নিজস্ব প্রতিবেদক
সৌদি আরবের মুদ্রা রিয়াল কিনতে গিয়ে প্রতারিত হয়েছেন এক চিকিৎসক। কম দামে রিয়াল দেওয়ার লোভ দেখিয়ে তাঁর কাছ থেকে ৯ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারকেরা। বিনিময়ে ওই চিকিৎসক পেয়েছেন গামছায় মোড়ানো সাদা কাগজ। এমন প্রতারণার অভিযোগ পেয়ে ওই চক্রের ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—লিয়াকত (৩৫), মিরাজ তালুকদার (৫০), মো. আহাদ শেখ (৫৮), হায়দার মৃধা (৫৭), মফিজুল মিয়া (৩৫) এবং ইমারাত মোল্লা (৬১)।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বনানী থানার ওসি মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
ওসি জানান, এক চিকিৎসক গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সকালে বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ দিয়ে হেঁটে বাসায় যাচ্ছিলেন। পথে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি সৌদি রিয়াল কোথায় ভাঙানো যায় তাঁর কাছে জানতে চান। ওই চিকিৎসক ব্যক্তিটিকে কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউয়ে এআর মানি এক্সচেঞ্জ দেখিয়ে দেন। পথ দেখিয়ে দেওয়ার পরও সঙ্গে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন ওই ব্যক্তি।
অনুরোধ রাখতে চিকিৎসক ওই ব্যক্তির সঙ্গে মানি এক্সচেঞ্জে যান। সেখান থেকে ১০০ রিয়াল পরিবর্তন করে টাকা নেন ওই ব্যক্তি। এআর মানি এক্সচেঞ্জ থেকে বের হয়ে ব্যক্তিটি চিকিৎসককে বলেন, তাঁর কাছে আরও অনেকগুলো সৌদি রিয়াল আছে। সেসব মানি এক্সচেঞ্জের চেয়ে কম মূল্যে দিতে চান। ৯ লাখ রিয়াল মাত্র ৯ লাখ টাকায় দেবেন তিনি।
প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান ওই চিকিৎসক। এরপর গত ১ মার্চ সেই অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি চিকিৎসককে ফোনকল করে রিয়াল নিতে বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ যেতে বলেন। কথা মতো তিনি সেখানে যান। তখন ওই ব্যক্তির সঙ্গে আসা আরও দুই ব্যক্তি তাঁকে একটি ব্যাগ দেন।
প্রথম ব্যক্তিটি বলেন, ব্যাগের মধ্যে ৯ লাখ রিয়াল আছে। চিকিৎসক ব্যাগটি নিয়ে নগদ ৯ লাখ টাকা তাঁদের দেন। বাসায় গিয়ে ব্যাগটি খুলে পান গামছা দিয়ে মোড়ানো কিছু কাগজ! পরে বনানী থানায় মামলা করেন ওই চিকিৎসক।
ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘মামলার পর বনানী থানা-পুলিশ গত ২১ মে গোপালগঞ্জ জেলা থেকে লিয়াকত নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চক্রের বাকি ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তারকৃতরা দীর্ঘদিন ধরেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এ ধরনের প্রতারণা করে আসছেন বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন। গ্রেপ্তার আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগার পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি।
সৌদি আরবের মুদ্রা রিয়াল কিনতে গিয়ে প্রতারিত হয়েছেন এক চিকিৎসক। কম দামে রিয়াল দেওয়ার লোভ দেখিয়ে তাঁর কাছ থেকে ৯ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারকেরা। বিনিময়ে ওই চিকিৎসক পেয়েছেন গামছায় মোড়ানো সাদা কাগজ। এমন প্রতারণার অভিযোগ পেয়ে ওই চক্রের ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—লিয়াকত (৩৫), মিরাজ তালুকদার (৫০), মো. আহাদ শেখ (৫৮), হায়দার মৃধা (৫৭), মফিজুল মিয়া (৩৫) এবং ইমারাত মোল্লা (৬১)।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বনানী থানার ওসি মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
ওসি জানান, এক চিকিৎসক গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সকালে বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ দিয়ে হেঁটে বাসায় যাচ্ছিলেন। পথে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি সৌদি রিয়াল কোথায় ভাঙানো যায় তাঁর কাছে জানতে চান। ওই চিকিৎসক ব্যক্তিটিকে কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউয়ে এআর মানি এক্সচেঞ্জ দেখিয়ে দেন। পথ দেখিয়ে দেওয়ার পরও সঙ্গে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন ওই ব্যক্তি।
অনুরোধ রাখতে চিকিৎসক ওই ব্যক্তির সঙ্গে মানি এক্সচেঞ্জে যান। সেখান থেকে ১০০ রিয়াল পরিবর্তন করে টাকা নেন ওই ব্যক্তি। এআর মানি এক্সচেঞ্জ থেকে বের হয়ে ব্যক্তিটি চিকিৎসককে বলেন, তাঁর কাছে আরও অনেকগুলো সৌদি রিয়াল আছে। সেসব মানি এক্সচেঞ্জের চেয়ে কম মূল্যে দিতে চান। ৯ লাখ রিয়াল মাত্র ৯ লাখ টাকায় দেবেন তিনি।
প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান ওই চিকিৎসক। এরপর গত ১ মার্চ সেই অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি চিকিৎসককে ফোনকল করে রিয়াল নিতে বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ যেতে বলেন। কথা মতো তিনি সেখানে যান। তখন ওই ব্যক্তির সঙ্গে আসা আরও দুই ব্যক্তি তাঁকে একটি ব্যাগ দেন।
প্রথম ব্যক্তিটি বলেন, ব্যাগের মধ্যে ৯ লাখ রিয়াল আছে। চিকিৎসক ব্যাগটি নিয়ে নগদ ৯ লাখ টাকা তাঁদের দেন। বাসায় গিয়ে ব্যাগটি খুলে পান গামছা দিয়ে মোড়ানো কিছু কাগজ! পরে বনানী থানায় মামলা করেন ওই চিকিৎসক।
ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘মামলার পর বনানী থানা-পুলিশ গত ২১ মে গোপালগঞ্জ জেলা থেকে লিয়াকত নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে চক্রের বাকি ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তারকৃতরা দীর্ঘদিন ধরেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এ ধরনের প্রতারণা করে আসছেন বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন। গ্রেপ্তার আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগার পাঠানো হয়েছে বলে জানান ওসি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫