দেশজুড়ে কর্মীদের বেতন, কমিশন ও অন্যান্য ভাতা বিতরণ এখন থেকে বিকাশের পে-রোল সল্যুশন ব্যবহার করবে চতুর্থ প্রজন্মের বিমা প্রতিষ্ঠান আলফা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। সম্প্রতি বিকাশের সঙ্গে আলফা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের মধ্যে এ-সম্পর্কিত একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এই চুক্তির ফলে প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা বিকাশের পে-রোল সল্যুশনের মাধ্যমে সরাসরি তাঁদের বিকাশ অ্যাকাউন্টে বেতন-ভাতা ও কমিশন গ্রহণ করতে পারবেন। ফলে একদিকে কর্মীরা যেমন সরাসরি তাঁদের মোবাইল ফোনে বেতন-ভাতা পাচ্ছেন, অন্যদিকে প্রতিষ্ঠানের জন্য ক্যাশ টাকার ঝামেলা দূর হওয়ায় কর্মীদের সামগ্রিক বেতন ব্যবস্থাপনা আরও সহজ ও সাশ্রয়ী হয়েছে।
এতে ডিজিটালপদ্ধতিতে বেতন পরিশোধ আরও জনপ্রিয় হচ্ছে এবং এ মুহূর্তে দেশজুড়ে ১২ শতাধিক প্রতিষ্ঠান বিকাশের মাধ্যমে তাঁদের কর্মীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করছে।
শুধু বিকাশে বেতনই নয়, কর্মীরা এখন সেন্ড মানি, মোবাইল রিচার্জ, বিভিন্ন ধরনের জরুরি সেবার বিল ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফি পরিশোধ করা, কেনাকাটার পেমেন্ট করা, টিকিট কেনাসহ নানা ধরনের সেবা নিতে পারবে। প্রয়োজনে দেশজুড়ে বিস্তৃত প্রায় ৩ লাখ এজেন্ট পয়েন্ট এবং ১৩টি ব্যাংকের ১ হাজার ৫০০-এর বেশি এটিএম বুথ থেকে ক্যাশ আউটও করতে পারবে। পাশাপাশি, ঋণ প্রাপ্তির যোগ্যতা সাপেক্ষে কর্মীরা তাৎক্ষণিক তাঁদের বিকাশ অ্যাকাউন্টে ৫০০ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত সিটি ব্যাংকের জামানতবিহীন ডিজিটাল ন্যানো লোন পেতে পারেন। এ ছাড়া আইডি এলসি ফিন্যান্স, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংকের মাসিক ৫০০, ১০০০, ২০০০ এবং ৩০০০ টাকা কিস্তিতে সর্বনিম্ন দুই থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ চার বছর মেয়াদি মাসিক সঞ্চয় সেবাও গ্রহণ করতে পারবেন কর্মীরা।
সমঝোতা চুক্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলফা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) নুরে আলম ছিদ্দিকী অভি, ডিএমডি (অপারেশন) মো. শাহ আলম এবং বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ, হেড অব পে-রোল বিজনেস এ টি এম মাহবুব আলমসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
দেশজুড়ে কর্মীদের বেতন, কমিশন ও অন্যান্য ভাতা বিতরণ এখন থেকে বিকাশের পে-রোল সল্যুশন ব্যবহার করবে চতুর্থ প্রজন্মের বিমা প্রতিষ্ঠান আলফা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। সম্প্রতি বিকাশের সঙ্গে আলফা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের মধ্যে এ-সম্পর্কিত একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এই চুক্তির ফলে প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা বিকাশের পে-রোল সল্যুশনের মাধ্যমে সরাসরি তাঁদের বিকাশ অ্যাকাউন্টে বেতন-ভাতা ও কমিশন গ্রহণ করতে পারবেন। ফলে একদিকে কর্মীরা যেমন সরাসরি তাঁদের মোবাইল ফোনে বেতন-ভাতা পাচ্ছেন, অন্যদিকে প্রতিষ্ঠানের জন্য ক্যাশ টাকার ঝামেলা দূর হওয়ায় কর্মীদের সামগ্রিক বেতন ব্যবস্থাপনা আরও সহজ ও সাশ্রয়ী হয়েছে।
এতে ডিজিটালপদ্ধতিতে বেতন পরিশোধ আরও জনপ্রিয় হচ্ছে এবং এ মুহূর্তে দেশজুড়ে ১২ শতাধিক প্রতিষ্ঠান বিকাশের মাধ্যমে তাঁদের কর্মীদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করছে।
শুধু বিকাশে বেতনই নয়, কর্মীরা এখন সেন্ড মানি, মোবাইল রিচার্জ, বিভিন্ন ধরনের জরুরি সেবার বিল ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফি পরিশোধ করা, কেনাকাটার পেমেন্ট করা, টিকিট কেনাসহ নানা ধরনের সেবা নিতে পারবে। প্রয়োজনে দেশজুড়ে বিস্তৃত প্রায় ৩ লাখ এজেন্ট পয়েন্ট এবং ১৩টি ব্যাংকের ১ হাজার ৫০০-এর বেশি এটিএম বুথ থেকে ক্যাশ আউটও করতে পারবে। পাশাপাশি, ঋণ প্রাপ্তির যোগ্যতা সাপেক্ষে কর্মীরা তাৎক্ষণিক তাঁদের বিকাশ অ্যাকাউন্টে ৫০০ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত সিটি ব্যাংকের জামানতবিহীন ডিজিটাল ন্যানো লোন পেতে পারেন। এ ছাড়া আইডি এলসি ফিন্যান্স, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংকের মাসিক ৫০০, ১০০০, ২০০০ এবং ৩০০০ টাকা কিস্তিতে সর্বনিম্ন দুই থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ চার বছর মেয়াদি মাসিক সঞ্চয় সেবাও গ্রহণ করতে পারবেন কর্মীরা।
সমঝোতা চুক্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আলফা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) নুরে আলম ছিদ্দিকী অভি, ডিএমডি (অপারেশন) মো. শাহ আলম এবং বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ, হেড অব পে-রোল বিজনেস এ টি এম মাহবুব আলমসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের কৃষি ও পল্লিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করা হবে, যা গত অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার কোটি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের জন্য ২৫ হাজার ১২০ কোটি।
২ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি...
৩ ঘণ্টা আগেসদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কিছু প্রাথমিক চিহ্ন দেখা গেলেও কাঠামোগত সমস্যা এখনো অর্থনীতির গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য...
৬ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক বাজারের অনিশ্চয়তা, কাঁচামালের দাম ওঠানামা ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন সংকটের মধ্যেও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি মিলিয়ে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার; যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি। এই লক্ষ্য শুধু একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের...
৬ ঘণ্টা আগে