বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের হেপাটোলজি (লিভার) বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. শাহিনুল আলম। গত রোববার স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ কামাল হোসেন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৮ এর ১৫ (১) ধারা অনুযায়ী অধ্যাপক মো. শাহিনুল আলমকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যের (একাডেমিক) শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হলো। উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) হিসেবে তাঁর নিযুক্তির মেয়াদ হবে চার বছর।
অধ্যাপক মো. শাহিনুল আলম মেটাবোলিক অ্যাসোসিয়েটেড ফ্যাটি লিভার রোগের অগ্রগণ্য গবেষক এবং এ বিষয়ে দেশের পথপ্রদর্শক বিজ্ঞানী। শুধু দেশেই নয়, তিনি এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য ফ্যাটি লিভার রোগ নির্ণয়, ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রেখেছেন। অধ্যাপক মো. শাহিনুল আলম অস্ট্রেলিয়া, জাপান, চীন, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া, পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের সঙ্গে অনেক গবেষণাপত্রের সহলেখক হিসেবে ভূমিকা রেখেছেন। তিনি স্কোপাস ইনডেক্সিং বিএসএমএমইউর নেতৃস্থানীয় বিজ্ঞানী।
অধ্যাপক শাহিনুল আলম এশিয়ান প্যাসিফিক অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অব দ্য লিভার, আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অব দ্য লিভার, ইউএসএ-জাপান জয়েন্ট মেডিকেলসহ সাতটি আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠন গ্লোবাল ন্যাশ কাউন্সিলের সদস্য।
অধ্যাপক শাহিনুল আলম এমডি হেপাটোলজি কোর্সের কোর্স কো-অর্ডিনেটর এবং একই বিষয়ে কোর্স কারিকুলামের সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বিএসএমএমইউর বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর।
বিশ্ববিদ্যালয়ের হেপাটোলজি বিভাগের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স কমিটির (আইকিউএসি) সদস্যসচিব। বিশিষ্ট বিজ্ঞানী হিসেবে হেপাটোলজি বিষয়ের ওপর অধ্যাপক শাহিনুল আলমের ১৬০টি পাবলিকেশন রয়েছে। তিনি যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, তুরস্ক, হংকংসহ ১৫টি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে তাঁর গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেছেন। তিনি ওয়ার্ল্ড জার্নাল অব হেপাটোলজির সম্পাদকীয় বোর্ডের সদস্য। তিনি বর্তমানে এলসেভিয়ার, স্প্রিংগার, ব্ল্যাকওয়েল পাবলিশিং, উইলি এবং স্প্রিংগার নেচারসহ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বৈজ্ঞানিক প্রকাশকদের রিভিউয়ার হিসেবে অবদান রাখছেন। তাঁর পাঠ্যক্রমবহির্ভূত কার্যক্রম স্কাউট জাম্বুরি, জাতীয় বিজ্ঞান মেলা ও বাংলাদেশ শিশু একাডেমি থেকে পুরস্কৃত হয়েছে। অধ্যাপক মো. আলম হেপাটোলজি সোসাইটি ঢাকা, বাংলাদেশের জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
অধ্যাপক আলম এশিয়ান প্যাসিফিক অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অব দ্য লিভার, ইউরোপীয় অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অব দ্য লিভারের সদস্য। তিনি ব্রিটিশ সোসাইটি অব গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজির সহযোগী সদস্য এবং ইউরোপীয় সোসাইটি অব গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল অ্যান্ডোস্কোপির সদস্য। তিনি দ্য ইন্ডিয়ান সোসাইটি অব গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি, ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্ট্যাডি অব দ্য লিভার এবং ইন্ডিয়ান সোসাইটি অব গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল অ্যান্ডোস্কোপির আজীবন সদস্য।
অধ্যাপক মো. আলম বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত নিম্ন আয়ের রোগীদের চিকিৎসা অর্থনীতিতে কাজ করছেন। কর্মজীবনে তিনি হাতিয়া উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে অ্যাসিস্ট্যান্ট সার্জন, পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে মেডিসিনের জুনিয়র কনসালট্যান্ট এবং শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সহকারী রেজিস্ট্রার এবং মেডিসিনের রেজিস্ট্রার হিসেবে কাজ করেছেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের হেপাটোলজি (লিভার) বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. শাহিনুল আলম। গত রোববার স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ কামাল হোসেন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৮ এর ১৫ (১) ধারা অনুযায়ী অধ্যাপক মো. শাহিনুল আলমকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যের (একাডেমিক) শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হলো। উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) হিসেবে তাঁর নিযুক্তির মেয়াদ হবে চার বছর।
অধ্যাপক মো. শাহিনুল আলম মেটাবোলিক অ্যাসোসিয়েটেড ফ্যাটি লিভার রোগের অগ্রগণ্য গবেষক এবং এ বিষয়ে দেশের পথপ্রদর্শক বিজ্ঞানী। শুধু দেশেই নয়, তিনি এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য ফ্যাটি লিভার রোগ নির্ণয়, ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রেখেছেন। অধ্যাপক মো. শাহিনুল আলম অস্ট্রেলিয়া, জাপান, চীন, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া, পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের সঙ্গে অনেক গবেষণাপত্রের সহলেখক হিসেবে ভূমিকা রেখেছেন। তিনি স্কোপাস ইনডেক্সিং বিএসএমএমইউর নেতৃস্থানীয় বিজ্ঞানী।
অধ্যাপক শাহিনুল আলম এশিয়ান প্যাসিফিক অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অব দ্য লিভার, আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অব দ্য লিভার, ইউএসএ-জাপান জয়েন্ট মেডিকেলসহ সাতটি আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠন গ্লোবাল ন্যাশ কাউন্সিলের সদস্য।
অধ্যাপক শাহিনুল আলম এমডি হেপাটোলজি কোর্সের কোর্স কো-অর্ডিনেটর এবং একই বিষয়ে কোর্স কারিকুলামের সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বিএসএমএমইউর বিভিন্ন গবেষণা প্রকল্পের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর।
বিশ্ববিদ্যালয়ের হেপাটোলজি বিভাগের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স কমিটির (আইকিউএসি) সদস্যসচিব। বিশিষ্ট বিজ্ঞানী হিসেবে হেপাটোলজি বিষয়ের ওপর অধ্যাপক শাহিনুল আলমের ১৬০টি পাবলিকেশন রয়েছে। তিনি যুক্তরাজ্য, সিঙ্গাপুর, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, তুরস্ক, হংকংসহ ১৫টি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে তাঁর গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেছেন। তিনি ওয়ার্ল্ড জার্নাল অব হেপাটোলজির সম্পাদকীয় বোর্ডের সদস্য। তিনি বর্তমানে এলসেভিয়ার, স্প্রিংগার, ব্ল্যাকওয়েল পাবলিশিং, উইলি এবং স্প্রিংগার নেচারসহ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বৈজ্ঞানিক প্রকাশকদের রিভিউয়ার হিসেবে অবদান রাখছেন। তাঁর পাঠ্যক্রমবহির্ভূত কার্যক্রম স্কাউট জাম্বুরি, জাতীয় বিজ্ঞান মেলা ও বাংলাদেশ শিশু একাডেমি থেকে পুরস্কৃত হয়েছে। অধ্যাপক মো. আলম হেপাটোলজি সোসাইটি ঢাকা, বাংলাদেশের জেনারেল সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
অধ্যাপক আলম এশিয়ান প্যাসিফিক অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অব দ্য লিভার, ইউরোপীয় অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অব দ্য লিভারের সদস্য। তিনি ব্রিটিশ সোসাইটি অব গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজির সহযোগী সদস্য এবং ইউরোপীয় সোসাইটি অব গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল অ্যান্ডোস্কোপির সদস্য। তিনি দ্য ইন্ডিয়ান সোসাইটি অব গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি, ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্ট্যাডি অব দ্য লিভার এবং ইন্ডিয়ান সোসাইটি অব গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল অ্যান্ডোস্কোপির আজীবন সদস্য।
অধ্যাপক মো. আলম বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত নিম্ন আয়ের রোগীদের চিকিৎসা অর্থনীতিতে কাজ করছেন। কর্মজীবনে তিনি হাতিয়া উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে অ্যাসিস্ট্যান্ট সার্জন, পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে মেডিসিনের জুনিয়র কনসালট্যান্ট এবং শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সহকারী রেজিস্ট্রার এবং মেডিসিনের রেজিস্ট্রার হিসেবে কাজ করেছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন নিয়ে চলছে ব্যাপক তোড়জোড়। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন বুধবার ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে জমা পড়েছে মোট ৫০৯টি মনোনয়নপত্র।
২৫ মিনিট আগেশিক্ষার্থীরা একটি সুন্দর বিশ্ববিদ্যালয় পাবে, যেখানে কোনো ভয়-ডরের পরিবেশ থাকবে না। নির্বাচিত হলে এমন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়তে কাজ করবেন বিন ইয়ামিন মোল্লা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচনে তিনি ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী।
১ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাসে রাজনীতিতে সহাবস্থান ও সম্প্রীতির নমুনা তৈরি করতে চান ইয়াসিন আরাফাত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। ইসলামী ছাত্র আন্দোলন এই প্যানেল দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচিত হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদকে (ডাকসু) সত্যিকার অর্থেই শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের জায়গা হিসেবে প্রস্তুত করবেন মো. নাঈম হাসান। ডাকসু নির্বাচনে তিনি ‘অপরাজেয় ৭১, অদম্য ২৪’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী। ছাত্র ইউনিয়ন (মাহির-বাহাউদ্দিন), সমাজতান্ত্রিক...
১ ঘণ্টা আগে