বিজ্ঞপ্তি
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) স্থাপত্য বিভাগ সেমিস্টারের নবীনবরণ ও প্রবীণ বিদায় অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে; যা বর্ণিল উৎসবের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হয়। বিভাগীয় ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠান নতুন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানো এবং প্রবীণদের বিদায় জানানোর পাশাপাশি স্থাপত্য শিক্ষার্থীদের একত্র করার এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
এ বছরের আয়োজনের থিম ছিল বাঙালিয়ানা, যা ঢাকার রিকশা শিল্পের রং ও নকশা দ্বারা অনুপ্রাণিত। উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত এই থিম শহরের সংস্কৃতির গভীর সংযোগকে তুলে ধরে। স্কাই গ্যালারি এই আয়োজনে রূপ নেয় এক বর্ণিল পরিবেশে, যা বিভাগের সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী চেতনাকে প্রতিফলিত করে।
শিক্ষার্থীদের ব্যস্ত একাডেমিক জীবনে এই আয়োজন স্বস্তির আবহ তৈরি করে, যেখানে নবীনরা তাঁদের নতুন সহপাঠীদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পান, আর প্রবীণ শিক্ষার্থীরা তাঁদের শেষ কিছু মুহূর্ত উপভোগ করেন। অনুষ্ঠানে সংগীত, নৃত্য এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক পরিধির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতাকে প্রকাশের সুযোগ পান।
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির স্থাপত্য বিভাগের চেয়ারম্যান শাহরিয়ার ইকবাল রাজ বলেন, ‘স্থাপত্য বিভাগ কেবল একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি পরিবার; যেখানে সৃজনশীলতা, ঐতিহ্য ও সহযোগিতা লালিত হয়।’ তিনি আরও বলেন, এই অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনন্য অভিজ্ঞতা তৈরি করে, যেখানে তাঁরা তাঁদের একাডেমিক ও সামাজিক জীবনকে একত্রে উদ্যাপন করতে পারেন।
বিদায় পর্ব ছিল সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত। যেখানে প্রবীণ শিক্ষার্থীদের সম্মান জানিয়ে তাঁদের সাফল্যের স্বীকৃতি দেওয়া হয় এবং তাঁদের ভবিষ্যতের পথচলায় শুভকামনা জানানো হয়। নবীনদের স্বাগত জানানো এবং প্রবীণদের বিদায় জানানোর এই সম্মিলিত আয়োজন একাডেমিক জীবনের চক্রাকার প্রবাহ এবং বিভাগের মধ্যে গড়ে ওঠা স্থায়ী বন্ধনগুলোকে তুলে ধরে।
স্থাপত্য বিভাগ, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, তার সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন এবং সম্প্রদায়ের সংহতিকে আরও দৃঢ় করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। নবীনবরণ ও প্রবীণ বিদায় ২০২৫ ছিল সেই অঙ্গীকারের এক উজ্জ্বল উদাহরণ, যেখানে শিক্ষার্থীরা অতীত উদ্যাপন করে, বর্তমানকে গ্রহণ করে এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নেয়।
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) স্থাপত্য বিভাগ সেমিস্টারের নবীনবরণ ও প্রবীণ বিদায় অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে; যা বর্ণিল উৎসবের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হয়। বিভাগীয় ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠান নতুন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানো এবং প্রবীণদের বিদায় জানানোর পাশাপাশি স্থাপত্য শিক্ষার্থীদের একত্র করার এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
এ বছরের আয়োজনের থিম ছিল বাঙালিয়ানা, যা ঢাকার রিকশা শিল্পের রং ও নকশা দ্বারা অনুপ্রাণিত। উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত এই থিম শহরের সংস্কৃতির গভীর সংযোগকে তুলে ধরে। স্কাই গ্যালারি এই আয়োজনে রূপ নেয় এক বর্ণিল পরিবেশে, যা বিভাগের সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী চেতনাকে প্রতিফলিত করে।
শিক্ষার্থীদের ব্যস্ত একাডেমিক জীবনে এই আয়োজন স্বস্তির আবহ তৈরি করে, যেখানে নবীনরা তাঁদের নতুন সহপাঠীদের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পান, আর প্রবীণ শিক্ষার্থীরা তাঁদের শেষ কিছু মুহূর্ত উপভোগ করেন। অনুষ্ঠানে সংগীত, নৃত্য এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক পরিধির বাইরে নিজেদের সৃজনশীলতাকে প্রকাশের সুযোগ পান।
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির স্থাপত্য বিভাগের চেয়ারম্যান শাহরিয়ার ইকবাল রাজ বলেন, ‘স্থাপত্য বিভাগ কেবল একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি পরিবার; যেখানে সৃজনশীলতা, ঐতিহ্য ও সহযোগিতা লালিত হয়।’ তিনি আরও বলেন, এই অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনন্য অভিজ্ঞতা তৈরি করে, যেখানে তাঁরা তাঁদের একাডেমিক ও সামাজিক জীবনকে একত্রে উদ্যাপন করতে পারেন।
বিদায় পর্ব ছিল সবচেয়ে আবেগঘন মুহূর্ত। যেখানে প্রবীণ শিক্ষার্থীদের সম্মান জানিয়ে তাঁদের সাফল্যের স্বীকৃতি দেওয়া হয় এবং তাঁদের ভবিষ্যতের পথচলায় শুভকামনা জানানো হয়। নবীনদের স্বাগত জানানো এবং প্রবীণদের বিদায় জানানোর এই সম্মিলিত আয়োজন একাডেমিক জীবনের চক্রাকার প্রবাহ এবং বিভাগের মধ্যে গড়ে ওঠা স্থায়ী বন্ধনগুলোকে তুলে ধরে।
স্থাপত্য বিভাগ, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, তার সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন এবং সম্প্রদায়ের সংহতিকে আরও দৃঢ় করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। নবীনবরণ ও প্রবীণ বিদায় ২০২৫ ছিল সেই অঙ্গীকারের এক উজ্জ্বল উদাহরণ, যেখানে শিক্ষার্থীরা অতীত উদ্যাপন করে, বর্তমানকে গ্রহণ করে এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নেয়।
থাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগে