জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের প্রত্যাশা
ক্যাম্পাস ডেস্ক
এ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল। ১৮৮৪ সালে দ্বিতীয় মানের কলেজে উন্নীত হয়। ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি লাভের পর থেকে জবি দেশের উচ্চশিক্ষা ও জ্ঞানচর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে উপাচার্য ও শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রত্যাশা, অনুভূতি ও স্বপ্ন ব্যক্ত করেছেন। তাঁদের বিভিন্ন মত তুলে ধরেছেন রাকিবুল ইসলাম।
শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করার অঙ্গীকার
অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম
উপাচার্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৩৮টি বিভাগে প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থী শিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন। দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের উন্নয়ন প্রকল্প মন্ত্রণালয় অনুমোদিত এবং ভবিষ্যতে আবাসিক হল নির্মাণ, নতুন কোর্স চালু এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য চালু হয়েছে স্কিল ডেভেলপমেন্ট, মেন্টরশিপ ও ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং প্রোগ্রাম। বিশেষ বৃত্তি, আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ ক্যাম্পাস উন্নয়নও দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়িত হবে। সবার সহযোগিতায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে বাংলাদেশের শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছি, যাতে দেশের উন্নয়নে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া যায়।

স্বপ্ন এখন নতুন ক্যাম্পাস
ইমরান হুসাইন
সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি
কলেজ থেকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দীর্ঘ পথচলা আমাদের সংগ্রাম এবং তারুণ্যের শক্তি ও সংগ্রামের প্রতীক। আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সেই মহান মানুষদের, যাঁদের ত্যাগের বিনিময়ে আজকের এই প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। আমাদের এখন স্বপ্ন হলো কেরানীগঞ্জে নতুন ক্যাম্পাসের বাস্তবায়ন। এটি দ্রুত সম্পন্ন হলে আবাসন ও পরিবহন সমস্যা দূর হবে এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক মানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমাদের প্রত্যাশা, প্রশাসন দ্রুত নতুন ক্যাম্পাসের কাজ শেষ করে শিক্ষার্থীদের উন্নত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে।

জবি যেখানে অনন্য
মো. কামরুল হাসান
শিক্ষার্থী, ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ
সুপ্রাচীন ঐতিহ্য, অর্জন ও সম্ভাবনার সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক আন্দোলনে জবির অংশগ্রহণ বীরত্বের প্রমাণ। বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উন্নীত হওয়ার পর ১৯ বছরের ইতিহাসে আন্দোলন, সংগ্রাম আর সংকটের মধ্যেও শিক্ষার্থীদের অর্জন অনন্য; বিশেষ করে ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে সব মত-পথের ঐক্য, শৃঙ্খলা ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সহাবস্থান বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। মেধা, দেশপ্রেম এবং ত্যাগের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর জীবন-ব্যক্তিত্বের বিকাশে জবির অবদান অনন্য। প্রায় ১৭ হাজার শিক্ষার্থীর পদচারণে মুখর এই ক্যাম্পাস আমাদের আবেগ ও স্মৃতিতে অমলিন।

একবিংশ শতাব্দীর পথে রূপান্তরের আকাঙ্ক্ষা
মোছা. রাতিয়া খাতুন
শিক্ষার্থী, দর্শন বিভাগ
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় দিবস শুধু একটি তারিখ নয়, এটি জ্ঞানচর্চার গৌরবগাথা। প্রবীণ শিক্ষাবিদ থেকে নবীনতম শিক্ষার্থী—সবার হৃদয়ে একই সুর বাজে। আমরা চাই, ক্লাসরুম থেকে লাইব্রেরি পর্যন্ত সর্বত্র প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার হোক। প্রশাসনিক এবং একাডেমিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও দ্রুততা নিশ্চিত করতে হবে। ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার শক্তিশালী হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। সুস্থ মনই সেরা জ্ঞানের সূত্র। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে শুধু অতীতের গৌরব নয়, ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়া জরুরি। জগন্নাথ হোক জ্ঞানান্বেষণের অনন্য প্রতীক।

আমার স্বপ্নের প্রথম গন্তব্য
সুরাইয়া বিনতে হাসান
শিক্ষার্থী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আমার স্বপ্নের গন্তব্য। ভেবেছিলাম, এখানে পাব জ্ঞানের আলো, মুক্ত চিন্তার আকাশ এবং নতুন বন্ধুত্বের জগৎ। কিন্তু বাস্তবতা জানাল, বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু আনন্দ কিংবা ক্লাস নয়, এটি এক কঠিন যাত্রা। সীমিত সুযোগ, অনিশ্চয়তা, প্রতিযোগিতা ও রাজনীতি মাঝেমধ্যে ক্লান্ত করেছে। তবু এখানে শিখেছি ধৈর্য, অধ্যবসায় ও আত্মবিশ্বাস। জগন্নাথ আমাকে কেবল শিক্ষা দেয়নি, শিখিয়েছে জীবনে আসা ঝড়েও টিকে থাকার কৌশল। এটি আমার সাহসের ঠিকানা এবং নিজের গড়ে ওঠার গল্পের শুরু।

যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়
মো. কায়েস মাহমুদ সৌরভ
শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে প্রথম দিন পা রাখার অনুভূতি আজও হৃদয়ে অমলিন। চারপাশের শিক্ষার্থীদের হাসি, আলোচনা ও উদ্যম বারবার মনে করিয়ে দেয়, আমরা এক পরিবার, যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আমার জন্য বিশেষ; কারণ, এই দিনে আমি শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা ও গর্ব অনুভব করি। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় এমন পরিবেশ তৈরি করবে, যেখানে আমরা বই পড়ার পাশাপাশি সৃজনশীলতা, মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক দায়িত্বও শিখব। এই অভিজ্ঞতাগুলো আমাদের স্বপ্নকে শক্তি দেয়।

এ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল। ১৮৮৪ সালে দ্বিতীয় মানের কলেজে উন্নীত হয়। ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি লাভের পর থেকে জবি দেশের উচ্চশিক্ষা ও জ্ঞানচর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে উপাচার্য ও শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রত্যাশা, অনুভূতি ও স্বপ্ন ব্যক্ত করেছেন। তাঁদের বিভিন্ন মত তুলে ধরেছেন রাকিবুল ইসলাম।
শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করার অঙ্গীকার
অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম
উপাচার্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৩৮টি বিভাগে প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থী শিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন। দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের উন্নয়ন প্রকল্প মন্ত্রণালয় অনুমোদিত এবং ভবিষ্যতে আবাসিক হল নির্মাণ, নতুন কোর্স চালু এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য চালু হয়েছে স্কিল ডেভেলপমেন্ট, মেন্টরশিপ ও ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং প্রোগ্রাম। বিশেষ বৃত্তি, আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ ক্যাম্পাস উন্নয়নও দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়িত হবে। সবার সহযোগিতায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে বাংলাদেশের শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছি, যাতে দেশের উন্নয়নে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া যায়।

স্বপ্ন এখন নতুন ক্যাম্পাস
ইমরান হুসাইন
সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি
কলেজ থেকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দীর্ঘ পথচলা আমাদের সংগ্রাম এবং তারুণ্যের শক্তি ও সংগ্রামের প্রতীক। আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সেই মহান মানুষদের, যাঁদের ত্যাগের বিনিময়ে আজকের এই প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। আমাদের এখন স্বপ্ন হলো কেরানীগঞ্জে নতুন ক্যাম্পাসের বাস্তবায়ন। এটি দ্রুত সম্পন্ন হলে আবাসন ও পরিবহন সমস্যা দূর হবে এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক মানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমাদের প্রত্যাশা, প্রশাসন দ্রুত নতুন ক্যাম্পাসের কাজ শেষ করে শিক্ষার্থীদের উন্নত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে।

জবি যেখানে অনন্য
মো. কামরুল হাসান
শিক্ষার্থী, ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ
সুপ্রাচীন ঐতিহ্য, অর্জন ও সম্ভাবনার সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক আন্দোলনে জবির অংশগ্রহণ বীরত্বের প্রমাণ। বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উন্নীত হওয়ার পর ১৯ বছরের ইতিহাসে আন্দোলন, সংগ্রাম আর সংকটের মধ্যেও শিক্ষার্থীদের অর্জন অনন্য; বিশেষ করে ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে সব মত-পথের ঐক্য, শৃঙ্খলা ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সহাবস্থান বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। মেধা, দেশপ্রেম এবং ত্যাগের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর জীবন-ব্যক্তিত্বের বিকাশে জবির অবদান অনন্য। প্রায় ১৭ হাজার শিক্ষার্থীর পদচারণে মুখর এই ক্যাম্পাস আমাদের আবেগ ও স্মৃতিতে অমলিন।

একবিংশ শতাব্দীর পথে রূপান্তরের আকাঙ্ক্ষা
মোছা. রাতিয়া খাতুন
শিক্ষার্থী, দর্শন বিভাগ
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় দিবস শুধু একটি তারিখ নয়, এটি জ্ঞানচর্চার গৌরবগাথা। প্রবীণ শিক্ষাবিদ থেকে নবীনতম শিক্ষার্থী—সবার হৃদয়ে একই সুর বাজে। আমরা চাই, ক্লাসরুম থেকে লাইব্রেরি পর্যন্ত সর্বত্র প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার হোক। প্রশাসনিক এবং একাডেমিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও দ্রুততা নিশ্চিত করতে হবে। ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার শক্তিশালী হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। সুস্থ মনই সেরা জ্ঞানের সূত্র। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে শুধু অতীতের গৌরব নয়, ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়া জরুরি। জগন্নাথ হোক জ্ঞানান্বেষণের অনন্য প্রতীক।

আমার স্বপ্নের প্রথম গন্তব্য
সুরাইয়া বিনতে হাসান
শিক্ষার্থী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আমার স্বপ্নের গন্তব্য। ভেবেছিলাম, এখানে পাব জ্ঞানের আলো, মুক্ত চিন্তার আকাশ এবং নতুন বন্ধুত্বের জগৎ। কিন্তু বাস্তবতা জানাল, বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু আনন্দ কিংবা ক্লাস নয়, এটি এক কঠিন যাত্রা। সীমিত সুযোগ, অনিশ্চয়তা, প্রতিযোগিতা ও রাজনীতি মাঝেমধ্যে ক্লান্ত করেছে। তবু এখানে শিখেছি ধৈর্য, অধ্যবসায় ও আত্মবিশ্বাস। জগন্নাথ আমাকে কেবল শিক্ষা দেয়নি, শিখিয়েছে জীবনে আসা ঝড়েও টিকে থাকার কৌশল। এটি আমার সাহসের ঠিকানা এবং নিজের গড়ে ওঠার গল্পের শুরু।

যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়
মো. কায়েস মাহমুদ সৌরভ
শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে প্রথম দিন পা রাখার অনুভূতি আজও হৃদয়ে অমলিন। চারপাশের শিক্ষার্থীদের হাসি, আলোচনা ও উদ্যম বারবার মনে করিয়ে দেয়, আমরা এক পরিবার, যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আমার জন্য বিশেষ; কারণ, এই দিনে আমি শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা ও গর্ব অনুভব করি। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় এমন পরিবেশ তৈরি করবে, যেখানে আমরা বই পড়ার পাশাপাশি সৃজনশীলতা, মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক দায়িত্বও শিখব। এই অভিজ্ঞতাগুলো আমাদের স্বপ্নকে শক্তি দেয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের প্রত্যাশা
ক্যাম্পাস ডেস্ক
এ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল। ১৮৮৪ সালে দ্বিতীয় মানের কলেজে উন্নীত হয়। ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি লাভের পর থেকে জবি দেশের উচ্চশিক্ষা ও জ্ঞানচর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে উপাচার্য ও শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রত্যাশা, অনুভূতি ও স্বপ্ন ব্যক্ত করেছেন। তাঁদের বিভিন্ন মত তুলে ধরেছেন রাকিবুল ইসলাম।
শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করার অঙ্গীকার
অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম
উপাচার্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৩৮টি বিভাগে প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থী শিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন। দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের উন্নয়ন প্রকল্প মন্ত্রণালয় অনুমোদিত এবং ভবিষ্যতে আবাসিক হল নির্মাণ, নতুন কোর্স চালু এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য চালু হয়েছে স্কিল ডেভেলপমেন্ট, মেন্টরশিপ ও ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং প্রোগ্রাম। বিশেষ বৃত্তি, আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ ক্যাম্পাস উন্নয়নও দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়িত হবে। সবার সহযোগিতায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে বাংলাদেশের শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছি, যাতে দেশের উন্নয়নে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া যায়।

স্বপ্ন এখন নতুন ক্যাম্পাস
ইমরান হুসাইন
সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি
কলেজ থেকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দীর্ঘ পথচলা আমাদের সংগ্রাম এবং তারুণ্যের শক্তি ও সংগ্রামের প্রতীক। আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সেই মহান মানুষদের, যাঁদের ত্যাগের বিনিময়ে আজকের এই প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। আমাদের এখন স্বপ্ন হলো কেরানীগঞ্জে নতুন ক্যাম্পাসের বাস্তবায়ন। এটি দ্রুত সম্পন্ন হলে আবাসন ও পরিবহন সমস্যা দূর হবে এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক মানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমাদের প্রত্যাশা, প্রশাসন দ্রুত নতুন ক্যাম্পাসের কাজ শেষ করে শিক্ষার্থীদের উন্নত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে।

জবি যেখানে অনন্য
মো. কামরুল হাসান
শিক্ষার্থী, ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ
সুপ্রাচীন ঐতিহ্য, অর্জন ও সম্ভাবনার সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক আন্দোলনে জবির অংশগ্রহণ বীরত্বের প্রমাণ। বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উন্নীত হওয়ার পর ১৯ বছরের ইতিহাসে আন্দোলন, সংগ্রাম আর সংকটের মধ্যেও শিক্ষার্থীদের অর্জন অনন্য; বিশেষ করে ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে সব মত-পথের ঐক্য, শৃঙ্খলা ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সহাবস্থান বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। মেধা, দেশপ্রেম এবং ত্যাগের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর জীবন-ব্যক্তিত্বের বিকাশে জবির অবদান অনন্য। প্রায় ১৭ হাজার শিক্ষার্থীর পদচারণে মুখর এই ক্যাম্পাস আমাদের আবেগ ও স্মৃতিতে অমলিন।

একবিংশ শতাব্দীর পথে রূপান্তরের আকাঙ্ক্ষা
মোছা. রাতিয়া খাতুন
শিক্ষার্থী, দর্শন বিভাগ
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় দিবস শুধু একটি তারিখ নয়, এটি জ্ঞানচর্চার গৌরবগাথা। প্রবীণ শিক্ষাবিদ থেকে নবীনতম শিক্ষার্থী—সবার হৃদয়ে একই সুর বাজে। আমরা চাই, ক্লাসরুম থেকে লাইব্রেরি পর্যন্ত সর্বত্র প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার হোক। প্রশাসনিক এবং একাডেমিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও দ্রুততা নিশ্চিত করতে হবে। ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার শক্তিশালী হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। সুস্থ মনই সেরা জ্ঞানের সূত্র। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে শুধু অতীতের গৌরব নয়, ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়া জরুরি। জগন্নাথ হোক জ্ঞানান্বেষণের অনন্য প্রতীক।

আমার স্বপ্নের প্রথম গন্তব্য
সুরাইয়া বিনতে হাসান
শিক্ষার্থী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আমার স্বপ্নের গন্তব্য। ভেবেছিলাম, এখানে পাব জ্ঞানের আলো, মুক্ত চিন্তার আকাশ এবং নতুন বন্ধুত্বের জগৎ। কিন্তু বাস্তবতা জানাল, বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু আনন্দ কিংবা ক্লাস নয়, এটি এক কঠিন যাত্রা। সীমিত সুযোগ, অনিশ্চয়তা, প্রতিযোগিতা ও রাজনীতি মাঝেমধ্যে ক্লান্ত করেছে। তবু এখানে শিখেছি ধৈর্য, অধ্যবসায় ও আত্মবিশ্বাস। জগন্নাথ আমাকে কেবল শিক্ষা দেয়নি, শিখিয়েছে জীবনে আসা ঝড়েও টিকে থাকার কৌশল। এটি আমার সাহসের ঠিকানা এবং নিজের গড়ে ওঠার গল্পের শুরু।

যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়
মো. কায়েস মাহমুদ সৌরভ
শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে প্রথম দিন পা রাখার অনুভূতি আজও হৃদয়ে অমলিন। চারপাশের শিক্ষার্থীদের হাসি, আলোচনা ও উদ্যম বারবার মনে করিয়ে দেয়, আমরা এক পরিবার, যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আমার জন্য বিশেষ; কারণ, এই দিনে আমি শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা ও গর্ব অনুভব করি। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় এমন পরিবেশ তৈরি করবে, যেখানে আমরা বই পড়ার পাশাপাশি সৃজনশীলতা, মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক দায়িত্বও শিখব। এই অভিজ্ঞতাগুলো আমাদের স্বপ্নকে শক্তি দেয়।

এ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল। ১৮৮৪ সালে দ্বিতীয় মানের কলেজে উন্নীত হয়। ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি লাভের পর থেকে জবি দেশের উচ্চশিক্ষা ও জ্ঞানচর্চায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে উপাচার্য ও শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রত্যাশা, অনুভূতি ও স্বপ্ন ব্যক্ত করেছেন। তাঁদের বিভিন্ন মত তুলে ধরেছেন রাকিবুল ইসলাম।
শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করার অঙ্গীকার
অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম
উপাচার্য, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৩৮টি বিভাগে প্রায় ২০ হাজার শিক্ষার্থী শিক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন। দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের উন্নয়ন প্রকল্প মন্ত্রণালয় অনুমোদিত এবং ভবিষ্যতে আবাসিক হল নির্মাণ, নতুন কোর্স চালু এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য চালু হয়েছে স্কিল ডেভেলপমেন্ট, মেন্টরশিপ ও ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং প্রোগ্রাম। বিশেষ বৃত্তি, আধুনিক সুযোগ-সুবিধাসহ ক্যাম্পাস উন্নয়নও দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়িত হবে। সবার সহযোগিতায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে বাংলাদেশের শীর্ষ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছি, যাতে দেশের উন্নয়নে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়া যায়।

স্বপ্ন এখন নতুন ক্যাম্পাস
ইমরান হুসাইন
সভাপতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি
কলেজ থেকে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দীর্ঘ পথচলা আমাদের সংগ্রাম এবং তারুণ্যের শক্তি ও সংগ্রামের প্রতীক। আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি সেই মহান মানুষদের, যাঁদের ত্যাগের বিনিময়ে আজকের এই প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। আমাদের এখন স্বপ্ন হলো কেরানীগঞ্জে নতুন ক্যাম্পাসের বাস্তবায়ন। এটি দ্রুত সম্পন্ন হলে আবাসন ও পরিবহন সমস্যা দূর হবে এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক মানের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমাদের প্রত্যাশা, প্রশাসন দ্রুত নতুন ক্যাম্পাসের কাজ শেষ করে শিক্ষার্থীদের উন্নত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে।

জবি যেখানে অনন্য
মো. কামরুল হাসান
শিক্ষার্থী, ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন বিভাগ
সুপ্রাচীন ঐতিহ্য, অর্জন ও সম্ভাবনার সংমিশ্রণে গড়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক আন্দোলনে জবির অংশগ্রহণ বীরত্বের প্রমাণ। বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উন্নীত হওয়ার পর ১৯ বছরের ইতিহাসে আন্দোলন, সংগ্রাম আর সংকটের মধ্যেও শিক্ষার্থীদের অর্জন অনন্য; বিশেষ করে ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে সব মত-পথের ঐক্য, শৃঙ্খলা ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সহাবস্থান বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। মেধা, দেশপ্রেম এবং ত্যাগের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর জীবন-ব্যক্তিত্বের বিকাশে জবির অবদান অনন্য। প্রায় ১৭ হাজার শিক্ষার্থীর পদচারণে মুখর এই ক্যাম্পাস আমাদের আবেগ ও স্মৃতিতে অমলিন।

একবিংশ শতাব্দীর পথে রূপান্তরের আকাঙ্ক্ষা
মোছা. রাতিয়া খাতুন
শিক্ষার্থী, দর্শন বিভাগ
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় দিবস শুধু একটি তারিখ নয়, এটি জ্ঞানচর্চার গৌরবগাথা। প্রবীণ শিক্ষাবিদ থেকে নবীনতম শিক্ষার্থী—সবার হৃদয়ে একই সুর বাজে। আমরা চাই, ক্লাসরুম থেকে লাইব্রেরি পর্যন্ত সর্বত্র প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার হোক। প্রশাসনিক এবং একাডেমিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও দ্রুততা নিশ্চিত করতে হবে। ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং সেন্টার শক্তিশালী হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। সুস্থ মনই সেরা জ্ঞানের সূত্র। বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে শুধু অতীতের গৌরব নয়, ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়া জরুরি। জগন্নাথ হোক জ্ঞানান্বেষণের অনন্য প্রতীক।

আমার স্বপ্নের প্রথম গন্তব্য
সুরাইয়া বিনতে হাসান
শিক্ষার্থী, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আমার স্বপ্নের গন্তব্য। ভেবেছিলাম, এখানে পাব জ্ঞানের আলো, মুক্ত চিন্তার আকাশ এবং নতুন বন্ধুত্বের জগৎ। কিন্তু বাস্তবতা জানাল, বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু আনন্দ কিংবা ক্লাস নয়, এটি এক কঠিন যাত্রা। সীমিত সুযোগ, অনিশ্চয়তা, প্রতিযোগিতা ও রাজনীতি মাঝেমধ্যে ক্লান্ত করেছে। তবু এখানে শিখেছি ধৈর্য, অধ্যবসায় ও আত্মবিশ্বাস। জগন্নাথ আমাকে কেবল শিক্ষা দেয়নি, শিখিয়েছে জীবনে আসা ঝড়েও টিকে থাকার কৌশল। এটি আমার সাহসের ঠিকানা এবং নিজের গড়ে ওঠার গল্পের শুরু।

যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়
মো. কায়েস মাহমুদ সৌরভ
শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে প্রথম দিন পা রাখার অনুভূতি আজও হৃদয়ে অমলিন। চারপাশের শিক্ষার্থীদের হাসি, আলোচনা ও উদ্যম বারবার মনে করিয়ে দেয়, আমরা এক পরিবার, যেখানে সবাই একে অপরের স্বপ্নকে উৎসাহ দেয়। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আমার জন্য বিশেষ; কারণ, এই দিনে আমি শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা ও গর্ব অনুভব করি। আশা করি, বিশ্ববিদ্যালয় এমন পরিবেশ তৈরি করবে, যেখানে আমরা বই পড়ার পাশাপাশি সৃজনশীলতা, মানবিক মূল্যবোধ ও সামাজিক দায়িত্বও শিখব। এই অভিজ্ঞতাগুলো আমাদের স্বপ্নকে শক্তি দেয়।

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ ও বিএসএমের যৌথ উদ্যোগে গত ২১–২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ৩৯তম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। একই সঙ্গে তিনি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অণুজীববিজ্ঞান গবেষণায় উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
দুই দিনব্যাপী এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, গবেষক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, ভেটেরিনারি বিশেষজ্ঞ, শিল্পখাতের প্রতিনিধি এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনের মূল লক্ষ্য ছিল অণুজীববিজ্ঞান ও সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে সাম্প্রতিক গবেষণা ও অগ্রগতি নিয়ে মতবিনিময় করা, বৈজ্ঞানিক সহযোগিতা জোরদার করা এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকর দিকনির্দেশনা প্রদান করা। সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৪০০-এর অধিক প্রতিনিধি অংশ নেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় “Microbiomes for a Sustainable Future” সময়োপযোগী ছিল এবং মানব উন্নয়ন ও কল্যাণে অণুজীববিজ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরতে সহায়ক হয়। সর্বমোট ২৮৮টি সারসংক্ষেপ (Abstract) গৃহীত হওয়ার পর সম্মেলনের ১২টি টেকনিক্যাল সেশনে ২টি প্লেনারি বক্তৃতা, ৮টি কীনোট বক্তৃতা, ৬টি আমন্ত্রিত বক্তৃতা, ৪টি ইয়াং সায়েন্টিস্ট টক, ৫৮টি মৌখিক উপস্থাপনা এবং প্রায় ২২৬টি পোস্টার উপস্থাপন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এস. এম. এ. ফয়েজ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ডা. মামুন আহমেদ। স্বাগতিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. শাকিলা নার্গিস খান।
অনুষ্ঠানের শেষপর্বে সম্মেলন আয়োজন কমিটির চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড রিসার্চ ইন সায়েন্সেসের (সিএআরএস) চিফ সায়েন্টিস্ট ডা. লতিফুল বারী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
এ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল।
১৯ অক্টোবর ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আসেন তিনি। এ সময় শহীদ সাজিদ ভবন, প্রক্টর অফিস ঘুরে প্রোগোজ স্কুলের মাঠে সাংবাদিক ও ফ্যানদের সঙ্গে কথা বলেন এই ফুটবলার।

এ সময় জামাল ভূঁইয়া বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো এলাম। আমার অনেক ভালো লাগছে। এটি অনেক পুরোনো বিশ্ববিদ্যালয়। আগামী ৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচন। আপনাদের সবার প্রতি শুভকামনা। আমি আবার আসব ইনশা আল্লাহ।’
এ সময় জাতীয় ছাত্র শক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী মো. ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘আমরা স্পোর্টস কার্নিভালের সময় জামাল ভাইকে আমাদের ক্যাম্পাসে আসার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু তখন শিডিউল না পাওয়ায় সম্ভব হয়নি। এই প্রজন্মের কাছে বাংলাদেশ ফুটবলের প্রথম সুপারস্টার জামাল ভূঁইয়া। তাঁর মাধ্যমে বাংলাদেশ ফুটবলের এই নতুন ধারা উন্মোচিত হয়েছে।’

এ সময় এই সংবাদ সম্মেলনে প্যানেলটির ভিপি পদপ্রার্থী কিশোয়ার আনজুম সাম্য, ক্রীড়া সম্পাদক পদপ্রার্থী ফেরদৌস হাসান সোহান, কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী সিনহা ইসলাম অর্না এবং ছাত্রদল সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের ক্রীড়া সম্পাদক কামরুল হাছান নাফিজসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ছিলেন।
এ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল।
১৯ অক্টোবর ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেসোহানুর রহমান, জবি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে বাড়তি আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করেছে।
জকসু নির্বাচনের প্রার্থীরা প্রচারণায় পোস্টার ও লিফলেটের মতো প্রচলিত প্রচারসামগ্রীর বাইরে গিয়ে লাল কার্ড, রঙিন প্ল্যাকার্ড ও হাতে বহনযোগ্য নানা প্রচারসামগ্রী ব্যবহার করছেন। দেয়ালে পোস্টার সাঁটানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় আচরণবিধি মেনেই ভিন্ন কৌশলে ভোটারদের কাছে নিজেদের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তাঁরা।
নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই প্রার্থীরা শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যবহার করছেন এরোপ্লেন আকৃতির কাগজ, প্রতীকী নোট, কাপ, বোতল, প্রজাপতি, জকসু পাসপোর্টসহ নানা অভিনব উপকরণ। আকর্ষণীয় স্লোগান ও রঙিন ডিজাইনের মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে নির্বাচনী অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
প্রচারণায় প্রযুক্তির ব্যবহারও চোখে পড়ার মতো। কিউআর কোড সংযুক্ত প্রচারণা সামগ্রীর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা মোবাইল ফোন স্ক্যান করে মুহূর্তেই প্রার্থীদের বিস্তারিত ইশতেহার ও পরিকল্পনা জানতে পারছেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে একটি স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণবন্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। শুরু থেকেই আমরা জোরালো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানো এবং তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণের লক্ষ্যেই আমি ভিন্নধর্মী প্রচার কার্ড ব্যবহার করছি।’
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেলের শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক পদপ্রার্থী ইব্রাহিম খলিল বলেন, ‘লিফলেট দিয়ে প্রচার করার ফলে ভোটাররা অতিষ্ঠ হয়ে গেছেন, তাই এবার আমাদের অন্য রকম প্রচারণা। আমাদের বার্তাটি আকর্ষণীয়ভাবে ভোটারদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছি।’
স্বতন্ত্র নির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী আল শাহরিয়ার খান বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সৃষ্টি করা এবং প্রচারসামগ্রী যেন সংরক্ষণযোগ্য হয়, এই চিন্তা থেকেই আমি বিড়ালের আদলে কার্ড তৈরি করেছি।’
ছাত্রশক্তি-সমর্থিত ‘নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছে ইশতেহার পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের সমস্যা ও প্রত্যাশা বোঝার চেষ্টা করছি।’
এ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল।
১৯ অক্টোবর ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) ও বিবিএ প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ও ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৬ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ও ২৭ ডিসেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উভয় দিন পরীক্ষার সময় বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ১ ঘন্টা।
‘এ’ ইউনিটের (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষায় ৮৬০টি আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৮৫ জন পরীক্ষার্থী লড়বেন। আর ‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) ৫২০টি আসনের বিপরীতে ২০ হাজর ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। বিজ্ঞান অনুষদে ৮৬০ আসনের বিপরীতে ৭২ হাজর ৪৭৪ জন আবেদন করেছে। প্রতি আসনের জন্য ৪০ জন শিক্ষার্থী লড়বেন।
‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ঢাকার বাহিরে তিনটি কেন্দ্র, কুমিল্লা বিশ্বিবদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা হবে। ঢাকার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট ৯টি কেন্দ্রের মধ্যে পরীক্ষা হবে। ঢাকার ভেতরের কেন্দ্র সমূহ হলো— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল, কে এল জুবিলি হাই স্কুল এন্ড কলেজ, বিইএএম মডেল হাই স্কুল এন্ড কলেজ।
‘সি’ ইউনিটে (বাণিজ্য অনুষদ) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গভর্মেন্ট মুসলিম হাই স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৷
মোট ১০০ মার্কের পরীক্ষায় ৭২ মার্ক এমসিকিউ ও বাকী ১৮ মার্ক থাকবে এসএসসি (সমমান) ও এইচএসসি (সমমান) ফলাফলের ওপর। ‘এ’ ইউনিটে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন গণিত অথবা জীব বিজ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হবে। ‘সি’ ইউনিটে ইংরেজি, গাণিতিক বুদ্ধিমত্তা ও হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ বিষয়ে প্রশ্ন আসবে।
পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ে বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. পরিমল বালা বলেন, ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সব প্রস্তুতি আমাদের সম্পন্ন হয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার ঢাকার বাহিরে খুলনা, রাজশাহী ও কুমিল্লা পরীক্ষা কেন্দ্র রাখা হয়েছে।
বাণিজ্য অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, আমাদের ৫২০ আসনের বিপরীতে ২০ হাজার ৫৩৭ জন আবেদন করেছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও ঢাকার মধ্যে আরও ৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকার বাহিরে কোন কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে না।
এর আগে ১৩ ডিসেম্বর ‘ই’ ইউনিটের (চারুকলা অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লখ্য, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৯ জানুয়ারি বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলা ও আইন অনুষদভুক্ত বি ইউনিটের পরীক্ষা আগামী ৩০ জানুয়ারি বেলা ৩টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
এ বছর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান, স্বপ্ন জয়ে অটল প্রাণ’ প্রতিপাদ্য নিয়ে শিক্ষা ও গবেষণার নতুন দিগন্তে পা বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৮৫৮ সালে পুরান ঢাকায় ‘ব্রাহ্ম স্কুল’ হিসেবে যাত্রা শুরু করে। ১৮৭২ সালে নাম পরিবর্তনের পর হয় জগন্নাথ স্কুল।
১৯ অক্টোবর ২০২৫
দেশে অণুজীববিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণা প্রসারে ‘বাংলাদেশ সোসাইটি অব মাইক্রোবায়োলজিস্টসের (বিএসএম)’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি ড. মুনিরুল আলম।
১৫ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভুঁইয়া।
১৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে বিরাজ করছে উৎসবমুখর ও প্রাণবন্ত পরিবেশ। কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই নির্বাচনের প্রচারণায় যুক্ত হয়েছে ভিন্নমাত্রিক ও সৃজনশীল পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে
১ দিন আগে