বিজ্ঞপ্তি
দেশীয় কৃষিতে সমাধান দিতে আরও এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে এসিআই মোটরস। পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মাধ্যমে সোনালিকা ট্রাক্টরের দুটি নতুন মডেল উদ্বোধন করা হয়েছে। নতুন এই মডেল দুটি হলো সোনালিকা ৩৫-আরএক্স এবং সোনালিকা অলরাউন্ডার এসএস-৫৫ (১২এফ+৩আর)।
দেশব্যাপী একযোগে ১৫টি স্থানে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। মানিকগঞ্জ জেলায় প্রধান উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
নতুন সোনালিকা ৩৫-আরএক্স মডেলে রয়েছে পাওয়ার স্টিয়ারিং সুবিধা, যা ট্রাক্টর নিয়ন্ত্রণকে আরও সহজ ও আরামদায়ক করবে। এই ট্রাক্টর কৃষিপণ্য পরিবহনের পাশাপাশি চাষের কাজেও ব্যবহার করা যায়।
অন্যদিকে, সোনালিকা অলরাউন্ডার এসএস-৫৫ মডেলে যুক্ত করা হয়েছে হাই-লো-মিডিয়াম গিয়ার বক্স এবং টার্বোচার্জড ইঞ্জিন, যা উঁচু-নিচু জমিতে কাজ করা এবং ভারী লোড বহনে বাড়তি সুবিধা নিশ্চিত করবে।
অনুষ্ঠানে এসিআই মোটরসের সম্মানিত গ্রাহক, কৃষক, ডিলার ও শুভানুধ্যায়ীরা উপস্থিত ছিলেন। আয়োজিত অনুষ্ঠানে নতুন মডেল দুটির ফিচার ও উপযোগিতা সরাসরি প্রদর্শন করা হয়, যা থেকে আগত অতিথিরা হাতেকলমে ট্রাক্টরগুলোর সক্ষমতা দেখার সুযোগ পান। এ ছাড়া পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে ছিল বিভিন্ন আয়োজন, যা সবাই উপভোগ করেন।
এসিআই মোটরসের এই প্রোগ্রামগুলোতে ট্রাক্টর ছাড়াও আরও অনেক আধুনিক কৃষি সরঞ্জাম প্রদর্শন করা হয়, যেমন হারভেস্টার, ট্রান্সপ্লান্টার, পাওয়ার টিলার, ডিজেল ইঞ্জিন, পানি সেচপাম্প; পাশাপাশি ফারটুন কমার্শিয়াল ভেহিকেল, টায়ার ও ইয়ামাহা মোটরসাইকেল।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এসিআই মোটরসের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুব্রত রঞ্জন দাস। এ ছাড়া বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়, এসিআই মোটরস ভবিষ্যতে এই ধরনের নতুন পণ্য ও উদ্ভাবন নিয়ে দেশের কৃষি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে এবং গ্রাহকদের উন্নত জীবনের সেবা দিয়ে আস্থা অর্জনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এভাবে পয়লা বৈশাখের উৎসবের সঙ্গে মিলিয়ে নতুন কৃষিভিত্তিক ট্রাক্টরের সফল উদ্বোধনের মাধ্যমে এসিআই মোটরস আবারও প্রমাণ করে, তারা শুধু পণ্য নয়, কৃষকের উন্নয়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি সমাধান নিয়ে আসতেও প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
দেশীয় কৃষিতে সমাধান দিতে আরও এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে এসিআই মোটরস। পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য আয়োজনের মাধ্যমে সোনালিকা ট্রাক্টরের দুটি নতুন মডেল উদ্বোধন করা হয়েছে। নতুন এই মডেল দুটি হলো সোনালিকা ৩৫-আরএক্স এবং সোনালিকা অলরাউন্ডার এসএস-৫৫ (১২এফ+৩আর)।
দেশব্যাপী একযোগে ১৫টি স্থানে এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। মানিকগঞ্জ জেলায় প্রধান উদ্বোধন অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
নতুন সোনালিকা ৩৫-আরএক্স মডেলে রয়েছে পাওয়ার স্টিয়ারিং সুবিধা, যা ট্রাক্টর নিয়ন্ত্রণকে আরও সহজ ও আরামদায়ক করবে। এই ট্রাক্টর কৃষিপণ্য পরিবহনের পাশাপাশি চাষের কাজেও ব্যবহার করা যায়।
অন্যদিকে, সোনালিকা অলরাউন্ডার এসএস-৫৫ মডেলে যুক্ত করা হয়েছে হাই-লো-মিডিয়াম গিয়ার বক্স এবং টার্বোচার্জড ইঞ্জিন, যা উঁচু-নিচু জমিতে কাজ করা এবং ভারী লোড বহনে বাড়তি সুবিধা নিশ্চিত করবে।
অনুষ্ঠানে এসিআই মোটরসের সম্মানিত গ্রাহক, কৃষক, ডিলার ও শুভানুধ্যায়ীরা উপস্থিত ছিলেন। আয়োজিত অনুষ্ঠানে নতুন মডেল দুটির ফিচার ও উপযোগিতা সরাসরি প্রদর্শন করা হয়, যা থেকে আগত অতিথিরা হাতেকলমে ট্রাক্টরগুলোর সক্ষমতা দেখার সুযোগ পান। এ ছাড়া পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে ছিল বিভিন্ন আয়োজন, যা সবাই উপভোগ করেন।
এসিআই মোটরসের এই প্রোগ্রামগুলোতে ট্রাক্টর ছাড়াও আরও অনেক আধুনিক কৃষি সরঞ্জাম প্রদর্শন করা হয়, যেমন হারভেস্টার, ট্রান্সপ্লান্টার, পাওয়ার টিলার, ডিজেল ইঞ্জিন, পানি সেচপাম্প; পাশাপাশি ফারটুন কমার্শিয়াল ভেহিকেল, টায়ার ও ইয়ামাহা মোটরসাইকেল।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এসিআই মোটরসের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুব্রত রঞ্জন দাস। এ ছাড়া বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়, এসিআই মোটরস ভবিষ্যতে এই ধরনের নতুন পণ্য ও উদ্ভাবন নিয়ে দেশের কৃষি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে এবং গ্রাহকদের উন্নত জীবনের সেবা দিয়ে আস্থা অর্জনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এভাবে পয়লা বৈশাখের উৎসবের সঙ্গে মিলিয়ে নতুন কৃষিভিত্তিক ট্রাক্টরের সফল উদ্বোধনের মাধ্যমে এসিআই মোটরস আবারও প্রমাণ করে, তারা শুধু পণ্য নয়, কৃষকের উন্নয়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি সমাধান নিয়ে আসতেও প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ মিনিট আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৪ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৮ ঘণ্টা আগে