নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশে মঞ্জু দেব (৫৫) নামে এক নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে তাঁর ভাগ্নিজামাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ বলেছে, সুদের টাকা নিয়ে বিরোধে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
গতকাল রোববার জেলার ফটিকছড়ি উপজেলা থেকে অভিযুক্ত ভাগ্নিজামাই লিটন কান্তি দেকে (৩৫) গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এর আগে গত শনিবার সন্ধ্যায় নগরের পাঁচলাইশ থানার নাজিরপাড়া এলাকায় নিজ ভাড়া বাসা থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত মঞ্জু দেব চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার শোভনদণ্ডি ইউনিয়নের বাসিন্দা। নগরীতে নাজিরপাড়া এলাকায় তিনি তাঁর ছেলে উত্তম দেবের সঙ্গে ভাড়া বাসায় থাকতেন। গ্রেপ্তার লিটন চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার নতুনহাট ইউনিয়নের কাজল কান্তি দের ছেলে।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সন্তোষ কুমার চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত নারীর সঙ্গে সুদের টাকা নিয়ে বিরোধ তৈরি হয়। বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে তিনি ওই নারীকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। এর আগে দেশীয় অস্ত্র দায়ের কাঠের বাটন নিয়ে ওই নারীর ঘাড়ে আঘাত করলে তিনি অচেতন হন। পরে লিটন ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।
ওসি জানান, মঞ্জু দেব সুদের বিনিময়ে লোকজনকে টাকা ধার দেন। ছয় মাস আগে মঞ্জু তাঁর নিজের ছেলে উত্তমের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা ধার নিয়ে দিতে লিটন কান্তি দেকে অনুরোধ করেন। বিনিময়ে তিনি প্রতি মাসে লিটনকে এক হাজার টাকা করে দেওয়ার আশ্বাস দেন। টাকা নেওয়ার বিষয়টি উত্তমের কাছে গোপন রাখারও অনুরোধ করেন ওই নারী।
পরে লিটন নিজের বাড়ির দলিলের কপি জমা রেখে উত্তমের কাছ থেকে টাকা ধার নেন। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ওই টাকা পরিশোধের কথা ছিল। পরবর্তী সময়ে লিটন নিজের মায়ের ব্যাংক থেকে তুলে আরও ৯০ হাজার টাকা মঞ্জুকে ধার দিয়েছিলেন। কিন্তু সঠিক সময়ে উত্তমের কাছ থেকে ধার করা ৫০ হাজার টাকা ফেরত না দেওয়ায় মঞ্জুর সঙ্গে লিটনের বিরোধের তৈরি হয়। তিন-চার দিন আগে টাকা পরিশোধ নিয়ে মঞ্জু দেবের সঙ্গে লিটনের কথা-কাটাকাটি হয়।
শুক্রবার রাতে মঞ্জু লিটনকে তাঁর বাসায় আসতে বলে। পরে লিটন মঞ্জুর বাসায় যায়। এ সময় মঞ্জু তাঁর ছেলে উত্তম ও লিটনকে পিঠা ও পায়েস খেতে দেন। কিছুক্ষণ পর সেখানে থাকা মঞ্জুর ছেলে উত্তম ঘুমিয়ে পড়লে তিনি মঞ্জু দেবীর কাছ থেকে টাকা ফেরত চান।
এ সময় কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে মঞ্জু টাকা দিয়েছে, এমন কী প্রমাণ আছে জানতে চান। এ সময় লিটন ক্ষিপ্ত হয়ে ঘরে থাকা দায়ের কাঠের বাটন দিয়ে মঞ্জুর ঘাড়ে আঘাত করেন। পরে গামছা দিয়ে শ্বাসরোধ করে ওই নারীর মৃত্যু নিশ্চিত করেন।
ওসি সন্তোষ কুমার আরও বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের আরেক ছেলে উজ্জল দেব বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। গতকাল আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশে মঞ্জু দেব (৫৫) নামে এক নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে তাঁর ভাগ্নিজামাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ বলেছে, সুদের টাকা নিয়ে বিরোধে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
গতকাল রোববার জেলার ফটিকছড়ি উপজেলা থেকে অভিযুক্ত ভাগ্নিজামাই লিটন কান্তি দেকে (৩৫) গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এর আগে গত শনিবার সন্ধ্যায় নগরের পাঁচলাইশ থানার নাজিরপাড়া এলাকায় নিজ ভাড়া বাসা থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত মঞ্জু দেব চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার শোভনদণ্ডি ইউনিয়নের বাসিন্দা। নগরীতে নাজিরপাড়া এলাকায় তিনি তাঁর ছেলে উত্তম দেবের সঙ্গে ভাড়া বাসায় থাকতেন। গ্রেপ্তার লিটন চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার নতুনহাট ইউনিয়নের কাজল কান্তি দের ছেলে।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সন্তোষ কুমার চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত নারীর সঙ্গে সুদের টাকা নিয়ে বিরোধ তৈরি হয়। বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে তিনি ওই নারীকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। এর আগে দেশীয় অস্ত্র দায়ের কাঠের বাটন নিয়ে ওই নারীর ঘাড়ে আঘাত করলে তিনি অচেতন হন। পরে লিটন ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।
ওসি জানান, মঞ্জু দেব সুদের বিনিময়ে লোকজনকে টাকা ধার দেন। ছয় মাস আগে মঞ্জু তাঁর নিজের ছেলে উত্তমের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা ধার নিয়ে দিতে লিটন কান্তি দেকে অনুরোধ করেন। বিনিময়ে তিনি প্রতি মাসে লিটনকে এক হাজার টাকা করে দেওয়ার আশ্বাস দেন। টাকা নেওয়ার বিষয়টি উত্তমের কাছে গোপন রাখারও অনুরোধ করেন ওই নারী।
পরে লিটন নিজের বাড়ির দলিলের কপি জমা রেখে উত্তমের কাছ থেকে টাকা ধার নেন। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ওই টাকা পরিশোধের কথা ছিল। পরবর্তী সময়ে লিটন নিজের মায়ের ব্যাংক থেকে তুলে আরও ৯০ হাজার টাকা মঞ্জুকে ধার দিয়েছিলেন। কিন্তু সঠিক সময়ে উত্তমের কাছ থেকে ধার করা ৫০ হাজার টাকা ফেরত না দেওয়ায় মঞ্জুর সঙ্গে লিটনের বিরোধের তৈরি হয়। তিন-চার দিন আগে টাকা পরিশোধ নিয়ে মঞ্জু দেবের সঙ্গে লিটনের কথা-কাটাকাটি হয়।
শুক্রবার রাতে মঞ্জু লিটনকে তাঁর বাসায় আসতে বলে। পরে লিটন মঞ্জুর বাসায় যায়। এ সময় মঞ্জু তাঁর ছেলে উত্তম ও লিটনকে পিঠা ও পায়েস খেতে দেন। কিছুক্ষণ পর সেখানে থাকা মঞ্জুর ছেলে উত্তম ঘুমিয়ে পড়লে তিনি মঞ্জু দেবীর কাছ থেকে টাকা ফেরত চান।
এ সময় কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে মঞ্জু টাকা দিয়েছে, এমন কী প্রমাণ আছে জানতে চান। এ সময় লিটন ক্ষিপ্ত হয়ে ঘরে থাকা দায়ের কাঠের বাটন দিয়ে মঞ্জুর ঘাড়ে আঘাত করেন। পরে গামছা দিয়ে শ্বাসরোধ করে ওই নারীর মৃত্যু নিশ্চিত করেন।
ওসি সন্তোষ কুমার আরও বলেন, এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের আরেক ছেলে উজ্জল দেব বাদী হয়ে পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। গতকাল আসামিকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫