মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ছেলের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে বাবার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার রাত ১১টার দিকে উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের কেওয়ালিঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত মা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
জানা যায়, নিহতের নাম আব্দুল গফুর (৫৮)। তিনি একই এলাকার আব্দুল জব্বারের ছেলে। একই ঘটনায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আহত হয়েছেন মা হাছনাতুন নেছা (৪৫)। এ ঘটনার পর থেকে ছেলে জহিরুল ইসলাম (৩০) পলাতক রয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার রাতে আব্দুল গফুর গ্রামের এক বাড়িতে দাওয়াত খেয়ে রাত ১১টায় ঘরে ফেরেন। রাতে বাবার সঙ্গে ছেলে জহিরের বাগ্বিতণ্ডার শুরু হয়। একপর্যায়ে ক্ষুব্ধ জহির ঘরে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাবা গফুরের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করেন। এ সময় ছেলের মা হাছনানুত নেছা স্বামীকে বাঁচাতে গেলে তাঁকেও আঘাত করে পালিয়ে যান ছেলে। পরে প্রতিবেশীরা আহতদের উদ্ধার করে রাতে কমলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিকভাবে তাদের চিকিৎসা প্রদান করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠান। হাসপাতালে নেওয়ার পথে আব্দুল গফুরের মৃত্যু হয়। আর মা হাছনাতুন নেছা বর্তমানে সিলেটের এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ছাড়া ছেলে প্রায় সময় মা-বাবা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মারধর করতেন।
এ বিষয়ে আদমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদাল হোসেন বলেন, গফুর মিয়ার ছেলে জহিরুল এর আগেও দুবার তাঁর বাবাকে মারধর করেছে।
কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইয়ারদৌস হাসান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘাতক ছেলেকে ধরার জন্য পুলিশ কাজ করছে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ছেলের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে বাবার মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার রাত ১১টার দিকে উপজেলার আদমপুর ইউনিয়নের কেওয়ালিঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত মা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
জানা যায়, নিহতের নাম আব্দুল গফুর (৫৮)। তিনি একই এলাকার আব্দুল জব্বারের ছেলে। একই ঘটনায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে আহত হয়েছেন মা হাছনাতুন নেছা (৪৫)। এ ঘটনার পর থেকে ছেলে জহিরুল ইসলাম (৩০) পলাতক রয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল রোববার রাতে আব্দুল গফুর গ্রামের এক বাড়িতে দাওয়াত খেয়ে রাত ১১টায় ঘরে ফেরেন। রাতে বাবার সঙ্গে ছেলে জহিরের বাগ্বিতণ্ডার শুরু হয়। একপর্যায়ে ক্ষুব্ধ জহির ঘরে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাবা গফুরের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করেন। এ সময় ছেলের মা হাছনানুত নেছা স্বামীকে বাঁচাতে গেলে তাঁকেও আঘাত করে পালিয়ে যান ছেলে। পরে প্রতিবেশীরা আহতদের উদ্ধার করে রাতে কমলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিকভাবে তাদের চিকিৎসা প্রদান করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে পাঠান। হাসপাতালে নেওয়ার পথে আব্দুল গফুরের মৃত্যু হয়। আর মা হাছনাতুন নেছা বর্তমানে সিলেটের এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ছাড়া ছেলে প্রায় সময় মা-বাবা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মারধর করতেন।
এ বিষয়ে আদমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদাল হোসেন বলেন, গফুর মিয়ার ছেলে জহিরুল এর আগেও দুবার তাঁর বাবাকে মারধর করেছে।
কমলগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইয়ারদৌস হাসান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘাতক ছেলেকে ধরার জন্য পুলিশ কাজ করছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫