অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল শনিবার বেলা ১১টায় শুরু ঢাকাসহ দেশের ৮টি বিভাগের ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রতি আসনের বিপরীতে ৪৩ জন ভর্তি–ইচ্ছুক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।
সকাল ১০টার মধ্যে পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার বিষয়ে বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে, ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র এবং উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন কার্ডের মূল কপি সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে। প্রশ্ন ও উত্তরপত্রে সব লেখায় কালো কালির বলপয়েন্ট কলম ব্যবহার করতে হবে। সব ধরনের পেনসিলের ব্যবহার নিষিদ্ধ। এ ছাড়া সব ধরনের ক্যালকুলেটর, ঘড়ি, মোবাইল ফোন, ব্লু-টুথ বা টেলিযোগাযোগ করা যায় এরূপ কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস বা যন্ত্র পরীক্ষার হলে নেওয়া সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।
পরীক্ষা চলাকালে পরীক্ষার হলে কোনো পরীক্ষার্থীর কাছে এরূপ কোনো ডিভাইস পাওয়া গেলে তার ভর্তি-পরীক্ষা সরাসরি বাতিল হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি অফিস থেকে জানানো হয়, এবারে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে ২ হাজার ৯৩৪ আসনের বিপরীতে ১ লাখ ২৫ হাজার ৪১৮ শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। এতে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৪৩ শিক্ষার্থী। ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের এই পরীক্ষা বেলা ১১টায় শুরু হয়ে দুপুর সাড়ে ১২টায় শেষ হবে।
বাংলা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞানের ওপর ১০০ মার্কের এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে এমসিকিউ অংশে ৬০ মার্ক এবং লিখিত অংশে ৪০ মার্ক থাকবে। বৃহস্পতিবার (admission.eis.du.ac.bd)–এ পরীক্ষার্থীদের সিট প্ল্যান প্রকাশিত হয়। পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগ পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। এর আগে গত বছরের ৪ নভেম্বর ভর্তি আবেদন শুরু হয়ে তা ২৭ নভেম্বর রাত ১২টায় শেষ হয়।
পরীক্ষার কেন্দ্রে পৌঁছানোর জন্য শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় তথ্যসেবা; ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ (কলম ও ফাইল) বিতরণ; সুপেয় পানির ব্যবস্থা; অভিভাবকদের জন্য বসার ব্যবস্থা; জরুরি ক্ষেত্রে, পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছানোর জন্য যাতায়াত সহযোগিতা; প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা এবং সংশ্লিষ্ট অন্য জরুরি সহায়তা নিয়ে মাঠে থাকবে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ও এলাকাভিত্তিক সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল শনিবার বেলা ১১টায় শুরু ঢাকাসহ দেশের ৮টি বিভাগের ৮টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রতি আসনের বিপরীতে ৪৩ জন ভর্তি–ইচ্ছুক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন।
সকাল ১০টার মধ্যে পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষার বিষয়ে বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এর মধ্যে রয়েছে, ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র এবং উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন কার্ডের মূল কপি সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে। প্রশ্ন ও উত্তরপত্রে সব লেখায় কালো কালির বলপয়েন্ট কলম ব্যবহার করতে হবে। সব ধরনের পেনসিলের ব্যবহার নিষিদ্ধ। এ ছাড়া সব ধরনের ক্যালকুলেটর, ঘড়ি, মোবাইল ফোন, ব্লু-টুথ বা টেলিযোগাযোগ করা যায় এরূপ কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস বা যন্ত্র পরীক্ষার হলে নেওয়া সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।
পরীক্ষা চলাকালে পরীক্ষার হলে কোনো পরীক্ষার্থীর কাছে এরূপ কোনো ডিভাইস পাওয়া গেলে তার ভর্তি-পরীক্ষা সরাসরি বাতিল হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি অফিস থেকে জানানো হয়, এবারে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে ২ হাজার ৯৩৪ আসনের বিপরীতে ১ লাখ ২৫ হাজার ৪১৮ শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। এতে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৪৩ শিক্ষার্থী। ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের এই পরীক্ষা বেলা ১১টায় শুরু হয়ে দুপুর সাড়ে ১২টায় শেষ হবে।
বাংলা, ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞানের ওপর ১০০ মার্কের এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে এমসিকিউ অংশে ৬০ মার্ক এবং লিখিত অংশে ৪০ মার্ক থাকবে। বৃহস্পতিবার (admission.eis.du.ac.bd)–এ পরীক্ষার্থীদের সিট প্ল্যান প্রকাশিত হয়। পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগ পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। এর আগে গত বছরের ৪ নভেম্বর ভর্তি আবেদন শুরু হয়ে তা ২৭ নভেম্বর রাত ১২টায় শেষ হয়।
পরীক্ষার কেন্দ্রে পৌঁছানোর জন্য শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় তথ্যসেবা; ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ (কলম ও ফাইল) বিতরণ; সুপেয় পানির ব্যবস্থা; অভিভাবকদের জন্য বসার ব্যবস্থা; জরুরি ক্ষেত্রে, পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছানোর জন্য যাতায়াত সহযোগিতা; প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা এবং সংশ্লিষ্ট অন্য জরুরি সহায়তা নিয়ে মাঠে থাকবে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন ও এলাকাভিত্তিক সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
৩ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে