নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ভাটারা ও গুলশান থানার দুটি মোটরসাইকেল চুরির মামলায় সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে বাদল মাতব্বর ও রিপন মাতব্বর নামে আপন দুই ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবির গুলশান বিভাগ।
তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গত শনিবার নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে ৫টি চোরাই মোটরসাইকেল ও গাজীপুরের কালীগঞ্জ থেকে ৬টি চোরাই মোটরসাইকেল ও একটি সিএনজি অটোরিকশা উদ্ধার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘দুই ভাই মিলে গত ৮ বছরে রাজধানীর ভাটারা, বাড্ডা, গুলশান, বনানী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল, টিএসসি, নগর ভবন, গুলিস্তান, ধানমন্ডি লেক, উত্তরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলীসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দুই শতাধিক মোটরসাইকেল চুরি করেছেন। পুলিশের রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে রিপন মাতব্বরের নামে তিনটি মাদকসহ ২০টি চুরি মামলা ও তার ভাই বাদলের নামে তিনটি চুরি মামলার তথ্য পাওয়া গেছে।’
এ সময় ডিবি গুলশান বিভাগের উপকমিশনার রিফাত রহমান শামীম জানান, রিপন মাতব্বর ও বাদল মাতব্বর আপন দুই ভাই। তাঁদের সঙ্গে আরও কয়েকজন রয়েছে। কেউ মোটরসাইকেল পার্ক করে গেলে বাদল মাতব্বর মোটরসাইকেল মালিকের গতিবিধি লক্ষ্য রাখেন। আর তাঁর বড় ভাই রিপন মাতব্বরের কাছে থাকা ‘আলিবাবা’ নামে খ্যাত মাস্টার–কি দিয়ে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তালা খুলে মোটরসাইকেলের নিয়ে পালিয়ে যান।
ডিবির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন বলেন, ‘চুরি করা এসব মোটরসাইকেল যারা কম টাকায় কিনে ব্যবহার করেন, তাঁদেরও গ্রেপ্তার করা হবে।’ যেখানে সিসিটিভি বা দারোয়ান আছে সেসব স্থানে মোটরসাইকেল রাখার অনুরোধ করেন এই গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তা।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ভাটারা ও গুলশান থানার দুটি মোটরসাইকেল চুরির মামলায় সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে বাদল মাতব্বর ও রিপন মাতব্বর নামে আপন দুই ভাইকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবির গুলশান বিভাগ।
তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে গত শনিবার নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থেকে ৫টি চোরাই মোটরসাইকেল ও গাজীপুরের কালীগঞ্জ থেকে ৬টি চোরাই মোটরসাইকেল ও একটি সিএনজি অটোরিকশা উদ্ধার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘দুই ভাই মিলে গত ৮ বছরে রাজধানীর ভাটারা, বাড্ডা, গুলশান, বনানী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল, টিএসসি, নগর ভবন, গুলিস্তান, ধানমন্ডি লেক, উত্তরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলীসহ বিভিন্ন স্থান থেকে দুই শতাধিক মোটরসাইকেল চুরি করেছেন। পুলিশের রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে রিপন মাতব্বরের নামে তিনটি মাদকসহ ২০টি চুরি মামলা ও তার ভাই বাদলের নামে তিনটি চুরি মামলার তথ্য পাওয়া গেছে।’
এ সময় ডিবি গুলশান বিভাগের উপকমিশনার রিফাত রহমান শামীম জানান, রিপন মাতব্বর ও বাদল মাতব্বর আপন দুই ভাই। তাঁদের সঙ্গে আরও কয়েকজন রয়েছে। কেউ মোটরসাইকেল পার্ক করে গেলে বাদল মাতব্বর মোটরসাইকেল মালিকের গতিবিধি লক্ষ্য রাখেন। আর তাঁর বড় ভাই রিপন মাতব্বরের কাছে থাকা ‘আলিবাবা’ নামে খ্যাত মাস্টার–কি দিয়ে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তালা খুলে মোটরসাইকেলের নিয়ে পালিয়ে যান।
ডিবির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন বলেন, ‘চুরি করা এসব মোটরসাইকেল যারা কম টাকায় কিনে ব্যবহার করেন, তাঁদেরও গ্রেপ্তার করা হবে।’ যেখানে সিসিটিভি বা দারোয়ান আছে সেসব স্থানে মোটরসাইকেল রাখার অনুরোধ করেন এই গোয়েন্দা পুলিশ কর্মকর্তা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫