বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের আর্থিক ও প্রশাসনিক সমস্যাগুলোর কারণে উৎপাদনের ক্রয়াদেশ ভারতের দিকে স্থানান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়েছে—এটি পুরোনো খবর। এরই মধ্যে ভারত কিছু ক্রয়াদেশও পেয়েছে। আর এর ফলে ভারতের পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান যেমন—গোকলদাস, ট্রাইডেন্ট এবং ওয়েলস্পানের শেয়ারদর যথেষ্ট বেড়েছে। গত সোমবার ভারতের বাজারে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর ১৪ শতাংশ পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে।
বাণিজ্যিক বিষয়াদি নিয়ে কাজ করা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম মানিকন্ট্রোলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, দেশের অন্তর্বর্তী সরকার বেক্সিমকো গ্রুপের অধীনে ৩২টি লোকসানি পোশাক কোম্পানির মালিকানা বিক্রি করার পরিকল্পনা করেছে। চলমান শ্রমিক আন্দোলন এবং বেতন-ভাতা না দেওয়ার সমস্যা মোকাবিলায় এই উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে।
বেক্সিমকো গ্রুপের সমস্যাগুলো বাড়ানোর কারণ হিসেবে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ও কোম্পানিটির ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানের গ্রেপ্তারের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। বেক্সিমকো গ্রুপের অধীনে ১৬৯টি কোম্পানি আছে। প্রতিবেদন অনুসারে, প্রধানত টেক্সটাইল ও পোশাক শিল্পসংশ্লিষ্ট ৩২টি কোম্পানির মালিকানা বিক্রি করার পরিকল্পনা করছে, যাতে জনতা ব্যাংক এবং আইএফআইসি ব্যাংকের পাওনা পরিশোধ করা যায়।
গত সোমবার পাঞ্জাবভিত্তিক একীভূত হোম টেক্সটাইল গ্রুপ ট্রাইডেন্ট লিমিটেডে শেয়ারদর ট্রেডিং সেশনে ১৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ বেড়ে প্রতিটি শেয়ারের দর হয়েছে ৩৯ দশমিক ২৭ রুপি। গত দুই সেশনে শেয়ারবাজারে কোম্পানিটির শক্তিশালী বাজার অনুভূতির কারণে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে।
একীভূত টেক্সটাইল কোম্পানি হিমাতসিংকা সাইড লিমিটেডের শেয়ারদর বিগত ৫২ সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে। বর্তমানে কোম্পানিটির একেকটি শেয়ারের মূল্য ২১১ দশমিক ৯৫ রুপি। অর্থাৎ, শেয়ারদর বেড়েছে ৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ। বাংলাদেশে পোশাকশিল্পের সমস্যাগুলো বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগকারীরা ভারতের কোম্পানিগুলোর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার প্রতি আস্থা দেখাচ্ছেন।
গোকলদাস এক্সপোর্টসের শেয়ারদর ৮ শতাংশ বেড়ে বর্তমানে একেকটি শেয়ারের দাম হয়েছে ১ হাজার ৫০ রুপি এবং ওয়েলস্পান লিভিংয়ে শেয়ারদর ৬ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে ১৭৫ রুপি পর্যন্ত পৌঁছেছে।
বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী পোশাকশিল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়। দেশে ওয়ালমার্ট ও এইচঅ্যান্ডএমের মতো বড় ব্র্যান্ডগুলো ক্রেতা হিসেবে আছে। তবে টেক্সটাইল খাতে অস্থিরতা বাড়ার কারণে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করছে এবং তারা তাদের অর্ডার ভারতের দিকে সরিয়ে নিতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের আর্থিক ও প্রশাসনিক সমস্যাগুলোর কারণে উৎপাদনের ক্রয়াদেশ ভারতের দিকে স্থানান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়েছে—এটি পুরোনো খবর। এরই মধ্যে ভারত কিছু ক্রয়াদেশও পেয়েছে। আর এর ফলে ভারতের পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান যেমন—গোকলদাস, ট্রাইডেন্ট এবং ওয়েলস্পানের শেয়ারদর যথেষ্ট বেড়েছে। গত সোমবার ভারতের বাজারে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ারদর ১৪ শতাংশ পর্যন্ত ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে।
বাণিজ্যিক বিষয়াদি নিয়ে কাজ করা ভারতীয় সংবাদমাধ্যম মানিকন্ট্রোলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, দেশের অন্তর্বর্তী সরকার বেক্সিমকো গ্রুপের অধীনে ৩২টি লোকসানি পোশাক কোম্পানির মালিকানা বিক্রি করার পরিকল্পনা করেছে। চলমান শ্রমিক আন্দোলন এবং বেতন-ভাতা না দেওয়ার সমস্যা মোকাবিলায় এই উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে।
বেক্সিমকো গ্রুপের সমস্যাগুলো বাড়ানোর কারণ হিসেবে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ও কোম্পানিটির ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমানের গ্রেপ্তারের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। বেক্সিমকো গ্রুপের অধীনে ১৬৯টি কোম্পানি আছে। প্রতিবেদন অনুসারে, প্রধানত টেক্সটাইল ও পোশাক শিল্পসংশ্লিষ্ট ৩২টি কোম্পানির মালিকানা বিক্রি করার পরিকল্পনা করছে, যাতে জনতা ব্যাংক এবং আইএফআইসি ব্যাংকের পাওনা পরিশোধ করা যায়।
গত সোমবার পাঞ্জাবভিত্তিক একীভূত হোম টেক্সটাইল গ্রুপ ট্রাইডেন্ট লিমিটেডে শেয়ারদর ট্রেডিং সেশনে ১৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ বেড়ে প্রতিটি শেয়ারের দর হয়েছে ৩৯ দশমিক ২৭ রুপি। গত দুই সেশনে শেয়ারবাজারে কোম্পানিটির শক্তিশালী বাজার অনুভূতির কারণে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে।
একীভূত টেক্সটাইল কোম্পানি হিমাতসিংকা সাইড লিমিটেডের শেয়ারদর বিগত ৫২ সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে। বর্তমানে কোম্পানিটির একেকটি শেয়ারের মূল্য ২১১ দশমিক ৯৫ রুপি। অর্থাৎ, শেয়ারদর বেড়েছে ৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ। বাংলাদেশে পোশাকশিল্পের সমস্যাগুলো বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগকারীরা ভারতের কোম্পানিগুলোর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার প্রতি আস্থা দেখাচ্ছেন।
গোকলদাস এক্সপোর্টসের শেয়ারদর ৮ শতাংশ বেড়ে বর্তমানে একেকটি শেয়ারের দাম হয়েছে ১ হাজার ৫০ রুপি এবং ওয়েলস্পান লিভিংয়ে শেয়ারদর ৬ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে ১৭৫ রুপি পর্যন্ত পৌঁছেছে।
বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী পোশাকশিল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়। দেশে ওয়ালমার্ট ও এইচঅ্যান্ডএমের মতো বড় ব্র্যান্ডগুলো ক্রেতা হিসেবে আছে। তবে টেক্সটাইল খাতে অস্থিরতা বাড়ার কারণে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করছে এবং তারা তাদের অর্ডার ভারতের দিকে সরিয়ে নিতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
দেশের অন্যতম প্রধান শিল্পগোষ্ঠী ইফাদ গ্রুপ ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করে। অটোমোবাইল, লুব্রিকেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্প্রেসর, প্যাকেটজাত খাদ্য পণ্য, টয়লেট্রিজ, মিডিয়া ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ বছর পাড়ি দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেবছরের পর বছর বিমা কোম্পানির দরজায় ঘুরেও টাকার দেখা পাচ্ছেন না গ্রাহকেরা। একসময় ভবিষ্যতের ভরসা ছিল এই খাত, এখন সেটিই পরিণত হয়েছে আস্থাহীনতার প্রতীকে। দেশের বিমা কোম্পানিগুলোর কাছে গ্রাহকদের আটকে আছে ৭ হাজার কোটি টাকা, অথচ বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাবি পরিশোধ করছে না।
৭ ঘণ্টা আগেসভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
১ দিন আগেরপ্তানি করে না—এমন প্রতিষ্ঠান পাঁচটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে প্রকৃত রপ্তানিকারকের কাছে পণ্য বা সেবা সরবরাহ করলে তা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
১ দিন আগে