আগামীকাল ১৯ জানুয়ারি থেকে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ জুড়ে শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের দীর্ঘতম আলট্রা-ম্যারাথন ইভেন্ট ‘মেরিন ড্রাইভ আলট্রা, সিজন থ্রি’। এটি শেষ হবে ২০ জানুয়ারি। এক যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সংবাদ জানিয়েছে ‘এস্কেপেড’ ও ‘ট্রাভেলার্স অফ বাংলাদেশ’।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা গেছে, ইনানী-শামলাপুর-টেকনাফ অর্থাৎ কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভের ১০০ মাইল বা ১৬১ কিলোমিটার পথে হবে এ আলট্রা ম্যারাথন। প্রায় ৩০০ জন দৌড়বিদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিতব্য এ ম্যারাথনে ৫০ কি. মি, ১০০ কি. মি এবং ১৬১ কি. মি. বা ১০০ মাইল এ তিনটি বিভাগে দৌড় অনুষ্ঠিত হবে।
দেশি–বিদেশি অংশগ্রহণকারীদের জন্য এই তৃতীয় আয়োজনের কোনো ইভেন্টে কোনো রেজিস্ট্রেশন ফি রাখা হয়নি। বৈচিত্র্যের প্রতি ইতিবাচক মানসিকতার প্রসার ঘটাতে এবং সমাজের বিভিন্ন বৈচিত্র্যের মানুষের অংশগ্রহণ উৎসাহিত করতে এই আলট্রা-ম্যারাথনে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ, হুইলচেয়ার আরোহী ও অটিস্টিক এথলেটরাও অংশগ্রহণ করবেন। এ ছাড়া এ সময়ে স্থানীয় কমিউনিটির জন্য একটি ‘ফান রান’ আয়োজন করা হবে, যেখানে সুবিধাবঞ্চিত স্কুলের শিশু শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করবে।
মেরিন ড্রাইভ আলট্রার সিজন থ্রিতে প্রথমবারের মতো চ্যারিটি রান হবে এবার। এতে অংশগ্রহণকারীরা সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য নিবেদিত দুটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ও এক টাকার শিক্ষার জন্য তহবিল সংগ্রহের জন্য ৫০ কিলোমিটার দৌড়াবেন।
আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিংয়ে ইতিবাচক ভূমিকা রাখা, দেশের পর্যটন ও ক্রীড়া পর্যটন খাতের বহুমাত্রিকীকরণ, আন্তর্জাতিক আলট্রা-রানিং কমিউনিটিতে দেশকে প্রতিষ্ঠিত করা, বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত ও মেরিন ড্রাইভকে ইতিবাচকভাবে বিশ্বের সামনে তুলে ধরা, জেন্ডার সমতা ভিত্তিক অসাম্প্রদায়িক সমাজ প্রতিষ্ঠা এবং দেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক ভূমিকা রাখা এ আয়োজনের মূল লক্ষ্য।
এস্কেপেড ও ট্রাভেলার্স অফ বাংলাদেশ ২০২০ সাল থেকে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ সড়কে সর্বোচ্চ ১০০ মাইল দৈর্ঘ্যের আলট্রা-ম্যারাথন আয়োজন করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ‘আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের গৌরব’—এ স্লোগানকে সামনে রেখে এ বছর বসছে এ ম্যারাথনের তৃতীয় আসর।
মেরিন ড্রাইভ আলট্রা সিজন থ্রি এর প্রেজেন্টিং স্পনসর হিসেবে আছে প্রাণ আরএফএল। সহযোগী স্পনসর হিসেবে আছে এলএএফজেড, সিটি ব্যাংক, বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস, বাংলাদেশ শিপ হ্যান্ডলিং অ্যান্ড বার্থ অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন, ওয়াকার ফুটওয়্যার, ইগলু আইসক্রিম, ডেটোস এবং পল্লি সঞ্চয় ব্যাংক। চ্যারিটি পার্টনার হিসেবে আছে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এবং এক টাকার শিক্ষা। এই আয়োজনের কমিউনিটি পার্টনার হিসেবে আছে ব্লাড ফ্রেন্ড, নেচার র্যাঞ্চ অ্যাগ্রো, অদ্রি, ওপিলজি, ডেভনেট, টায়রা, ফিট অ্যান্ড ওয়েল, হেমন্ত রাইডার্স এবং কালারিং লিটল স্মাইলস।
আগামীকাল ১৯ জানুয়ারি থেকে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ জুড়ে শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের দীর্ঘতম আলট্রা-ম্যারাথন ইভেন্ট ‘মেরিন ড্রাইভ আলট্রা, সিজন থ্রি’। এটি শেষ হবে ২০ জানুয়ারি। এক যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সংবাদ জানিয়েছে ‘এস্কেপেড’ ও ‘ট্রাভেলার্স অফ বাংলাদেশ’।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা গেছে, ইনানী-শামলাপুর-টেকনাফ অর্থাৎ কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভের ১০০ মাইল বা ১৬১ কিলোমিটার পথে হবে এ আলট্রা ম্যারাথন। প্রায় ৩০০ জন দৌড়বিদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিতব্য এ ম্যারাথনে ৫০ কি. মি, ১০০ কি. মি এবং ১৬১ কি. মি. বা ১০০ মাইল এ তিনটি বিভাগে দৌড় অনুষ্ঠিত হবে।
দেশি–বিদেশি অংশগ্রহণকারীদের জন্য এই তৃতীয় আয়োজনের কোনো ইভেন্টে কোনো রেজিস্ট্রেশন ফি রাখা হয়নি। বৈচিত্র্যের প্রতি ইতিবাচক মানসিকতার প্রসার ঘটাতে এবং সমাজের বিভিন্ন বৈচিত্র্যের মানুষের অংশগ্রহণ উৎসাহিত করতে এই আলট্রা-ম্যারাথনে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ, হুইলচেয়ার আরোহী ও অটিস্টিক এথলেটরাও অংশগ্রহণ করবেন। এ ছাড়া এ সময়ে স্থানীয় কমিউনিটির জন্য একটি ‘ফান রান’ আয়োজন করা হবে, যেখানে সুবিধাবঞ্চিত স্কুলের শিশু শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করবে।
মেরিন ড্রাইভ আলট্রার সিজন থ্রিতে প্রথমবারের মতো চ্যারিটি রান হবে এবার। এতে অংশগ্রহণকারীরা সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য নিবেদিত দুটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন ও এক টাকার শিক্ষার জন্য তহবিল সংগ্রহের জন্য ৫০ কিলোমিটার দৌড়াবেন।
আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিংয়ে ইতিবাচক ভূমিকা রাখা, দেশের পর্যটন ও ক্রীড়া পর্যটন খাতের বহুমাত্রিকীকরণ, আন্তর্জাতিক আলট্রা-রানিং কমিউনিটিতে দেশকে প্রতিষ্ঠিত করা, বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত ও মেরিন ড্রাইভকে ইতিবাচকভাবে বিশ্বের সামনে তুলে ধরা, জেন্ডার সমতা ভিত্তিক অসাম্প্রদায়িক সমাজ প্রতিষ্ঠা এবং দেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সহায়ক ভূমিকা রাখা এ আয়োজনের মূল লক্ষ্য।
এস্কেপেড ও ট্রাভেলার্স অফ বাংলাদেশ ২০২০ সাল থেকে কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ সড়কে সর্বোচ্চ ১০০ মাইল দৈর্ঘ্যের আলট্রা-ম্যারাথন আয়োজন করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ‘আমাদের ঐতিহ্য, আমাদের গৌরব’—এ স্লোগানকে সামনে রেখে এ বছর বসছে এ ম্যারাথনের তৃতীয় আসর।
মেরিন ড্রাইভ আলট্রা সিজন থ্রি এর প্রেজেন্টিং স্পনসর হিসেবে আছে প্রাণ আরএফএল। সহযোগী স্পনসর হিসেবে আছে এলএএফজেড, সিটি ব্যাংক, বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস, বাংলাদেশ শিপ হ্যান্ডলিং অ্যান্ড বার্থ অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন, ওয়াকার ফুটওয়্যার, ইগলু আইসক্রিম, ডেটোস এবং পল্লি সঞ্চয় ব্যাংক। চ্যারিটি পার্টনার হিসেবে আছে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন এবং এক টাকার শিক্ষা। এই আয়োজনের কমিউনিটি পার্টনার হিসেবে আছে ব্লাড ফ্রেন্ড, নেচার র্যাঞ্চ অ্যাগ্রো, অদ্রি, ওপিলজি, ডেভনেট, টায়রা, ফিট অ্যান্ড ওয়েল, হেমন্ত রাইডার্স এবং কালারিং লিটল স্মাইলস।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের কৃষি ও পল্লিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করা হবে, যা গত অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার কোটি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের জন্য ২৫ হাজার ১২০ কোটি।
২ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি...
৩ ঘণ্টা আগেসদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কিছু প্রাথমিক চিহ্ন দেখা গেলেও কাঠামোগত সমস্যা এখনো অর্থনীতির গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য...
৬ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক বাজারের অনিশ্চয়তা, কাঁচামালের দাম ওঠানামা ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন সংকটের মধ্যেও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি মিলিয়ে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার; যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি। এই লক্ষ্য শুধু একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের...
৬ ঘণ্টা আগে