বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের স্মরণে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে (এনএসইউ) শোকসভা ও আলোর মিছিল কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ নম্বর ফটকে এসব কর্মসূচির আয়োজন করে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সাংস্কৃতিক সংগঠন (এনএসইউএসএস)।
এনএসইউ শহীদ মিনার থেকে শোকযাত্রায় অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। কোরআন তিলাওয়াত এবং শহীদদের আত্মার শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এরপরই জাতীয় সংগীত ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এনএসইউর কোষাধ্যক্ষ ও উপ-উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক আবদুর রব খান। তিনি বলেন, ‘কোটা সংস্কারের সূত্র ধরে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ একটি অরাজনৈতিক আন্দোলন থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক কাঠামোতে বিশাল পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। আন্দোলনের শুরু থেকে আমাদের ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেদের সর্বোচ্চ দিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে, তাই স্বৈরাচার সরকার পতনের এই বিজয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় এনএসইউ শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। একই সঙ্গে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি এই বিপ্লবের সব শহীদকে।’
‘৫ আগস্ট সকালে আমাদের এনএসইউ ৮ নম্বর ফটকে জড়ো হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখানে অনেক পুলিশ উপস্থিত থাকায় আমরা প্রায় ৩০০ জনের মতো ১ নম্বর ফটকে জড়ো হওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। এ সময় আচমকা আমাদের ওপর পুলিশ লাঠিপেটা ও টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ শুরু করে। এ সময় আমাদের ৩০-৪০ সহপাঠী আহত হয়। পরে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে গুরুতর আহতদের এভারকেয়ার হাসপাতালে পাঠানো হয়। যাদের আত্মত্যাগের জন্য আমরা দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে পেরেছি, তাদের রুহের মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করছি।’ এভাবে আন্দোলনের স্মৃতিচারণা করেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী মেহনাজ আশরাফি।
আরেকজন এনএসইউর শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান বলেন, ‘আগস্টের ১৯ তারিখে নর্দা এলাকায় আমাদের এনএসইউ স্টাফ আবির ভাই নিহত হয়েছেন। আমি তাঁর ও এই আন্দোলনে নিহত সব শহীদের আত্মার শান্তি কামনা করছি।’
স্মৃতিচারণার পর আগুনের পরশমণি, মঙ্গল বারতাসহ বেশ কয়েকটি গান ও কবিতার মধ্য শিক্ষার্থীরা স্মরণ করেন তাঁদের হারানো সহপাঠীদের। আলোক প্রজ্বালনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় এই আয়োজন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এনএসইউএসএসের ফ্যাকাল্টি অ্যাডভাইজার মুশাররাত হোসেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের স্মরণে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে (এনএসইউ) শোকসভা ও আলোর মিছিল কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ নম্বর ফটকে এসব কর্মসূচির আয়োজন করে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সাংস্কৃতিক সংগঠন (এনএসইউএসএস)।
এনএসইউ শহীদ মিনার থেকে শোকযাত্রায় অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। কোরআন তিলাওয়াত এবং শহীদদের আত্মার শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এরপরই জাতীয় সংগীত ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন এনএসইউর কোষাধ্যক্ষ ও উপ-উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক আবদুর রব খান। তিনি বলেন, ‘কোটা সংস্কারের সূত্র ধরে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ একটি অরাজনৈতিক আন্দোলন থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক কাঠামোতে বিশাল পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। আন্দোলনের শুরু থেকে আমাদের ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেদের সর্বোচ্চ দিয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে, তাই স্বৈরাচার সরকার পতনের এই বিজয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় এনএসইউ শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানাচ্ছি। একই সঙ্গে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি এই বিপ্লবের সব শহীদকে।’
‘৫ আগস্ট সকালে আমাদের এনএসইউ ৮ নম্বর ফটকে জড়ো হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখানে অনেক পুলিশ উপস্থিত থাকায় আমরা প্রায় ৩০০ জনের মতো ১ নম্বর ফটকে জড়ো হওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। এ সময় আচমকা আমাদের ওপর পুলিশ লাঠিপেটা ও টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ শুরু করে। এ সময় আমাদের ৩০-৪০ সহপাঠী আহত হয়। পরে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে গুরুতর আহতদের এভারকেয়ার হাসপাতালে পাঠানো হয়। যাদের আত্মত্যাগের জন্য আমরা দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে পেরেছি, তাদের রুহের মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করছি।’ এভাবে আন্দোলনের স্মৃতিচারণা করেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী মেহনাজ আশরাফি।
আরেকজন এনএসইউর শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান বলেন, ‘আগস্টের ১৯ তারিখে নর্দা এলাকায় আমাদের এনএসইউ স্টাফ আবির ভাই নিহত হয়েছেন। আমি তাঁর ও এই আন্দোলনে নিহত সব শহীদের আত্মার শান্তি কামনা করছি।’
স্মৃতিচারণার পর আগুনের পরশমণি, মঙ্গল বারতাসহ বেশ কয়েকটি গান ও কবিতার মধ্য শিক্ষার্থীরা স্মরণ করেন তাঁদের হারানো সহপাঠীদের। আলোক প্রজ্বালনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় এই আয়োজন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এনএসইউএসএসের ফ্যাকাল্টি অ্যাডভাইজার মুশাররাত হোসেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন নিয়ে চলছে ব্যাপক তোড়জোড়। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন বুধবার ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে জমা পড়েছে মোট ৫০৯টি মনোনয়নপত্র।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীরা একটি সুন্দর বিশ্ববিদ্যালয় পাবে, যেখানে কোনো ভয়-ডরের পরিবেশ থাকবে না। নির্বাচিত হলে এমন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়তে কাজ করবেন বিন ইয়ামিন মোল্লা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচনে তিনি ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী।
৩ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাসে রাজনীতিতে সহাবস্থান ও সম্প্রীতির নমুনা তৈরি করতে চান ইয়াসিন আরাফাত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। ইসলামী ছাত্র আন্দোলন এই প্যানেল দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচিত হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদকে (ডাকসু) সত্যিকার অর্থেই শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের জায়গা হিসেবে প্রস্তুত করবেন মো. নাঈম হাসান। ডাকসু নির্বাচনে তিনি ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী। ছাত্র ইউনিয়ন (মাহির-বাহাউদ্দিন), সমাজতান্ত্রিক...
৩ ঘণ্টা আগে