বিশ্বের বৃহৎ কয়লা আমদানিকারক দেশগুলো চলতি ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি–মার্চ) কয়লা আমদানি কমিয়ে দিয়েছে। জাহাজ ট্র্যাকিং সংস্থা কেপ্লারের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহৎ দেশগুলোর কয়লা আমদানি তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে।
তবে, এই পরিস্থিতিতেও কিছু দ্রুতবর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ কয়লা আমদানি বাড়িয়েছে, এর মধ্যে বাংলাদেশ একটি।
শীর্ষ চারটি কয়লা আমদানিকারক দেশ—চীন, ভারত, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া—২০১৪ সালে বিশ্বের মোট কয়লা আমদানির ৬৯ শতাংশের গন্তব্য ছিল এসব দেশে। এরা সবাই ২০২৫ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে কয়লা আমদানি ১০ শতাংশের বেশি কমিয়েছে। কেপ্লারের তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ে কয়লা আমদানি প্রায় ২৪০ মিলিয়ন টন হয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১০ মিলিয়ন টন কম।
চীন বিশ্বের বৃহত্তম কয়লা ব্যবহারকারী দেশ। দেশটি প্রথম ত্রৈমাসিকে কয়লা আমদানি সবচেয়ে বেশি কমিয়েছে। দেশটির আমদানি ৮৫ মিলিয়ন টন থেকে কমে ৬৭ মিলিয়ন টনে দাঁড়িয়েছে, যা ২০২২ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের পর সর্বনিম্ন। ভারতের কয়লা আমদানিও কমেছে প্রায় ৫ দশমিক ৬ মিলিয়ন টন।
মূলত, সবুজ জ্বালানি উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব দেশ কয়লার ব্যবহার কমাতে পেরেছে।
অন্যদিকে, তুরস্ক, ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মতো কয়েকটি দেশ ২০২৫ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে রেকর্ড পরিমাণ কয়লা আমদানি করেছে। ফিলিপাইন ও মালয়েশিয়ায়ও কয়লা আমদানির পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। অন্য দেশগুলোর মধ্যে—থাইল্যান্ড, পাকিস্তান, হংকং, মরক্কো এবং নেদারল্যান্ডসেও কয়লা আমদানির প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। বাংলাদেশের এই বৃদ্ধি প্রায় ১ মিলিয়ন (১০ লাখ) টন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৃহত্তম আমদানিকারক দেশগুলো কয়লা আমদানি কমালেও বাংলাদেশসহ অন্য কয়েকটি দেশে কয়লা আমদানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বিশ্বব্যাপী কয়লার বাণিজ্য এখনো সচল রয়েছে। তবে, চীন ও ভারতের মতো বৃহৎ দেশগুলোতে কয়লা আমদানি কমতে থাকলে তা বিশ্বব্যাপী কয়লার বাণিজ্যে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে।
বিশ্বের বৃহৎ কয়লা আমদানিকারক দেশগুলো চলতি ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি–মার্চ) কয়লা আমদানি কমিয়ে দিয়েছে। জাহাজ ট্র্যাকিং সংস্থা কেপ্লারের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহৎ দেশগুলোর কয়লা আমদানি তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে।
তবে, এই পরিস্থিতিতেও কিছু দ্রুতবর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ কয়লা আমদানি বাড়িয়েছে, এর মধ্যে বাংলাদেশ একটি।
শীর্ষ চারটি কয়লা আমদানিকারক দেশ—চীন, ভারত, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া—২০১৪ সালে বিশ্বের মোট কয়লা আমদানির ৬৯ শতাংশের গন্তব্য ছিল এসব দেশে। এরা সবাই ২০২৫ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে কয়লা আমদানি ১০ শতাংশের বেশি কমিয়েছে। কেপ্লারের তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ে কয়লা আমদানি প্রায় ২৪০ মিলিয়ন টন হয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১০ মিলিয়ন টন কম।
চীন বিশ্বের বৃহত্তম কয়লা ব্যবহারকারী দেশ। দেশটি প্রথম ত্রৈমাসিকে কয়লা আমদানি সবচেয়ে বেশি কমিয়েছে। দেশটির আমদানি ৮৫ মিলিয়ন টন থেকে কমে ৬৭ মিলিয়ন টনে দাঁড়িয়েছে, যা ২০২২ সালের তৃতীয় ত্রৈমাসিকের পর সর্বনিম্ন। ভারতের কয়লা আমদানিও কমেছে প্রায় ৫ দশমিক ৬ মিলিয়ন টন।
মূলত, সবুজ জ্বালানি উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব দেশ কয়লার ব্যবহার কমাতে পেরেছে।
অন্যদিকে, তুরস্ক, ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মতো কয়েকটি দেশ ২০২৫ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে রেকর্ড পরিমাণ কয়লা আমদানি করেছে। ফিলিপাইন ও মালয়েশিয়ায়ও কয়লা আমদানির পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। অন্য দেশগুলোর মধ্যে—থাইল্যান্ড, পাকিস্তান, হংকং, মরক্কো এবং নেদারল্যান্ডসেও কয়লা আমদানির প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। বাংলাদেশের এই বৃদ্ধি প্রায় ১ মিলিয়ন (১০ লাখ) টন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৃহত্তম আমদানিকারক দেশগুলো কয়লা আমদানি কমালেও বাংলাদেশসহ অন্য কয়েকটি দেশে কয়লা আমদানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বিশ্বব্যাপী কয়লার বাণিজ্য এখনো সচল রয়েছে। তবে, চীন ও ভারতের মতো বৃহৎ দেশগুলোতে কয়লা আমদানি কমতে থাকলে তা বিশ্বব্যাপী কয়লার বাণিজ্যে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৪ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৮ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১২ ঘণ্টা আগে