খুবি প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) কেন্দ্রীয় মসজিদে নারীদের জন্য পৃথক নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীসহ শিক্ষকেরা এখানে এসে নামাজ আদায় করতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেনের উদ্যোগে এই ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের বাইরের অংশের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায় নারীদের জন্য নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আলাদা একটা অংশ অস্থায়ী (সরানো যায়) ছিদ্রযুক্ত গ্রিল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, যাতে শুক্রবার এটা সরানো যায় জুমার নামাজ আদায়ের জন্য। গ্রিলের চারপাশে কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হবে। এর মধ্যে শৌচাগারের ব্যবস্থা আছে। সেখানে অজু করে নামাজ পড়তে পারবেন। এর ফলে পরিপূর্ণ পর্দার সঙ্গে নারীরা নামাজ আদায় করতে পারবেন। ৯ কাতারে একসঙ্গে প্রায় ১০০ নারীর নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে এখানে নারীরা নামাজ আদায় করতে পারছেন বলে জানা গেছে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘এটা উপাচার্যের ভালো দিক যে নারীদের নামাজ পড়ার সমস্যা দূর করেছেন। খুলনার পার্শ্ববর্তী কোনো এলাকায় এমন ব্যবস্থা নেই। এটা আমরাই প্রথম করেছি। সেই সঙ্গে যে উদ্দেশ্যে এটা করা হয়েছে, সেটা যেন বজায় থাকে এর জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের আগস্টের শুক্রবার জুমার নামাজে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের উদ্বোধন করেন সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান। ১৪ হাজার ৫০০ বর্গফুট আয়তনের একতলা এই মসজিদ এক গম্বুজবিশিষ্ট। গম্বুজটি খুলনাঞ্চলের সর্ববৃহৎ। একসঙ্গে প্রায় দুই হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. এম আবদুল কাদির ভূঁইয়া ২০০৩ সালে মসজিদটি নির্মাণের উদ্যোগ নেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের তৎকালীন শিক্ষক মুহাম্মদ আলী নকী মসজিদটির প্রাথমিক নকশা প্রণয়ন করেন। তবে মসজিদের প্রাথমিক ভিত্তির কাজ শুরুর পর দীর্ঘদিন আর এর নির্মাণকাজ এগোয়নি। এরপর ২০১৪ সালে খুবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান মসজিদের নির্মাণকাজ পুনরায় শুরুর এবং তা শেষ করার উদ্যোগ নেন। এ সময় মসজিদটির নকশার কিছুটা পরিবর্তন সাধন করে পূর্ণাঙ্গ করা হয়।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) কেন্দ্রীয় মসজিদে নারীদের জন্য পৃথক নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীসহ শিক্ষকেরা এখানে এসে নামাজ আদায় করতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেনের উদ্যোগে এই ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের বাইরের অংশের দক্ষিণ-পূর্ব কোনায় নারীদের জন্য নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আলাদা একটা অংশ অস্থায়ী (সরানো যায়) ছিদ্রযুক্ত গ্রিল দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, যাতে শুক্রবার এটা সরানো যায় জুমার নামাজ আদায়ের জন্য। গ্রিলের চারপাশে কালো কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হবে। এর মধ্যে শৌচাগারের ব্যবস্থা আছে। সেখানে অজু করে নামাজ পড়তে পারবেন। এর ফলে পরিপূর্ণ পর্দার সঙ্গে নারীরা নামাজ আদায় করতে পারবেন। ৯ কাতারে একসঙ্গে প্রায় ১০০ নারীর নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে এখানে নারীরা নামাজ আদায় করতে পারছেন বলে জানা গেছে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘এটা উপাচার্যের ভালো দিক যে নারীদের নামাজ পড়ার সমস্যা দূর করেছেন। খুলনার পার্শ্ববর্তী কোনো এলাকায় এমন ব্যবস্থা নেই। এটা আমরাই প্রথম করেছি। সেই সঙ্গে যে উদ্দেশ্যে এটা করা হয়েছে, সেটা যেন বজায় থাকে এর জন্য সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের আগস্টের শুক্রবার জুমার নামাজে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের উদ্বোধন করেন সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান। ১৪ হাজার ৫০০ বর্গফুট আয়তনের একতলা এই মসজিদ এক গম্বুজবিশিষ্ট। গম্বুজটি খুলনাঞ্চলের সর্ববৃহৎ। একসঙ্গে প্রায় দুই হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. এম আবদুল কাদির ভূঁইয়া ২০০৩ সালে মসজিদটি নির্মাণের উদ্যোগ নেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য ডিসিপ্লিনের তৎকালীন শিক্ষক মুহাম্মদ আলী নকী মসজিদটির প্রাথমিক নকশা প্রণয়ন করেন। তবে মসজিদের প্রাথমিক ভিত্তির কাজ শুরুর পর দীর্ঘদিন আর এর নির্মাণকাজ এগোয়নি। এরপর ২০১৪ সালে খুবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান মসজিদের নির্মাণকাজ পুনরায় শুরুর এবং তা শেষ করার উদ্যোগ নেন। এ সময় মসজিদটির নকশার কিছুটা পরিবর্তন সাধন করে পূর্ণাঙ্গ করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় জীবন মানেই নতুন নতুন অভিজ্ঞতা। তবে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী যে জিনিসটার জন্য সবচেয়ে বেশি মুখিয়ে থাকেন, তা হলো একটা ভালো ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত হওয়া। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ক্লাবিং বেশ পরিচিত একটা সংস্কৃতি। কিছু শিক্ষার্থী ক্লাবে অংশ নিয়ে নিজেদের দক্ষতা বিকাশ করেন, নতুন বন্ধুবান্ধব তৈরি করেন...
১০ মিনিট আগেরেকর্ডিং শোনার আগে প্রশ্নপত্র পড়ে তা বিশ্লেষণ করা এবং সম্ভাব্য উত্তর অনুমানের জন্য প্রশ্নপত্রের ওপর যা করণীয়, তার একটি উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো। প্রশ্ন (Cambridge 12/ Test 5/ page 10) অনুযায়ী..
১৭ মিনিট আগেশিক্ষাজীবনের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো এসএসসি পরীক্ষা। এর মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের দক্ষতা, অধ্যবসায় ও পরিশ্রমের মূল্যায়ন পায়। জীববিজ্ঞান এমন একটি বিষয়, যা শুধু পরীক্ষায় ভালো ফলের জন্য নয়, বরং বাস্তব জীবন ও উচ্চশিক্ষায় বড় ভূমিকা রাখে।
৩৭ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদের (জাকসু) তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী আগামী ৩১ জুলাই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল বুধবার (৩০ এপ্রিল) দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কাউন্সিল কক্ষে এ তফসিল ঘোষণা করা হয়। তফসিল ঘোষণা করেন জাকসু নির্বাচনের...
২ দিন আগে