ইলিয়াস শান্ত, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) থেকে অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত চলতি বছরের পঞ্চম সিন্ডিকেট সভায় পৃথক্করণের এই অনুমোদন দেওয়া হয়। এদিন বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
সভা শেষে আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাবির রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মুন্সী শামস উদ্দিন আহম্মদ। তিনি বলেন, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সাত কলেজের আর ভর্তি কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে না। এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে দুটি প্রতিষ্ঠানের জন্য সম্মানজনক পৃথক্করণের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
শামস উদ্দিন বলেন, পৃথক্করণের পর সাত কলেজের চলতি শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এসব কলেজগুলোর জন্য প্রস্তাবিত কাঠামোর অধীনে অনুষ্ঠিত হবে। এ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো ধরনের সহায়তা প্রয়োজন হয়, তাহলে ঢাবি কর্তৃপক্ষ সেই দায়িত্বশীলতা বজায় রাখবে।
ঢাবির সিন্ডিকেটে সাত কলেজের পৃথক্করণের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে রেজিস্ট্রার বলেন, সাত কলেজের বিষয়ে গত বুধবার অনুষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের যে পর্যালোচনা হয়েছে, সেটাই গতকালের সিন্ডিকেট সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। গতকালের সিদ্ধান্ত লিপিবদ্ধ আকারে তাঁরা অফিশিয়ালি জানাবেন। ঢাবির গতকালের সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনেও (ইউজিসি) পাঠানো হবে।
এর আগে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘সাত কলেজ নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় সাময়িক ব্যবস্থাসংক্রান্ত’ শিরোনামে অন্তর্বর্তী প্রশাসনের একটি প্রস্তাবনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে ইউজিসি। এরপর গত ২ মার্চ ইউজিসির এ সুপারিশপত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্মতি দেয়। একই সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমেদ খানকে ইউজিসির সুপারিশ অনুযায়ী অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানায় মন্ত্রণালয়।
২০১৭ সালে রাজধানীর সাতটি কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। সাতটি কলেজ হলো ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ। এসব কলেজে প্রায় দুই লাখ শিক্ষার্থী রয়েছেন।
এদিকে সাত কলেজের সমন্বয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি (ডিসিইউ) নামে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়। গত ১৬ মার্চ নতুন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম প্রস্তাব করে ইউজিসি। ইতিমধ্যে ইউজিসির প্রস্তাবিত নাম শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগপর্যন্ত সাত কলেজ চলবে অন্তর্বর্তী প্রশাসনের অধীনে। চলতি মাসের শেষের দিকে ঘোষণা হবে এ প্রশাসনের কাঠামো।
সাত কলেজের অন্তর্বর্তী প্রশাসনের বিষয়ে ঢাবি রেজিস্ট্রারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ঢাবি প্রশাসন অফিশিয়ালি সাত কলেজের পৃথক্করণের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে। আমরা এ সিদ্ধান্ত ইউজিসিতে পাঠালে বাকি কাজ তারাই করবে। সাত কলেজের জন্য প্রস্তাবিত কাঠামো অনুমোদন পেলে সে কাঠামোর অধীনেই চলতি শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) থেকে অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের ‘সম্মানজনক পৃথকীকরণের’ চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত চলতি বছরের পঞ্চম সিন্ডিকেট সভায় পৃথক্করণের এই অনুমোদন দেওয়া হয়। এদিন বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
সভা শেষে আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাবির রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মুন্সী শামস উদ্দিন আহম্মদ। তিনি বলেন, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সাত কলেজের আর ভর্তি কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে না। এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে দুটি প্রতিষ্ঠানের জন্য সম্মানজনক পৃথক্করণের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
শামস উদ্দিন বলেন, পৃথক্করণের পর সাত কলেজের চলতি শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা এসব কলেজগুলোর জন্য প্রস্তাবিত কাঠামোর অধীনে অনুষ্ঠিত হবে। এ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো ধরনের সহায়তা প্রয়োজন হয়, তাহলে ঢাবি কর্তৃপক্ষ সেই দায়িত্বশীলতা বজায় রাখবে।
ঢাবির সিন্ডিকেটে সাত কলেজের পৃথক্করণের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে রেজিস্ট্রার বলেন, সাত কলেজের বিষয়ে গত বুধবার অনুষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের যে পর্যালোচনা হয়েছে, সেটাই গতকালের সিন্ডিকেট সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। গতকালের সিদ্ধান্ত লিপিবদ্ধ আকারে তাঁরা অফিশিয়ালি জানাবেন। ঢাবির গতকালের সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনেও (ইউজিসি) পাঠানো হবে।
এর আগে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘সাত কলেজ নিয়ে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় সাময়িক ব্যবস্থাসংক্রান্ত’ শিরোনামে অন্তর্বর্তী প্রশাসনের একটি প্রস্তাবনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে ইউজিসি। এরপর গত ২ মার্চ ইউজিসির এ সুপারিশপত্রে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্মতি দেয়। একই সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নিয়াজ আহমেদ খানকে ইউজিসির সুপারিশ অনুযায়ী অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানায় মন্ত্রণালয়।
২০১৭ সালে রাজধানীর সাতটি কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। সাতটি কলেজ হলো ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ। এসব কলেজে প্রায় দুই লাখ শিক্ষার্থী রয়েছেন।
এদিকে সাত কলেজের সমন্বয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি (ডিসিইউ) নামে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়। গত ১৬ মার্চ নতুন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম প্রস্তাব করে ইউজিসি। ইতিমধ্যে ইউজিসির প্রস্তাবিত নাম শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগপর্যন্ত সাত কলেজ চলবে অন্তর্বর্তী প্রশাসনের অধীনে। চলতি মাসের শেষের দিকে ঘোষণা হবে এ প্রশাসনের কাঠামো।
সাত কলেজের অন্তর্বর্তী প্রশাসনের বিষয়ে ঢাবি রেজিস্ট্রারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ঢাবি প্রশাসন অফিশিয়ালি সাত কলেজের পৃথক্করণের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছে। আমরা এ সিদ্ধান্ত ইউজিসিতে পাঠালে বাকি কাজ তারাই করবে। সাত কলেজের জন্য প্রস্তাবিত কাঠামো অনুমোদন পেলে সে কাঠামোর অধীনেই চলতি শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।’
বিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগেসব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) নিয়মিত পরিচালনা পর্ষদ গঠনের প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ রোববার (২৭ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২ দিন আগেএই তালিকায় সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সারিতে না থাকলেও বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিয়েছে। প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে যৌথভাবে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
২ দিন আগে