নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে বৈঠক করেছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিরা।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে পুঁজিবাজারে সুশাসন নিশ্চিতে যুগোপযোগী আইন প্রণয়ন ও নতুন নতুন নীতি নির্ধারণসহ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত–উল–ইসলামের নেতৃত্বে সব কমিশনার ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। আইএমএফের চার সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন এশিয়া ও প্যাসিফিক ডিভিশনের ডেপুটি ডিভিশন চিফ পিয়াপর্ন নিক্কি সোদশ্রীবিবুন।
বৈঠক শেষে আলোচনার বিষয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেন বিএসইসির মুখপাত্র রেজাউল করিম। তিনি বলেন, ‘মূলত চারটি বিষয়কে কেন্দ্র করে বিএসইসির সঙ্গে বৈঠক করেছে আইএমএফ। বিষয়গুলো হলো—বর্তমান পুঁজিবাজার পরিস্থিতি, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে নতুন আইন–কানুন ও পলিসি নির্ধারণ, বন্ড মার্কেটের উন্নয়ন ও সর্বজনীন পেনশন স্কিম।’
বিএসইসির মুখপাত্র বলেন, ‘পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক গতিপ্রকৃতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আইএমএফকে জানানো হয়েছে, পুঁজিবাজারের লিক্যুইডিটি ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি ছিল। পরবর্তীতে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বর্তমানে তা ৫০০ কোটি টাকা রয়েছে। সামনে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিনিয়োগকারীরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। আশা করা যাচ্ছে, নির্বাচনের পরে লিক্যুইডিটি বাড়বে, বাজারের অবস্থা ভালো হবে।’
রেজাউল করিম বলেন, ‘পলিসি ইনিশিয়েটিভের ক্ষেত্রে জানানো হয়েছে, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ ও ডেরিভেটিভস মার্কেট চালু করার জন্য যে রুলস তৈরি করা হয়েছে, তা এরই মধ্যে গেজেট আকারে প্রকাশ করার জন্য দেওয়া হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে রুলসটি গেজেট আকারে প্রকাশ হবে।’
কমিশন আরও জানিয়েছে, নতুন নীতির অংশ হিসেবে রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। শিগগিরই রুলস গেজেট আকারে প্রকাশ করা জন্য পাঠানো হবে।
সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে আইএমএফ জানতে চাইলে কমিশন জানায়, সর্বজনীন পেনশন স্কিমের যে তহবিল থাকবে, সেখান থেকে একটি অংশ পুঁজিবাজার ও বন্ড মার্কেটে বিনিয়োগ হবে বলে কমিশন প্রত্যাশা করছে। এতে বন্ডসহ অন্যান্য ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের চাহিদা অনেক বাড়বে, যা সার্বিক পুঁজিবাজারের উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সঙ্গে বৈঠক করেছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিরা।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে পুঁজিবাজারে সুশাসন নিশ্চিতে যুগোপযোগী আইন প্রণয়ন ও নতুন নতুন নীতি নির্ধারণসহ বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত–উল–ইসলামের নেতৃত্বে সব কমিশনার ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। আইএমএফের চার সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন এশিয়া ও প্যাসিফিক ডিভিশনের ডেপুটি ডিভিশন চিফ পিয়াপর্ন নিক্কি সোদশ্রীবিবুন।
বৈঠক শেষে আলোচনার বিষয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেন বিএসইসির মুখপাত্র রেজাউল করিম। তিনি বলেন, ‘মূলত চারটি বিষয়কে কেন্দ্র করে বিএসইসির সঙ্গে বৈঠক করেছে আইএমএফ। বিষয়গুলো হলো—বর্তমান পুঁজিবাজার পরিস্থিতি, পুঁজিবাজারের উন্নয়নে নতুন আইন–কানুন ও পলিসি নির্ধারণ, বন্ড মার্কেটের উন্নয়ন ও সর্বজনীন পেনশন স্কিম।’
বিএসইসির মুখপাত্র বলেন, ‘পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক গতিপ্রকৃতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আইএমএফকে জানানো হয়েছে, পুঁজিবাজারের লিক্যুইডিটি ৩ হাজার কোটি টাকার বেশি ছিল। পরবর্তীতে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বর্তমানে তা ৫০০ কোটি টাকা রয়েছে। সামনে জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিনিয়োগকারীরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। আশা করা যাচ্ছে, নির্বাচনের পরে লিক্যুইডিটি বাড়বে, বাজারের অবস্থা ভালো হবে।’
রেজাউল করিম বলেন, ‘পলিসি ইনিশিয়েটিভের ক্ষেত্রে জানানো হয়েছে, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ ও ডেরিভেটিভস মার্কেট চালু করার জন্য যে রুলস তৈরি করা হয়েছে, তা এরই মধ্যে গেজেট আকারে প্রকাশ করার জন্য দেওয়া হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে রুলসটি গেজেট আকারে প্রকাশ হবে।’
কমিশন আরও জানিয়েছে, নতুন নীতির অংশ হিসেবে রিয়েল এস্টেট ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। শিগগিরই রুলস গেজেট আকারে প্রকাশ করা জন্য পাঠানো হবে।
সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে আইএমএফ জানতে চাইলে কমিশন জানায়, সর্বজনীন পেনশন স্কিমের যে তহবিল থাকবে, সেখান থেকে একটি অংশ পুঁজিবাজার ও বন্ড মার্কেটে বিনিয়োগ হবে বলে কমিশন প্রত্যাশা করছে। এতে বন্ডসহ অন্যান্য ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের চাহিদা অনেক বাড়বে, যা সার্বিক পুঁজিবাজারের উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের কৃষি ও পল্লিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করা হবে, যা গত অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার কোটি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের জন্য ২৫ হাজার ১২০ কোটি।
২ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি...
৩ ঘণ্টা আগেসদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কিছু প্রাথমিক চিহ্ন দেখা গেলেও কাঠামোগত সমস্যা এখনো অর্থনীতির গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য...
৬ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক বাজারের অনিশ্চয়তা, কাঁচামালের দাম ওঠানামা ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন সংকটের মধ্যেও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি মিলিয়ে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার; যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি। এই লক্ষ্য শুধু একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের...
৬ ঘণ্টা আগে