অনলাইন ডেস্ক
শুল্ক নিয়ে নতুন চুক্তি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে। এই চুক্তির অংশ হিসেবে নির্দিষ্ট সংখ্যক ব্রিটিশ গাড়ির ওপর আমদানি কর হ্রাস করা হয়েছে। পাশাপাশি নির্দিষ্ট পরিমাণ ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামও শুল্কমুক্তভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফিরে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে নতুন শুল্ক ঘোষণা করেছিলেন এর পরিপ্রেক্ষিতে নতুন এই ঘোষণা যুক্তরাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ শিল্পখাতগুলোকে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে।
তবে বেশির ভাগ ব্রিটিশ পণ্যের ওপর এখনো ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বহাল থাকবে। যদিও দুই দেশের নেতারা একে গুরুত্বপূর্ণ অর্জন বলে অভিহিত করছেন। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই চুক্তি বাস্তবে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্কের শর্তে বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন আনবে না। বরং এটি মূলত ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতি আরোপের আগে দুই দেশের মধ্যে যে অবস্থা ছিল সেখানেই ফিরে যাওয়া হবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির তথ্যমতে, গতকাল বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক কোনো চুক্তি স্বাক্ষর হয়নি এবং উভয় দেশের ঘোষণায় বিস্তারিত তথ্যও ছিল কম। যদিও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার এই চুক্তিকে ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, এই ঐতিহাসিক চুক্তি ব্রিটিশ ব্যবসা এবং শ্রমিকদের জন্য সুরক্ষা দিয়েছে, গাড়ি নির্মাণ ও ইস্পাতসহ গুরুত্বপূর্ণ খাতে হাজার হাজার চাকরি রক্ষা করেছে। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাজ্যই যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় মিত্র।
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প একে চমৎকার একটি চুক্তি বলে উল্লেখ করেন এবং এর গুরুত্ব নিয়ে যে সমালোচনা হয়েছে, তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি বলেন, এটি একটি সর্বোচ্চ পর্যায়ের চুক্তি, যেটি আমরা আরও বড় করব।
কী আছে চুক্তিতে?
ব্রিটিশ গাড়ির ওপর গত মাসে যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিলেন ট্রাম্প তা ১০ শতাংশে নামিয়ে আনতে রাজি হয়েছেন তিনি। তবে, বছরে কেবল ১ লাখ গাড়ি এই ১০ শতাংশ শুল্কের আওতায় রপ্তানি করা যাবে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার এবং রোলস রয়েসের মতো বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারকদের জন্য এটি স্বস্তির খবর। কারণ, যুক্তরাজ্য মূলত এই গাড়িগুলোই যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করে।
বাণিজ্যমন্ত্রী জোনাথন রেনল্ডস বিবিসিকে জানান, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের কারণে গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মরত হাজার হাজার মানুষ চাকরি হারানোর শঙ্কায় ছিলেন। যদি এই চুক্তিতে পৌঁছানো না যেত তাহলে তাঁদের শঙ্কাই সত্যি হতো। তাই এই চুক্তি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় জানিয়েছে, ট্রাম্প যে ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর এ বছরের শুরুতে ২৫ শতাংশ শুল্ক বাড়িয়েছিলেন, সেই শুল্কও কমিয়ে আনা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, আগের মতো একটি কোটা ব্যবস্থা আবার চালু করা হবে।
এ ছাড়া, গরুর মাংস আমদানি-রপ্তানিতে কোনো শুল্ক থাকবে না বলেও জানানো হয়েছে। বছরে ১৩ হাজার টন গরুর মাংস রপ্তানি করতে পারবে দুই দেশ। যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, এই পরিবর্তনের ফলে যুক্তরাজ্যে তাদের গরুর মাংস বিক্রি উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে, যা আগে ২০ শতাংশ শুল্কের আওতায় ছিল এবং সর্বোচ্চ ১ হাজার টনে সীমাবদ্ধ ছিল।
যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, এই চুক্তি সামগ্রিকভাবে রপ্তানির জন্য ৫০০ কোটি ডলারের সুযোগ সৃষ্টি করবে, যার মধ্যে ৭০০ মিলিয়ন ডলারের ইথানল এবং ২৫০ মিলিয়ন ডলারের অন্যান্য কৃষিপণ্যও রয়েছে।
চুক্তি নিয়ে বিভিন্ন পক্ষের প্রতিক্রিয়া
এই চুক্তি নিয়ে ব্রিটিশ রাজনীতিকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ প্রশংসা করছেন, কেউ সমালোচনা করছেন।
ইউকে স্টিলের মহাপরিচালক গ্যারেথ স্টেস এই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং বলেছেন, এটি ইস্পাত খাতের জন্য বড় ধরনের স্বস্তি এনেছে। তবে অন্যান্য ব্যবসায়ী গোষ্ঠী কিছুটা অনিশ্চয়তার কথা বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের মধ্যে মুক্তবাণিজ্য নিয়ে কাজ করা সংগঠন ব্রিটিশ-আমেরিকান বিজনেসের প্রধান নির্বাহী ডানকান এডওয়ার্ডস বলেন, ‘আমি খুশি হওয়ার চেষ্টা করছি, কিন্তু একটু কষ্ট হচ্ছে! এই চুক্তি ব্রিটিশ বাণিজ্যকে হয়তো গতকালের চেয়ে ভালো দিকে নেবে, কিন্তু আরও কিছুদিন আগে আমরা যতটা ভালো ছিলাম, তত ভালো কি হলো?’
বিরোধী দলগুলো সংসদে এই চুক্তির বিস্তারিত পর্যবেক্ষণ উপস্থাপনের দাবি তুলেছে। কনজারভেটিভ পার্টির নেতা কেমি ব্যাডেনক এই চুক্তির সমালোচনা করে বলেন, এটি এমন এক চুক্তি, যেখানে যুক্তরাজ্য শুল্ক কমাচ্ছে, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো ঐতিহাসিক চুক্তি নয়, বরং যুক্তরাজ্যকে ঠকানো হয়েছে।
লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা সংসদে এই চুক্তির বাস্তবায়ন নিয়ে ভোটাভুটি চাচ্ছেন। তাঁদের ভাষ্য—এটি বাস্তবায়নের আগে যদি এমপিদের মতামত না নেওয়া হয়, তবে তা জনগণের প্রতি অবজ্ঞা করা হবে।
এড ডেভি বলেন, যে কোনো বাণিজ্যচুক্তির ক্ষেত্রে—বিশেষ করে ট্রাম্পের মতো একজন ব্যক্তি যা ওপর আস্থা রাখা যায় না তাঁর সঙ্গে—সবকিছু নির্ভর করে চুক্তির খুঁটিনাটির ওপর। তিনি আরও বলেন, একটি বিষয় স্পষ্ট, ট্রাম্পের বাণিজ্য শুল্ক এখনো যুক্তরাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ শিল্পখাতগুলোকে আঘাত করছে। হুমকির মুখে পড়ছে দেশের হাজার হাজার মানুষের জীবিকা।
এদিকে রিফর্ম ইউকে দলের নেতা ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ নাইজেল ফারাজ বলেন, এই চুক্তি একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। তিনি বলেন, কিছুটা হলেও তো এগোলাম আমরা। আরও বিস্তারিত কাজের হয়তো প্রয়োজন আছে। তবে সামগ্রিকভাবে একে স্বাগত জানাতে চাই।
শুল্ক নিয়ে নতুন চুক্তি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে। এই চুক্তির অংশ হিসেবে নির্দিষ্ট সংখ্যক ব্রিটিশ গাড়ির ওপর আমদানি কর হ্রাস করা হয়েছে। পাশাপাশি নির্দিষ্ট পরিমাণ ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামও শুল্কমুক্তভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে ফিরে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে নতুন শুল্ক ঘোষণা করেছিলেন এর পরিপ্রেক্ষিতে নতুন এই ঘোষণা যুক্তরাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ শিল্পখাতগুলোকে কিছুটা স্বস্তি দিয়েছে।
তবে বেশির ভাগ ব্রিটিশ পণ্যের ওপর এখনো ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বহাল থাকবে। যদিও দুই দেশের নেতারা একে গুরুত্বপূর্ণ অর্জন বলে অভিহিত করছেন। তবে বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই চুক্তি বাস্তবে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্কের শর্তে বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন আনবে না। বরং এটি মূলত ট্রাম্পের নতুন শুল্কনীতি আরোপের আগে দুই দেশের মধ্যে যে অবস্থা ছিল সেখানেই ফিরে যাওয়া হবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির তথ্যমতে, গতকাল বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিক কোনো চুক্তি স্বাক্ষর হয়নি এবং উভয় দেশের ঘোষণায় বিস্তারিত তথ্যও ছিল কম। যদিও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার এই চুক্তিকে ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, এই ঐতিহাসিক চুক্তি ব্রিটিশ ব্যবসা এবং শ্রমিকদের জন্য সুরক্ষা দিয়েছে, গাড়ি নির্মাণ ও ইস্পাতসহ গুরুত্বপূর্ণ খাতে হাজার হাজার চাকরি রক্ষা করেছে। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাজ্যই যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় মিত্র।
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প একে চমৎকার একটি চুক্তি বলে উল্লেখ করেন এবং এর গুরুত্ব নিয়ে যে সমালোচনা হয়েছে, তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি বলেন, এটি একটি সর্বোচ্চ পর্যায়ের চুক্তি, যেটি আমরা আরও বড় করব।
কী আছে চুক্তিতে?
ব্রিটিশ গাড়ির ওপর গত মাসে যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিলেন ট্রাম্প তা ১০ শতাংশে নামিয়ে আনতে রাজি হয়েছেন তিনি। তবে, বছরে কেবল ১ লাখ গাড়ি এই ১০ শতাংশ শুল্কের আওতায় রপ্তানি করা যাবে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার এবং রোলস রয়েসের মতো বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারকদের জন্য এটি স্বস্তির খবর। কারণ, যুক্তরাজ্য মূলত এই গাড়িগুলোই যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করে।
বাণিজ্যমন্ত্রী জোনাথন রেনল্ডস বিবিসিকে জানান, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের কারণে গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মরত হাজার হাজার মানুষ চাকরি হারানোর শঙ্কায় ছিলেন। যদি এই চুক্তিতে পৌঁছানো না যেত তাহলে তাঁদের শঙ্কাই সত্যি হতো। তাই এই চুক্তি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় জানিয়েছে, ট্রাম্প যে ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর এ বছরের শুরুতে ২৫ শতাংশ শুল্ক বাড়িয়েছিলেন, সেই শুল্কও কমিয়ে আনা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, আগের মতো একটি কোটা ব্যবস্থা আবার চালু করা হবে।
এ ছাড়া, গরুর মাংস আমদানি-রপ্তানিতে কোনো শুল্ক থাকবে না বলেও জানানো হয়েছে। বছরে ১৩ হাজার টন গরুর মাংস রপ্তানি করতে পারবে দুই দেশ। যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, এই পরিবর্তনের ফলে যুক্তরাজ্যে তাদের গরুর মাংস বিক্রি উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে, যা আগে ২০ শতাংশ শুল্কের আওতায় ছিল এবং সর্বোচ্চ ১ হাজার টনে সীমাবদ্ধ ছিল।
যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, এই চুক্তি সামগ্রিকভাবে রপ্তানির জন্য ৫০০ কোটি ডলারের সুযোগ সৃষ্টি করবে, যার মধ্যে ৭০০ মিলিয়ন ডলারের ইথানল এবং ২৫০ মিলিয়ন ডলারের অন্যান্য কৃষিপণ্যও রয়েছে।
চুক্তি নিয়ে বিভিন্ন পক্ষের প্রতিক্রিয়া
এই চুক্তি নিয়ে ব্রিটিশ রাজনীতিকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ প্রশংসা করছেন, কেউ সমালোচনা করছেন।
ইউকে স্টিলের মহাপরিচালক গ্যারেথ স্টেস এই চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং বলেছেন, এটি ইস্পাত খাতের জন্য বড় ধরনের স্বস্তি এনেছে। তবে অন্যান্য ব্যবসায়ী গোষ্ঠী কিছুটা অনিশ্চয়তার কথা বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের মধ্যে মুক্তবাণিজ্য নিয়ে কাজ করা সংগঠন ব্রিটিশ-আমেরিকান বিজনেসের প্রধান নির্বাহী ডানকান এডওয়ার্ডস বলেন, ‘আমি খুশি হওয়ার চেষ্টা করছি, কিন্তু একটু কষ্ট হচ্ছে! এই চুক্তি ব্রিটিশ বাণিজ্যকে হয়তো গতকালের চেয়ে ভালো দিকে নেবে, কিন্তু আরও কিছুদিন আগে আমরা যতটা ভালো ছিলাম, তত ভালো কি হলো?’
বিরোধী দলগুলো সংসদে এই চুক্তির বিস্তারিত পর্যবেক্ষণ উপস্থাপনের দাবি তুলেছে। কনজারভেটিভ পার্টির নেতা কেমি ব্যাডেনক এই চুক্তির সমালোচনা করে বলেন, এটি এমন এক চুক্তি, যেখানে যুক্তরাজ্য শুল্ক কমাচ্ছে, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র বাড়াচ্ছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো ঐতিহাসিক চুক্তি নয়, বরং যুক্তরাজ্যকে ঠকানো হয়েছে।
লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা সংসদে এই চুক্তির বাস্তবায়ন নিয়ে ভোটাভুটি চাচ্ছেন। তাঁদের ভাষ্য—এটি বাস্তবায়নের আগে যদি এমপিদের মতামত না নেওয়া হয়, তবে তা জনগণের প্রতি অবজ্ঞা করা হবে।
এড ডেভি বলেন, যে কোনো বাণিজ্যচুক্তির ক্ষেত্রে—বিশেষ করে ট্রাম্পের মতো একজন ব্যক্তি যা ওপর আস্থা রাখা যায় না তাঁর সঙ্গে—সবকিছু নির্ভর করে চুক্তির খুঁটিনাটির ওপর। তিনি আরও বলেন, একটি বিষয় স্পষ্ট, ট্রাম্পের বাণিজ্য শুল্ক এখনো যুক্তরাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ শিল্পখাতগুলোকে আঘাত করছে। হুমকির মুখে পড়ছে দেশের হাজার হাজার মানুষের জীবিকা।
এদিকে রিফর্ম ইউকে দলের নেতা ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ নাইজেল ফারাজ বলেন, এই চুক্তি একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। তিনি বলেন, কিছুটা হলেও তো এগোলাম আমরা। আরও বিস্তারিত কাজের হয়তো প্রয়োজন আছে। তবে সামগ্রিকভাবে একে স্বাগত জানাতে চাই।
যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়া এবং ১৮৪টি দেশ ও অঞ্চলের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাণিজ্যিক মন্দা দেখা দিয়েছে। শুল্ক হিসাব করলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ চীন। তবে রপ্তানির তথ্য বলছে, ট্রাম্পের এমন শুল্কের পরও চীনের অর্থনীতি নতুন বার্তা দিচ্ছে।
২৪ মিনিট আগেবৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখতে পাকিস্তান সরকার ৬০ দিনের জন্য সোনা, রত্নপাথর ও গয়না রপ্তানি-আমদানির ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানকে ঋণ দেওয়ার আগে আইএমএফকে গভীরভাবে পর্যালোচনার আহ্বান জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি। পাকিস্তানের জন্য আর্থিক সহায়তার বিষয়টি পর্যালোচনার এক দিন আগে আজ বৃহস্পতিবার তিনি বলেছেন, ‘আইএমএফ বোর্ডের উচিত ‘নিজেদের ভেতরে গভীরভাবে তাকানো’ এবং পাকিস্তানকে উদারভাবে সহায়তা দেওয়ার আগে
২ ঘণ্টা আগেদেশের স্বাস্থ্যসেবা, চিকিৎসাপ্রযুক্তি, স্বাস্থ্য পর্যটন এবং কৃষি ও খাদ্য খাতের অগ্রগতির লক্ষ্যে ঢাকায় শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী ‘মেডিটেক্স বাংলাদেশ ২০২৫’, ‘হেলথ ট্যুরিজম এক্সপো বাংলাদেশ ২০২৫’ এবং ‘অ্যাগ্রো অ্যান্ড ফুড বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল এক্সপো ২০২৫’। কনফারেন্স অ্যান্ড এক্সিবিশন...
১ দিন আগে