অনলাইন ডেস্ক
গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পস (বিএনসিসি) কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে।
আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে জমকালো এক আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তারা জাতীয় উন্নয়ন, শৃঙ্খলা ও নেতৃত্ব গঠনে বিএনসিসির ভূমিকা তুলে ধরেন। নতুন প্লাটুনটি শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব ও মানবিক গুণাবলী অর্জনে সহায়তা করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তারা। এ সময় অনুষ্ঠানে বিএনসিসি ক্যাডেটদের বিভিন্ন শারীরিক কুচকাওয়াজ উপস্থিত শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও আমন্ত্রিত অতিথিদের মুগ্ধ করে।
পরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, শুধু সমাজ নয়, একটি জাতি গঠনে স্বেচ্ছাসেবীদের ভূমিকা অনেক। বিএনসিসি প্ল্যাটুনে যুক্ত হয়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা স্বেচ্ছাসেবার এই কাজটিই করবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, আগামী দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ে যেকোনো অনুষ্ঠানে বিএনসিসি সদস্যদের অংশগ্রহণ থাকবে এবং এর মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের নান্দনিকতা বৃদ্ধি পাবে। এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদের জ্ঞান ও শৃঙ্খলার মাধ্যমে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, সু-শৃঙ্খল জীবন গঠনের পাশাপাশি যেকোনো কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন বিএনসিসি ক্যাডেটরা। এর মাধ্যমেই আগামীতে তারা গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে উদাহরণ তৈরি করবে। এ সময় নিজ জীবনের অভিজ্ঞতার তুলে ধরার পাশাপাশি ক্যাডেটের নানা অনুষঙ্গ তুলে ধরে শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দেন তিনি।
রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে বিএনসিসির কার্যক্রম শুরুর গল্প তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এ আয়োজনের মাধ্যমে গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষার্থীরা ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণ ও নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পাবেন। আগামীতে এই কার্যক্রম উত্তোরত্তর এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
এর আগে চলতি বছরের ৩ জুলাই ৫১ বিএনসিসি ফ্লোটিলা নামে সংগঠনটির নৌ শাখা খোলার অনুমতি পায় গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। বিষয়টি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা লক্ষ্যে পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক পরিচালকের নেতৃত্বে একটি কমিটিও গঠন করে প্রতিষ্ঠানটি। যার সার্বিক কার্যক্রম তত্ত্ববধায়নে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন (এলপিআর)।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর ড. মোহাম্মদ আফজাল হোসেন খানসহ আরও অনেকে।
গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পস (বিএনসিসি) কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে।
আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় অডিটোরিয়ামে জমকালো এক আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তারা জাতীয় উন্নয়ন, শৃঙ্খলা ও নেতৃত্ব গঠনে বিএনসিসির ভূমিকা তুলে ধরেন। নতুন প্লাটুনটি শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব ও মানবিক গুণাবলী অর্জনে সহায়তা করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তারা। এ সময় অনুষ্ঠানে বিএনসিসি ক্যাডেটদের বিভিন্ন শারীরিক কুচকাওয়াজ উপস্থিত শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও আমন্ত্রিত অতিথিদের মুগ্ধ করে।
পরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, শুধু সমাজ নয়, একটি জাতি গঠনে স্বেচ্ছাসেবীদের ভূমিকা অনেক। বিএনসিসি প্ল্যাটুনে যুক্ত হয়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা স্বেচ্ছাসেবার এই কাজটিই করবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, আগামী দিনে বিশ্ববিদ্যালয়ে যেকোনো অনুষ্ঠানে বিএনসিসি সদস্যদের অংশগ্রহণ থাকবে এবং এর মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের নান্দনিকতা বৃদ্ধি পাবে। এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদের জ্ঞান ও শৃঙ্খলার মাধ্যমে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, সু-শৃঙ্খল জীবন গঠনের পাশাপাশি যেকোনো কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন বিএনসিসি ক্যাডেটরা। এর মাধ্যমেই আগামীতে তারা গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে উদাহরণ তৈরি করবে। এ সময় নিজ জীবনের অভিজ্ঞতার তুলে ধরার পাশাপাশি ক্যাডেটের নানা অনুষঙ্গ তুলে ধরে শিক্ষার্থীদের পরামর্শ দেন তিনি।
রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে বিএনসিসির কার্যক্রম শুরুর গল্প তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এ আয়োজনের মাধ্যমে গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষার্থীরা ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণ ও নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পাবেন। আগামীতে এই কার্যক্রম উত্তোরত্তর এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
এর আগে চলতি বছরের ৩ জুলাই ৫১ বিএনসিসি ফ্লোটিলা নামে সংগঠনটির নৌ শাখা খোলার অনুমতি পায় গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। বিষয়টি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা লক্ষ্যে পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রবিষয়ক পরিচালকের নেতৃত্বে একটি কমিটিও গঠন করে প্রতিষ্ঠানটি। যার সার্বিক কার্যক্রম তত্ত্ববধায়নে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন (এলপিআর)।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর ড. মোহাম্মদ আফজাল হোসেন খানসহ আরও অনেকে।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
৭ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
৮ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
৮ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
৮ ঘণ্টা আগে