শিক্ষা ডেস্ক
জার্মান ভিসার জন্য আবেদন করা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে আবেদনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শিক্ষার্থীদের ভিসা প্রাপ্তির প্রহর। চলতি বছরের ২৫ মার্চ পর্যন্ত প্রাপ্ত হিসাব অনুযায়ী, দেশটির ভিসার অপেক্ষায় রয়েছেন অন্তত ৮১ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী। যা নিয়মিত বেড়েই চলছে। অন্যদিকে জার্মান দূতাবাসের বার্ষিক সক্ষমতা মাত্র দুই হাজারের কাছাকাছি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
জার্মানির ১৬টি প্রদেশের মধ্যে ১৪টিতে শিক্ষার্থীদের কোনো টিউশন ফি দিতে হয় না। প্রতি ছয় মাস অন্তর গড়ে ২০০ থেকে ৪০০ ইউরো সেমিস্টার ফি দিতে হয়, যার মধ্যে তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যে রাজ্যে অবস্থিত, সেখানকার সব গণপরিবহনের ভাড়াও অন্তর্ভুক্ত থাকে। এসব সুযোগ–সুবিধার ফলে উচ্চশিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষে উঠে এসেছে দেশটি।
ঢাকায় অবস্থিত জার্মান দূতাবাসের সূত্র বলছে, ২০২৪ সালে জার্মান অ্যাম্বাসি ঢাকায় রেকর্ড সংখ্যক স্টুডেন্ট ভিসা ইস্যু করেছে। সংখ্যাটা ছিলো এক হাজার ৭২৩। অন্যদিকে ২০১৮ সালে এই সংখ্যা ছিলো মাত্র ৮৫৩টি। এর মানে গত ছয় বছরে শিক্ষার্থী ভিসার সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়িয়েছে জার্মানি।
জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের হার ক্রমাগত বাড়ছে। ২০১৪ সালে এ সংখ্যাটা ছিল ২ হাজার ২৭৭ জন, ২০১৫ সালে ছিল ২ হাজার ৫১৪ জন, ২০১৬ সালে ছিল ২ হাজার ৬২৩ জন, ২০১৭ সালে ছিল ২ হাজার ৭৬৪ জন এবং ২০১৮ সালে ছিল ৩ হাজার ২২০ জন। বৃদ্ধির হার ৩০ শতাংশ।
ঢাকায় নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্র্যোস্টার জানিয়েছেন, বাংলাদেশ থেকে জার্মানিতে যেতে শিক্ষার্থীদের এখন দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের যে পরিমাণ আগ্রহ আর যে প্রক্রিয়ায় এখন ভিসা দেওয়া হচ্ছে, এটা চলমান থাকলে সামনে অপেক্ষার সময় ৪০ বছরও ছাড়িয়ে যেতে পারে।
তিনি আরও বলেন, জার্মানি বাংলাদেশের মেধাবী ও আগ্রহী শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানায়। তবে ভিসা আবেদনের চাহিদা অনেক বেশি হওয়ায় শিক্ষার্থীদের অপেক্ষার সময় বাড়ছেই। এ বিষয়ে জার্মান তাদের সক্ষমতা বাড়লেও বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের চাহিদার তুলনায় তা কম। তবে উচ্চ চাহিদা মোকাবিলায় কাজ চলমান রয়েছে।
জার্মান ভিসার জন্য আবেদন করা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে আবেদনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে শিক্ষার্থীদের ভিসা প্রাপ্তির প্রহর। চলতি বছরের ২৫ মার্চ পর্যন্ত প্রাপ্ত হিসাব অনুযায়ী, দেশটির ভিসার অপেক্ষায় রয়েছেন অন্তত ৮১ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী। যা নিয়মিত বেড়েই চলছে। অন্যদিকে জার্মান দূতাবাসের বার্ষিক সক্ষমতা মাত্র দুই হাজারের কাছাকাছি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
জার্মানির ১৬টি প্রদেশের মধ্যে ১৪টিতে শিক্ষার্থীদের কোনো টিউশন ফি দিতে হয় না। প্রতি ছয় মাস অন্তর গড়ে ২০০ থেকে ৪০০ ইউরো সেমিস্টার ফি দিতে হয়, যার মধ্যে তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যে রাজ্যে অবস্থিত, সেখানকার সব গণপরিবহনের ভাড়াও অন্তর্ভুক্ত থাকে। এসব সুযোগ–সুবিধার ফলে উচ্চশিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষে উঠে এসেছে দেশটি।
ঢাকায় অবস্থিত জার্মান দূতাবাসের সূত্র বলছে, ২০২৪ সালে জার্মান অ্যাম্বাসি ঢাকায় রেকর্ড সংখ্যক স্টুডেন্ট ভিসা ইস্যু করেছে। সংখ্যাটা ছিলো এক হাজার ৭২৩। অন্যদিকে ২০১৮ সালে এই সংখ্যা ছিলো মাত্র ৮৫৩টি। এর মানে গত ছয় বছরে শিক্ষার্থী ভিসার সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়িয়েছে জার্মানি।
জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের হার ক্রমাগত বাড়ছে। ২০১৪ সালে এ সংখ্যাটা ছিল ২ হাজার ২৭৭ জন, ২০১৫ সালে ছিল ২ হাজার ৫১৪ জন, ২০১৬ সালে ছিল ২ হাজার ৬২৩ জন, ২০১৭ সালে ছিল ২ হাজার ৭৬৪ জন এবং ২০১৮ সালে ছিল ৩ হাজার ২২০ জন। বৃদ্ধির হার ৩০ শতাংশ।
ঢাকায় নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্র্যোস্টার জানিয়েছেন, বাংলাদেশ থেকে জার্মানিতে যেতে শিক্ষার্থীদের এখন দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের যে পরিমাণ আগ্রহ আর যে প্রক্রিয়ায় এখন ভিসা দেওয়া হচ্ছে, এটা চলমান থাকলে সামনে অপেক্ষার সময় ৪০ বছরও ছাড়িয়ে যেতে পারে।
তিনি আরও বলেন, জার্মানি বাংলাদেশের মেধাবী ও আগ্রহী শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানায়। তবে ভিসা আবেদনের চাহিদা অনেক বেশি হওয়ায় শিক্ষার্থীদের অপেক্ষার সময় বাড়ছেই। এ বিষয়ে জার্মান তাদের সক্ষমতা বাড়লেও বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের চাহিদার তুলনায় তা কম। তবে উচ্চ চাহিদা মোকাবিলায় কাজ চলমান রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগেসব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) নিয়মিত পরিচালনা পর্ষদ গঠনের প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ রোববার (২৭ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২ দিন আগেএই তালিকায় সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সারিতে না থাকলেও বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিয়েছে। প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে যৌথভাবে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
২ দিন আগে