নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভুক্তভোগীকে বিয়ে করার পর ধর্ষণ মামলার এক আসামির জামিন মিলেছে। আজ মঙ্গলবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭-এর এজলাস কক্ষে এই ঘটনা ঘটে।
ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে, আসামি তৌহিদুল ইসলাম বাড্ডা থানার একটি ধর্ষণ মামলার আসামি। দীর্ঘদিন কারাগারে ছিলেন। ধর্ষণের শিকার নারীকে বিয়ে করার পর তাঁকে জামিন দেওয়া হয়।
বিয়ের সময় উভয় পক্ষের আত্মীয়-স্বজন এমনকি আসামির দুই বছরের শিশু সন্তান আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে আসামিপক্ষের আইনজীবী আসামি ও ভুক্তভোগীর বিয়ে আদালতে সম্পন্ন করার জন্য অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন। বিচারক সাবেরা সুলতানা খানম তা মঞ্জুর করেন। পরে কাজী ডেকে ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে পড়ানো হয়।
বাদীর আইনজীবী ফারুক আহমেদ এ কথা স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, বিয়ের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর ট্রাইব্যুনাল আসামিকে তাঁর বাবা জেবুল হক ও মামলার বাদীর জিম্মায় ৫ হাজার টাকা মুচলেকায় আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জামিন দিয়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ভুক্তভোগী একজন তরুণী। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে আসামি তৌহিদুল ইসলামের বাসায় গৃহপরিচারিকার কাজ করতেন। কাজ শুরুর কিছুদিন পর থেকে আসামি তরুণীকে কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন। ২০২০ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত তাঁকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে অসুস্থ হলে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে জানতে পারেন তিনি দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
এ ঘটনায় আসামির বিরুদ্ধে তরুণী বাদী হয়ে বাড্ডা থানায় মামলা করেন। এরপর তরুণী ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন। বর্তমানে তার বয়স দুই বছর।
ভুক্তভোগীকে বিয়ে করার পর ধর্ষণ মামলার এক আসামির জামিন মিলেছে। আজ মঙ্গলবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭-এর এজলাস কক্ষে এই ঘটনা ঘটে।
ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে, আসামি তৌহিদুল ইসলাম বাড্ডা থানার একটি ধর্ষণ মামলার আসামি। দীর্ঘদিন কারাগারে ছিলেন। ধর্ষণের শিকার নারীকে বিয়ে করার পর তাঁকে জামিন দেওয়া হয়।
বিয়ের সময় উভয় পক্ষের আত্মীয়-স্বজন এমনকি আসামির দুই বছরের শিশু সন্তান আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে আসামিপক্ষের আইনজীবী আসামি ও ভুক্তভোগীর বিয়ে আদালতে সম্পন্ন করার জন্য অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন। বিচারক সাবেরা সুলতানা খানম তা মঞ্জুর করেন। পরে কাজী ডেকে ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে পড়ানো হয়।
বাদীর আইনজীবী ফারুক আহমেদ এ কথা স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, বিয়ের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর ট্রাইব্যুনাল আসামিকে তাঁর বাবা জেবুল হক ও মামলার বাদীর জিম্মায় ৫ হাজার টাকা মুচলেকায় আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জামিন দিয়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ভুক্তভোগী একজন তরুণী। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে আসামি তৌহিদুল ইসলামের বাসায় গৃহপরিচারিকার কাজ করতেন। কাজ শুরুর কিছুদিন পর থেকে আসামি তরুণীকে কুপ্রস্তাব দিতে থাকেন। ২০২০ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত তাঁকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে অসুস্থ হলে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে জানতে পারেন তিনি দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
এ ঘটনায় আসামির বিরুদ্ধে তরুণী বাদী হয়ে বাড্ডা থানায় মামলা করেন। এরপর তরুণী ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন। বর্তমানে তার বয়স দুই বছর।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫