নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিজয়ের মাস উপলক্ষে গ্রাহকদের বেশি লাভ দিতে সারা দেশের ১২৬টির বেশি ব্র্যান্ডে এবং আড়াই হাজারেরও বেশি আউটলেটে কেনাকাটায় বিশেষ ক্যাশব্যাক বা ডিসকাউন্ট অফার চালু করেছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’। এই অফারের আওতায় ‘নগদ’-এর মাধ্যমে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকেরা পাবেন ১৬% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট বা ক্যাশব্যাক।
সম্প্রতি ‘উৎসবের খুশি নগদ-এ বেশি’ শিরোনামে একটি ক্যাম্পেইন চালু করেছে ‘নগদ’। ১৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া ক্যাম্পেইনটি চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ‘নগদ’-এর এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে কেনাকাটায় যেসব সেক্টরে এই অফার মিলবে, তার মধ্যে সুপার স্টোর, রেস্টুরেন্ট, এয়ারলাইনস, ফ্যাশন প্রোডাক্ট, ই-কমার্স, ইলেকট্রনিকস, ফুটওয়্যার, ফার্নিচার, হোটেল, ইন্টারনেট ও স্যাটেলাইট টিভি, এক্সেসরিজ, ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস রয়েছে।
ব্রান্ড ক্যাটাগরিতে সুপার স্টোরে রয়েছে স্বপ্ন, আগোরা, ডেইলি শপিং, মীনা বাজার; ইলেকট্রনিকস ক্যাটাগরিতে স্যামসাং, ওয়ালটন, সনি র্যাংগস; রেস্টুরেন্টে রয়েছে সিক্রেট রেসিপি, টেস্টি ট্রিট, টারকা; ফুটওয়্যারে অ্যাপেক্স, বে এম্পোরিয়াম; ফ্যাশন প্রোডাক্টে রয়েছে ক্যাটস আই, সারা, লা রিভ; এয়ারলাইনসে রয়েছে নভো এয়ার, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস; স্যাটেলাইট টিভিতে রয়েছে আকাশ ডিটিএইচ; ই-কমার্স শাখায় পিকাবো, বাংলা কাট; রিসোর্ট ক্যাটাগরিতে রয়েছে প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট ও ড্রিম স্কয়ার রিসোর্টসহ ১২৬টির বেশি ব্র্যান্ড।
গ্রাহকেরা ‘নগদ’ অ্যাপ এবং ইউএসএসডির মাধ্যমে মার্চেন্ট কিউআর এবং অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার করে পেমেন্ট করলেই এই ডিসকাউন্ট বা তাৎক্ষণিক ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন।
ক্যাম্পেইনের বিষয়ে ‘নগদ’-এর প্রধান বিপণন কর্মকর্তা শেখ আমিনুর রহমান বলেন, ‘বিজয়ের মাসে গ্রাহকদের পাশে থেকে একটু বাড়তি সুবিধা তাদের উপহার দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। গ্রাহকের পছন্দ এবং প্রাধান্য আমাদের কাছে সবার আগে।’
বিজয়ের মাস উপলক্ষে গ্রাহকদের বেশি লাভ দিতে সারা দেশের ১২৬টির বেশি ব্র্যান্ডে এবং আড়াই হাজারেরও বেশি আউটলেটে কেনাকাটায় বিশেষ ক্যাশব্যাক বা ডিসকাউন্ট অফার চালু করেছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’। এই অফারের আওতায় ‘নগদ’-এর মাধ্যমে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকেরা পাবেন ১৬% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট বা ক্যাশব্যাক।
সম্প্রতি ‘উৎসবের খুশি নগদ-এ বেশি’ শিরোনামে একটি ক্যাম্পেইন চালু করেছে ‘নগদ’। ১৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া ক্যাম্পেইনটি চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ‘নগদ’-এর এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে কেনাকাটায় যেসব সেক্টরে এই অফার মিলবে, তার মধ্যে সুপার স্টোর, রেস্টুরেন্ট, এয়ারলাইনস, ফ্যাশন প্রোডাক্ট, ই-কমার্স, ইলেকট্রনিকস, ফুটওয়্যার, ফার্নিচার, হোটেল, ইন্টারনেট ও স্যাটেলাইট টিভি, এক্সেসরিজ, ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস রয়েছে।
ব্রান্ড ক্যাটাগরিতে সুপার স্টোরে রয়েছে স্বপ্ন, আগোরা, ডেইলি শপিং, মীনা বাজার; ইলেকট্রনিকস ক্যাটাগরিতে স্যামসাং, ওয়ালটন, সনি র্যাংগস; রেস্টুরেন্টে রয়েছে সিক্রেট রেসিপি, টেস্টি ট্রিট, টারকা; ফুটওয়্যারে অ্যাপেক্স, বে এম্পোরিয়াম; ফ্যাশন প্রোডাক্টে রয়েছে ক্যাটস আই, সারা, লা রিভ; এয়ারলাইনসে রয়েছে নভো এয়ার, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস; স্যাটেলাইট টিভিতে রয়েছে আকাশ ডিটিএইচ; ই-কমার্স শাখায় পিকাবো, বাংলা কাট; রিসোর্ট ক্যাটাগরিতে রয়েছে প্রেসিডেন্ট রিসোর্ট ও ড্রিম স্কয়ার রিসোর্টসহ ১২৬টির বেশি ব্র্যান্ড।
গ্রাহকেরা ‘নগদ’ অ্যাপ এবং ইউএসএসডির মাধ্যমে মার্চেন্ট কিউআর এবং অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার করে পেমেন্ট করলেই এই ডিসকাউন্ট বা তাৎক্ষণিক ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন।
ক্যাম্পেইনের বিষয়ে ‘নগদ’-এর প্রধান বিপণন কর্মকর্তা শেখ আমিনুর রহমান বলেন, ‘বিজয়ের মাসে গ্রাহকদের পাশে থেকে একটু বাড়তি সুবিধা তাদের উপহার দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। গ্রাহকের পছন্দ এবং প্রাধান্য আমাদের কাছে সবার আগে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগে