দেশের নারী উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় কমিউনিটি ‘উই’-এর দুই দিনব্যাপী সম্মেলনে পার্সোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট (পিআরএ) খুলে দেওয়ার মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ সহজ করা সংক্রান্ত সেবা ও পরামর্শ দিয়েছে বিকাশ। ট্রেড লাইসেন্স ছাড়াই এসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা জাতীয় পরিচয়পত্র ও নিজের নামে নিবন্ধিত সিম দিয়ে বিশেষ ধরনের এই অ্যাকাউন্ট খুলে পেমেন্ট গ্রহণ, সেন্ড মানি, স্বল্প খরচে ক্যাশ আউট ও অন্য মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে পেমেন্ট করে ব্যবসা প্রসারে আরও সক্ষম হবেন।
বাংলাদেশি পণ্য নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করা নারী উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স (উই)-এর রয়েছে প্রায় ১৩ লাখ সদস্যের ফেসবুক গ্রুপ এবং ৪ লাখের বেশি নারী উদ্যোক্তা। এবারের ‘উই সামিট-২০২২’ এ তাদেরকে আরও সুদক্ষ ও সফল ব্যবসায়ী করে তোলার লক্ষ্যে আলোচনা সভা, প্রশিক্ষণ, ওয়ার্কশপ, স্টার্টআপ সাপোর্ট ইত্যাদির আয়োজন করা হয়। এই সামিটে সরকারের আইসিটি বিভাগের পাশাপাশি বিকাশও স্পনসর প্রতিষ্ঠান হিসেবে সহযোগিতা করেছে। সামিটে পিআর অ্যাকাউন্ট খোলা, পেমেন্ট গ্রহণের পদ্ধতি ও এর বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে পরামর্শ দিয়েছে বিকাশ।
অনলাইন বা ফেসবুক ভিত্তিক নারী উদ্যোক্তারা পিআর অ্যাকাউন্টের কল্যাণে গ্রাহকদের কাছ থেকে পণ্যের পেমেন্ট নেওয়ার ক্ষেত্রে বাড়তি লিমিট সুবিধা পাবেন। ক্যাশ নির্ভরতা কমিয়ে দিয়ে এই রিটেইল অ্যাকাউন্ট দেশের ডিজিটাল পেমেন্ট ইকোসিস্টেমকে আরও শক্তিশালী করছে। পাশাপাশি গ্রাহক ও বিক্রেতার লেনদেন হচ্ছে আরও সহজ ও নিরাপদ।
পিআরএ নিয়ে উই সামিটে আয়োজিত প্যানেল ডিসকাশনে বিকাশের চিফ কাস্টমার সার্ভিস অফিসার নিশাত রহমান বলেন, ‘নারী উদ্যোক্তারা যে ফাইন্যান্সিয়াল ট্রানজেকশনগুলো করছেন, সেগুলোকে সহজ ও নিরাপদ করতে পারার জন্য প্রযুক্তিগত স্মার্ট সলিউশন দেওয়ার একটি প্রচেষ্টা হলো পিআরএ। বিকাশ নারী উদ্যোক্তাদের এই সেবা দিতে পেরে গর্বিত।’
পার্সোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট থেকে সেন্ড মানি ও ক্যাশ আউটের সুবিধাও রয়েছে। প্রত্যেক অ্যাকাউন্টের জন্য থাকে কিউআর কোড যা লেনদেনকে সহজ করে। এই অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য সব মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে পেমেন্ট করার সুবিধা রয়েছে। এদিকে খুচরা টাকার ঝামেলা না থাকায় গ্রাহক দূরে থেকেও সহজে পেমেন্ট করেই পণ্য পেয়ে যান। ফলে এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পেমেন্টে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই লাভবান হন। পিআরএ খোলার নিয়ম, লিমিট ও অন্যান্য বিস্তারিত জানতে আগ্রহী উদ্যোক্তারা ভিজিট করুন বিকাশের ওয়েবসাইটে।
দেশের নারী উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় কমিউনিটি ‘উই’-এর দুই দিনব্যাপী সম্মেলনে পার্সোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট (পিআরএ) খুলে দেওয়ার মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ সহজ করা সংক্রান্ত সেবা ও পরামর্শ দিয়েছে বিকাশ। ট্রেড লাইসেন্স ছাড়াই এসব ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা জাতীয় পরিচয়পত্র ও নিজের নামে নিবন্ধিত সিম দিয়ে বিশেষ ধরনের এই অ্যাকাউন্ট খুলে পেমেন্ট গ্রহণ, সেন্ড মানি, স্বল্প খরচে ক্যাশ আউট ও অন্য মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে পেমেন্ট করে ব্যবসা প্রসারে আরও সক্ষম হবেন।
বাংলাদেশি পণ্য নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করা নারী উদ্যোক্তাদের সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স (উই)-এর রয়েছে প্রায় ১৩ লাখ সদস্যের ফেসবুক গ্রুপ এবং ৪ লাখের বেশি নারী উদ্যোক্তা। এবারের ‘উই সামিট-২০২২’ এ তাদেরকে আরও সুদক্ষ ও সফল ব্যবসায়ী করে তোলার লক্ষ্যে আলোচনা সভা, প্রশিক্ষণ, ওয়ার্কশপ, স্টার্টআপ সাপোর্ট ইত্যাদির আয়োজন করা হয়। এই সামিটে সরকারের আইসিটি বিভাগের পাশাপাশি বিকাশও স্পনসর প্রতিষ্ঠান হিসেবে সহযোগিতা করেছে। সামিটে পিআর অ্যাকাউন্ট খোলা, পেমেন্ট গ্রহণের পদ্ধতি ও এর বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে পরামর্শ দিয়েছে বিকাশ।
অনলাইন বা ফেসবুক ভিত্তিক নারী উদ্যোক্তারা পিআর অ্যাকাউন্টের কল্যাণে গ্রাহকদের কাছ থেকে পণ্যের পেমেন্ট নেওয়ার ক্ষেত্রে বাড়তি লিমিট সুবিধা পাবেন। ক্যাশ নির্ভরতা কমিয়ে দিয়ে এই রিটেইল অ্যাকাউন্ট দেশের ডিজিটাল পেমেন্ট ইকোসিস্টেমকে আরও শক্তিশালী করছে। পাশাপাশি গ্রাহক ও বিক্রেতার লেনদেন হচ্ছে আরও সহজ ও নিরাপদ।
পিআরএ নিয়ে উই সামিটে আয়োজিত প্যানেল ডিসকাশনে বিকাশের চিফ কাস্টমার সার্ভিস অফিসার নিশাত রহমান বলেন, ‘নারী উদ্যোক্তারা যে ফাইন্যান্সিয়াল ট্রানজেকশনগুলো করছেন, সেগুলোকে সহজ ও নিরাপদ করতে পারার জন্য প্রযুক্তিগত স্মার্ট সলিউশন দেওয়ার একটি প্রচেষ্টা হলো পিআরএ। বিকাশ নারী উদ্যোক্তাদের এই সেবা দিতে পেরে গর্বিত।’
পার্সোনাল রিটেইল অ্যাকাউন্ট থেকে সেন্ড মানি ও ক্যাশ আউটের সুবিধাও রয়েছে। প্রত্যেক অ্যাকাউন্টের জন্য থাকে কিউআর কোড যা লেনদেনকে সহজ করে। এই অ্যাকাউন্ট থেকে অন্য সব মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে পেমেন্ট করার সুবিধা রয়েছে। এদিকে খুচরা টাকার ঝামেলা না থাকায় গ্রাহক দূরে থেকেও সহজে পেমেন্ট করেই পণ্য পেয়ে যান। ফলে এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পেমেন্টে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ই লাভবান হন। পিআরএ খোলার নিয়ম, লিমিট ও অন্যান্য বিস্তারিত জানতে আগ্রহী উদ্যোক্তারা ভিজিট করুন বিকাশের ওয়েবসাইটে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের কৃষি ও পল্লিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করা হবে, যা গত অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার কোটি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের জন্য ২৫ হাজার ১২০ কোটি।
২ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি...
৩ ঘণ্টা আগেসদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কিছু প্রাথমিক চিহ্ন দেখা গেলেও কাঠামোগত সমস্যা এখনো অর্থনীতির গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য...
৬ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক বাজারের অনিশ্চয়তা, কাঁচামালের দাম ওঠানামা ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন সংকটের মধ্যেও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি মিলিয়ে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার; যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি। এই লক্ষ্য শুধু একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের...
৬ ঘণ্টা আগে