আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
পার্বত্য চট্টগ্রামের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ। নার্সারি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ২০০ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে প্রতিষ্ঠানটিতে। প্রতিবছর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এটি জেলার শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এরই মধ্যে পার্বত্য জেলাগুলোর সীমানা পেরিয়ে অন্যান্য অঞ্চলেও খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে।
খাগড়াছড়ি জেলার ৯টি উপজেলা ছাড়াও উন্নত যোগাযোগব্যবস্থা, নিরাপদ, মনোরম এবং উন্নত আবাসিক সুবিধার কারণে পার্শ্ববর্তী রাঙামাটি, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লা জেলা থেকেও অনেক শিক্ষার্থী এখানে পড়াশোনা করতে আসে। এখানে বাংলা সংস্করণের পাশাপাশি নার্সারি থেকে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত ইংরেজি ভার্সন চালু রয়েছে। পর্যায়ক্রমে দশম শ্রেণি পর্যন্ত এটি চালু হবে।
খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি সহপাঠ্যক্রমিক কার্যাবলিকে সমান গুরুত্ব দিয়ে থাকে। বিদ্যালয়টিতে প্রতি বৃহস্পতিবার স্কাউট, বিএনসিসি গার্ল গাইডস প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, বিজ্ঞান, বিতর্ক, আইসিটি, নাচ, গান, ফুটবল, ক্রিকেট, ভলিবল ইত্যাদি ক্লাব কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
২০০৫ সালে অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে খাগড়াছড়ি শহরের উপকণ্ঠে সেনানিবাসের প্রবেশমুখে সাড়ে ৯ একর জায়গা নিয়ে গড়ে ওঠে খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ। এটি সেনাবাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের আওতায় খাগড়াছড়ি ব্রিগেডের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত। খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ লে. কর্নেল রুবায়েত আলম পিএসসি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই প্রতিষ্ঠানটি গুণগত শিক্ষায় গুরুত্ব দিয়ে আসছে, যাতে শিক্ষার্থীরা একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে নিজেদের বিশ্বমানের হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। এরই মধ্যে আমরা এর ফল লাভ করতে শুরু করেছি।’
পার্বত্য চট্টগ্রামের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর মধ্যে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ। নার্সারি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার ২০০ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে প্রতিষ্ঠানটিতে। প্রতিবছর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এটি জেলার শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এরই মধ্যে পার্বত্য জেলাগুলোর সীমানা পেরিয়ে অন্যান্য অঞ্চলেও খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে।
খাগড়াছড়ি জেলার ৯টি উপজেলা ছাড়াও উন্নত যোগাযোগব্যবস্থা, নিরাপদ, মনোরম এবং উন্নত আবাসিক সুবিধার কারণে পার্শ্ববর্তী রাঙামাটি, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লা জেলা থেকেও অনেক শিক্ষার্থী এখানে পড়াশোনা করতে আসে। এখানে বাংলা সংস্করণের পাশাপাশি নার্সারি থেকে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত ইংরেজি ভার্সন চালু রয়েছে। পর্যায়ক্রমে দশম শ্রেণি পর্যন্ত এটি চালু হবে।
খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি সহপাঠ্যক্রমিক কার্যাবলিকে সমান গুরুত্ব দিয়ে থাকে। বিদ্যালয়টিতে প্রতি বৃহস্পতিবার স্কাউট, বিএনসিসি গার্ল গাইডস প্রশিক্ষণ কার্যক্রম, বিজ্ঞান, বিতর্ক, আইসিটি, নাচ, গান, ফুটবল, ক্রিকেট, ভলিবল ইত্যাদি ক্লাব কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
২০০৫ সালে অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে খাগড়াছড়ি শহরের উপকণ্ঠে সেনানিবাসের প্রবেশমুখে সাড়ে ৯ একর জায়গা নিয়ে গড়ে ওঠে খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজ। এটি সেনাবাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের আওতায় খাগড়াছড়ি ব্রিগেডের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত। খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ লে. কর্নেল রুবায়েত আলম পিএসসি বলেন, ‘প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই প্রতিষ্ঠানটি গুণগত শিক্ষায় গুরুত্ব দিয়ে আসছে, যাতে শিক্ষার্থীরা একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে নিজেদের বিশ্বমানের হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। এরই মধ্যে আমরা এর ফল লাভ করতে শুরু করেছি।’
এসএসসি ও সমমানের উত্তরপত্র পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফল তুলনামূলক খারাপ করেছে শিক্ষার্থীরা। বিগত ১৬ বছরের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন।
১ দিন আগেপ্রতিদিনই আমাদের জীবনে ইতিবাচক -নেতিবাচক বিভিন্ন ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা প্রায়ই নেতিবাচক ঘটনাগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিই। ভালো যে অনেক কিছুই ঘটছে, তা হয়তো টেরই পাই না। দিন শেষে আমরা ক্লান্ত, অভিযোগে ভরা, হতাশ। অথচ এ মানসিকতার বদল আনতে পারে একটি ছোট, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস...
১ দিন আগেইতালিতে ইউনিভার্সিটি অব মিলান ডিএসইউ স্কলারশিপ ২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
১ দিন আগেলক্ষ্মীপুর জেলার পশ্চিম শেখপুরা গ্রাম থেকে উঠে এসে হলি ক্রস কলেজ এবং পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা সম্পন্ন করেন। সেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস বোস্টনে পাবলিক পলিসিতে পিএইচডি গবেষণার যাত্রা। বর্তমানে ম্যাসাচুসেটস স্টেট হাউসের ব্যস্ত করিডরে লেজিসলেটিভ ইন্টার্ন হিসেবে কাজ...
১ দিন আগে