রায়হান আবিদ
এটা কিসের কঙ্কাল? হাতি না ঘোড়ার! এত কঙ্কাল দিয়ে কী হবে? এমন প্রশ্নই মাথায় আসে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদে পড়ুয়া প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের।
একজন প্রাণী চিকিৎসককে সব ধরনের গৃহপালিত ও বন্য প্রাণীর চিকিৎসা করাতে হয়। প্রাণিকল্যাণ ও চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসকদের প্রথমেই আয়ত্ত করতে হয় কঙ্কালতন্ত্র। তা ছাড়া অপারেশন, ওষুধ কিংবা ফিজিওলজির বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতেও এ বিষয়ে জানা প্রয়োজন। ভেটেরিনারি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রদর্শনীর জন্য দেশে প্রথমবারের মতো গয়াল ও আফ্রিকান কমন ইল্যান্ডের কঙ্কাল প্রস্তুত করা হয়েছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি)। প্রাণীগুলোর কঙ্কাল প্রস্তুত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানাটমি অ্যান্ড হিস্টোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। এ পর্যন্ত তিনি প্রায় ১৪টি প্রাণীর কঙ্কাল প্রস্তুত করেছেন।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (বাউরেস) ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে এবং বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানার সহযোগিতায় ২০১৯ সাল থেকে অ্যানাটমি জাদুঘরের উন্নয়ন প্রকল্পের অংশ হিসেবে কঙ্কাল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। এ পর্যন্ত গয়াল, আফ্রিকান কমন ইল্যান্ড, হাতি, জিরাফ, শুশুক, হরিণ, অ্যারাবিয়ান হর্স, বানর, খরগোশ, বিড়াল, কুকুর, টার্কি, হাঁস ও মুরগির কঙ্কাল সংযোজন করে জাদুঘরে রাখা হয়েছে প্রদর্শনীর জন্য। এ ছাড়া জল ঢোঁড়া সাপ ও লেঙ্গুরের কঙ্কাল বানানোর কাজ চলমান রয়েছে।
কঙ্কাল তৈরির বিষয়ে অধ্যাপক রফিকুল জানান, একটি পূর্ণবয়স্ক প্রাণী মারা যাওয়ার পর মূলত কঙ্কাল তৈরির ধাপ শুরু হয়। প্রথমে প্রাণীর দেহ থেকে চামড়া ও মাংসপেশি যতটুকু সম্ভব আলাদা করা হয়। এরপর অস্থিগুলো বিভিন্ন ডিটারজেন্ট জাতীয় রাসায়নিক দিয়ে সেদ্ধ করে রোদে শুকানো হয়। আবহাওয়ার ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় কঙ্কাল তৈরি একটি সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। শুকানো শেষে অস্থির স্থায়িত্বকাল বৃদ্ধির জন্য বার্নিশ করা হয়। অবশেষে অস্থিগুলো পুনরায় সাজিয়ে প্রস্তুত করা হয় পূর্ণাঙ্গ কঙ্কাল।
কঙ্কাল জাদুঘরের গুরুত্ব বিষয়ে অধ্যাপক রফিকুল জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে আগে থেকেই অ্যানাটমি মিউজিয়াম রয়েছে। তবে অ্যানাটমি অ্যান্ড হিস্টোলজি বিভাগে মানসম্পন্ন শিক্ষা ও গবেষণার জন্য জাদুঘরে বিভিন্ন জাতের দেশি-বিদেশি, গৃহপালিত ও বন্য প্রাণীর কঙ্কাল সংযোজন করা হচ্ছে।
এ ছাড়া বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের নিয়ে গবেষণা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করতেও জাদুঘরটি তৈরি করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে আরও অর্থায়ন পেলে বড় পরিসরে এটির উন্নয়ন ও সংগ্রহ বাড়ানো হবে।
এটা কিসের কঙ্কাল? হাতি না ঘোড়ার! এত কঙ্কাল দিয়ে কী হবে? এমন প্রশ্নই মাথায় আসে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদে পড়ুয়া প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের।
একজন প্রাণী চিকিৎসককে সব ধরনের গৃহপালিত ও বন্য প্রাণীর চিকিৎসা করাতে হয়। প্রাণিকল্যাণ ও চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসকদের প্রথমেই আয়ত্ত করতে হয় কঙ্কালতন্ত্র। তা ছাড়া অপারেশন, ওষুধ কিংবা ফিজিওলজির বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতেও এ বিষয়ে জানা প্রয়োজন। ভেটেরিনারি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা, গবেষণা ও প্রদর্শনীর জন্য দেশে প্রথমবারের মতো গয়াল ও আফ্রিকান কমন ইল্যান্ডের কঙ্কাল প্রস্তুত করা হয়েছে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি)। প্রাণীগুলোর কঙ্কাল প্রস্তুত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানাটমি অ্যান্ড হিস্টোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। এ পর্যন্ত তিনি প্রায় ১৪টি প্রাণীর কঙ্কাল প্রস্তুত করেছেন।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (বাউরেস) ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে এবং বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানার সহযোগিতায় ২০১৯ সাল থেকে অ্যানাটমি জাদুঘরের উন্নয়ন প্রকল্পের অংশ হিসেবে কঙ্কাল তৈরির উদ্যোগ নিয়েছেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। এ পর্যন্ত গয়াল, আফ্রিকান কমন ইল্যান্ড, হাতি, জিরাফ, শুশুক, হরিণ, অ্যারাবিয়ান হর্স, বানর, খরগোশ, বিড়াল, কুকুর, টার্কি, হাঁস ও মুরগির কঙ্কাল সংযোজন করে জাদুঘরে রাখা হয়েছে প্রদর্শনীর জন্য। এ ছাড়া জল ঢোঁড়া সাপ ও লেঙ্গুরের কঙ্কাল বানানোর কাজ চলমান রয়েছে।
কঙ্কাল তৈরির বিষয়ে অধ্যাপক রফিকুল জানান, একটি পূর্ণবয়স্ক প্রাণী মারা যাওয়ার পর মূলত কঙ্কাল তৈরির ধাপ শুরু হয়। প্রথমে প্রাণীর দেহ থেকে চামড়া ও মাংসপেশি যতটুকু সম্ভব আলাদা করা হয়। এরপর অস্থিগুলো বিভিন্ন ডিটারজেন্ট জাতীয় রাসায়নিক দিয়ে সেদ্ধ করে রোদে শুকানো হয়। আবহাওয়ার ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় কঙ্কাল তৈরি একটি সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। শুকানো শেষে অস্থির স্থায়িত্বকাল বৃদ্ধির জন্য বার্নিশ করা হয়। অবশেষে অস্থিগুলো পুনরায় সাজিয়ে প্রস্তুত করা হয় পূর্ণাঙ্গ কঙ্কাল।
কঙ্কাল জাদুঘরের গুরুত্ব বিষয়ে অধ্যাপক রফিকুল জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে আগে থেকেই অ্যানাটমি মিউজিয়াম রয়েছে। তবে অ্যানাটমি অ্যান্ড হিস্টোলজি বিভাগে মানসম্পন্ন শিক্ষা ও গবেষণার জন্য জাদুঘরে বিভিন্ন জাতের দেশি-বিদেশি, গৃহপালিত ও বন্য প্রাণীর কঙ্কাল সংযোজন করা হচ্ছে।
এ ছাড়া বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের নিয়ে গবেষণা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করতেও জাদুঘরটি তৈরি করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে আরও অর্থায়ন পেলে বড় পরিসরে এটির উন্নয়ন ও সংগ্রহ বাড়ানো হবে।
যাঁরা একাডেমিক বা পেশাগত ক্ষেত্রে গবেষণার সঙ্গে জড়িত, তাঁদের বিভিন্ন জার্নালে প্রবন্ধ প্রকাশ করতে হয়। এ গবেষণার মাধ্যমে নতুন জ্ঞানের সৃষ্টি হয়। গবেষণা জার্নালগুলো সেই জ্ঞানের প্রচার ও সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে, প্রবন্ধ প্রকাশের প্রক্রিয়া কিছুটা জটিল, সময়সাপেক্ষ এবং ধৈর্যের প্রয়োজন...
৯ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের কিং আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি ২০২৫-২৬-এর জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এই বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৯ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। ৩১ মে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
১ দিন আগেসৌদি আরবের মদিনা ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি ২০২৫-এর জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় আগ্রহী শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করতে পারবেন।
১ দিন আগে