এলিন খান
আইন নিয়ে পড়াশোনা করে এমন শিক্ষার্থীদের জন্য মুট কোর্ট প্রতিযোগিতা একধরনের জ্ঞান ও দক্ষতার পরীক্ষা। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তারা শুধু আইনি যুক্তি ও প্রমাণ উপস্থাপন শেখে না, বরং নিজেদের আত্মবিশ্বাস এবং আইনি চিন্তাভাবনা গঠনের একটি বিরল সুযোগও পায়। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের (এআইইউবি) মুট কোর্ট ক্লাবের আয়োজনে ৯ ও ১০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম অন্তর্বিভাগীয় মুট কোর্ট প্রতিযোগিতাটি এই মৌলিক উদ্দেশ্য সামনে রেখে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের দক্ষতা প্রদর্শনের এক সুবর্ণ সুযোগ হয়ে ওঠে।
প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির আইন বিভাগের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. তসলিমা মনসুর। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘মুট কোর্ট প্রতিযোগিতা শিক্ষার্থীদের আইনি দক্ষতা বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ এবং আইন বিষয়ে তাদের গভীর ধারণা তৈরিতে সহায়তা করবে।
এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় ১৮টি দল অংশ নেয়। প্রতিযোগিতা শুরু হয় দুটি রাউন্ড ও কোয়ার্টার ফাইনালের মাধ্যমে, যেখানে দলগুলো আইনি সমস্যার সমাধান করতে তাদের যুক্তি ও প্রমাণাদি উপস্থাপন করে। পরবর্তী দিন সেমিফাইনাল ও ফাইনাল রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে খ্যাতনামা বিচারকেরা দলগুলোর উপস্থাপনা বিশ্লেষণ করেন এবং তাঁদের আইনি যুক্তির যথার্থতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা মূল্যায়ন করেন।
ফাইনাল রাউন্ডে দুটি দল—টিম নং ৫০৬ ও ৫১৪—একটি চিত্তাকর্ষক লড়াইয়ের মাধ্যমে আইনি বিতর্কে প্রবাহিত হয়। শেষ পর্যন্ত টিম নং ৫০৬ বিজয়ী হয় এবং তাদের দলের সদস্যরা—ফাইয়াজ হাসান (রাফি), মুহাম্মাদ মুনতাসির নিবিড় এবং রিসার্চার নাইম হাসান—বিজয়ের মুকুট পরিধান করেন।
সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের প্রতিযোগিতা আইন শিক্ষার্থীদের বাস্তব জ্ঞানের পরিসর বাড়াবে এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখবে।’
বিশেষ অতিথি ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এফ এম আব্দুর রহমান, ঢাকা সিএমএম আদালতের অতিরিক্ত বিচারক ড. মাশরুর সালেকীন, ঢাকা জেলা আদালতের অতিরিক্ত বিচারক ফারজানা ইয়াসমিন এবং বরিশাল জেলা আদালতের সহকারী বিচারক আহসান হাবীব।
আইন নিয়ে পড়াশোনা করে এমন শিক্ষার্থীদের জন্য মুট কোর্ট প্রতিযোগিতা একধরনের জ্ঞান ও দক্ষতার পরীক্ষা। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তারা শুধু আইনি যুক্তি ও প্রমাণ উপস্থাপন শেখে না, বরং নিজেদের আত্মবিশ্বাস এবং আইনি চিন্তাভাবনা গঠনের একটি বিরল সুযোগও পায়। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের (এআইইউবি) মুট কোর্ট ক্লাবের আয়োজনে ৯ ও ১০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম অন্তর্বিভাগীয় মুট কোর্ট প্রতিযোগিতাটি এই মৌলিক উদ্দেশ্য সামনে রেখে আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের দক্ষতা প্রদর্শনের এক সুবর্ণ সুযোগ হয়ে ওঠে।
প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবির আইন বিভাগের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. তসলিমা মনসুর। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘মুট কোর্ট প্রতিযোগিতা শিক্ষার্থীদের আইনি দক্ষতা বৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ এবং আইন বিষয়ে তাদের গভীর ধারণা তৈরিতে সহায়তা করবে।
এআইইউবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় ১৮টি দল অংশ নেয়। প্রতিযোগিতা শুরু হয় দুটি রাউন্ড ও কোয়ার্টার ফাইনালের মাধ্যমে, যেখানে দলগুলো আইনি সমস্যার সমাধান করতে তাদের যুক্তি ও প্রমাণাদি উপস্থাপন করে। পরবর্তী দিন সেমিফাইনাল ও ফাইনাল রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে খ্যাতনামা বিচারকেরা দলগুলোর উপস্থাপনা বিশ্লেষণ করেন এবং তাঁদের আইনি যুক্তির যথার্থতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা মূল্যায়ন করেন।
ফাইনাল রাউন্ডে দুটি দল—টিম নং ৫০৬ ও ৫১৪—একটি চিত্তাকর্ষক লড়াইয়ের মাধ্যমে আইনি বিতর্কে প্রবাহিত হয়। শেষ পর্যন্ত টিম নং ৫০৬ বিজয়ী হয় এবং তাদের দলের সদস্যরা—ফাইয়াজ হাসান (রাফি), মুহাম্মাদ মুনতাসির নিবিড় এবং রিসার্চার নাইম হাসান—বিজয়ের মুকুট পরিধান করেন।
সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এআইইউবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘এ ধরনের প্রতিযোগিতা আইন শিক্ষার্থীদের বাস্তব জ্ঞানের পরিসর বাড়াবে এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখবে।’
বিশেষ অতিথি ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এফ এম আব্দুর রহমান, ঢাকা সিএমএম আদালতের অতিরিক্ত বিচারক ড. মাশরুর সালেকীন, ঢাকা জেলা আদালতের অতিরিক্ত বিচারক ফারজানা ইয়াসমিন এবং বরিশাল জেলা আদালতের সহকারী বিচারক আহসান হাবীব।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
৪ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে