বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
চলচ্চিত্রের জন্য বছরটা ছিল হতাশার। ছাত্র-জনতার আন্দোলন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ছাপিয়ে ৪৯টি সিনেমা মুক্তি পেলেও কমেছে হিট সিনেমার সংখ্যা। গত কয়েক বছর একাধিক সিনেমা ব্যবসায়িক সাফল্য পেলেও এবার হিট সিনেমার সংখ্যা মাত্র একটি। বিপরীতে বেড়েছে নিম্নমানের সিনেমার সংখ্যা। হতাশ করেছে দেশে মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয় সিনেমাও। ৩টি বলিউড সিনেমার সঙ্গে একটি টালিউড সিনেমা মুক্তি পেলেও দর্শক টানতে পারেনি।
বছরের শুরুতে বিতর্ক তৈরি করে এক সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছিল তিনটি সিনেমা। দেশের ‘কাগজের বউ’ ও ‘শেষ বাজি’র সঙ্গে মুক্তি পায় টালিউডের ‘হুব্বা’। শেষদিকেও দেখা গেছে একই চিত্র। ১৩ ডিসেম্বর মুক্তি পায় ‘৮৪০’, ‘ডেঞ্জার জোন’ ও ‘হুরমতি’। মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত ‘নকশি কাঁথার জমিন’ দিয়ে শেষ হয়েছে বছর। মাঝে ছাত্র আন্দোলনের সময় স্থবির হয়ে পড়েছিল সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি। জুলাই ও আগস্টে মুক্তি পেয়েছে একটি করে সিনেমা। সেপ্টেম্বরে মুক্তি পায়নি কোনো সিনেমা। এ ছাড়া মার্চে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষেও বন্ধ ছিল সিনেমা মুক্তি। আলোচনায় থাকলেও শেষ পর্যন্ত সিনেমা মুক্তির সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন অনেক নির্মাতা। এই তালিকায় আছে সিয়াম-বুবলীর ‘জংলী’, আরিফিন শুভ-মন্দিরার ‘নীলচক্র’, আজমেরী হক বাঁধনের ‘এশা মার্ডার’, শরিফুল রাজ-ইধিকার ‘কবি’। তবে শেষ তিন মাসে সিনেমা মুক্তি দেওয়ার তোড়জোড় দেখা গেছে। এই সময়ে এসেছে ১৮টি সিনেমা; যদিও বেশির ভাগ ছিল নিম্নমানের ও বহুদিনের আটকে থাকা। প্রচার ছাড়া অনেকটা দায়সারাভাবে মুক্তি দেওয়া হয়েছে এসব সিনেমা। শুধু এ সময়ে নয়, বছরজুড়েই নিম্নমানের সিনেমার সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো। এই তালিকায় রয়েছে ‘রুখে দাঁড়াও’, ‘টালমাতাল’, ‘সুস্বাগতম’, ‘ময়নার শেষ কথা’, ‘বাদশা দ্য কিং’, ‘চরিত্র’, ‘হুরমতি’, ‘মাকড়সার জাল’ ইত্যাদি। এ বছর যুক্ত হয়েছে নতুন আরেক ট্রেন্ড—ওটিটি কনটেন্ট সিনেমা হলে মুক্তি। তবে প্রযোজকদের এই কৌশল কাজে আসেনি।
গত বছর দেশে ভারতীয় সিনেমা মুক্তির পর হলমালিকদের মুখে হাসি ফুটলেও এ বছর ছিল ভিন্ন চিত্র। ২০২৩ সালে ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’, ‘অ্যানিমেল’, ‘ডানকি’ দেখতে সিনেপ্লেক্সে ভিড় জমিয়েছিলেন দর্শক। এ বছর ‘স্ত্রী টু’, ‘ক্রু’, ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি’ ভারতে দাপট দেখালেও এ দেশে দর্শক টানতে ব্যর্থ হয়েছে।
বরাবরের মতো এবারও ছিল ঈদের সময় সিনেমা মুক্তির দৌড়ঝাঁপ। দুই ঈদে এসেছে ১৬টি সিনেমা, যেগুলোর মধ্যে রোজার ঈদেই ১১টি। রোজার ঈদের সিনেমা প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারলেও কোরবানির ঈদে মুক্তি পাওয়া ‘তুফান’ ছিল বছরের একমাত্র হিট সিনেমা। সিনেপ্লেক্স থেকে সিঙ্গেল স্ক্রিন—সবখানেই তুফান দিয়ে আলোড়ন তুলেছেন শাকিব খান। তুফান ছাড়া এই বছর ‘রাজকুমার’ ও ‘দরদ’ নিয়ে এসেছিলেন তিনি। তবে প্রত্যাশা অনুযায়ী ব্যবসা হয়নি।
আলোচনায় ছিল বেশ কয়েকটি সিনেমা। এগুলোর মধ্যে রয়েছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘৮৪০’, মিশুক মনির ‘দেয়ালের দেশ’, শঙ্খ দাশগুপ্তর ‘প্রিয় মালতী’, কামরুজ্জামান রুমানের ‘লিপস্টিক’ ও ‘জ্বীন ২’, মোস্তফা কামাল রাজের ‘ওমর’, ধ্রুব হাসানের ‘ফাতিমা’, শবনম ফেরদৌসীর ‘আজব কারখানা’, অনন্য মামুনের ‘দরদ’ ইত্যাদি।
চলচ্চিত্রের জন্য বছরটা ছিল হতাশার। ছাত্র-জনতার আন্দোলন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ছাপিয়ে ৪৯টি সিনেমা মুক্তি পেলেও কমেছে হিট সিনেমার সংখ্যা। গত কয়েক বছর একাধিক সিনেমা ব্যবসায়িক সাফল্য পেলেও এবার হিট সিনেমার সংখ্যা মাত্র একটি। বিপরীতে বেড়েছে নিম্নমানের সিনেমার সংখ্যা। হতাশ করেছে দেশে মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয় সিনেমাও। ৩টি বলিউড সিনেমার সঙ্গে একটি টালিউড সিনেমা মুক্তি পেলেও দর্শক টানতে পারেনি।
বছরের শুরুতে বিতর্ক তৈরি করে এক সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছিল তিনটি সিনেমা। দেশের ‘কাগজের বউ’ ও ‘শেষ বাজি’র সঙ্গে মুক্তি পায় টালিউডের ‘হুব্বা’। শেষদিকেও দেখা গেছে একই চিত্র। ১৩ ডিসেম্বর মুক্তি পায় ‘৮৪০’, ‘ডেঞ্জার জোন’ ও ‘হুরমতি’। মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে নির্মিত ‘নকশি কাঁথার জমিন’ দিয়ে শেষ হয়েছে বছর। মাঝে ছাত্র আন্দোলনের সময় স্থবির হয়ে পড়েছিল সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি। জুলাই ও আগস্টে মুক্তি পেয়েছে একটি করে সিনেমা। সেপ্টেম্বরে মুক্তি পায়নি কোনো সিনেমা। এ ছাড়া মার্চে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষেও বন্ধ ছিল সিনেমা মুক্তি। আলোচনায় থাকলেও শেষ পর্যন্ত সিনেমা মুক্তির সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন অনেক নির্মাতা। এই তালিকায় আছে সিয়াম-বুবলীর ‘জংলী’, আরিফিন শুভ-মন্দিরার ‘নীলচক্র’, আজমেরী হক বাঁধনের ‘এশা মার্ডার’, শরিফুল রাজ-ইধিকার ‘কবি’। তবে শেষ তিন মাসে সিনেমা মুক্তি দেওয়ার তোড়জোড় দেখা গেছে। এই সময়ে এসেছে ১৮টি সিনেমা; যদিও বেশির ভাগ ছিল নিম্নমানের ও বহুদিনের আটকে থাকা। প্রচার ছাড়া অনেকটা দায়সারাভাবে মুক্তি দেওয়া হয়েছে এসব সিনেমা। শুধু এ সময়ে নয়, বছরজুড়েই নিম্নমানের সিনেমার সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো। এই তালিকায় রয়েছে ‘রুখে দাঁড়াও’, ‘টালমাতাল’, ‘সুস্বাগতম’, ‘ময়নার শেষ কথা’, ‘বাদশা দ্য কিং’, ‘চরিত্র’, ‘হুরমতি’, ‘মাকড়সার জাল’ ইত্যাদি। এ বছর যুক্ত হয়েছে নতুন আরেক ট্রেন্ড—ওটিটি কনটেন্ট সিনেমা হলে মুক্তি। তবে প্রযোজকদের এই কৌশল কাজে আসেনি।
গত বছর দেশে ভারতীয় সিনেমা মুক্তির পর হলমালিকদের মুখে হাসি ফুটলেও এ বছর ছিল ভিন্ন চিত্র। ২০২৩ সালে ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’, ‘অ্যানিমেল’, ‘ডানকি’ দেখতে সিনেপ্লেক্সে ভিড় জমিয়েছিলেন দর্শক। এ বছর ‘স্ত্রী টু’, ‘ক্রু’, ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস মাহি’ ভারতে দাপট দেখালেও এ দেশে দর্শক টানতে ব্যর্থ হয়েছে।
বরাবরের মতো এবারও ছিল ঈদের সময় সিনেমা মুক্তির দৌড়ঝাঁপ। দুই ঈদে এসেছে ১৬টি সিনেমা, যেগুলোর মধ্যে রোজার ঈদেই ১১টি। রোজার ঈদের সিনেমা প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারলেও কোরবানির ঈদে মুক্তি পাওয়া ‘তুফান’ ছিল বছরের একমাত্র হিট সিনেমা। সিনেপ্লেক্স থেকে সিঙ্গেল স্ক্রিন—সবখানেই তুফান দিয়ে আলোড়ন তুলেছেন শাকিব খান। তুফান ছাড়া এই বছর ‘রাজকুমার’ ও ‘দরদ’ নিয়ে এসেছিলেন তিনি। তবে প্রত্যাশা অনুযায়ী ব্যবসা হয়নি।
আলোচনায় ছিল বেশ কয়েকটি সিনেমা। এগুলোর মধ্যে রয়েছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘৮৪০’, মিশুক মনির ‘দেয়ালের দেশ’, শঙ্খ দাশগুপ্তর ‘প্রিয় মালতী’, কামরুজ্জামান রুমানের ‘লিপস্টিক’ ও ‘জ্বীন ২’, মোস্তফা কামাল রাজের ‘ওমর’, ধ্রুব হাসানের ‘ফাতিমা’, শবনম ফেরদৌসীর ‘আজব কারখানা’, অনন্য মামুনের ‘দরদ’ ইত্যাদি।
ছাত্র আন্দোলনের সময় নিশ্চুপ থাকা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও ভাইরালসহ বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে বিতর্কিত হন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এর জেরে শোবিজে অনেকটাই কোনঠাসা হয়ে পড়েছিলেন। তাঁর নতুন কোনো কাজের খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। আগে শেষ করা কাজের মুক্তির সময়েও প্রচারে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেঈদে প্রেক্ষাগৃহে ‘তাণ্ডব’ মুক্তির পর থেকে আলোচনা শুরু হয়েছে শাকিব খানের পরবর্তী সিনেমা নিয়ে। শোনা যাচ্ছে, ‘বরবাদ’খ্যাত মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালনা করবেন শাকিবের পরের সিনেমা। এ ছাড়া পরিচালক রায়হান রাফী ও অনন্য মামুনের নামও আছে আলোচনায়।
৩ ঘণ্টা আগেডার্ক কনটেন্ট পছন্দ অভিনেত্রী খুশি কাপুরের। ওটিটিতে যেসব অপরাধমূলক সিনেমা-সিরিজ মুক্তি পায়, সেসবের নিয়মিত দর্শক তিনি। দেখেন অপরাধমূলক তথ্যচিত্রও। বোম্বে টাইমসকে খুশি কাপুর জানালেন ইদানীং দেখা কোন সিনেমা-সিরিজ বেশি ভালো লেগেছে তাঁর।
৩ ঘণ্টা আগেগতকাল ছিল বিশ্ব সংগীত দিবস। দিনটিকে ঘিরে দেশের সংগীতাঙ্গনে তেমন কোনো আয়োজন চোখে পড়েনি। অনেক শিল্পী পুরোনো গান শেয়ার করে জানিয়েছেন সংগীত দিবসের শুভেচ্ছা। এ ক্ষেত্রে কিছুটা ব্যতিক্রম সাজিয়া সুলতানা পুতুল। সংগীত দিবস উপলক্ষে গতকাল নিজের ইউটিউব চ্যানেলে নতুন গান প্রকাশ করেছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে