উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
ভাড়া নিয়ে দ্বন্দ্বে রাজধানীর উত্তরায় এক রিকশাচালককে মারধর করার অভিযোগে এক চীনা নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার আদালত তাঁকে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন। এই অভিযোগে করা মামলার আসামি আরও দুজন চীনা নাগরিক পলাতক রয়েছেন। তাঁদের খুঁজছে পুলিশ।
উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের জমজম টাওয়ারের পাশের রাস্তায় গতকাল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে দুই চীনা নাগরিককে এক রিকশা চালককে মারধর করতে দেখে সাধারণ মানুষ। এরপর তাঁদের গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
ভুক্তভোগী রিকশাচালক মিজানুর রহমান বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় ওই রাতেই মামলা করেছেন। এ মামলায় ইউ হাও (৩৬) নামের এক চীনা নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ মামলার আরও জেকি (৪০) ও ওয়েই (৫৪) নামে আরও দুই চীনাকে আসামি করা হয়েছে। তাঁরা দুজন পলাতক রয়েছেন।
আজ শনিবার সকালে ইউ হাওকে ঢাকার সিএমএম আদালতে পাঠালে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের ১৫ নম্বর রোড থেকে জমজম টাওয়ারের সামনে তিন চীনা নাগরিককে নিয়ে আসেন রিকশাচালক মিজানুর রহমান। ইউ হাও তাঁকে ২০ টাকা ভাড়া দেন। রিকশাচালক মিজানুর রহমান ৩০ টাকা ভাড়া দাবি করলে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে ইউ হাও তাঁকে লাথি মেরে রাস্তায় ফেলে মারধর করতে থাকেন। বিষয়টি দেখে সাধারণ জনগণ এগিয়ে গেলে ইউ হাও ছুরি বের করে রিকশাচালকের হাতে আঘাত করেন। তখন উত্তেজিত জনতা তাঁদের গণধোলাই দেয় এবং হাওকে পুলিশে সোপর্দ করেন। এই ফাঁকে বাকি দুজন পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নিয়াজ মোহাম্মদ শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরে ভাড়া নিয়ে তর্ক-বিতর্কের জের ধরে চীনা নাগরিকেরা এক রিকশাচালককে মারধর করেন। বিষয়টি উপস্থিত জনতা দেখতে পেয়ে একজনকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে।’
এসআই নিয়াজ মোহাম্মদ শরীফ বলেন, ‘ভুক্তভোগী রিকশাচালক তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর করার অভিযোগে একটি মামলা করেছেন। ওই মামলায় এক চীনা নাগরিককে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। পলাতক বাকি দুই চীনাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
ভাড়া নিয়ে দ্বন্দ্বে রাজধানীর উত্তরায় এক রিকশাচালককে মারধর করার অভিযোগে এক চীনা নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার আদালত তাঁকে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন। এই অভিযোগে করা মামলার আসামি আরও দুজন চীনা নাগরিক পলাতক রয়েছেন। তাঁদের খুঁজছে পুলিশ।
উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের জমজম টাওয়ারের পাশের রাস্তায় গতকাল শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে দুই চীনা নাগরিককে এক রিকশা চালককে মারধর করতে দেখে সাধারণ মানুষ। এরপর তাঁদের গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
ভুক্তভোগী রিকশাচালক মিজানুর রহমান বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় ওই রাতেই মামলা করেছেন। এ মামলায় ইউ হাও (৩৬) নামের এক চীনা নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ মামলার আরও জেকি (৪০) ও ওয়েই (৫৪) নামে আরও দুই চীনাকে আসামি করা হয়েছে। তাঁরা দুজন পলাতক রয়েছেন।
আজ শনিবার সকালে ইউ হাওকে ঢাকার সিএমএম আদালতে পাঠালে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের ১৫ নম্বর রোড থেকে জমজম টাওয়ারের সামনে তিন চীনা নাগরিককে নিয়ে আসেন রিকশাচালক মিজানুর রহমান। ইউ হাও তাঁকে ২০ টাকা ভাড়া দেন। রিকশাচালক মিজানুর রহমান ৩০ টাকা ভাড়া দাবি করলে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে ইউ হাও তাঁকে লাথি মেরে রাস্তায় ফেলে মারধর করতে থাকেন। বিষয়টি দেখে সাধারণ জনগণ এগিয়ে গেলে ইউ হাও ছুরি বের করে রিকশাচালকের হাতে আঘাত করেন। তখন উত্তেজিত জনতা তাঁদের গণধোলাই দেয় এবং হাওকে পুলিশে সোপর্দ করেন। এই ফাঁকে বাকি দুজন পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে উত্তরা পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নিয়াজ মোহাম্মদ শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরে ভাড়া নিয়ে তর্ক-বিতর্কের জের ধরে চীনা নাগরিকেরা এক রিকশাচালককে মারধর করেন। বিষয়টি উপস্থিত জনতা দেখতে পেয়ে একজনকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে।’
এসআই নিয়াজ মোহাম্মদ শরীফ বলেন, ‘ভুক্তভোগী রিকশাচালক তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর করার অভিযোগে একটি মামলা করেছেন। ওই মামলায় এক চীনা নাগরিককে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। পলাতক বাকি দুই চীনাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫