গুরুদাসপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের গুরুদাসপুরে আবুল কাশেম (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার নাজিরপুর ডিগ্রি কলেজের সামনে এই হত্যার ঘটনাটি ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নাজিপুর ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের আবুল কাশেমের সঙ্গে গোপীনাথপুর গ্রামের কেনান হোসেনের (৪৩) সঙ্গে অর্থনৈতিক বিরোধ চলে আসছিল। আজ সকালে আবুল কাশেম নাজিরপুর হাটে কেনাকাটা করে বাই সাইকেলে করে বাড়ি ফেরার সময় নাজিরপুর ডিগ্রি কলেজের সামনে তাঁর পথরোধ করে কেনান। প্রথমে দুজনের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে লোহার রড দিয়ে কাশেমকে আঘাত করলে পাকা সড়কের ওপর পড়ে যান তিনি। তারপরে কেনান ধারালো চাকু দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে কাশেমকে। এতে অচেতন হয়ে পরে আবুল কাশেম। দ্রুত পালিয়ে যান অভিযুক্ত কেনান। পরে তাঁকে উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক কাশেমকে মৃত ঘোষণা করেন।
নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মো. আমিনুল ইসলাম তথ্যটি নিশ্চিত করে বলেন, নিহত কাশেমের মাথা, পেট, বুক ও গলাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কমপক্ষে ৮টি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী নাজিরপুর ডিগ্রি কলেজের অফিস সহকারী সিদ্দিকুর রহমান বলেন, আমি কলেজ গেটের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলাম এমন সময় কাশেম ও কেনানের মধ্য কথা-কাটাকাটি হচ্ছিল। একটু পরে কেনান কাশেমকে রড দিয়ে আঘাত করে। সে রাস্তার ওপর পড়ে যায়। এরপর দেশি চাকু দিয়ে কাশেমকে কয়েকটা আঘাত করে।
আবুল কাশেমের বোন জামাই খবির আকন্দ বলেন, কেনানের সঙ্গে কাশেমের অর্থনৈতিক বিরোধ ছিল। এর জের ধরে কেনান আজ আবুল কাশেমকে হত্যা করেছে। কাশেমকে বাড়ি থেকে ফোন করে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করেছে কেনান বলে অভিযোগ করেন খবির আকন্দ।
কেনানের স্ত্রী জুলেখা বেগম বলেন, আমার স্বামী সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে হাঁটাহাঁটি করে। আজ সকালে হাটতে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরে নাই। পরে শুনছি কাশেমের সঙ্গে গন্ডগোল হয়েছে। আমার স্বামী কেনান হোসেন কাশেমের কাছ থেকে টাকা পায়। এই নিয়ে সালিস হয়েছে। তাও কাশেম আমাদের টাকা ফেরত দেয়নি। আমার স্বামীকে বিদেশে নিয়ে জাবার কথা বলে টাকা নিয়েছিল। ওই টাকা নিয়ে বিরোধ চলছিল।
গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার পর থেকে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ দায়িত্ব পালন করছেন। অভিযুক্ত কেনানকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
নাটোরের গুরুদাসপুরে আবুল কাশেম (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার নাজিরপুর ডিগ্রি কলেজের সামনে এই হত্যার ঘটনাটি ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নাজিপুর ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামের আবুল কাশেমের সঙ্গে গোপীনাথপুর গ্রামের কেনান হোসেনের (৪৩) সঙ্গে অর্থনৈতিক বিরোধ চলে আসছিল। আজ সকালে আবুল কাশেম নাজিরপুর হাটে কেনাকাটা করে বাই সাইকেলে করে বাড়ি ফেরার সময় নাজিরপুর ডিগ্রি কলেজের সামনে তাঁর পথরোধ করে কেনান। প্রথমে দুজনের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে লোহার রড দিয়ে কাশেমকে আঘাত করলে পাকা সড়কের ওপর পড়ে যান তিনি। তারপরে কেনান ধারালো চাকু দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে কাশেমকে। এতে অচেতন হয়ে পরে আবুল কাশেম। দ্রুত পালিয়ে যান অভিযুক্ত কেনান। পরে তাঁকে উদ্ধার করে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক কাশেমকে মৃত ঘোষণা করেন।
নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মো. আমিনুল ইসলাম তথ্যটি নিশ্চিত করে বলেন, নিহত কাশেমের মাথা, পেট, বুক ও গলাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কমপক্ষে ৮টি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী নাজিরপুর ডিগ্রি কলেজের অফিস সহকারী সিদ্দিকুর রহমান বলেন, আমি কলেজ গেটের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলাম এমন সময় কাশেম ও কেনানের মধ্য কথা-কাটাকাটি হচ্ছিল। একটু পরে কেনান কাশেমকে রড দিয়ে আঘাত করে। সে রাস্তার ওপর পড়ে যায়। এরপর দেশি চাকু দিয়ে কাশেমকে কয়েকটা আঘাত করে।
আবুল কাশেমের বোন জামাই খবির আকন্দ বলেন, কেনানের সঙ্গে কাশেমের অর্থনৈতিক বিরোধ ছিল। এর জের ধরে কেনান আজ আবুল কাশেমকে হত্যা করেছে। কাশেমকে বাড়ি থেকে ফোন করে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করেছে কেনান বলে অভিযোগ করেন খবির আকন্দ।
কেনানের স্ত্রী জুলেখা বেগম বলেন, আমার স্বামী সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে হাঁটাহাঁটি করে। আজ সকালে হাটতে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরে নাই। পরে শুনছি কাশেমের সঙ্গে গন্ডগোল হয়েছে। আমার স্বামী কেনান হোসেন কাশেমের কাছ থেকে টাকা পায়। এই নিয়ে সালিস হয়েছে। তাও কাশেম আমাদের টাকা ফেরত দেয়নি। আমার স্বামীকে বিদেশে নিয়ে জাবার কথা বলে টাকা নিয়েছিল। ওই টাকা নিয়ে বিরোধ চলছিল।
গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনার পর থেকে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ দায়িত্ব পালন করছেন। অভিযুক্ত কেনানকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫