সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারে প্রতিবেশীর শিশুকে (২) খেলার কথা বলে ডেকে নিয়ে অপহরণ করেন দম্পতি। মুক্তিপণ হিসেবে দাবি করেন আড়াই লাখ টাকা। অভিযোগ পেয়ে শিশুটিকে উদ্ধার ও ওই দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁদের আদালতে পাঠায় পুলিশ। এর আগে গতকাল বুধবার রাত ১০টায় ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও সাভার মডেল থানা রাজধানীর ফকিরাপুল এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
আজ ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এসপি মো. আসাদুজ্জামান এ তথ্য জানান।
শিশু তাবাসসুম সাভারের রাজফুলবাড়িয়া রাজাঘাট এলাকায় বাবা মায়ের সঙ্গে ভাড়া বাসায় থাকত। তাবাসসুমের বাবা মো. দুলাল মিয়া রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার কৃষ্টপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি পেশায় পোশাক শ্রমিক।
গ্রেপ্তাররা হলেন—চাঁন মিয়া (৩০) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। তাঁরা সাভারে একই বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। চান মিয়া রংপুর জেলার পীরগঞ্জ থানার তাঞ্চনপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে। তার স্ত্রী বৃষ্টি ঢাকার লালবাগ থানার নবাবগঞ্জ বাজারের বাসিন্দা। বৃষ্টি আক্তার গৃহিণী হলেও চান মিয়া বেকার ছিলেন। ঘটনার প্রায় ৬ মাস আগে ওই এলাকায় বাড়ি ভাড়া নেন চাঁন মিয়া।
পুলিশ জানায়, গত ৩০ মে বিকেলে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী শিশুটিকে অপহরণের জন্যেই বাসায় এসে ডেকে নেন প্রতিবেশী দম্পতি। পরে মোবাইলে কল দিয়ে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। এ বিষয়ে সাভার মডেল থানায় মামলা করেন শিশুটির বাবা। পরে মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে অভিযান চালিয়ে ওই দম্পতিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বিপ্লব বলেন, একই বাড়িতে ভাড়া থাকার কারণে আসামি ও ভুক্তভোগী পরিবারের মধ্যে পূর্ব পরিচয় ছিল। সে সূত্রেই ওই ভুক্তভোগীদের ঘরে যাতায়াত করতেন আসামিরা। ফকিরাপুলে অভিযান চালিয়ে চাঁন মিয়া ও তাঁর স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের কাছেই শিশুটি ছিল। প্রাথমিকভাবে ওই দম্পতি ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। শিশুকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
সাভারে প্রতিবেশীর শিশুকে (২) খেলার কথা বলে ডেকে নিয়ে অপহরণ করেন দম্পতি। মুক্তিপণ হিসেবে দাবি করেন আড়াই লাখ টাকা। অভিযোগ পেয়ে শিশুটিকে উদ্ধার ও ওই দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁদের আদালতে পাঠায় পুলিশ। এর আগে গতকাল বুধবার রাত ১০টায় ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও সাভার মডেল থানা রাজধানীর ফকিরাপুল এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
আজ ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এসপি মো. আসাদুজ্জামান এ তথ্য জানান।
শিশু তাবাসসুম সাভারের রাজফুলবাড়িয়া রাজাঘাট এলাকায় বাবা মায়ের সঙ্গে ভাড়া বাসায় থাকত। তাবাসসুমের বাবা মো. দুলাল মিয়া রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার কৃষ্টপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি পেশায় পোশাক শ্রমিক।
গ্রেপ্তাররা হলেন—চাঁন মিয়া (৩০) ও তাঁর স্ত্রী বৃষ্টি (২৮)। তাঁরা সাভারে একই বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। চান মিয়া রংপুর জেলার পীরগঞ্জ থানার তাঞ্চনপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মান্নানের ছেলে। তার স্ত্রী বৃষ্টি ঢাকার লালবাগ থানার নবাবগঞ্জ বাজারের বাসিন্দা। বৃষ্টি আক্তার গৃহিণী হলেও চান মিয়া বেকার ছিলেন। ঘটনার প্রায় ৬ মাস আগে ওই এলাকায় বাড়ি ভাড়া নেন চাঁন মিয়া।
পুলিশ জানায়, গত ৩০ মে বিকেলে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী শিশুটিকে অপহরণের জন্যেই বাসায় এসে ডেকে নেন প্রতিবেশী দম্পতি। পরে মোবাইলে কল দিয়ে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। এ বিষয়ে সাভার মডেল থানায় মামলা করেন শিশুটির বাবা। পরে মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে অভিযান চালিয়ে ওই দম্পতিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বিপ্লব বলেন, একই বাড়িতে ভাড়া থাকার কারণে আসামি ও ভুক্তভোগী পরিবারের মধ্যে পূর্ব পরিচয় ছিল। সে সূত্রেই ওই ভুক্তভোগীদের ঘরে যাতায়াত করতেন আসামিরা। ফকিরাপুলে অভিযান চালিয়ে চাঁন মিয়া ও তাঁর স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের কাছেই শিশুটি ছিল। প্রাথমিকভাবে ওই দম্পতি ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। শিশুকে উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫