স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ৮২ তম আবর্তনের ওরিয়েন্টেশন গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে নিহত ব্যক্তিদের আত্মার শান্তি কামনায় এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে এই অনুষ্ঠান শুরু হয়।
৮২ তম আবর্তনের শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়ার জন্য অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইংরেজি বিভাগের সভাপতি শেখ নাহিদ নিয়াজি, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর আব্দুল মান্নান ও রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মতিনসহ ইংরেজি বিভাগের শিক্ষকমণ্ডলী এবং বিভাগের বিভিন্ন আবর্তনের শিক্ষার্থীরা।
অতিথিরা নতুন শিক্ষার্থীদের শুধু বিভাগে সাদরে গ্রহণই করে নেননি বরং বিশ্ববিদ্যালয় জীবন এবং পরবর্তী জীবনে তাদের পথচলা যেন সুন্দর এবং সাফল্যমণ্ডিত হয় সেই কামনা করেন।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষকেরা নতুন ও পুরোনো শিক্ষার্থীদের মেধা ও মননের বিকাশ এবং মানবিক গুণাবলি সম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার ব্যাপারে আলোকপাত করেন। শিক্ষকদের মূল্যবান কথামালার ফাঁকে ফাঁকে চলে কখনো বাংলা গান কখনো কবিতা। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে মঞ্চে চলতে থাকা রাইসার কণ্ঠে কবি ওয়ার্ডসওয়ার্থের ‘সলিটারি রিপার’ আর দেবপ্রিয়ার কণ্ঠে রবীন্দ্র সংগীত ‘ও যে মানে না মানা’র যুগলবন্দী গানের মাধ্যমে ফুল দিয়ে নতুন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেন বিভাগের জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। তাঁর সঙ্গে নতুনের আগমনী বার্তা হিসেবে যুক্ত হয় সদ্যপ্রয়াত ভবানীপ্রসাদ মজুমদারের ‘বাংলাটা ঠিক আসে না’-যেটি আবৃত্তি করেন ইরিনা।
স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাস জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে মঞ্চে আসে ৮২’ র মুনতাহা ইশরাত শৈলী। এরপর স্বরচিত উর্দু সায়েরি নিয়ে মঞ্চে আসে ৭৯ আবর্তনের তাসনিম জামান রাফা। রাফার সায়েরির রেশ যখন ৮২’ র নতুনদের সফলতায় ‘ধৈর্য আর অপেক্ষার’ উপজীব্যতা জানাচ্ছে তখন এড শিরানের গান নিয়ে মঞ্চে আসে লিখন যার সঙ্গে গিটারে ছিলেন পল। লিখনের গায়কি দর্শকে করে মুগ্ধ আর মুগ্ধতার মোহজালকে আরও লম্বা করে ৮০ আবর্তনের স্বপ্নীল নতুনদের উদ্দেশ্যে গেয়ে শোনায় ‘জলের গান’সহ কয়েকটি লোকগীতি। এই গানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।
স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ৮২ তম আবর্তনের ওরিয়েন্টেশন গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে নিহত ব্যক্তিদের আত্মার শান্তি কামনায় এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে এই অনুষ্ঠান শুরু হয়।
৮২ তম আবর্তনের শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়ার জন্য অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইংরেজি বিভাগের সভাপতি শেখ নাহিদ নিয়াজি, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর আব্দুল মান্নান ও রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আব্দুল মতিনসহ ইংরেজি বিভাগের শিক্ষকমণ্ডলী এবং বিভাগের বিভিন্ন আবর্তনের শিক্ষার্থীরা।
অতিথিরা নতুন শিক্ষার্থীদের শুধু বিভাগে সাদরে গ্রহণই করে নেননি বরং বিশ্ববিদ্যালয় জীবন এবং পরবর্তী জীবনে তাদের পথচলা যেন সুন্দর এবং সাফল্যমণ্ডিত হয় সেই কামনা করেন।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষকেরা নতুন ও পুরোনো শিক্ষার্থীদের মেধা ও মননের বিকাশ এবং মানবিক গুণাবলি সম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার ব্যাপারে আলোকপাত করেন। শিক্ষকদের মূল্যবান কথামালার ফাঁকে ফাঁকে চলে কখনো বাংলা গান কখনো কবিতা। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে মঞ্চে চলতে থাকা রাইসার কণ্ঠে কবি ওয়ার্ডসওয়ার্থের ‘সলিটারি রিপার’ আর দেবপ্রিয়ার কণ্ঠে রবীন্দ্র সংগীত ‘ও যে মানে না মানা’র যুগলবন্দী গানের মাধ্যমে ফুল দিয়ে নতুন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেন বিভাগের জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। তাঁর সঙ্গে নতুনের আগমনী বার্তা হিসেবে যুক্ত হয় সদ্যপ্রয়াত ভবানীপ্রসাদ মজুমদারের ‘বাংলাটা ঠিক আসে না’-যেটি আবৃত্তি করেন ইরিনা।
স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাস জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে মঞ্চে আসে ৮২’ র মুনতাহা ইশরাত শৈলী। এরপর স্বরচিত উর্দু সায়েরি নিয়ে মঞ্চে আসে ৭৯ আবর্তনের তাসনিম জামান রাফা। রাফার সায়েরির রেশ যখন ৮২’ র নতুনদের সফলতায় ‘ধৈর্য আর অপেক্ষার’ উপজীব্যতা জানাচ্ছে তখন এড শিরানের গান নিয়ে মঞ্চে আসে লিখন যার সঙ্গে গিটারে ছিলেন পল। লিখনের গায়কি দর্শকে করে মুগ্ধ আর মুগ্ধতার মোহজালকে আরও লম্বা করে ৮০ আবর্তনের স্বপ্নীল নতুনদের উদ্দেশ্যে গেয়ে শোনায় ‘জলের গান’সহ কয়েকটি লোকগীতি। এই গানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।
থাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগে