।
পাকিস্তানি অভিনেত্রী সেহের খান মনে করেন, টিভি নাটকগুলোতে দেশের বিভিন্ন সামাজিক সমস্যার বিষয়গুলো তুলে ধরা উচিত। জনপ্রিয় টিভি সিরিজ ‘তান মান নীল ও নীল’-এ অভিনয়ের পর তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি মনে করেন, মানুষের চিন্তাভাবনার পরিবর্তন আনার জন্য টিভি সিরিজ বা নাটকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি, ‘তান মান নীল ও নীল’ টিভি সিরিজটির শেষ পর্ব রিলিজ হয়েছে। এই পর্বে ধর্ম অবমাননার নামে পাকিস্তানে গণপিটুনি বা মব জাস্টিসের ভয়াবহ বাস্তবতা তুলে ধরা হয়। পর্বটি দর্শকদের কাছে বেশ প্রশংসিত হয়েছে।
মুস্তফা আফ্রিদির লেখা, সাইফ হাসান পরিচালিত ও সুলতানা সিদ্দিকীর প্রযোজনায় নির্মিত এই টিভি সিরিজ একটি শক্তিশালী পর্বের মাধ্যমে শেষ হয়েছে। যেখানে মিথ্যা ধর্ম অবমাননার অভিযোগ ও এর ফলে সৃষ্ট গণপিটুনিতে প্রাণহানির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।
এই টিভি সিরিজের সম্প্রচারকারী চ্যানেল হাম টিভির আয়োজিত এক ইফতার অনুষ্ঠানে সেহের খান বলেন, তিনি এই নাটকের অংশ হতে পেরে গর্বিত। তিনি বলেন, ‘আমি এর আগে কোনো কাজকে খুব বেশি গুরুত্ব দিইনি।’
‘ইশক দি চাশনি’খ্যাত এই অভিনেত্রীকে উপস্থাপক যখন জিজ্ঞেস করেন, তিনি ‘তান মান নীল ও নীল’-এ অভিনয় করে ১০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন কি না, তখন সেহের খান তাতে সম্মতি দেন।
সেহের খান বলেন, ‘আমি সব সময় সাইফের সঙ্গে কাজ করতে চেয়েছি। আমি খুব খুশি যে তাঁর সঙ্গে এই নাটকে কাজ করতে পেরেছি।’ তিনি সুলতানা সিদ্দিকী ও মুস্তফা আফ্রিদির কাজেরও প্রশংসা করেন।
সেহের খান দর্শকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি একজন স্পষ্টবাদী মানুষ। প্রযোজকদের বলব, শিক্ষণীয় ও সামাজিক সমস্যা নিয়ে নাটক তৈরি করবেন। বাণিজ্যিক সফলতাই সবকিছু নয়।’
সেহের খান অনেকটা অভিযোগ করে বলেন, নাট্যনির্মাতারা এমন অভিনেতাদের নিয়ে কাজ করতে চান, যাঁদের নিলে ব্যবসায়িকভাবে সফল হবেন। কিন্তু এটা খুবই হতাশাজনক। এই মানসিকতার পরিবর্তন হওয়া দরকার।
সেহের আরও বলেন, ‘‘তান মান নীল ও নীল’’–এর অভিনয়ের সেটে অনেক মানুষ আমাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদেছে। তারা আমাকে জড়িয়ে ধরেছে, কেঁদেছে ও তাদের গল্প বলেছে, এসব শুনে আমার গায়ে কাঁটা দিয়েছিল।’
সেহের খানের জনপ্রিয় টিভি সিরিজগুলোর মধ্যে রয়েছে রোমান্টিক কমেডি ‘ফেয়ারি টেল’ ও ‘ইশক দি চাশনি’; প্রেমের নাটক ‘ফাসিক’, ‘রং মহল’ ও ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স নিয়ে নির্মিত জনপ্রিয় টিভি সিরিজ ‘জাফা’। এ ছাড়া তিনি ‘নাকাব যান’, ‘দিখাওয়া’, ‘জখম’ ও ‘মুশক’-এর মতো অন্যান্য জনপ্রিয় টিভি সিরিজেও অভিনয় করেছেন।
ছাত্র আন্দোলনের সময় নিশ্চুপ থাকা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও ভাইরালসহ বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে বিতর্কিত হন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এর জেরে শোবিজে অনেকটাই কোনঠাসা হয়ে পড়েছিলেন। তাঁর নতুন কোনো কাজের খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। আগে শেষ করা কাজের মুক্তির সময়েও প্রচারে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন।
৭ ঘণ্টা আগেঈদে প্রেক্ষাগৃহে ‘তাণ্ডব’ মুক্তির পর থেকে আলোচনা শুরু হয়েছে শাকিব খানের পরবর্তী সিনেমা নিয়ে। শোনা যাচ্ছে, ‘বরবাদ’খ্যাত মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালনা করবেন শাকিবের পরের সিনেমা। এ ছাড়া পরিচালক রায়হান রাফী ও অনন্য মামুনের নামও আছে আলোচনায়।
৮ ঘণ্টা আগেডার্ক কনটেন্ট পছন্দ অভিনেত্রী খুশি কাপুরের। ওটিটিতে যেসব অপরাধমূলক সিনেমা-সিরিজ মুক্তি পায়, সেসবের নিয়মিত দর্শক তিনি। দেখেন অপরাধমূলক তথ্যচিত্রও। বোম্বে টাইমসকে খুশি কাপুর জানালেন ইদানীং দেখা কোন সিনেমা-সিরিজ বেশি ভালো লেগেছে তাঁর।
৮ ঘণ্টা আগেগতকাল ছিল বিশ্ব সংগীত দিবস। দিনটিকে ঘিরে দেশের সংগীতাঙ্গনে তেমন কোনো আয়োজন চোখে পড়েনি। অনেক শিল্পী পুরোনো গান শেয়ার করে জানিয়েছেন সংগীত দিবসের শুভেচ্ছা। এ ক্ষেত্রে কিছুটা ব্যতিক্রম সাজিয়া সুলতানা পুতুল। সংগীত দিবস উপলক্ষে গতকাল নিজের ইউটিউব চ্যানেলে নতুন গান প্রকাশ করেছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে