নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হঠাৎ করে দেশের পুঁজিবাজারে বড় উল্লম্ফন দেখিয়েছে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড (কেপিপিএল)। মাত্র পাঁচ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫২ শতাংশের বেশি। অর্থাৎ পাঁচ দিনে কোম্পানিটির ১০০ টাকার শেয়ারে মুনাফা হয়েছে ৫২ টাকার বেশি।
দেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে পুঁজিবাজারেও এক ধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতে কোম্পানিটির শেয়ারের এই দাম বাড়াকে অস্বাভাবিক বলছেন পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা। এমনকি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকেও কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়াকে অস্বাভাবিক আখ্যায়িত করা হয়েছে।
ডিএসই থেকে জানানো হয়েছে, কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসই থেকে নোটিশ পাঠানো হয়। ওই নোটিশের জবাবে কোম্পানিটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারের যে অস্বাভাবিক দাম বেড়েছে এবং লেনদেন বেড়েছে, তার পেছনে কোনো অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই।
ডিএসই থেকে এমন তথ্য দেওয়া হলেও গত সপ্তাহজুড়ে এক শ্রেণির বিনিয়োগকারীর কাছে কোম্পানিটির শেয়ার বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পছন্দের শীর্ষে ছিল। এতে সপ্তাহজুড়েই ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষস্থান দখল করে কোম্পানিটির শেয়ার।
গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫২ দশমিক ১৪ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছে ৬ টাকা ১০ পয়সা। এতে এক সপ্তাহে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম সম্মিলিতভাবে বেড়েছে ৪৪ কোটি ৫৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৮০ পয়সা, যা আগের সপ্তাহের শেষে ছিল ১১ টাকা ৭০ পয়সা।
অন্যভাবে বললে, গত সপ্তাহের লেনদেনের শুরুতেই কোনো বিনিয়োগকারী কোম্পানিটির ১০ লাখ টাকার শেয়ার কিনলে বর্তমানে তার বাজারমূল্য ১৫ লাখ ২১ হাজার ৩৬৭ টাকা। অর্থাৎ ১০ লাখ টাকায় মাত্র পাঁচ দিনেই লাভ পাওয়া যাচ্ছে ৫ লাখ ২১ হাজার ৩৬৭ টাকা।
হঠাৎ করে দেশের পুঁজিবাজারে বড় উল্লম্ফন দেখিয়েছে খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড (কেপিপিএল)। মাত্র পাঁচ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫২ শতাংশের বেশি। অর্থাৎ পাঁচ দিনে কোম্পানিটির ১০০ টাকার শেয়ারে মুনাফা হয়েছে ৫২ টাকার বেশি।
দেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে পুঁজিবাজারেও এক ধরনের অস্থিরতা বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতে কোম্পানিটির শেয়ারের এই দাম বাড়াকে অস্বাভাবিক বলছেন পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টরা। এমনকি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকেও কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়াকে অস্বাভাবিক আখ্যায়িত করা হয়েছে।
ডিএসই থেকে জানানো হয়েছে, কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসই থেকে নোটিশ পাঠানো হয়। ওই নোটিশের জবাবে কোম্পানিটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারের যে অস্বাভাবিক দাম বেড়েছে এবং লেনদেন বেড়েছে, তার পেছনে কোনো অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই।
ডিএসই থেকে এমন তথ্য দেওয়া হলেও গত সপ্তাহজুড়ে এক শ্রেণির বিনিয়োগকারীর কাছে কোম্পানিটির শেয়ার বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পছন্দের শীর্ষে ছিল। এতে সপ্তাহজুড়েই ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষস্থান দখল করে কোম্পানিটির শেয়ার।
গত সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫২ দশমিক ১৪ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছে ৬ টাকা ১০ পয়সা। এতে এক সপ্তাহে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম সম্মিলিতভাবে বেড়েছে ৪৪ কোটি ৫৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৮০ পয়সা, যা আগের সপ্তাহের শেষে ছিল ১১ টাকা ৭০ পয়সা।
অন্যভাবে বললে, গত সপ্তাহের লেনদেনের শুরুতেই কোনো বিনিয়োগকারী কোম্পানিটির ১০ লাখ টাকার শেয়ার কিনলে বর্তমানে তার বাজারমূল্য ১৫ লাখ ২১ হাজার ৩৬৭ টাকা। অর্থাৎ ১০ লাখ টাকায় মাত্র পাঁচ দিনেই লাভ পাওয়া যাচ্ছে ৫ লাখ ২১ হাজার ৩৬৭ টাকা।
সভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
৭ ঘণ্টা আগেরপ্তানি করে না—এমন প্রতিষ্ঠান পাঁচটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে প্রকৃত রপ্তানিকারকের কাছে পণ্য বা সেবা সরবরাহ করলে তা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
৮ ঘণ্টা আগেরিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল আম্বানির ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা অশোক কুমার পাল গ্রেপ্তার হয়েছেন। ১৭ হাজার কোটি রুপির বেশি ব্যাংকঋণ জালিয়াতি এবং অর্থ পাচারের অভিযোগে আজ শনিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
১৬ ঘণ্টা আগেচীনের পণ্য আমদানিতে অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বর্তমানে কার্যকর থাকা ৩০ শতাংশ শুল্কের ওপর এটি যোগ হবে। এর ফলে চীনা পণ্যের ওপর কার্যকর শুল্কের হার প্রায় ১৩০ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। আগামী ১ নভেম্বর বা তার আগেই এই নতুন শুল্ক কার্যকর হতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগে