নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পারিবারিক ও দাম্পত্য কলহের জেরে চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুকে হত্যা করা হয়েছে। কেরানীগঞ্জ থেকে শিমুর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধারের পর আজ বিকেলে ঢাকার পুলিশ সুপার মো. মারুফ হোসেন সরদার সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য জানান।
ঢাকার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে সংবাদ সম্মেলনে মারুফ হোসেন বলেন, শিমুর স্বামী নোবেল ও তাঁর বন্ধু ফরহাদকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শিমুর স্বামী এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন। তবে কীভাবে, কোথায় এবং কী কী কারণে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, তা তদন্তের পরে বলা যাবে।
হত্যাকাণ্ডে আর কেউ জড়িত ছিলেন কি না, সে সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি। তবে লাশ গুম করার জন্য গাড়িতে করে তাঁকে কেরানীগঞ্জে ফেলে রাখা হয়। লাশ গুম করার জন্য নোবেলের বন্ধু ফরহাদ ও অন্যরা সহযোগিতা করেছেন বলেও সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, সোমবার সকালে সংবাদ পেয়ে তিনিসহ পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে গিয়ে বস্তাবন্দী মরদেহ দেখতে পান। পরে শনাক্ত হয় যে মরদেহটি একজন চিত্রনায়িকার। তাঁর নাম রাইমা ইসলাম শিমু। তিনি বেশ কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন বলেও জানা যায়। পরিচয় জানার পর পুলিশ শিমুর কলাবাগানের বাসভবনে যায়। সেখানে শিমুর স্বামীকে সন্দেহ হলে তাঁকে আটক করে পুলিশ। ফরহাদ নামে নোবেলের এক বন্ধুকেও আটক করা হয়।
পুলিশ সুপার বলেন, তাঁরা মোটামুটি নিশ্চিত, পারিবারিক কলহ ও দাম্পত্য কলহের জেরে স্বামীই শিমুকে খুন করেছেন। এরই মধ্যে কিছু আলামত জব্দ করা হয়েছে। কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে। নিহত অভিনেত্রী শিমুর ভাই শহীদুল ইসলাম খোকন মামলার এজাহার দাখিল করেছেন।
ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে অভিনেত্রী রাইমা ইসলাম শিমুর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় সোমবার রাতে শিমুর স্বামী শাখাওয়াত আলী নোবেল এবং তাঁর বন্ধু ফরহাদকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় স্বামী শাখাওয়াত আলী নোবেলের গাড়িটিও জব্দ করা হয়।
স্বামী ও দুই সন্তানকে নিয়ে রাজধানীর গ্রিনরোড এলাকার বাসায় থাকতেন ৪০ বছর বয়সী শিমু। সোমবার কলাবাগান থানায় শিমু নিখোঁজ উল্লেখ করে একটি সাধারণ ডায়েরি করেন তাঁর স্বামী নোবেল। এদিকে সোমবার সকাল ১০টার দিকে কদমতলী এলাকা থেকে শিমুর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পারিবারিক ও দাম্পত্য কলহের জেরে চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমুকে হত্যা করা হয়েছে। কেরানীগঞ্জ থেকে শিমুর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধারের পর আজ বিকেলে ঢাকার পুলিশ সুপার মো. মারুফ হোসেন সরদার সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য জানান।
ঢাকার পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে সংবাদ সম্মেলনে মারুফ হোসেন বলেন, শিমুর স্বামী নোবেল ও তাঁর বন্ধু ফরহাদকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শিমুর স্বামী এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন। তবে কীভাবে, কোথায় এবং কী কী কারণে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, তা তদন্তের পরে বলা যাবে।
হত্যাকাণ্ডে আর কেউ জড়িত ছিলেন কি না, সে সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানা যায়নি। তবে লাশ গুম করার জন্য গাড়িতে করে তাঁকে কেরানীগঞ্জে ফেলে রাখা হয়। লাশ গুম করার জন্য নোবেলের বন্ধু ফরহাদ ও অন্যরা সহযোগিতা করেছেন বলেও সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, সোমবার সকালে সংবাদ পেয়ে তিনিসহ পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে গিয়ে বস্তাবন্দী মরদেহ দেখতে পান। পরে শনাক্ত হয় যে মরদেহটি একজন চিত্রনায়িকার। তাঁর নাম রাইমা ইসলাম শিমু। তিনি বেশ কয়েকটি সিনেমায় অভিনয় করেছেন বলেও জানা যায়। পরিচয় জানার পর পুলিশ শিমুর কলাবাগানের বাসভবনে যায়। সেখানে শিমুর স্বামীকে সন্দেহ হলে তাঁকে আটক করে পুলিশ। ফরহাদ নামে নোবেলের এক বন্ধুকেও আটক করা হয়।
পুলিশ সুপার বলেন, তাঁরা মোটামুটি নিশ্চিত, পারিবারিক কলহ ও দাম্পত্য কলহের জেরে স্বামীই শিমুকে খুন করেছেন। এরই মধ্যে কিছু আলামত জব্দ করা হয়েছে। কেরানীগঞ্জ থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে। নিহত অভিনেত্রী শিমুর ভাই শহীদুল ইসলাম খোকন মামলার এজাহার দাখিল করেছেন।
ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে অভিনেত্রী রাইমা ইসলাম শিমুর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় সোমবার রাতে শিমুর স্বামী শাখাওয়াত আলী নোবেল এবং তাঁর বন্ধু ফরহাদকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় স্বামী শাখাওয়াত আলী নোবেলের গাড়িটিও জব্দ করা হয়।
স্বামী ও দুই সন্তানকে নিয়ে রাজধানীর গ্রিনরোড এলাকার বাসায় থাকতেন ৪০ বছর বয়সী শিমু। সোমবার কলাবাগান থানায় শিমু নিখোঁজ উল্লেখ করে একটি সাধারণ ডায়েরি করেন তাঁর স্বামী নোবেল। এদিকে সোমবার সকাল ১০টার দিকে কদমতলী এলাকা থেকে শিমুর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫