এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। কেউ ইচ্ছা অনুযায়ী বিষয় পেলেও পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় পান না। আবার কেউ পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় পেলেও পছন্দের বিষয়ে পড়ার সুযোগ পান না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর নতুন পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নেওয়াটাই শ্রেয়। স্নাতকে ভর্তির পর শিক্ষার্থীদের করণীয় বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুস সাকিব খান।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য পছন্দের তালিকা সাজানোর ক্ষেত্রে নিজের স্বপ্ন ও দক্ষতাকে প্রাধান্য দিতে হবে। নিজ বুদ্ধি-বিবেচনা ও পছন্দের বিষয়ে যদি আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাজীবন শুরু করেন, সে ক্ষেত্রে হতাশ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। সৃজনশীলতা বাড়ে এবং আপনি যা কল্পনাও করতে পারছেন না, তার থেকেও অনেক ভালো কিছু করার সম্ভাবনা থাকে।
শুরু থেকেই মনোযোগী হোন
বিশ্ববিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষের প্রথম দিন হচ্ছে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। নবীনবরণের এই দিনে নতুন সহপাঠীদের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিচয় এবং শিক্ষকদের সূচনামূলক বক্তব্য মনোযোগ সহকারে শোনা খুব প্রয়োজন। প্রথম ক্লাসেই পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচি ও ক্লাস রুটিন সংগ্রহ করা দরকার।
কোর্সভিত্তিক নোট তৈরি করুন
যেকোনো কোর্সের শুরুতেই সাধারণত কোর্সগুলোর ইতিহাস, প্রাথমিক তথ্য এবং এর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে ধারণা দেওয়া হয়। তাই শুরুতে খুব মনোযোগের সঙ্গে তথ্যগুলো ব্যক্তিগতভাবে নথিভুক্ত করা উচিত। তবে শর্টকাটে নোট নিবন্ধন করলেও কোর্সভিত্তিক ভিন্ন ভিন্ন এই ক্লাস নোটবুকগুলো পরবর্তীকালে কোর্সসমূহ সহজে বুঝতে এবং দখলে আনতে খুবই সহায়ক হবে।
লাইব্রেরিতে বই খুঁজে পড়ুন
এই যুগে জ্ঞান অনেক সহজলভ্য। ইন্টারনেটের এই সময় তথ্য এখন হাতের মুঠোয়। শুধু প্রয়োজন নিজের ইচ্ছা। তবে লাইব্রেরিতে গিয়ে বই খোঁজার একটা আলাদা মজা আছে। যেকোনো একটা বিষয়ে বই খুঁজতে গিয়ে আরও অনেক বিষয়ের বই চোখে পড়ে, একটু হলেও পড়তে ইচ্ছা করে পাতা উল্টোতে হয়। পাতায় পাতায় জমে থাকা রহস্যগুলো উন্মোচিত হতে থাকে। এর ফলে একটা আলাদা ভালো লাগা কাজ করে মনের মধ্যে।
অগ্রজদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখুন
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজ বিভাগ ও অন্যান্য বিভাগের অগ্রজদের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি করাটা জরুরি। নতুন সম্পর্কগুলো তৈরি করতে একটু সময় নেওয়া প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রজদের অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ শোনার ফলে নতুন এই যাত্রাটা
সহজ হয়।
মানতে হবে আইনশৃঙ্খলা
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়েরই নিজস্ব আইন ও শৃঙ্খলা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুষ্ঠু পরিবেশ রক্ষার্থে নতুন ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের এসব বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা থাকা খুবই প্রয়োজন।
নিজেকে সাংগঠনিক হিসেবে তৈরি করা
শিক্ষার্থীদের মেধা-মনন বিকাশের জন্য রাষ্ট্র ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃত যেকোনো সংগঠনে যুক্ত হওয়া যথেষ্ট উৎসাহব্যঞ্জক। এসব সমাজকল্যাণ কিংবা মেধার চর্চামূলক সংগঠনগুলোতে যুক্ত হলে মেধা শাণিত হয়। চিন্তার পরিসর বাড়ে এবং মননশীলতার বিকাশ ঘটে।
নিজেকে সময় দিন
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের শুরুতে শিক্ষার্থীদের বেশ কিছু নতুন এবং অদ্ভুত অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তবে এ ক্ষেত্রে মন খারাপের সুযোগ নেই। নতুন বন্ধু-বান্ধব আবার নতুন আশা দেখায়। সকাল-সন্ধ্যা ব্যস্ততার মাঝে একটু হলেও নিজের জন্য সময় রাখা উচিত। নিজের অবসরটুকু উপভোগ করা, মা-বাবা, আত্মীয়দের খোঁজ নেওয়া, গল্পের বই পড়া, সিনেমা দেখা, নতুন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া বা হোক না পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে একটু আড্ডা।
প্রথম সেমিস্টার থেকেই প্রস্তুতি
প্রথম সেমিস্টারটি খুব দ্রুততার সঙ্গেই শেষ হয়ে যায়। নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা, প্রেজেন্টেশনে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে হয়। এই সেমিস্টারটা থাক, পরবর্তী সেমিস্টারে ভালো করব—এমনটা ভাবার কোনো সুযোগ নেই। শুরুতেই সচেতন থাকতে হবে, কোনো কিছুই যেন সেমিস্টার ফাইনালের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব না ফেলে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম পরীক্ষাটা যেন স্মরণীয় হয়ে থাকে। সে জন্য চেষ্টা করতে হবে। পুরো সেমিস্টারের প্রতিটি কোর্সের ক্লাস নোট পর্যায়ক্রমে গোছানো এবং কোনো কিছু বাদ পড়ে গেলে তা সহপাঠীদের কাছ থেকে জোগাড় করা দরকার। পাঠ্যসূচির চেয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কোর্স শিক্ষক কোন বিষয়গুলো পড়িয়েছেন। আর এ জন্য পরীক্ষার আগে ক্লাস নোট খুবই গুরুত্ব বহন করে। বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে পরবর্তী পেশাগত জীবনের ক্ষেত্র। তাই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনে সময় নষ্ট না করে নিজেকে তৈরি করা প্রয়োজন।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। কেউ ইচ্ছা অনুযায়ী বিষয় পেলেও পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় পান না। আবার কেউ পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয় পেলেও পছন্দের বিষয়ে পড়ার সুযোগ পান না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর নতুন পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নেওয়াটাই শ্রেয়। স্নাতকে ভর্তির পর শিক্ষার্থীদের করণীয় বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুস সাকিব খান।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য পছন্দের তালিকা সাজানোর ক্ষেত্রে নিজের স্বপ্ন ও দক্ষতাকে প্রাধান্য দিতে হবে। নিজ বুদ্ধি-বিবেচনা ও পছন্দের বিষয়ে যদি আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাজীবন শুরু করেন, সে ক্ষেত্রে হতাশ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। সৃজনশীলতা বাড়ে এবং আপনি যা কল্পনাও করতে পারছেন না, তার থেকেও অনেক ভালো কিছু করার সম্ভাবনা থাকে।
শুরু থেকেই মনোযোগী হোন
বিশ্ববিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষের প্রথম দিন হচ্ছে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। নবীনবরণের এই দিনে নতুন সহপাঠীদের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিচয় এবং শিক্ষকদের সূচনামূলক বক্তব্য মনোযোগ সহকারে শোনা খুব প্রয়োজন। প্রথম ক্লাসেই পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচি ও ক্লাস রুটিন সংগ্রহ করা দরকার।
কোর্সভিত্তিক নোট তৈরি করুন
যেকোনো কোর্সের শুরুতেই সাধারণত কোর্সগুলোর ইতিহাস, প্রাথমিক তথ্য এবং এর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে ধারণা দেওয়া হয়। তাই শুরুতে খুব মনোযোগের সঙ্গে তথ্যগুলো ব্যক্তিগতভাবে নথিভুক্ত করা উচিত। তবে শর্টকাটে নোট নিবন্ধন করলেও কোর্সভিত্তিক ভিন্ন ভিন্ন এই ক্লাস নোটবুকগুলো পরবর্তীকালে কোর্সসমূহ সহজে বুঝতে এবং দখলে আনতে খুবই সহায়ক হবে।
লাইব্রেরিতে বই খুঁজে পড়ুন
এই যুগে জ্ঞান অনেক সহজলভ্য। ইন্টারনেটের এই সময় তথ্য এখন হাতের মুঠোয়। শুধু প্রয়োজন নিজের ইচ্ছা। তবে লাইব্রেরিতে গিয়ে বই খোঁজার একটা আলাদা মজা আছে। যেকোনো একটা বিষয়ে বই খুঁজতে গিয়ে আরও অনেক বিষয়ের বই চোখে পড়ে, একটু হলেও পড়তে ইচ্ছা করে পাতা উল্টোতে হয়। পাতায় পাতায় জমে থাকা রহস্যগুলো উন্মোচিত হতে থাকে। এর ফলে একটা আলাদা ভালো লাগা কাজ করে মনের মধ্যে।
অগ্রজদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখুন
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজ বিভাগ ও অন্যান্য বিভাগের অগ্রজদের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরি করাটা জরুরি। নতুন সম্পর্কগুলো তৈরি করতে একটু সময় নেওয়া প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রজদের অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ শোনার ফলে নতুন এই যাত্রাটা
সহজ হয়।
মানতে হবে আইনশৃঙ্খলা
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়েরই নিজস্ব আইন ও শৃঙ্খলা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুষ্ঠু পরিবেশ রক্ষার্থে নতুন ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের এসব বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা থাকা খুবই প্রয়োজন।
নিজেকে সাংগঠনিক হিসেবে তৈরি করা
শিক্ষার্থীদের মেধা-মনন বিকাশের জন্য রাষ্ট্র ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃত যেকোনো সংগঠনে যুক্ত হওয়া যথেষ্ট উৎসাহব্যঞ্জক। এসব সমাজকল্যাণ কিংবা মেধার চর্চামূলক সংগঠনগুলোতে যুক্ত হলে মেধা শাণিত হয়। চিন্তার পরিসর বাড়ে এবং মননশীলতার বিকাশ ঘটে।
নিজেকে সময় দিন
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের শুরুতে শিক্ষার্থীদের বেশ কিছু নতুন এবং অদ্ভুত অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তবে এ ক্ষেত্রে মন খারাপের সুযোগ নেই। নতুন বন্ধু-বান্ধব আবার নতুন আশা দেখায়। সকাল-সন্ধ্যা ব্যস্ততার মাঝে একটু হলেও নিজের জন্য সময় রাখা উচিত। নিজের অবসরটুকু উপভোগ করা, মা-বাবা, আত্মীয়দের খোঁজ নেওয়া, গল্পের বই পড়া, সিনেমা দেখা, নতুন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া বা হোক না পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে একটু আড্ডা।
প্রথম সেমিস্টার থেকেই প্রস্তুতি
প্রথম সেমিস্টারটি খুব দ্রুততার সঙ্গেই শেষ হয়ে যায়। নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা, প্রেজেন্টেশনে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে হয়। এই সেমিস্টারটা থাক, পরবর্তী সেমিস্টারে ভালো করব—এমনটা ভাবার কোনো সুযোগ নেই। শুরুতেই সচেতন থাকতে হবে, কোনো কিছুই যেন সেমিস্টার ফাইনালের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব না ফেলে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম পরীক্ষাটা যেন স্মরণীয় হয়ে থাকে। সে জন্য চেষ্টা করতে হবে। পুরো সেমিস্টারের প্রতিটি কোর্সের ক্লাস নোট পর্যায়ক্রমে গোছানো এবং কোনো কিছু বাদ পড়ে গেলে তা সহপাঠীদের কাছ থেকে জোগাড় করা দরকার। পাঠ্যসূচির চেয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কোর্স শিক্ষক কোন বিষয়গুলো পড়িয়েছেন। আর এ জন্য পরীক্ষার আগে ক্লাস নোট খুবই গুরুত্ব বহন করে। বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে পরবর্তী পেশাগত জীবনের ক্ষেত্র। তাই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনে সময় নষ্ট না করে নিজেকে তৈরি করা প্রয়োজন।
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১০ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২০ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
২০ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে