প্রতিনিধি, মধুপুর (টাঙ্গাইল)
জামাতার হামলায় শ্বশুর–শাশুড়ি আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় করা মামলা প্রত্যাহারের হুমকি দিচ্ছেন জামাই। মামলা প্রত্যাহার করা না হলে শ্বশুরবাড়ির লোকজনদের অ্যাসিড মেরে ঝলসে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন জামাতা জালাল উদ্দিন। এমন ঘটনা ঘটেছে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার মহিষমারা উত্তরপাড়া গ্রামে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিন বছর আগে পার্শ্ববর্তী ফুলবাড়ীয়া উপজেলার জালাল উদ্দিনের সঙ্গে মধুপুর উপজেলার মহিষমারা উত্তরপাড়া গ্রামের শফিকুল ইসলাম রাজুর মেয়ে সুমার বিয়ে হয়। তাঁদের একটি সন্তান রয়েছে। আদরের মেয়েকে শ্বশুরবাড়ি না পাঠিয়ে জালাল উদ্দিনকে ঘরজামাই রেখেছেন শফিকুল ইসলাম।
শফিকুল ইসলাম বলেন, বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই জালাল উদ্দিন নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। মাঝে মধ্যেই মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরে মেয়েকে নির্যাতন করে। ধীরে ধীরে মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। গত ২২ জুলাই আমার মেয়ে মাদক ব্যবসা করতে নিষেধ করলে জালাল উদ্দিন ক্ষিপ্ত হন। সুমা বাড়িতে এসে আমাকে বিষয়টি জানালে তাকে স্বামীর ঘরে যেতে দেইনি। পরদিন সকালে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার চিন্তা–ভাবনা করেছিলাম। কিন্তু নেশাগ্রস্ত জালাল উদ্দিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাঁর সহযোগিদের নিয়ে এসে বাড়িতে হামলা চালায়। বাড়ি ভাঙচুর করে। তাদের হামলায় আমার স্ত্রী জাহানারা বেগম ও আমি গুরুতর আহত হই। জাহানারা বেগমকে রাতেই মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এই ঘটনায় সুমার মামা ওমর ফারুক বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে মধুপুর থানায় মামলা করেছেন। অভিযুক্তরা হলেন–জালাল উদ্দিন, কামাল হোসেন ও রফিকুল ইসলাম।
মামলার বাদী ওমর ফারুক অভিযোগ করেন, জালাল উদ্দিনসহ অন্য আসামিরা মামলা প্রত্যাহারের জন্য হুমকি দিচ্ছেন। মামলা প্রত্যাহার না করলে অ্যাসিডে ঝলসে দেওয়া হবে বলে হুমকি দিচ্ছেন জালাল।
এ ব্যাপারে জালাল উদ্দিনের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে শ্বশুর বাড়িতে হামলা করার কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, আমি মাদক ব্যবসা করি না। মাদক ব্যবসা করেন আমার শ্বশুর শফিকুল ইসলাম। তাঁরা গর্হিত কাজ করেন। এ ব্যাপারে বাধা দেওয়াতেই আমার সঙ্গে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি।
এ ব্যাপারে মধুপুর থানার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলাম বলেন, জামাইয়ের হাতে শ্বশুর–শাশুড়ি আহত হওয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। অভিযুক্তরা অন্য উপজেলার হওয়ায় গ্রেপ্তারে বিলম্ব হচ্ছে।
জামাতার হামলায় শ্বশুর–শাশুড়ি আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় করা মামলা প্রত্যাহারের হুমকি দিচ্ছেন জামাই। মামলা প্রত্যাহার করা না হলে শ্বশুরবাড়ির লোকজনদের অ্যাসিড মেরে ঝলসে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন জামাতা জালাল উদ্দিন। এমন ঘটনা ঘটেছে টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার মহিষমারা উত্তরপাড়া গ্রামে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিন বছর আগে পার্শ্ববর্তী ফুলবাড়ীয়া উপজেলার জালাল উদ্দিনের সঙ্গে মধুপুর উপজেলার মহিষমারা উত্তরপাড়া গ্রামের শফিকুল ইসলাম রাজুর মেয়ে সুমার বিয়ে হয়। তাঁদের একটি সন্তান রয়েছে। আদরের মেয়েকে শ্বশুরবাড়ি না পাঠিয়ে জালাল উদ্দিনকে ঘরজামাই রেখেছেন শফিকুল ইসলাম।
শফিকুল ইসলাম বলেন, বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই জালাল উদ্দিন নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। মাঝে মধ্যেই মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরে মেয়েকে নির্যাতন করে। ধীরে ধীরে মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। গত ২২ জুলাই আমার মেয়ে মাদক ব্যবসা করতে নিষেধ করলে জালাল উদ্দিন ক্ষিপ্ত হন। সুমা বাড়িতে এসে আমাকে বিষয়টি জানালে তাকে স্বামীর ঘরে যেতে দেইনি। পরদিন সকালে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার চিন্তা–ভাবনা করেছিলাম। কিন্তু নেশাগ্রস্ত জালাল উদ্দিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাঁর সহযোগিদের নিয়ে এসে বাড়িতে হামলা চালায়। বাড়ি ভাঙচুর করে। তাদের হামলায় আমার স্ত্রী জাহানারা বেগম ও আমি গুরুতর আহত হই। জাহানারা বেগমকে রাতেই মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এই ঘটনায় সুমার মামা ওমর ফারুক বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে মধুপুর থানায় মামলা করেছেন। অভিযুক্তরা হলেন–জালাল উদ্দিন, কামাল হোসেন ও রফিকুল ইসলাম।
মামলার বাদী ওমর ফারুক অভিযোগ করেন, জালাল উদ্দিনসহ অন্য আসামিরা মামলা প্রত্যাহারের জন্য হুমকি দিচ্ছেন। মামলা প্রত্যাহার না করলে অ্যাসিডে ঝলসে দেওয়া হবে বলে হুমকি দিচ্ছেন জালাল।
এ ব্যাপারে জালাল উদ্দিনের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে শ্বশুর বাড়িতে হামলা করার কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, আমি মাদক ব্যবসা করি না। মাদক ব্যবসা করেন আমার শ্বশুর শফিকুল ইসলাম। তাঁরা গর্হিত কাজ করেন। এ ব্যাপারে বাধা দেওয়াতেই আমার সঙ্গে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি।
এ ব্যাপারে মধুপুর থানার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাইফুল ইসলাম বলেন, জামাইয়ের হাতে শ্বশুর–শাশুড়ি আহত হওয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। অভিযুক্তরা অন্য উপজেলার হওয়ায় গ্রেপ্তারে বিলম্ব হচ্ছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫