প্রতিনিধি, ঢাবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উপলক্ষে থিম সং, কবিতা ও রচনা আহ্বান করেছে কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত পৃথক তিন প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
থিম সং বিষয়ক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি উপলক্ষে একটি 'থিম সং' তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের থেকে 'থিম সং' আহ্বান করা হয়েছিল। কোভিড-১৯ উদ্ভূত পরিস্থিতিতে অধিকতর অংশগ্রহণের জন্য এবার দেশের সকল প্রথিতযশা গীতিকার, সুরকার, শিল্পীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে দ্বিতীয়বার 'থিম সং' আহ্বান করা হচ্ছে। থিম সংটিতে অবশ্যই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং সমাজ ও দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদানের বিষয় উল্লেখ বা আভাস থাকতে হবে। সম্মিলিত, একক দুই ভাবেই এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া যাবে। জমা পড়া থিম সং থেকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে।
আগামী ৩১ আগস্ট ২০২১ তারিখের মধ্যে এমপিথ্রি/এমপিফোর (mp3 /mp4) ফরম্যাটে থিম সংটি জমা দিতে হবে। এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস প্রশাসন-৩ শাখায় জমা দিতে অথবা [email protected] ইমেইলে পাঠাতে হবে।
কবিতা আহ্বান বিষয়ক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি উপলক্ষে একটি কবিতা সংকলন প্রকাশিত হবে। এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থীদের নিকট হতে কবিতা আহ্বান করা হচ্ছে। কবিতার বিষয়বস্তু হবে: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস-ঐতিহ্য, মুক্তিযুদ্ধ এবং গণতান্ত্রিক সংগ্রাম, বাংলাদেশের জনজীবন ইত্যাদি। একটি প্রতিযোগিতা আয়োজন করে কবিতা নির্বাচন করা হবে। প্রতিযোগিতায় শীর্ষস্থান অধিকারকারীদের পুরস্কৃত করা হবে।
অনূর্ধ্ব ৩০০ শব্দের মধ্যে কবিতা পাঠাতে হবে আগামী ৩১ আগস্ট ২০২১ তারিখের মধ্যে। এ জন্য কবিতার সঙ্গে শিক্ষার্থীর নাম, বিভাগ, শিক্ষাবর্ষ ও রোল নম্বর উল্লেখ কাজল বন্দ্যোপাধ্যায়, অধ্যাপক (অবসরপ্রাপ্ত), ইংরেজি বিভাগ, কলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-১০০০ ঠিকানায় অথবা [email protected] ইমেইলে পাঠাতে হবে।
তৃতীয় বিজ্ঞপ্তিতে 'শতবর্ষের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্জন ও প্রত্যাশা' শীর্ষক রচনা প্রতিযোগিতার জন্য প্রবন্ধ আহ্বান করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে তিনটি ক্যাটাগরি রয়েছে।' ক' ক্যাটাগরিতে স্নাতক ১ম ও ২য় বর্ষ, 'খ' ক্যাটাগরিতে স্নাতক ৩য় ও ৪র্থ বর্ষ এবং 'গ' ক্যাটাগরিতে স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবেন।
'ক' ক্যাটাগরিতে রচনার বিষয় 'মানসম্পন্ন শিক্ষা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রত্যাশা ও করণীয়', 'খ' ক্যাটাগরির বিষয় “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষের অর্জন শিক্ষা সমাজ-রাজনীতি' এবং 'গ' ক্যাটাগরির বিষয় 'বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা'। অনধিক ২০০০ শব্দের এ প্রবন্ধ এ-ফোর সাইজের কাগজে কম্পোজ করে উপ-রেজিস্ট্রার (প্রশাসন-৩), প্রশাসনিক ভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-১০০০ তে পাঠাতে। একই সঙ্গে প্রবন্ধের সফটকপি ই-মেইল করতে হবে reg.admin3 @du.ac.bd ঠিকানায়। ৩১ আগস্ট, ২০২১ তারিখের মধ্যে সরাসরি বা ডাকযোগে এ প্রবন্ধ প্রেরণ করতে হবে।
প্রত্যেক ক্যাটাগরিতে প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পুরস্কারসহ মোট ১০০টি পুরস্কার দেওয়া হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট https://www.du.ac.bd থেকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির বিবরণসহ প্রতিযোগিতা সম্পর্কিত বিস্তারিত জানা যাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উপলক্ষে থিম সং, কবিতা ও রচনা আহ্বান করেছে কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত পৃথক তিন প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
থিম সং বিষয়ক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি উপলক্ষে একটি 'থিম সং' তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের থেকে 'থিম সং' আহ্বান করা হয়েছিল। কোভিড-১৯ উদ্ভূত পরিস্থিতিতে অধিকতর অংশগ্রহণের জন্য এবার দেশের সকল প্রথিতযশা গীতিকার, সুরকার, শিল্পীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে দ্বিতীয়বার 'থিম সং' আহ্বান করা হচ্ছে। থিম সংটিতে অবশ্যই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং সমাজ ও দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদানের বিষয় উল্লেখ বা আভাস থাকতে হবে। সম্মিলিত, একক দুই ভাবেই এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া যাবে। জমা পড়া থিম সং থেকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে।
আগামী ৩১ আগস্ট ২০২১ তারিখের মধ্যে এমপিথ্রি/এমপিফোর (mp3 /mp4) ফরম্যাটে থিম সংটি জমা দিতে হবে। এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস প্রশাসন-৩ শাখায় জমা দিতে অথবা [email protected] ইমেইলে পাঠাতে হবে।
কবিতা আহ্বান বিষয়ক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি উপলক্ষে একটি কবিতা সংকলন প্রকাশিত হবে। এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থীদের নিকট হতে কবিতা আহ্বান করা হচ্ছে। কবিতার বিষয়বস্তু হবে: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস-ঐতিহ্য, মুক্তিযুদ্ধ এবং গণতান্ত্রিক সংগ্রাম, বাংলাদেশের জনজীবন ইত্যাদি। একটি প্রতিযোগিতা আয়োজন করে কবিতা নির্বাচন করা হবে। প্রতিযোগিতায় শীর্ষস্থান অধিকারকারীদের পুরস্কৃত করা হবে।
অনূর্ধ্ব ৩০০ শব্দের মধ্যে কবিতা পাঠাতে হবে আগামী ৩১ আগস্ট ২০২১ তারিখের মধ্যে। এ জন্য কবিতার সঙ্গে শিক্ষার্থীর নাম, বিভাগ, শিক্ষাবর্ষ ও রোল নম্বর উল্লেখ কাজল বন্দ্যোপাধ্যায়, অধ্যাপক (অবসরপ্রাপ্ত), ইংরেজি বিভাগ, কলা অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-১০০০ ঠিকানায় অথবা [email protected] ইমেইলে পাঠাতে হবে।
তৃতীয় বিজ্ঞপ্তিতে 'শতবর্ষের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্জন ও প্রত্যাশা' শীর্ষক রচনা প্রতিযোগিতার জন্য প্রবন্ধ আহ্বান করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে তিনটি ক্যাটাগরি রয়েছে।' ক' ক্যাটাগরিতে স্নাতক ১ম ও ২য় বর্ষ, 'খ' ক্যাটাগরিতে স্নাতক ৩য় ও ৪র্থ বর্ষ এবং 'গ' ক্যাটাগরিতে স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নিতে পারবেন।
'ক' ক্যাটাগরিতে রচনার বিষয় 'মানসম্পন্ন শিক্ষা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রত্যাশা ও করণীয়', 'খ' ক্যাটাগরির বিষয় “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষের অর্জন শিক্ষা সমাজ-রাজনীতি' এবং 'গ' ক্যাটাগরির বিষয় 'বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা'। অনধিক ২০০০ শব্দের এ প্রবন্ধ এ-ফোর সাইজের কাগজে কম্পোজ করে উপ-রেজিস্ট্রার (প্রশাসন-৩), প্রশাসনিক ভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-১০০০ তে পাঠাতে। একই সঙ্গে প্রবন্ধের সফটকপি ই-মেইল করতে হবে reg.admin3 @du.ac.bd ঠিকানায়। ৩১ আগস্ট, ২০২১ তারিখের মধ্যে সরাসরি বা ডাকযোগে এ প্রবন্ধ প্রেরণ করতে হবে।
প্রত্যেক ক্যাটাগরিতে প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পুরস্কারসহ মোট ১০০টি পুরস্কার দেওয়া হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট https://www.du.ac.bd থেকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির বিবরণসহ প্রতিযোগিতা সম্পর্কিত বিস্তারিত জানা যাবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১০ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২০ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
২০ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে