নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভূমধ্যসাগর হয়ে ইউরোপে মানব পাচারের আন্তর্জাতিক চক্রের বাংলাদেশি এজেন্ট ‘রুবেল সিন্ডিকেটের’ প্রধান সমন্বয়ক ইউরো আশিকসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
র্যাবের দাবি, রুবেল সিন্ডিকেটের মূল হোতা রুবেল। তিনি দুবাইয়ে বসে অবৈধ পাচার চক্রটি নিয়ন্ত্রণ করছেন। দুই বছরে ৭০ থেকে ৮০ জনকে এই চক্রের মাধ্যমে ইউরোপে পাচার করেছেন। ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন বিপুল অঙ্কের টাকা।
গতকাল শনিবার থেকে আজ রোববার সকাল পর্যন্ত মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ ও ঢাকার কেরানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে রুবেল সিন্ডিকেটের সাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আশিক, আজিজুল হক, মিজানুর রহমান মিজান, নাজমুল হুদা, সিমা আক্তার, হেলেনা বেগম ও পলি আক্তার।
আজ দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
তিনি বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানান, রুবেল ২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত লিবিয়ায় অবস্থানের সময় আন্তর্জাতিক মানব পাচারকারী চক্রের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। বর্তমানে লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসে মানব পাচারসংক্রান্ত অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। রুবেল দুবাই অবস্থান করে সিন্ডিকেটটি পরিচালনা করছেন। বাংলাদেশে থাকা পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে মানব পাচারের চক্রটি পরিচালিত হচ্ছে। এই চক্রের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন রুবেলের স্ত্রী গ্রেপ্তার সীমা, ভাগনে আশিক, হেলেনা ও পলি। তাঁরা পাসপোর্ট, অর্থ সংগ্রহ ও লেনদেনের কাজ করতেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার করা একটি খাতা থেকে আমরা জানতে পারি, গত দুই বছরে ৭০ থেকে ৮০ জন ব্যক্তিকে তাঁরা পাচার করেছেন। তাঁদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন প্রায় ৩ কোটি টাকা। এসব লোকের বাড়ি মাদারীপুর, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ ও ফরিদপুর এলাকায়।
ভূমধ্যসাগর হয়ে ইউরোপে মানব পাচারের আন্তর্জাতিক চক্রের বাংলাদেশি এজেন্ট ‘রুবেল সিন্ডিকেটের’ প্রধান সমন্বয়ক ইউরো আশিকসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
র্যাবের দাবি, রুবেল সিন্ডিকেটের মূল হোতা রুবেল। তিনি দুবাইয়ে বসে অবৈধ পাচার চক্রটি নিয়ন্ত্রণ করছেন। দুই বছরে ৭০ থেকে ৮০ জনকে এই চক্রের মাধ্যমে ইউরোপে পাচার করেছেন। ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন বিপুল অঙ্কের টাকা।
গতকাল শনিবার থেকে আজ রোববার সকাল পর্যন্ত মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ ও ঢাকার কেরানীগঞ্জে অভিযান চালিয়ে রুবেল সিন্ডিকেটের সাত সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আশিক, আজিজুল হক, মিজানুর রহমান মিজান, নাজমুল হুদা, সিমা আক্তার, হেলেনা বেগম ও পলি আক্তার।
আজ দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
তিনি বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানান, রুবেল ২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত লিবিয়ায় অবস্থানের সময় আন্তর্জাতিক মানব পাচারকারী চক্রের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। বর্তমানে লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসে মানব পাচারসংক্রান্ত অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। রুবেল দুবাই অবস্থান করে সিন্ডিকেটটি পরিচালনা করছেন। বাংলাদেশে থাকা পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে মানব পাচারের চক্রটি পরিচালিত হচ্ছে। এই চক্রের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন রুবেলের স্ত্রী গ্রেপ্তার সীমা, ভাগনে আশিক, হেলেনা ও পলি। তাঁরা পাসপোর্ট, অর্থ সংগ্রহ ও লেনদেনের কাজ করতেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার করা একটি খাতা থেকে আমরা জানতে পারি, গত দুই বছরে ৭০ থেকে ৮০ জন ব্যক্তিকে তাঁরা পাচার করেছেন। তাঁদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন প্রায় ৩ কোটি টাকা। এসব লোকের বাড়ি মাদারীপুর, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ ও ফরিদপুর এলাকায়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫