
গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা ও নির্মাতা শহীদুজ্জামান সেলিম। নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি জানালেন সবাইকে নিয়ে সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে এনে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চান। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
শিহাব আহমেদ

ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে কী পরিকল্পনা আপনার?
ডিরেক্টরস গিল্ডের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। আমিসহ নির্বাচিত সবার পক্ষ থেকে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। আমাকে যোগ্য মনে করেছে বিধায় এই জয়টা এসেছে। সভাপতি হিসেবে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই, গতিশীল করতে চাই, সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে চাই। নির্মাতাদের মর্যাদা, তাঁদের কাজের নিশ্চয়তা প্রদান করা—এগুলো হচ্ছে প্রথম দিকের কাজ। এ ছাড়া নতুন নির্মাতাদের আমার প্রতি প্রত্যাশা আছে। আমি চাইব, তাঁদের গুণগত মান উন্নয়নের জন্য কাজ করতে। সিনিয়র যাঁরা নির্মাতা আছেন, তাঁদের সঙ্গে নতুনদের যোগাযোগের যোগসূত্র তৈরি করে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা সেটা নেব।
গত কমিটি নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা আছে। সেটা নিশ্চয় নতুন কমিটির জন্য শিক্ষণীয় হবে?
বেশ কিছু সময় ধরে স্থবিরতা কাজ করছে এটা সত্যি। সেটা কাটিয়ে উঠতে একটা দক্ষ সংগঠন প্রয়োজন। আগের অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যা করণীয়, সেটা করতে চাই। এখানে কমিটিতে শুধু আমরা ২১ জন নির্বাচিত হয়েছি বলে তারাই কাজটি করব, এমন নয়। আমরা ৪৪ জন যারা এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, তারা প্রত্যেকেই এই সংগঠনকে ভালোবাসি। সংগঠনকে নিজের মনে করে বিধায় কাজ করতে তারা এগিয়ে এসেছিল। যে তিনটি ইশতেহার দেওয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে যদি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে পারি, অংশীদারত্বমূলক সংগঠন গড়তে তুলতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে মিডিয়া রিলেটেড যত সংগঠন আছে, তার মধ্যে ডিরেক্টরস গিল্ডকে শীর্ষে নিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি।
এর আগে আপনি অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলেন। সেই অভিজ্ঞতাটাও কাজে লাগবে নিশ্চয়ই?
অবশ্যই সেটা কাজে দেবে। একটি সংগঠনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে এই সংগঠনটি নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি হিসেবে অভিনয়শিল্পীদের পয়েন্ট অব ভিউতে সংগঠন চালানোর চিন্তাভাবনা করেছি। এবার যেহেতু আমি নির্মাতাদের সংগঠনের সভাপতি হলাম, তাই চিন্তাভাবনা থাকবে নির্মাতার জায়গা থেকে। একজন নির্মাতা হিসেবে আমি বহু কাজ করেছি। এটা হয়তো নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানেন না। ২০০০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত একটানা ১৮ বছর নির্মাতা হিসেবে কাজ করেছি। এবার সংগঠনকে দেওয়ার পালা। অভিনেতা ও পরিচালক হিসেবে যা পাওয়ার তা আমি পেয়েছি। এখন আমার দেওয়ার সময়। ডিরেক্টরস গিল্ড আমার কাছ থেকে আদায় করে নেবে, এটাই প্রত্যাশা। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগে আমি সবাইকে বলেছি, আমাকে ব্যবহার করতে হবে। এখনো বলছি, আমি এখানে ব্যবহৃত হতে এসেছি। অতীত অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ডিরেক্টরস গিল্ডকে সমৃদ্ধশীল একটা জায়গায় দাঁড় করানোই আমার লক্ষ্য।
আপনি এখনো নিয়মিত অভিনয় করছেন। অভিনয়ে ব্যস্ততার পাশাপাশি সংগঠনে সময় দেওয়া কি চ্যালেঞ্জিং হবে?
টাইম ম্যানেজমেন্ট সবার জীবনেই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। একজন ব্যক্তি কীভাবে তার কাজটাকে বণ্টন করবে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। আমার পরিবার আছে, সংগঠন আছে এবং কাজ আছে। কোনোটাই কিন্তু চাকরি নয়। এমন নয় যে সকাল ৯টায় যেতে হবে বিকেল ৫টার আগে বের হওয়া যাবে না। আমি যে ক্ষেত্রগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলো সময় মেইনটেইন করে চালানোটাই প্রধান বিষয়। যখন অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলাম তখনো কিন্তু আমার কাজের কোনো ক্ষতি হয়নি। তাহলে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি হলে কাজের ক্ষতি হবে, সেটা ভাবার কোনো কারণ নেই।
ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে কী পরিকল্পনা আপনার?
ডিরেক্টরস গিল্ডের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। আমিসহ নির্বাচিত সবার পক্ষ থেকে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। আমাকে যোগ্য মনে করেছে বিধায় এই জয়টা এসেছে। সভাপতি হিসেবে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই, গতিশীল করতে চাই, সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে চাই। নির্মাতাদের মর্যাদা, তাঁদের কাজের নিশ্চয়তা প্রদান করা—এগুলো হচ্ছে প্রথম দিকের কাজ। এ ছাড়া নতুন নির্মাতাদের আমার প্রতি প্রত্যাশা আছে। আমি চাইব, তাঁদের গুণগত মান উন্নয়নের জন্য কাজ করতে। সিনিয়র যাঁরা নির্মাতা আছেন, তাঁদের সঙ্গে নতুনদের যোগাযোগের যোগসূত্র তৈরি করে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা সেটা নেব।
গত কমিটি নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা আছে। সেটা নিশ্চয় নতুন কমিটির জন্য শিক্ষণীয় হবে?
বেশ কিছু সময় ধরে স্থবিরতা কাজ করছে এটা সত্যি। সেটা কাটিয়ে উঠতে একটা দক্ষ সংগঠন প্রয়োজন। আগের অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যা করণীয়, সেটা করতে চাই। এখানে কমিটিতে শুধু আমরা ২১ জন নির্বাচিত হয়েছি বলে তারাই কাজটি করব, এমন নয়। আমরা ৪৪ জন যারা এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, তারা প্রত্যেকেই এই সংগঠনকে ভালোবাসি। সংগঠনকে নিজের মনে করে বিধায় কাজ করতে তারা এগিয়ে এসেছিল। যে তিনটি ইশতেহার দেওয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে যদি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে পারি, অংশীদারত্বমূলক সংগঠন গড়তে তুলতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে মিডিয়া রিলেটেড যত সংগঠন আছে, তার মধ্যে ডিরেক্টরস গিল্ডকে শীর্ষে নিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি।
এর আগে আপনি অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলেন। সেই অভিজ্ঞতাটাও কাজে লাগবে নিশ্চয়ই?
অবশ্যই সেটা কাজে দেবে। একটি সংগঠনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে এই সংগঠনটি নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি হিসেবে অভিনয়শিল্পীদের পয়েন্ট অব ভিউতে সংগঠন চালানোর চিন্তাভাবনা করেছি। এবার যেহেতু আমি নির্মাতাদের সংগঠনের সভাপতি হলাম, তাই চিন্তাভাবনা থাকবে নির্মাতার জায়গা থেকে। একজন নির্মাতা হিসেবে আমি বহু কাজ করেছি। এটা হয়তো নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানেন না। ২০০০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত একটানা ১৮ বছর নির্মাতা হিসেবে কাজ করেছি। এবার সংগঠনকে দেওয়ার পালা। অভিনেতা ও পরিচালক হিসেবে যা পাওয়ার তা আমি পেয়েছি। এখন আমার দেওয়ার সময়। ডিরেক্টরস গিল্ড আমার কাছ থেকে আদায় করে নেবে, এটাই প্রত্যাশা। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগে আমি সবাইকে বলেছি, আমাকে ব্যবহার করতে হবে। এখনো বলছি, আমি এখানে ব্যবহৃত হতে এসেছি। অতীত অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ডিরেক্টরস গিল্ডকে সমৃদ্ধশীল একটা জায়গায় দাঁড় করানোই আমার লক্ষ্য।
আপনি এখনো নিয়মিত অভিনয় করছেন। অভিনয়ে ব্যস্ততার পাশাপাশি সংগঠনে সময় দেওয়া কি চ্যালেঞ্জিং হবে?
টাইম ম্যানেজমেন্ট সবার জীবনেই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। একজন ব্যক্তি কীভাবে তার কাজটাকে বণ্টন করবে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। আমার পরিবার আছে, সংগঠন আছে এবং কাজ আছে। কোনোটাই কিন্তু চাকরি নয়। এমন নয় যে সকাল ৯টায় যেতে হবে বিকেল ৫টার আগে বের হওয়া যাবে না। আমি যে ক্ষেত্রগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলো সময় মেইনটেইন করে চালানোটাই প্রধান বিষয়। যখন অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলাম তখনো কিন্তু আমার কাজের কোনো ক্ষতি হয়নি। তাহলে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি হলে কাজের ক্ষতি হবে, সেটা ভাবার কোনো কারণ নেই।

গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা ও নির্মাতা শহীদুজ্জামান সেলিম। নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি জানালেন সবাইকে নিয়ে সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে এনে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চান। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
শিহাব আহমেদ

ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে কী পরিকল্পনা আপনার?
ডিরেক্টরস গিল্ডের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। আমিসহ নির্বাচিত সবার পক্ষ থেকে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। আমাকে যোগ্য মনে করেছে বিধায় এই জয়টা এসেছে। সভাপতি হিসেবে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই, গতিশীল করতে চাই, সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে চাই। নির্মাতাদের মর্যাদা, তাঁদের কাজের নিশ্চয়তা প্রদান করা—এগুলো হচ্ছে প্রথম দিকের কাজ। এ ছাড়া নতুন নির্মাতাদের আমার প্রতি প্রত্যাশা আছে। আমি চাইব, তাঁদের গুণগত মান উন্নয়নের জন্য কাজ করতে। সিনিয়র যাঁরা নির্মাতা আছেন, তাঁদের সঙ্গে নতুনদের যোগাযোগের যোগসূত্র তৈরি করে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা সেটা নেব।
গত কমিটি নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা আছে। সেটা নিশ্চয় নতুন কমিটির জন্য শিক্ষণীয় হবে?
বেশ কিছু সময় ধরে স্থবিরতা কাজ করছে এটা সত্যি। সেটা কাটিয়ে উঠতে একটা দক্ষ সংগঠন প্রয়োজন। আগের অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যা করণীয়, সেটা করতে চাই। এখানে কমিটিতে শুধু আমরা ২১ জন নির্বাচিত হয়েছি বলে তারাই কাজটি করব, এমন নয়। আমরা ৪৪ জন যারা এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, তারা প্রত্যেকেই এই সংগঠনকে ভালোবাসি। সংগঠনকে নিজের মনে করে বিধায় কাজ করতে তারা এগিয়ে এসেছিল। যে তিনটি ইশতেহার দেওয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে যদি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে পারি, অংশীদারত্বমূলক সংগঠন গড়তে তুলতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে মিডিয়া রিলেটেড যত সংগঠন আছে, তার মধ্যে ডিরেক্টরস গিল্ডকে শীর্ষে নিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি।
এর আগে আপনি অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলেন। সেই অভিজ্ঞতাটাও কাজে লাগবে নিশ্চয়ই?
অবশ্যই সেটা কাজে দেবে। একটি সংগঠনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে এই সংগঠনটি নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি হিসেবে অভিনয়শিল্পীদের পয়েন্ট অব ভিউতে সংগঠন চালানোর চিন্তাভাবনা করেছি। এবার যেহেতু আমি নির্মাতাদের সংগঠনের সভাপতি হলাম, তাই চিন্তাভাবনা থাকবে নির্মাতার জায়গা থেকে। একজন নির্মাতা হিসেবে আমি বহু কাজ করেছি। এটা হয়তো নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানেন না। ২০০০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত একটানা ১৮ বছর নির্মাতা হিসেবে কাজ করেছি। এবার সংগঠনকে দেওয়ার পালা। অভিনেতা ও পরিচালক হিসেবে যা পাওয়ার তা আমি পেয়েছি। এখন আমার দেওয়ার সময়। ডিরেক্টরস গিল্ড আমার কাছ থেকে আদায় করে নেবে, এটাই প্রত্যাশা। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগে আমি সবাইকে বলেছি, আমাকে ব্যবহার করতে হবে। এখনো বলছি, আমি এখানে ব্যবহৃত হতে এসেছি। অতীত অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ডিরেক্টরস গিল্ডকে সমৃদ্ধশীল একটা জায়গায় দাঁড় করানোই আমার লক্ষ্য।
আপনি এখনো নিয়মিত অভিনয় করছেন। অভিনয়ে ব্যস্ততার পাশাপাশি সংগঠনে সময় দেওয়া কি চ্যালেঞ্জিং হবে?
টাইম ম্যানেজমেন্ট সবার জীবনেই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। একজন ব্যক্তি কীভাবে তার কাজটাকে বণ্টন করবে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। আমার পরিবার আছে, সংগঠন আছে এবং কাজ আছে। কোনোটাই কিন্তু চাকরি নয়। এমন নয় যে সকাল ৯টায় যেতে হবে বিকেল ৫টার আগে বের হওয়া যাবে না। আমি যে ক্ষেত্রগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলো সময় মেইনটেইন করে চালানোটাই প্রধান বিষয়। যখন অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলাম তখনো কিন্তু আমার কাজের কোনো ক্ষতি হয়নি। তাহলে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি হলে কাজের ক্ষতি হবে, সেটা ভাবার কোনো কারণ নেই।
ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে কী পরিকল্পনা আপনার?
ডিরেক্টরস গিল্ডের সকল সদস্যকে ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। আমিসহ নির্বাচিত সবার পক্ষ থেকে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা। আমাকে যোগ্য মনে করেছে বিধায় এই জয়টা এসেছে। সভাপতি হিসেবে ডিরেক্টরস গিল্ডকে একটা সুদৃঢ় অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই, গতিশীল করতে চাই, সংগঠনের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে চাই। নির্মাতাদের মর্যাদা, তাঁদের কাজের নিশ্চয়তা প্রদান করা—এগুলো হচ্ছে প্রথম দিকের কাজ। এ ছাড়া নতুন নির্মাতাদের আমার প্রতি প্রত্যাশা আছে। আমি চাইব, তাঁদের গুণগত মান উন্নয়নের জন্য কাজ করতে। সিনিয়র যাঁরা নির্মাতা আছেন, তাঁদের সঙ্গে নতুনদের যোগাযোগের যোগসূত্র তৈরি করে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে যা যা পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা সেটা নেব।
গত কমিটি নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা আছে। সেটা নিশ্চয় নতুন কমিটির জন্য শিক্ষণীয় হবে?
বেশ কিছু সময় ধরে স্থবিরতা কাজ করছে এটা সত্যি। সেটা কাটিয়ে উঠতে একটা দক্ষ সংগঠন প্রয়োজন। আগের অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যা করণীয়, সেটা করতে চাই। এখানে কমিটিতে শুধু আমরা ২১ জন নির্বাচিত হয়েছি বলে তারাই কাজটি করব, এমন নয়। আমরা ৪৪ জন যারা এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম, তারা প্রত্যেকেই এই সংগঠনকে ভালোবাসি। সংগঠনকে নিজের মনে করে বিধায় কাজ করতে তারা এগিয়ে এসেছিল। যে তিনটি ইশতেহার দেওয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে যদি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে পারি, অংশীদারত্বমূলক সংগঠন গড়তে তুলতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে মিডিয়া রিলেটেড যত সংগঠন আছে, তার মধ্যে ডিরেক্টরস গিল্ডকে শীর্ষে নিয়ে যেতে পারব বলে বিশ্বাস করি।
এর আগে আপনি অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলেন। সেই অভিজ্ঞতাটাও কাজে লাগবে নিশ্চয়ই?
অবশ্যই সেটা কাজে দেবে। একটি সংগঠনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতার আলোকে এই সংগঠনটি নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি হিসেবে অভিনয়শিল্পীদের পয়েন্ট অব ভিউতে সংগঠন চালানোর চিন্তাভাবনা করেছি। এবার যেহেতু আমি নির্মাতাদের সংগঠনের সভাপতি হলাম, তাই চিন্তাভাবনা থাকবে নির্মাতার জায়গা থেকে। একজন নির্মাতা হিসেবে আমি বহু কাজ করেছি। এটা হয়তো নতুন প্রজন্মের অনেকেই জানেন না। ২০০০ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত একটানা ১৮ বছর নির্মাতা হিসেবে কাজ করেছি। এবার সংগঠনকে দেওয়ার পালা। অভিনেতা ও পরিচালক হিসেবে যা পাওয়ার তা আমি পেয়েছি। এখন আমার দেওয়ার সময়। ডিরেক্টরস গিল্ড আমার কাছ থেকে আদায় করে নেবে, এটাই প্রত্যাশা। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার আগে আমি সবাইকে বলেছি, আমাকে ব্যবহার করতে হবে। এখনো বলছি, আমি এখানে ব্যবহৃত হতে এসেছি। অতীত অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ডিরেক্টরস গিল্ডকে সমৃদ্ধশীল একটা জায়গায় দাঁড় করানোই আমার লক্ষ্য।
আপনি এখনো নিয়মিত অভিনয় করছেন। অভিনয়ে ব্যস্ততার পাশাপাশি সংগঠনে সময় দেওয়া কি চ্যালেঞ্জিং হবে?
টাইম ম্যানেজমেন্ট সবার জীবনেই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। একজন ব্যক্তি কীভাবে তার কাজটাকে বণ্টন করবে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। আমার পরিবার আছে, সংগঠন আছে এবং কাজ আছে। কোনোটাই কিন্তু চাকরি নয়। এমন নয় যে সকাল ৯টায় যেতে হবে বিকেল ৫টার আগে বের হওয়া যাবে না। আমি যে ক্ষেত্রগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলো সময় মেইনটেইন করে চালানোটাই প্রধান বিষয়। যখন অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি ছিলাম তখনো কিন্তু আমার কাজের কোনো ক্ষতি হয়নি। তাহলে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি হলে কাজের ক্ষতি হবে, সেটা ভাবার কোনো কারণ নেই।

‘হৃদয়ের কথা’ সিনেমা তৈরির সময় পরিচয় নির্মাতা এস এ হক অলীক ও সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদের। এই সিনেমায় হাবিবের গাওয়া ‘ভালোবাসব বাসব রে বন্ধু তোমায় যতনে’ গানটি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।
৩ মিনিট আগে
বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
১৭ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

‘হৃদয়ের কথা’ সিনেমা তৈরির সময় পরিচয় নির্মাতা এস এ হক অলীক ও সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদের। এই সিনেমায় হাবিবের গাওয়া ‘ভালোবাসব বাসব রে বন্ধু তোমায় যতনে’ গানটি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এরপর অলীকের প্রায় সব সিনেমাতেই গেয়েছেন হাবিব। শুধু তাই নয়, অলীকের লেখা অনেক গানেও কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। এই জুটির জনপ্রিয় গানের মধ্যে হলো ‘পৃথিবীর যত সুখ যত ভালোবাসা’, ‘বলো কেন এমন হয়’, ‘জোছনা কথা বলো না’ ইত্যাদি।
সবশেষ ২০২২ সালে ‘গলুই’ সিনেমায় এস এ হক অলীকের লেখা গান গেয়েছিলেন হাবিব ওয়াহিদ। ‘জমবে মেলা’ শিরোনামের গানটিতে হাবিবের সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছিলেন জারিন। সুর ও সংগীত আয়োজনও হাবিবের করা। সরকারি অনুদানের এই সিনেমার পরিচালক এস এ হক অলীক। সিনেমার বাইরে অ্যালবামের জন্য অলীকের লেখা কোনো একক গান হাবিব গেয়েছেন ১৭ বছর আগে। ২০০৮ সালে প্রকাশিত ‘অবশেষে’ অ্যালবামে। সেই গানের প্রায় দেড় যুগ পর সিনেমার বাইরে আবার হাবিবের জন্য গান লিখলেন অলীক। হাবিব ওয়াহিদের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে ‘পিরিতি শিখাইলি’ শিরোনামের গানটি।
কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি পিরিতি শিখাইলি গানের সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন হাবিব। নতুন গান নিয়ে এস এ হক অলীক বলেন, ‘অনেক বছর পর সিনেমার বাইরে হাবিবের জন্য গান লেখা হলো। শেষ ২০০৮ সালে হাবিবের একটি অ্যালবামে লেখা হয়েছিল। এত বছর পর আবার হাবিবের কণ্ঠে আমার লেখা অডিও গান রিলিজ হচ্ছে। গানের সুর ও সংগীত আয়োজন আমার ভালো লেগেছে।’
গত সেপ্টেম্বরেই এস এ অলীক সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছিলেন, হাবিব ওয়াহিদের জন্য নতুন চারটি গান লিখছেন তিনি। যার মধ্যে একটি দ্বৈত ও বাকি তিনটি হাবিবের একক। পিরিতি শিখাইলি দিয়ে শুরু হচ্ছে গানগুলোর প্রকাশনা কার্যক্রম।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিত গান প্রকাশ করেন হাবিব ওয়াহিদ। সেই ধারাবাহিকতায় নতুন গানটি নিজের চ্যানেল থেকেই প্রকাশ করেছেন তিনি।

‘হৃদয়ের কথা’ সিনেমা তৈরির সময় পরিচয় নির্মাতা এস এ হক অলীক ও সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদের। এই সিনেমায় হাবিবের গাওয়া ‘ভালোবাসব বাসব রে বন্ধু তোমায় যতনে’ গানটি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এরপর অলীকের প্রায় সব সিনেমাতেই গেয়েছেন হাবিব। শুধু তাই নয়, অলীকের লেখা অনেক গানেও কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। এই জুটির জনপ্রিয় গানের মধ্যে হলো ‘পৃথিবীর যত সুখ যত ভালোবাসা’, ‘বলো কেন এমন হয়’, ‘জোছনা কথা বলো না’ ইত্যাদি।
সবশেষ ২০২২ সালে ‘গলুই’ সিনেমায় এস এ হক অলীকের লেখা গান গেয়েছিলেন হাবিব ওয়াহিদ। ‘জমবে মেলা’ শিরোনামের গানটিতে হাবিবের সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছিলেন জারিন। সুর ও সংগীত আয়োজনও হাবিবের করা। সরকারি অনুদানের এই সিনেমার পরিচালক এস এ হক অলীক। সিনেমার বাইরে অ্যালবামের জন্য অলীকের লেখা কোনো একক গান হাবিব গেয়েছেন ১৭ বছর আগে। ২০০৮ সালে প্রকাশিত ‘অবশেষে’ অ্যালবামে। সেই গানের প্রায় দেড় যুগ পর সিনেমার বাইরে আবার হাবিবের জন্য গান লিখলেন অলীক। হাবিব ওয়াহিদের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে ‘পিরিতি শিখাইলি’ শিরোনামের গানটি।
কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি পিরিতি শিখাইলি গানের সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন হাবিব। নতুন গান নিয়ে এস এ হক অলীক বলেন, ‘অনেক বছর পর সিনেমার বাইরে হাবিবের জন্য গান লেখা হলো। শেষ ২০০৮ সালে হাবিবের একটি অ্যালবামে লেখা হয়েছিল। এত বছর পর আবার হাবিবের কণ্ঠে আমার লেখা অডিও গান রিলিজ হচ্ছে। গানের সুর ও সংগীত আয়োজন আমার ভালো লেগেছে।’
গত সেপ্টেম্বরেই এস এ অলীক সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছিলেন, হাবিব ওয়াহিদের জন্য নতুন চারটি গান লিখছেন তিনি। যার মধ্যে একটি দ্বৈত ও বাকি তিনটি হাবিবের একক। পিরিতি শিখাইলি দিয়ে শুরু হচ্ছে গানগুলোর প্রকাশনা কার্যক্রম।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিত গান প্রকাশ করেন হাবিব ওয়াহিদ। সেই ধারাবাহিকতায় নতুন গানটি নিজের চ্যানেল থেকেই প্রকাশ করেছেন তিনি।

গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন...
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
১৭ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
বলিউড হাঙ্গামার প্রতিবেদন অনুযায়ী, উপসাগরীয় দেশগুলোর কর্তৃপক্ষ ‘ধুরন্ধর’-এর পাকিস্তান-বিরোধী বিষয়বস্তু নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে। হিন্দি চলচ্চিত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বাজার হওয়া সত্ত্বেও, ছবিটি সেখানে মুক্তির অনুমতি পায়নি।
একটি সূত্র সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, এই আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল, কারণ ছবিটি ‘পাকিস্তান-বিরোধী চলচ্চিত্র’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সূত্রটি আরও জানায়, এর আগে এই অঞ্চলে এমন চলচ্চিত্র মুক্তির অনুমতি পায়নি। তবুও ‘ধুরন্ধর’-এর দল চেষ্টা করেছিল, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, সব দেশই ছবিটির থিম অনুমোদন করেনি। এই কারণেই উপসাগরীয় দেশগুলোতে ‘ধুরন্ধর’ মুক্তি পায়নি।
নির্মাতা ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান দাবি করছে, ‘ধুরন্ধর’ একটি স্পাই থ্রিলার, যার পটভূমি পাকিস্তানে। ছবিটির গল্প হামজা আলি মাজারি নামে এক রহস্যময় ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত, যিনি লিয়ারি অঞ্চলের রহমান ডাকাতের গ্যাংয়ে অনুপ্রবেশ করেন। ছবিতে রণবীর সিং ছাড়াও অক্ষয় খান্না, অর্জুন রামপাল, আর. মাধবন এবং সারা অর্জুন মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।
বক্স অফিসে ছবিটি বিপুল সাফল্য পেয়েছে। ইন্ডাস্ট্রি ট্র্যাকার Sacnilk-এর রিপোর্ট অনুসারে, ‘ধুরন্ধর’ সম্প্রতি ভারতে ২০০ কোটির মাইলফলক অতিক্রম করেছে এবং বিশ্বব্যাপী মোট ২৭৪ দশমিক ২৫ কোটি রুপি সংগ্রহ করেছে।
ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসা পেলেও, চলচ্চিত্র সমালোচকদের কাছ থেকে এটি মিশ্র প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। এর মধ্যে ছবিটির রিভিউ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি, ফিল্ম ক্রিটিকস গিল্ড ছবিটির সমালোচনা করার জন্য চলচ্চিত্র সমালোচকদের ওপর ‘হামলা, হয়রানি এবং ঘৃণা’ ছড়ানোর তীব্র নিন্দা করেছে। তাদের অফিসিয়াল বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মতভেদের শুরু দ্রুত ব্যক্তিগত আক্রমণ এবং সমালোচকদের পেশাদার সততাকে হেয় করার সংগঠিত প্রচেষ্টায় পরিণত হয়েছে।

বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
বলিউড হাঙ্গামার প্রতিবেদন অনুযায়ী, উপসাগরীয় দেশগুলোর কর্তৃপক্ষ ‘ধুরন্ধর’-এর পাকিস্তান-বিরোধী বিষয়বস্তু নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে। হিন্দি চলচ্চিত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বাজার হওয়া সত্ত্বেও, ছবিটি সেখানে মুক্তির অনুমতি পায়নি।
একটি সূত্র সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, এই আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল, কারণ ছবিটি ‘পাকিস্তান-বিরোধী চলচ্চিত্র’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সূত্রটি আরও জানায়, এর আগে এই অঞ্চলে এমন চলচ্চিত্র মুক্তির অনুমতি পায়নি। তবুও ‘ধুরন্ধর’-এর দল চেষ্টা করেছিল, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, সব দেশই ছবিটির থিম অনুমোদন করেনি। এই কারণেই উপসাগরীয় দেশগুলোতে ‘ধুরন্ধর’ মুক্তি পায়নি।
নির্মাতা ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান দাবি করছে, ‘ধুরন্ধর’ একটি স্পাই থ্রিলার, যার পটভূমি পাকিস্তানে। ছবিটির গল্প হামজা আলি মাজারি নামে এক রহস্যময় ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত, যিনি লিয়ারি অঞ্চলের রহমান ডাকাতের গ্যাংয়ে অনুপ্রবেশ করেন। ছবিতে রণবীর সিং ছাড়াও অক্ষয় খান্না, অর্জুন রামপাল, আর. মাধবন এবং সারা অর্জুন মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।
বক্স অফিসে ছবিটি বিপুল সাফল্য পেয়েছে। ইন্ডাস্ট্রি ট্র্যাকার Sacnilk-এর রিপোর্ট অনুসারে, ‘ধুরন্ধর’ সম্প্রতি ভারতে ২০০ কোটির মাইলফলক অতিক্রম করেছে এবং বিশ্বব্যাপী মোট ২৭৪ দশমিক ২৫ কোটি রুপি সংগ্রহ করেছে।
ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসা পেলেও, চলচ্চিত্র সমালোচকদের কাছ থেকে এটি মিশ্র প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। এর মধ্যে ছবিটির রিভিউ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি, ফিল্ম ক্রিটিকস গিল্ড ছবিটির সমালোচনা করার জন্য চলচ্চিত্র সমালোচকদের ওপর ‘হামলা, হয়রানি এবং ঘৃণা’ ছড়ানোর তীব্র নিন্দা করেছে। তাদের অফিসিয়াল বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মতভেদের শুরু দ্রুত ব্যক্তিগত আক্রমণ এবং সমালোচকদের পেশাদার সততাকে হেয় করার সংগঠিত প্রচেষ্টায় পরিণত হয়েছে।

গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন...
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
‘হৃদয়ের কথা’ সিনেমা তৈরির সময় পরিচয় নির্মাতা এস এ হক অলীক ও সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদের। এই সিনেমায় হাবিবের গাওয়া ‘ভালোবাসব বাসব রে বন্ধু তোমায় যতনে’ গানটি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।
৩ মিনিট আগে
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
১৭ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
‘দ্য কোড’ নামে একটি ড্রাম-অ্যান্ড-বেস, অপেরা, র্যাপ এবং রক গান গেয়ে ২০২৪ সালের এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন নন-বাইনারি গায়ক নেমো। তিনি বলেন, ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণ এই প্রতিযোগিতার অন্তর্ভুক্তি এবং সব মানুষের জন্য মর্যাদার আদর্শের পরিপন্থী।
ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে নেমো বলেন, ‘ইউরোভিশন দাবি করে যে তারা ঐক্য, অন্তর্ভুক্তি এবং সব মানুষের মর্যাদার পক্ষে দাঁড়ায়। আর এই মূল্যবোধগুলোই এই প্রতিযোগিতাটিকে আমার কাছে এত অর্থবহ করে তোলে।’
নেমো আরও বলেন, ‘কিন্তু জাতিসংঘের স্বাধীন আন্তর্জাতিক কমিশন অব ইনকোয়ারি (অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডসহ পূর্ব জেরুজালেম এবং ইসরায়েল সম্পর্কিত) গণহত্যা বলে উপসংহারে পৌঁছেছে। সেই সময় ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে যে এই আদর্শ এবং ইবিইউ-এর সিদ্ধান্তের মধ্যে একটি সুস্পষ্ট সংঘাত রয়েছে।’
ইসরায়েল অবশ্য গণহত্যার সমস্ত অভিযোগ বারবার প্রত্যাখ্যান করে আসছে। তারা দাবি করে, তারা আন্তর্জাতিক আইনকে সম্মান করছে এবং ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা থেকে হামাসের নেতৃত্বাধীন আন্তসীমান্ত হামলার পর নিজেদের আত্মরক্ষার অধিকার তাদের রয়েছে।
নেমোর এই মন্তব্য ইউরোভিশনের আয়োজক ইউরোপীয় ব্রডকাস্টিং ইউনিয়ন (ইবিইউ)-এর বিরুদ্ধে চলমান প্রতিবাদের সর্বশেষ সংযোজন। ইসরায়েলকে আগামী বছর অস্ট্রিয়াতে অনুষ্ঠেয় ইভেন্টে অংশ নেওয়ার ছাড়পত্র দেওয়ায় ইতিমধ্যেই পাঁচটি দেশ প্রতিযোগিতা থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার পরিপ্রেক্ষিতে সৃষ্ট পরিস্থিতির প্রতিবাদে নেমোর আগে স্পেন, নেদারল্যান্ডস, আয়ারল্যান্ড এবং স্লোভেনিয়া ইউরোভিশন ২০২৩ প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। গত বুধবার আইসল্যান্ডের সরকারি সম্প্রচার সংস্থা আরইউভি জানিয়েছে, তারা ২০২৬ সালের ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে অংশ নেবে না।
নেমো বলেন, দেশগুলো যখন প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসে, তখন স্পষ্টতই বোঝা যায় যে কোথাও বড় কোনো সমস্যা রয়েছে। তিনি ইউরোভিশন ট্রফিটি জেনেভায় ইবিইউ-এর সদর দপ্তরে ফেরত পাঠাবেন বলে জানিয়েছেন।
প্রায় ১৬ কোটি দর্শক দেখে থাকেন ইউরোভিশন সং সং কনটেন্ট। এমন একটি প্রতিযোগিতার আয়োজক ইবিইউ-এর উদ্দেশে নেমোর স্পষ্ট বার্তা হলো: ‘আপনারা যা দাবি করেন, তা বাস্তবে মেনে চলুন। মঞ্চে আমরা যে মূল্যবোধগুলো উদ্যাপন করি, যদি মঞ্চের বাইরে তা না থাকে, তবে সবচেয়ে সুন্দর গানগুলোও অর্থহীন হয়ে যায়। আমি সেই মুহূর্তের অপেক্ষায় আছি যখন কথা ও কাজের মধ্যে সামঞ্জস্য আসবে। তত দিন পর্যন্ত এই ট্রফিটি আপনাদের।’

গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
‘দ্য কোড’ নামে একটি ড্রাম-অ্যান্ড-বেস, অপেরা, র্যাপ এবং রক গান গেয়ে ২০২৪ সালের এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন নন-বাইনারি গায়ক নেমো। তিনি বলেন, ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণ এই প্রতিযোগিতার অন্তর্ভুক্তি এবং সব মানুষের জন্য মর্যাদার আদর্শের পরিপন্থী।
ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে নেমো বলেন, ‘ইউরোভিশন দাবি করে যে তারা ঐক্য, অন্তর্ভুক্তি এবং সব মানুষের মর্যাদার পক্ষে দাঁড়ায়। আর এই মূল্যবোধগুলোই এই প্রতিযোগিতাটিকে আমার কাছে এত অর্থবহ করে তোলে।’
নেমো আরও বলেন, ‘কিন্তু জাতিসংঘের স্বাধীন আন্তর্জাতিক কমিশন অব ইনকোয়ারি (অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডসহ পূর্ব জেরুজালেম এবং ইসরায়েল সম্পর্কিত) গণহত্যা বলে উপসংহারে পৌঁছেছে। সেই সময় ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে যে এই আদর্শ এবং ইবিইউ-এর সিদ্ধান্তের মধ্যে একটি সুস্পষ্ট সংঘাত রয়েছে।’
ইসরায়েল অবশ্য গণহত্যার সমস্ত অভিযোগ বারবার প্রত্যাখ্যান করে আসছে। তারা দাবি করে, তারা আন্তর্জাতিক আইনকে সম্মান করছে এবং ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা থেকে হামাসের নেতৃত্বাধীন আন্তসীমান্ত হামলার পর নিজেদের আত্মরক্ষার অধিকার তাদের রয়েছে।
নেমোর এই মন্তব্য ইউরোভিশনের আয়োজক ইউরোপীয় ব্রডকাস্টিং ইউনিয়ন (ইবিইউ)-এর বিরুদ্ধে চলমান প্রতিবাদের সর্বশেষ সংযোজন। ইসরায়েলকে আগামী বছর অস্ট্রিয়াতে অনুষ্ঠেয় ইভেন্টে অংশ নেওয়ার ছাড়পত্র দেওয়ায় ইতিমধ্যেই পাঁচটি দেশ প্রতিযোগিতা থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার পরিপ্রেক্ষিতে সৃষ্ট পরিস্থিতির প্রতিবাদে নেমোর আগে স্পেন, নেদারল্যান্ডস, আয়ারল্যান্ড এবং স্লোভেনিয়া ইউরোভিশন ২০২৩ প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। গত বুধবার আইসল্যান্ডের সরকারি সম্প্রচার সংস্থা আরইউভি জানিয়েছে, তারা ২০২৬ সালের ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে অংশ নেবে না।
নেমো বলেন, দেশগুলো যখন প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসে, তখন স্পষ্টতই বোঝা যায় যে কোথাও বড় কোনো সমস্যা রয়েছে। তিনি ইউরোভিশন ট্রফিটি জেনেভায় ইবিইউ-এর সদর দপ্তরে ফেরত পাঠাবেন বলে জানিয়েছেন।
প্রায় ১৬ কোটি দর্শক দেখে থাকেন ইউরোভিশন সং সং কনটেন্ট। এমন একটি প্রতিযোগিতার আয়োজক ইবিইউ-এর উদ্দেশে নেমোর স্পষ্ট বার্তা হলো: ‘আপনারা যা দাবি করেন, তা বাস্তবে মেনে চলুন। মঞ্চে আমরা যে মূল্যবোধগুলো উদ্যাপন করি, যদি মঞ্চের বাইরে তা না থাকে, তবে সবচেয়ে সুন্দর গানগুলোও অর্থহীন হয়ে যায়। আমি সেই মুহূর্তের অপেক্ষায় আছি যখন কথা ও কাজের মধ্যে সামঞ্জস্য আসবে। তত দিন পর্যন্ত এই ট্রফিটি আপনাদের।’

গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন...
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
‘হৃদয়ের কথা’ সিনেমা তৈরির সময় পরিচয় নির্মাতা এস এ হক অলীক ও সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদের। এই সিনেমায় হাবিবের গাওয়া ‘ভালোবাসব বাসব রে বন্ধু তোমায় যতনে’ গানটি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।
৩ মিনিট আগে
বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী ফারজানা চুমকি।
কয়েক দিন আগে মনজু আহমেদের একটি ইউটিউব অনুষ্ঠানে অতিথি হয়েছিলেন চুমকি। সেখানে জয়া ও রুনার ফটোশুট নিয়ে ফারজানা চুমকি বলেন, জয়া আহসান ও রুনা খানের কিছু ফটোশুট দেখলে মনে হয় এগুলো তাঁরা না করলেও পারতেন। এরপর চুমকির সেই মন্তব্য ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কেউ কেউ তাঁর সঙ্গে একমত পোষণ করলেও অনেকে করছেন সমালোচনা। সহকর্মীদের নিয়ে এমন মন্তব্য করা ঠিক হয়নি বলে মত দিয়েছেন তাঁরা।
যেভাবে ঘটনা শুরু
১৯৯৯ সালে লাক্স আনন্দধারা ফটোসুন্দরী প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হয়েছিলেন ফারজানা চুমকি। এরপর নিয়মিত ফটোশুট করতেন তিনি। প্রায় এক যুগের বেশি হয়েছে, ফটোশুটে সময় দেননি তিনি। অনুষ্ঠানে চুমকি জানান, ওজন বেড়ে যাওয়ায় ফটোশুট করা হয়নি তাঁর। তবে নতুন করে আবার ফটোশুটে সময় দিতে চান তিনি। সেই সময় উপস্থাপক জানতে চান, রুনা খান ওজন কমিয়ে ফটোশুট করছেন, তাহলে তিনি কেন পারেননি? জবাবে ফারজানা চুমকি বলেন, ‘রুনা খান অনেক ডেডিকেটেড ছিল। অনেক চেষ্টার পর ও পেরেছে। আমার হয়তো ওই চেষ্টাটা ছিল না। রুনা খানের টার্গেট ছিল সে শুকাবে, ফটোশুট করবে, হট হট ফটোশুট করছে। আমার মাথায় এই চিন্তাটাই নেই। এ ছাড়া আমার বয়স হয়েছে, ছেলে বড় হয়েছে।’
তিনিও রুনা খানের মতো হট ফটোশুট করবেন কি না, জানতে চাইলে চুমকি জানান, এমনটা করলে তিনি অনেক আগেই সিনেমায় অভিনয় করতেন। চুমকি বলেন, ‘ফটোসুন্দরী হওয়ার পর অনেক সিনেমার অফার এসেছে। কিন্তু ওই সময় সিনেমার অবস্থা একটু দুস্থ ছিল বা ভালগার টাইপের। প্রথমত, আমাকে বাসা থেকে দেয়নি, আমারও মনে হয়েছে ওই ধরনের কাজ আমি করতে পারব না।’
রুনা খানকে নিয়ে জেলাস কি না, জানতে চাইলে চুমকি বলেন, ‘রুনার সঙ্গে আমার খুব ভালো সম্পর্ক। ও ওর জায়গা থেকে কাজ করছে। জেলাস হব কেন? তবে মাঝে মাঝে কিছু ফটোশুট দেখে মনে হয় দরকার কী? না করলেও পারত। রুনা অনেক ভালো অভিনেত্রী। ওর এভাবে ফটোশুট না করলেও হতো।’
এর পরেই জয়া আহসানের ফটোশুট নিয়ে মন্তব্য করেন চুমকি। তিনি বলেন, ‘জয়া আপার কিছু হট ছবি মনে হয় অসম্ভব ভালো। আবার কিছু ছবি দেখলে মনে হয় ভালো লাগছে না। কারণ, জয়া আপাকে আমি শুরুতে যখন দেখেছি, একটি সেফটিপিন যাতে সরে গিয়ে পেট না দেখা যায়—এতটা সচেতন থাকতেন। ওভাবে দেখে অভ্যস্ত।
এ জন্য হঠাৎ করে আমাদের ধাক্কা লাগে। আর কিছু না।’
চুমকির বক্তব্য
সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনার বিষয়টি নজর এড়ায়নি চুমকির। তাই নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে ফেসবুকে চুমকি লেখেন, ‘আমি কাউকে নিয়ে এভাবে কথা বলি নাই। জয়া আপা আমার ভীষণ পছন্দের একজন অভিনেত্রী। রুনা আমার ছোট বোনের মতো। ওর অভিনয়ের ভক্ত আমি। কাউকে আমি ছোট করে কথা বলি নাই। আপনারা কেন এই ভাবে লিখেন। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।’

অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী ফারজানা চুমকি।
কয়েক দিন আগে মনজু আহমেদের একটি ইউটিউব অনুষ্ঠানে অতিথি হয়েছিলেন চুমকি। সেখানে জয়া ও রুনার ফটোশুট নিয়ে ফারজানা চুমকি বলেন, জয়া আহসান ও রুনা খানের কিছু ফটোশুট দেখলে মনে হয় এগুলো তাঁরা না করলেও পারতেন। এরপর চুমকির সেই মন্তব্য ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কেউ কেউ তাঁর সঙ্গে একমত পোষণ করলেও অনেকে করছেন সমালোচনা। সহকর্মীদের নিয়ে এমন মন্তব্য করা ঠিক হয়নি বলে মত দিয়েছেন তাঁরা।
যেভাবে ঘটনা শুরু
১৯৯৯ সালে লাক্স আনন্দধারা ফটোসুন্দরী প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হয়েছিলেন ফারজানা চুমকি। এরপর নিয়মিত ফটোশুট করতেন তিনি। প্রায় এক যুগের বেশি হয়েছে, ফটোশুটে সময় দেননি তিনি। অনুষ্ঠানে চুমকি জানান, ওজন বেড়ে যাওয়ায় ফটোশুট করা হয়নি তাঁর। তবে নতুন করে আবার ফটোশুটে সময় দিতে চান তিনি। সেই সময় উপস্থাপক জানতে চান, রুনা খান ওজন কমিয়ে ফটোশুট করছেন, তাহলে তিনি কেন পারেননি? জবাবে ফারজানা চুমকি বলেন, ‘রুনা খান অনেক ডেডিকেটেড ছিল। অনেক চেষ্টার পর ও পেরেছে। আমার হয়তো ওই চেষ্টাটা ছিল না। রুনা খানের টার্গেট ছিল সে শুকাবে, ফটোশুট করবে, হট হট ফটোশুট করছে। আমার মাথায় এই চিন্তাটাই নেই। এ ছাড়া আমার বয়স হয়েছে, ছেলে বড় হয়েছে।’
তিনিও রুনা খানের মতো হট ফটোশুট করবেন কি না, জানতে চাইলে চুমকি জানান, এমনটা করলে তিনি অনেক আগেই সিনেমায় অভিনয় করতেন। চুমকি বলেন, ‘ফটোসুন্দরী হওয়ার পর অনেক সিনেমার অফার এসেছে। কিন্তু ওই সময় সিনেমার অবস্থা একটু দুস্থ ছিল বা ভালগার টাইপের। প্রথমত, আমাকে বাসা থেকে দেয়নি, আমারও মনে হয়েছে ওই ধরনের কাজ আমি করতে পারব না।’
রুনা খানকে নিয়ে জেলাস কি না, জানতে চাইলে চুমকি বলেন, ‘রুনার সঙ্গে আমার খুব ভালো সম্পর্ক। ও ওর জায়গা থেকে কাজ করছে। জেলাস হব কেন? তবে মাঝে মাঝে কিছু ফটোশুট দেখে মনে হয় দরকার কী? না করলেও পারত। রুনা অনেক ভালো অভিনেত্রী। ওর এভাবে ফটোশুট না করলেও হতো।’
এর পরেই জয়া আহসানের ফটোশুট নিয়ে মন্তব্য করেন চুমকি। তিনি বলেন, ‘জয়া আপার কিছু হট ছবি মনে হয় অসম্ভব ভালো। আবার কিছু ছবি দেখলে মনে হয় ভালো লাগছে না। কারণ, জয়া আপাকে আমি শুরুতে যখন দেখেছি, একটি সেফটিপিন যাতে সরে গিয়ে পেট না দেখা যায়—এতটা সচেতন থাকতেন। ওভাবে দেখে অভ্যস্ত।
এ জন্য হঠাৎ করে আমাদের ধাক্কা লাগে। আর কিছু না।’
চুমকির বক্তব্য
সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনার বিষয়টি নজর এড়ায়নি চুমকির। তাই নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে ফেসবুকে চুমকি লেখেন, ‘আমি কাউকে নিয়ে এভাবে কথা বলি নাই। জয়া আপা আমার ভীষণ পছন্দের একজন অভিনেত্রী। রুনা আমার ছোট বোনের মতো। ওর অভিনয়ের ভক্ত আমি। কাউকে আমি ছোট করে কথা বলি নাই। আপনারা কেন এই ভাবে লিখেন। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।’

গত বছরের শুরু থেকেই নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ও দ্বন্দ্বে স্থবির হয়ে পড়ে টিভি নাটকের নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর গঠন করা হয় অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি। ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হলো সংগঠনের ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন...
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
‘হৃদয়ের কথা’ সিনেমা তৈরির সময় পরিচয় নির্মাতা এস এ হক অলীক ও সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদের। এই সিনেমায় হাবিবের গাওয়া ‘ভালোবাসব বাসব রে বন্ধু তোমায় যতনে’ গানটি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।
৩ মিনিট আগে
বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
১৭ ঘণ্টা আগে