অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের শিগগির কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু হবে এবং এর মাধ্যমে পুঁজিবাজার আরও গতিশীল হবে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যান এ কে এম হাবিবুর রহমান।
আজ শনিবার চট্টগ্রামে সিএসইর প্রধান কার্যালয়ে প্রথমবারের মতো আয়োজিত দুই দিনব্যাপী কমোডিটি ডেরিভেটিভস-বিষয়ক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
হাবিবুর রহমান বলেন, ‘খুব অল্প সময়ের মধ্যে অত্যন্ত সুন্দরভাবে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের কাজ সম্পন্ন করতে পারব বলে আশা করছি। এর মাধ্যমে আমাদের পুঁজিবাজার আরো গতিশীল হবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিএসইর পরিচালক মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম সাইফুর রহমান মজুমদার এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
সিএসইর চেয়ারম্যান বলেছে, ‘সিএসই বাংলাদেশে প্রথম কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে। এজন্য প্রয়োজনীয় তিনটি অংশের মধ্যে রেগুলেটরি এবং কারিগরি অংশের কাজ শেষের দিকে। আর তৃতীয় অংশ মার্কেট ডেভেলপমেন্টের কাজ চলমান। তারই ধারাবাহিকতায় বেশকিছু সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান এবং প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আজকের এই অনুষ্ঠানটি নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে।’
এমদাদুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশ কোটি কোটি মানুষের দেশ এবং বিপুল সম্ভাবনাময়। অথচ, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত, নেপাল বা পাকিস্তান থেকে এখনো পিছিয়ে আছে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার দিক দিয়ে। আজ কমোডিটি এক্সচেঞ্জ থাকলে পণ্যের সঠিক এবং যৌক্তিক মূল্য পাওয়া যেত। পণ্যমূল্যের এত ওঠানামা হত না। এতে ভোক্তা থেকে উৎপাদনকারী সবাই উপকৃত হতো। কাজেই আমাদের অর্থনীতির জন্য এই কমোডিটি এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠা এবং এর কার্যক্রম শুরু করা অতিব জরুরি।’
এম সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, ‘সিএসই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের জন্য প্রযুক্তিগত অবকাঠামো তৈরির কাজ প্রায় শেষ করেছে এবং সংশ্লিষ্ট রেগুলেশন অনুমোদনের জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে জমা দিয়েছে। এটা খুব শিগগিরই অনুমোদন পাবে বলে আশা করছি। এখন গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো মার্কেট এবং মার্কেট সংশ্লিষ্ট অংশগ্রহণকারীদের উপযুক্তভাবে তৈরি করা। অর্থাৎ, যারা এক্সচেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হবেন, তাদেরকে সঠিকভাবে প্রস্তুতের জন্য বিভিন্ন ধরনের সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান এবং ট্রেনিংয়ের ধারাবাহিক কার্যক্রম অব্যাহত রাখা। দুই বছর ধরে সে লক্ষ্যে সিএসই টিম সচেতনতামূলক বিভিন্ন ধরনের নিয়মিত কার্যক্রম চালাচ্ছে।’
এমসিএক্স (মালটি কমোডিটি এক্সচেঞ্জ) ইন্ডিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্টে অ্যান্ড হেড অব রিসার্চ দেবজ্যোতি দে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে প্রশিক্ষণে অংশ নেন।
মূল প্রশিক্ষণে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বিষয়ক রেগুলেটরি, বিজনেস এবং প্রযুক্তিবিষয়ক উপস্থাপনা প্রদান করেন কমোডটি এক্সচেঞ্জ প্রোজেক্টের কনভেনার মো. মরতুজা আলম, প্রোজেক্ট সদস্য মো. ফয়সাল হুদা, ম্যানেজার মোহাম্মাদ হাবিবুল্লাহ এবং নাহিদ আফরোজ।
বাংলাদেশের শিগগির কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু হবে এবং এর মাধ্যমে পুঁজিবাজার আরও গতিশীল হবে বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যান এ কে এম হাবিবুর রহমান।
আজ শনিবার চট্টগ্রামে সিএসইর প্রধান কার্যালয়ে প্রথমবারের মতো আয়োজিত দুই দিনব্যাপী কমোডিটি ডেরিভেটিভস-বিষয়ক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
হাবিবুর রহমান বলেন, ‘খুব অল্প সময়ের মধ্যে অত্যন্ত সুন্দরভাবে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের কাজ সম্পন্ন করতে পারব বলে আশা করছি। এর মাধ্যমে আমাদের পুঁজিবাজার আরো গতিশীল হবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিএসইর পরিচালক মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম সাইফুর রহমান মজুমদার এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
সিএসইর চেয়ারম্যান বলেছে, ‘সিএসই বাংলাদেশে প্রথম কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে। এজন্য প্রয়োজনীয় তিনটি অংশের মধ্যে রেগুলেটরি এবং কারিগরি অংশের কাজ শেষের দিকে। আর তৃতীয় অংশ মার্কেট ডেভেলপমেন্টের কাজ চলমান। তারই ধারাবাহিকতায় বেশকিছু সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান এবং প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আজকের এই অনুষ্ঠানটি নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে।’
এমদাদুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশ কোটি কোটি মানুষের দেশ এবং বিপুল সম্ভাবনাময়। অথচ, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত, নেপাল বা পাকিস্তান থেকে এখনো পিছিয়ে আছে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার দিক দিয়ে। আজ কমোডিটি এক্সচেঞ্জ থাকলে পণ্যের সঠিক এবং যৌক্তিক মূল্য পাওয়া যেত। পণ্যমূল্যের এত ওঠানামা হত না। এতে ভোক্তা থেকে উৎপাদনকারী সবাই উপকৃত হতো। কাজেই আমাদের অর্থনীতির জন্য এই কমোডিটি এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠা এবং এর কার্যক্রম শুরু করা অতিব জরুরি।’
এম সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, ‘সিএসই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ স্থাপনের জন্য প্রযুক্তিগত অবকাঠামো তৈরির কাজ প্রায় শেষ করেছে এবং সংশ্লিষ্ট রেগুলেশন অনুমোদনের জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে জমা দিয়েছে। এটা খুব শিগগিরই অনুমোদন পাবে বলে আশা করছি। এখন গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো মার্কেট এবং মার্কেট সংশ্লিষ্ট অংশগ্রহণকারীদের উপযুক্তভাবে তৈরি করা। অর্থাৎ, যারা এক্সচেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত হবেন, তাদেরকে সঠিকভাবে প্রস্তুতের জন্য বিভিন্ন ধরনের সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান এবং ট্রেনিংয়ের ধারাবাহিক কার্যক্রম অব্যাহত রাখা। দুই বছর ধরে সে লক্ষ্যে সিএসই টিম সচেতনতামূলক বিভিন্ন ধরনের নিয়মিত কার্যক্রম চালাচ্ছে।’
এমসিএক্স (মালটি কমোডিটি এক্সচেঞ্জ) ইন্ডিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্টে অ্যান্ড হেড অব রিসার্চ দেবজ্যোতি দে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে প্রশিক্ষণে অংশ নেন।
মূল প্রশিক্ষণে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ বিষয়ক রেগুলেটরি, বিজনেস এবং প্রযুক্তিবিষয়ক উপস্থাপনা প্রদান করেন কমোডটি এক্সচেঞ্জ প্রোজেক্টের কনভেনার মো. মরতুজা আলম, প্রোজেক্ট সদস্য মো. ফয়সাল হুদা, ম্যানেজার মোহাম্মাদ হাবিবুল্লাহ এবং নাহিদ আফরোজ।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৪ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১২ ঘণ্টা আগে