নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে (এনএসইউ) ‘চীন-দক্ষিণ এশিয়া: সভ্যতা ও যোগাযোগ, ইতিহাস ও সমসাময়িক বিষয়’ শীর্ষক একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু হয়েছে। সম্মেলনটি যৌথভাবে আয়োজন করেছে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্সের (এসআইপিজি) চীন-দক্ষিণ এশিয়া সেন্টার ফর সোশিওকালচারাল স্টাডিজ (সিএসসিএসএস) এবং চীনের ইউনান ইউনিভার্সিটি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চীনের রাষ্ট্রদূত মি. ইয়াও ওয়েন।
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির এসআইপিজি এবং সিএসসিএসএসের পরিচালক অধ্যাপক এসকে তৌফিক এম হকের উষ্ণ অভ্যর্থনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর বক্তব্য দেন সম্মেলন আহ্বায়ক অধ্যাপক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ইউনান ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক হি মিং, পাওয়ার চায়নার ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার মি হান কুন এবং ওভারসিজ চাইনিজ অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের ভাইস প্রেসিডেন্ট মি. ঝাও শিবো। তারা চীন ও দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে আরও গভীর সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং একাডেমিক সম্পর্ক গড়ে তোলার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অধ্যাপক এস কে তৌফিক এম হক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে উপস্থিত সবাইকে স্বাগত জানিয়ে উল্লেখ করেন, সিএসসিএসএস এমন একটি উদ্যোগ যা বাংলাদেশের নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি এবং চীনের ইউনান ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমন্বয়ের ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করে চলেছে। তিনি এই সমন্বয়কে দুই দেশের মধ্যকার সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্কের প্রতীক বলে অভিহিত করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান সম্মেলনটি টেকসই উন্নয়ন, উন্নত যোগাযোগ এবং দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতার জন্য অর্থবহ অংশীদারত্ব গড়ে তোলার সুযোগ তৈরি করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ইউনান ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক হি মিং একাডেমিক আলোচনা সভার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবের ওপর জোর দেন এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার গুরুত্বকে তুলে ধরেন, যা চীন, ভারত এবং মিয়ানমারের মতো দেশগুলোর সাধারণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়ক।
পাওয়ার চায়নার ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার হান কুন এবং ওভারসিজ চাইনিজ অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ঝাও শিবো আয়োজকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সম্মেলনটিকে ভবিষ্যৎ সহযোগিতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ হিসেবে উল্লেখ করেন।
চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন চীনা দূতাবাসের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের শিক্ষাবিদদের সঙ্গে একাডেমিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে মেধা বিনিময় উন্নত করার জন্য সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। এই সহযোগিতা আঞ্চলিক সমৃদ্ধি এবং দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ককে শক্তিশালী করবে।
উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন সম্মেলনে তাঁর বক্তব্যে চীন ও দক্ষিণ এশিয়ার গভীর ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন। তিনি বলেন, ‘আঞ্চলিক সংযোগ আধুনিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে (বিআরআই) বাংলাদেশের অংশীদারত্ব এই সংযোগকে আরও কার্যকর করে তুলবে, বিশেষত শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল মিয়ানমারের মাধ্যমে।’
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক আবদুল হান্নান চৌধুরী অংশগ্রহণকারীদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান এবং গবেষণা, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং যৌথ প্রকল্পে সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন। চীনের বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে জ্বালানি এবং অবকাঠামো খাতে অংশীদারত্ব বাংলাদেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ বলে তিনি উল্লেখ করেন।
দুই দিনের এই সম্মেলনে সমাজ-সাংস্কৃতিক বিনিময়, ভূরাজনীতি, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মিডিয়া, শিক্ষা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক ১২৫ জনেরও বেশি নীতিনির্ধারক এবং বিশেষজ্ঞরা অংশ নেবেন।
হারিছুর রহমান, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সিএসসিএসএসের সমন্বয়ক, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন বক্তব্য দেন এবং সম্মানিত অতিথি ও অংশগ্রহণকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে (এনএসইউ) ‘চীন-দক্ষিণ এশিয়া: সভ্যতা ও যোগাযোগ, ইতিহাস ও সমসাময়িক বিষয়’ শীর্ষক একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু হয়েছে। সম্মেলনটি যৌথভাবে আয়োজন করেছে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্সের (এসআইপিজি) চীন-দক্ষিণ এশিয়া সেন্টার ফর সোশিওকালচারাল স্টাডিজ (সিএসসিএসএস) এবং চীনের ইউনান ইউনিভার্সিটি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চীনের রাষ্ট্রদূত মি. ইয়াও ওয়েন।
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির এসআইপিজি এবং সিএসসিএসএসের পরিচালক অধ্যাপক এসকে তৌফিক এম হকের উষ্ণ অভ্যর্থনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর বক্তব্য দেন সম্মেলন আহ্বায়ক অধ্যাপক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ইউনান ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক হি মিং, পাওয়ার চায়নার ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার মি হান কুন এবং ওভারসিজ চাইনিজ অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের ভাইস প্রেসিডেন্ট মি. ঝাও শিবো। তারা চীন ও দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে আরও গভীর সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং একাডেমিক সম্পর্ক গড়ে তোলার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
অধ্যাপক এস কে তৌফিক এম হক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে উপস্থিত সবাইকে স্বাগত জানিয়ে উল্লেখ করেন, সিএসসিএসএস এমন একটি উদ্যোগ যা বাংলাদেশের নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি এবং চীনের ইউনান ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমন্বয়ের ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করে চলেছে। তিনি এই সমন্বয়কে দুই দেশের মধ্যকার সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্কের প্রতীক বলে অভিহিত করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ নুরুজ্জামান সম্মেলনটি টেকসই উন্নয়ন, উন্নত যোগাযোগ এবং দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতার জন্য অর্থবহ অংশীদারত্ব গড়ে তোলার সুযোগ তৈরি করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ইউনান ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক হি মিং একাডেমিক আলোচনা সভার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবের ওপর জোর দেন এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার গুরুত্বকে তুলে ধরেন, যা চীন, ভারত এবং মিয়ানমারের মতো দেশগুলোর সাধারণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়ক।
পাওয়ার চায়নার ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার হান কুন এবং ওভারসিজ চাইনিজ অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ঝাও শিবো আয়োজকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সম্মেলনটিকে ভবিষ্যৎ সহযোগিতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চ হিসেবে উল্লেখ করেন।
চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন চীনা দূতাবাসের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের শিক্ষাবিদদের সঙ্গে একাডেমিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে মেধা বিনিময় উন্নত করার জন্য সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। এই সহযোগিতা আঞ্চলিক সমৃদ্ধি এবং দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ককে শক্তিশালী করবে।
উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন সম্মেলনে তাঁর বক্তব্যে চীন ও দক্ষিণ এশিয়ার গভীর ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন। তিনি বলেন, ‘আঞ্চলিক সংযোগ আধুনিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে (বিআরআই) বাংলাদেশের অংশীদারত্ব এই সংযোগকে আরও কার্যকর করে তুলবে, বিশেষত শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল মিয়ানমারের মাধ্যমে।’
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক আবদুল হান্নান চৌধুরী অংশগ্রহণকারীদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান এবং গবেষণা, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং যৌথ প্রকল্পে সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন। চীনের বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে জ্বালানি এবং অবকাঠামো খাতে অংশীদারত্ব বাংলাদেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ বলে তিনি উল্লেখ করেন।
দুই দিনের এই সম্মেলনে সমাজ-সাংস্কৃতিক বিনিময়, ভূরাজনীতি, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মিডিয়া, শিক্ষা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক ১২৫ জনেরও বেশি নীতিনির্ধারক এবং বিশেষজ্ঞরা অংশ নেবেন।
হারিছুর রহমান, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সিএসসিএসএসের সমন্বয়ক, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন বক্তব্য দেন এবং সম্মানিত অতিথি ও অংশগ্রহণকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার স্বপ্ন অনেকেই দেখেন, কিন্তু অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা সে স্বপ্নে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এ বাস্তবতায় পরিবর্তন আনতে ব্রাজিল সরকার ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়ে এসেছে এক যুগান্তকারী উদ্যোগ।
৮ ঘণ্টা আগেগবেষণার গুরুত্ব দিন দিন বাড়ছে। শিক্ষার্থীদের জন্য গবেষণা এখন বাধ্যতামূলক একাডেমিক অংশ, আবার নীতিনির্ধারক, উন্নয়নকর্মী কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য গবেষণা হচ্ছে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ভিত্তি।
৮ ঘণ্টা আগেছাত্ররাজনীতিমুক্ত পরিবেশ, সেশনজটবিহীন পাঠক্রম এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা মনোরম এক উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি)। দক্ষিণাঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ এই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কার্যক্রমের ৩৫ বছরে পদার্পণ করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেযাঁরা উচ্চশিক্ষায় গবেষণা, উদ্ভাবন এবং আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা অর্জনের স্বপ্ন দেখেন, তাঁদের জন্য ইতালির মিলান বিশ্ববিদ্যালয় হতে পারে অসাধারণ গন্তব্য। ইউরোপের অন্যতম পুরোনো ও মর্যাদাপূর্ণ এই বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বমানের শিক্ষা ও গবেষণা পরিবেশের জন্য পরিচিত...
৯ ঘণ্টা আগে