গাজীপুরের শ্রীপুরে পোশাক কারখানার এক পরিচ্ছন্নতা কর্মীর কাছ সাদা কাগজে সাক্ষর নেওয়ার অভিযোগে আরেক কর্মীকে চাকরিচ্যুত করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ উঠেছে, এরই জেরে ওই পরিচ্ছন্নতা কর্মীকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণচেষ্টা করেন ওই কারখানার কয়েকজন। আজ সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) শ্রীপুর থানায় এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ওই নারী।
এর আগে গত সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) শ্রীপুর পৌরসভার আমান গ্রুপের আমান টেক্সটাইলের বহুতল ভবনের ছাদে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী নারী পরিচ্ছন্নতা কর্মীর (২৮) বাড়ি জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায়। তিনি শ্রীপুরে একটি বাড়িতে ভাড়া থেকে স্থানীয় আমান টেক্সটাইলের পরিচ্ছন্নতা কর্মী হিসেবে কাজ করেন।
অন্যদিকে অভিযুক্তরা হলেন, একই কারখানার মানব সম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা টিপু মিয়া (৩০), মিজানুর রহমান (৪০), পরিচ্ছন্নতা কর্মী প্রেম (৪৫), চেকার রুনা (২৮) ও রাবেয়া (৩৫)।
ভুক্তভোগী নারী পরিচ্ছন্নতা কর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ১ ডিসেম্বর আমি শারীরিকভাবে অসুস্থ হলে, কারখানার মেডিকেল অফিসার আমাকে এক সপ্তাহের ছুটি দেন। এরপর আমি সুস্থ হয়ে গত ৭ ডিসেম্বর কারখানায় গেলে অভিযুক্তরা আমাকে নতুন ভবনে ছাদে নিয়ে আমার কাছ থেকে জোরপূর্বক সাদা কাগজে সাক্ষর দিতে বলে। আমি সাক্ষর না দেওয়ায় অভিযুক্তরা আমাকে মারধর করে। এরপর বিষয়টি আমি কারখানার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে অভিযুক্ত চেকার রাবেয়াকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
এরই জেরে গত ১৯ ডিসেম্বর বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে কারখানার বহুতল ভবনের ছাদে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা করার জন্য ডেকে নিয়ে অভিযুক্তরা আমার পরিহিত জামাকাপড় খুলে আমাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এরপর আমি ডাক চিৎকার করলে সহকর্মীরা আমাকে উদ্ধার করে। ভয়ভীতি দেওয়ার কারণে আমি অভিযোগ দিতে সাহস পাইনি।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্তে জন্য একজন পুলিশ অফিসারকে সোমবার পাঠানো হয়েছে। তদন্ত শেষে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে পোশাক কারখানার এক পরিচ্ছন্নতা কর্মীর কাছ সাদা কাগজে সাক্ষর নেওয়ার অভিযোগে আরেক কর্মীকে চাকরিচ্যুত করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ উঠেছে, এরই জেরে ওই পরিচ্ছন্নতা কর্মীকে ডেকে নিয়ে ধর্ষণচেষ্টা করেন ওই কারখানার কয়েকজন। আজ সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) শ্রীপুর থানায় এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ওই নারী।
এর আগে গত সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) শ্রীপুর পৌরসভার আমান গ্রুপের আমান টেক্সটাইলের বহুতল ভবনের ছাদে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী নারী পরিচ্ছন্নতা কর্মীর (২৮) বাড়ি জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায়। তিনি শ্রীপুরে একটি বাড়িতে ভাড়া থেকে স্থানীয় আমান টেক্সটাইলের পরিচ্ছন্নতা কর্মী হিসেবে কাজ করেন।
অন্যদিকে অভিযুক্তরা হলেন, একই কারখানার মানব সম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা টিপু মিয়া (৩০), মিজানুর রহমান (৪০), পরিচ্ছন্নতা কর্মী প্রেম (৪৫), চেকার রুনা (২৮) ও রাবেয়া (৩৫)।
ভুক্তভোগী নারী পরিচ্ছন্নতা কর্মী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ১ ডিসেম্বর আমি শারীরিকভাবে অসুস্থ হলে, কারখানার মেডিকেল অফিসার আমাকে এক সপ্তাহের ছুটি দেন। এরপর আমি সুস্থ হয়ে গত ৭ ডিসেম্বর কারখানায় গেলে অভিযুক্তরা আমাকে নতুন ভবনে ছাদে নিয়ে আমার কাছ থেকে জোরপূর্বক সাদা কাগজে সাক্ষর দিতে বলে। আমি সাক্ষর না দেওয়ায় অভিযুক্তরা আমাকে মারধর করে। এরপর বিষয়টি আমি কারখানার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে অভিযুক্ত চেকার রাবেয়াকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
এরই জেরে গত ১৯ ডিসেম্বর বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে কারখানার বহুতল ভবনের ছাদে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা করার জন্য ডেকে নিয়ে অভিযুক্তরা আমার পরিহিত জামাকাপড় খুলে আমাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এরপর আমি ডাক চিৎকার করলে সহকর্মীরা আমাকে উদ্ধার করে। ভয়ভীতি দেওয়ার কারণে আমি অভিযোগ দিতে সাহস পাইনি।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্তে জন্য একজন পুলিশ অফিসারকে সোমবার পাঠানো হয়েছে। তদন্ত শেষে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫