নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে দুই আসামির করা রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
এর ফলে এ দুই আসামির ফাঁসি কার্যকরে আইনগত আর কোনো বাধা থাকল না। তবে তাঁরা চাইলে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার সুযোগ পাবেন। এখন রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন না করলে বা আবেদন করার পর তা খারিজ হলে ফাঁসি কার্যকর করতে পারবে সরকার।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও নিহত ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার মো. জাহাঙ্গীর আলম।
এর আগে অধ্যাপক তাহের হত্যা মামলায় দুজনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় গত বছরের ৫ এপ্রিল বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। পরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি রিভিউ আবেদন করেন।
২০০৬ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারের ম্যানহোল থেকে অধ্যাপক তাহেরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে নিহতের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ মতিহার থানায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা করেন। ওই মামলায় ২০০৮ সালের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল চারজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুজনকে খালাস দেন। বিচারিক আদালতের দেওয়া মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য নথি পাঠানো হয় হাইকোর্টে। এরপর আপিল করেন আসামিরা। ডেথ রেফারেন্স ও আপিল নিষ্পত্তি করে হাইকোর্ট দুজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখে অন্য দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন আসামিরা। অন্যদিকে সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া দুজনের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি শেষে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে দুই আসামির করা রিভিউ আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
এর ফলে এ দুই আসামির ফাঁসি কার্যকরে আইনগত আর কোনো বাধা থাকল না। তবে তাঁরা চাইলে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার সুযোগ পাবেন। এখন রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন না করলে বা আবেদন করার পর তা খারিজ হলে ফাঁসি কার্যকর করতে পারবে সরকার।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও নিহত ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার মো. জাহাঙ্গীর আলম।
এর আগে অধ্যাপক তাহের হত্যা মামলায় দুজনকে মৃত্যুদণ্ড ও দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় গত বছরের ৫ এপ্রিল বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। পরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি রিভিউ আবেদন করেন।
২০০৬ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারের ম্যানহোল থেকে অধ্যাপক তাহেরের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে নিহতের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ মতিহার থানায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে মামলা করেন। ওই মামলায় ২০০৮ সালের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল চারজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুজনকে খালাস দেন। বিচারিক আদালতের দেওয়া মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য নথি পাঠানো হয় হাইকোর্টে। এরপর আপিল করেন আসামিরা। ডেথ রেফারেন্স ও আপিল নিষ্পত্তি করে হাইকোর্ট দুজনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখে অন্য দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন আসামিরা। অন্যদিকে সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া দুজনের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি শেষে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন।
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) মো. ইকবাল বাহারকে একটি হত্যা মামলায় আজ শনিবার কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুয়েল রানা তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ইকবাল বাহারকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে শাহিনুর বেগম নিহত হওয়ার ঘটনায় করা মামলায়...
৫ দিন আগে১৩৩৭ সালের এক মে সন্ধ্যায়, লন্ডনের ওল্ড সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালের সামনে রক্তাক্ত এক হত্যাকাণ্ড ঘটে। জন ফোর্ড নামের এক ধর্মযাজককে একদল লোক ঘিরে ধরে কানের কাছে ও পেটে ছুরি মারে। ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
৮ দিন আগেশাকিব খান অভিনীত আলোচিত সিনেমা ‘তাণ্ডব’ পাইরেসির শিকার হয়েছে টেলিগ্রাম চ্যানেলের মাধ্যমে। এ ঘটনায় রাজধানীর বনানী থানায় দায়ের করা মামলায় ইউটিউবার টিপু সুলতানসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবির সাইবার ক্রাইম বিভাগ।
৮ দিন আগেপুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
১৫ দিন আগে